নাটক রিভিউ:- সাদাকালো মন, পর্ব - ৩০।
আসসালামু আলাইকুম। আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধুগন আমি @tuhin002 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (২০ - ০৪ - ২০২৪)
আসলামু আলাইকুম,আমার স্টিম বন্ধুগন। আশা করি আল্লাহুর রহমতে আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি। আমি @tuhin002। আজকে আমি খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করতে ইচ্ছা পোষণ করেছি। আর তাই আজকে আমি যে নাটকটি শেয়ার করতে যাচ্ছি, সেই নাটকের নাম" সাদা কালো মন , পর্ব- ৩০" নিচে স্ক্রিনশটের মাধ্যমে ধাপে ধাপে তুলে ধরা হলো ....
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। |
---|
নাটকের নাম | সাদা কালো মন, পর্ব -৩০। |
---|---|
পরিচালক ও রচনা | আলী ইমরান। । |
অভিনয় | জাহিদ হাসান, তুষার খান, চ্যালেঞ্জার,নাদিয়, রহমত আলী,আহসানুল হক মিনু, নাজমুল হুদা বাচ্চু ,নুপুর ও আরো অনেকে। |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ২৪ সেকেন্ড |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ১৮ অক্টোবর ২০১৭ইং। |
নাটকের সারসংক্ষেপ |
---|
আপনারা হয়তো ইতিমধ্যেই জেনেছেন এই নাটকে একজন পাগল আছে। পাগল হলেও তিনি কিন্তু একটা সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। গ্রামের মানুষ পাগল বললেও সে কিন্তু এত পাগল নয়। সব বোঝার ক্ষমতা রয়েছে এবং সে সঠিক কথা বলে এবং মানুষের ভুল গুলো তুলে ধরে। পাশাপাশি খারাপ মানুষের চরিত্র বের করে নিয়ে আসে। আর এই কারনে সকলে তাকে পাগল হিসাবে গণ্য করে। কিন্তু সে যে সমস্ত কাজ গুলো করে এগুলোই হলো সঠিক। আজকে এক ব্যক্তি অন্যজনের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছিল এই পাগল দেখে তাকে লাঠি দিয়ে তাড়তে থাকে। হঠাৎ জাহিদ হাসানের সামনে পড়ে যাই। তখন তাকে বলে আপনি থামেন থামেন। তাকে থামিয়ে দেয় ও তাকে জিজ্ঞাসা করে কি হয়েছে? তখন পাগল বলে আমাকে জিজ্ঞাসা না করে তুমি তাকেই জিজ্ঞাসা করে দেখ কি হয়েছে।
এরপরে সেখান থেকে পাগলটা চলে যায়। এরই মধ্যে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল চেয়ারম্যান এবং চেয়ারম্যানের সাথে কিছু লোকজন। হঠাৎ করেই ছোট হুজুরের সাথে দেখা হয়ে যায়। ছোট হুজুর চেয়ারম্যান কে দেখে বলে আপনি আমাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করেন। তখন চেয়ারম্যান বলে আপনার কি হয়েছে বলেন? তখন ছোট হুজুর বলে মানিক পাগল আছে সে সব সময় আমাদেরকে তাড়া করে বেড়ায়। আসলে এটাই প্রথম নাম এর আগে অনেকগুলো এ ধরনের অভিযোগ এসেছে এই পাগলের নামে। এটা শোনার পরে চেয়ারম্যান বলল বেশ ভালো আমি দেখছি কি করা যায় এই পাগল তো সারা গ্রাম জ্বালিয়ে মারলো। এই বলে সেখান থেকে চলে আসে ছোট হুজুর তাদেরকে সালাম দিয়ে চলে যায়।
এরপরে চেয়ারম্যানের সাথে যেসব মানুষগুলো ছিল তাদের সাথে এই পাগল সম্পর্কে আলোচনা করতে থাকে। তখন তাদেরকে আদেশ দেয়া হয় পাগলকে ধরে নিয়ে আসো এবং তার গলায় এবং পায়ে বেড়ি পরিয়ে দাও। এরপরে পাগলকে ধরে আনা হয় এবং তার হাতে গলায় পায়ে পেরি পরিয়ে দেওয়া হয়। এটা দেখে পাগল খুব কষ্ট পায় এবং সবাইকে বলে তোমরা আমাকে ছেড়ে দাও আমি এভাবে চলতে পারছি না তোমরা আমাকে ছেড়ে দাও। পাগল এভাবেই গ্রামের মধ্যে হেঁটে বেড়াই। যার সাথে দেখা হয় তাকেই বলে এই তুমি আমাকে এই এটা খুলে দাওনা কিন্তু কেউ তার কথা শোনে না। সবাই জানে পাগলকে যদি খুলে দেওয়া হয় তাহলে আবারও সে পাগলামি করবে।
পাগলে কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে চেয়ারম্যান এবং তার লোকজন সকলে বসে আলোচনা করতে থাকে জাহিদ হাসানের বাপের সেই জমি নিয়ে। চেয়ারম্যানের একটাই কথা যে কোন ভাবে তার বাবার জমিগুলো উদ্ধার করে দিতে হবে। আসলে এই ব্যাপারে চেয়ারম্যান খুবই মর্মাহত। সে উকিল এবং গ্রামের কিছু মাতব্বর নিয়ে এই আলোচনা করে এবং তাদেরকে আদেশ করে যে কোন ভাবেই জমি গুলো উদ্ধার করাই লাগবে আমাদেরকে। এই সমস্ত কথা বলতে বলতে হঠাৎ করে গ্রামের মধ্যে যে বুড়ি আছে, সেই বুড়ি চলে আসে এবং কাঁদতে কাঁদতে চলে আসে। তার কাঁদা দেখে চেয়ারম্যান বলেই ফেলে তুমি সব সময় মানুষকে এতো আতঙ্কের মধ্যে কেন রাখো? তোমার কি হয়েছে কেন এমন করছ? তখন সে বলে নাদিয়ার বাবা মারা গেছে। এই কথা শুনে চেয়ারম্যান এবং সকলে একটু শক খেয়ে যাই।
নাদিয়ার বাবা অর্থাৎ জাহিদ হাসানের মামা মারা যাওয়াতে তাদের বাড়িতে শোকের ছায়া পড়েছে। বাড়ির আশেপাশে মানুষগুলো সবাই এসে তার বাড়িতে জড়ো হয়েছে। হঠাৎ করেই তার বাবা মারা যাওয়াতে সে এবং তার পরিবার কোনভাবেই মেনে নিতে পারছে না। আসলে মানুষ যদি ভাল থাকে তাহলে তার জন্য প্রত্যেকটা মানুষের অনুশোচনা বোধ হয়। মারা গেলে মানুষ বলে ভালো মানুষ ছিল লোকটা মারা গেল। এদিকে নাদিয়ার সৎ মাও বেশ ভেঙে পড়েছে নিজের স্বামীর মৃত্যুতে। সব মিলিয়ে তাদের পরিবারের উপর একটা হতাশা নেমে এসেছে। নাদিয়া এবং তার সৎমার দুইজন দুই দিকে বসে কাঁদতেছে। পাড়ার মানুষগুলো সবাই যেন হতভম্ব হয়ে বসে আছে।
সেই বুড়ির খবর শুনে চেয়ারম্যান এবং তার লোকজন জাহিদ হাসানের মামার বাড়িতে আসে। মৃত্যুর দুই থেকে তিন দিন হয়ে গেছে। এখন জাহিদ হাসানের ইচ্ছা তার মামা মারা গেছে এর জন্য প্রায় তিনশত লোকের খাওয়া দেয়ার ব্যবস্থা করবে। আর এই ব্যাপারে চেয়ারম্যানের মতামত নেয়ার জন্য চেয়ারম্যান কে ডেকে পাঠিয়েছিল জাহিদ হাসান। কারণ সে চেয়ারম্যানকে খুবই মান্য করেন। সবাই একত্রিত হলো এবং কি কি করতে হবে সে সম্পর্কে তারা আলোচনা করতে লাগলো। আলোচনা সাপেক্ষে তারা এই কাজকে সম্পন্ন করবে বলেই শেষ পর্যন্ত বিবেচিত হলো। নাটকের এই ৩০ তম পর্বটি এখানে শেষ হয়ে যায়। পরবর্তী পরবর্তী নিয়ে আবারো আমি আপনাদের মাঝে সামনে সপ্তাহে হাজির হব। সব মিলে নাটকের এই পর্বটি বেশ ভালো লেগেছে নিজের কাছে।
আজ এই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
আমাদের সমাজে অনেক মানুষ রয়েছে যারা পাগলের মত আচরণ করে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে তারা পাগলের মত আচরণ করলেও তাদের মধ্যে কিছু সততা এবং গুণ রয়েছে, যেগুলো একজন ভালো মানুষের মধ্যেও নেই। যদি সমাজে বুকে তাদেরকে অবহেলিত করে। আরে নাটকের এই অংশ আর একটি বিষয় বুঝলাম প্রতিটা নারীর জন্য স্বামী হল মূল্যবান সম্পদ। যে একবার স্বামী হারিয়েছে সে বোঝে স্বামীর কদর। নাদিয়ার মা যদিও সৎ না কিন্তু তার স্বামী তো তার কাছে আপন ছিল তাই স্বামীর শোকে সে মর্মহত হয়ে পড়েছিল । আজকে এই পর্যন্তই, ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন,ধন্যবাদ সকলকে।
ব্যক্তিগত রেটিং । |
---|
নাটকটিতে আমি আমার ব্যক্তিগত রেটিং পয়েন্ট ১০ এর মধ্যে ৯.3 দিবো।
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
https://twitter.com/ABashar45/status/1781526201120743923?t=uR1csbh5EvvAsU4ssfM8dQ&s=19
দেখতে দেখতে সাদা কালো মন নাটকটার ৩০ টা পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। এই নাটকটার বেশিরভাগ পর্বের রিভিউ আমার পড়া হয়েছে। একটা মানুষ যতই খারাপ হোক না কেন তার আপনজনগুলো তো তার কাছে সব সময় প্রিয় থাকে। তেমনি নাদিয়ার মায়ের কাছেও নাদিয়ার বাবা সব থেকে আপন মানুষ ছিল। নাদিয়ার বাবার মারা যাওয়ার কথাটা শুনে খুব খারাপ লেগেছে। আসলে এটা ঠিক মানুষ পাগলের মত ব্যবহার করলেও, তাদের ভেতরেও ভালো গুণ রয়েছে। যেটা অন্য সব মানুষদের মধ্যে নেই। অনেক সুন্দর করে ৩০ তম পর্বতের রিভিউ লিখলেন। ৩১ তম পর্বের রিভিউ পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
মানুষের বাইরে রূপ দেখে ভিতরের মনটাকে বিবেচনা করা যায় না। মানুষের ভিতরে একটা রূপ বাইরের আলাদা একটা রূপ। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
নাটকে রিভিউ গুলাে আমার খুব ভালো লাগে। যদিও নাটক এখন কম দেখা হয়। তারপর এই নাটকের নাম অনেক শুনেছি তবে দেখা হয়নি। আজ আপনার নাটকের রিভিউটি পরে দেখাৱ খুব ইচ্ছা হচ্ছে। নাটকের রিভিউটি আপনি খুব অসাধারণ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আসলে গল্প কাহিনী সবাই বলতে পারে কিন্তু সুন্দর করে বলার বা উপস্থাপন করতে খুব কমই মানুষ পারে। আজ কিন্তু আপনি নাটকের কাহিনীটি পোস্টের মাধ্যমে আমাদের মাঝে খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেৱ। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে অনেক।
আমিও তেমন নাটক দেখি না আপু। কিন্তুু প্রতি সপ্তাহে নাটক রিভিউ করার জন্য একটা নাটক দেখতেই হয়। প্রথম যেদিন এই নাটকটি দেখেছিলাম খুবই ভালো লেগেছিল। তারপর থেকেই প্রতিটা পর্ব আপনাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
সাদা কালো মন নাটকটার রিভিউ পড়তে ভালো লাগছিল। কিন্তু এখন তো নাদিয়ার মায়ের জন্য খারাপ লাগতেছে। কারণ তার মা নিজের সবথেকে কাছের মানুষটাকে হারিয়েছে। তিনি সৎ না হলে কি হয়েছে, স্বামী তো স্বামীই। উনার প্রতি ভালোবাসা তো রয়েছে। তিনি নিজের স্বামীর জন্য ভেঙে পড়েছেন বুঝতেই পারতেছি। কিছু কিছু মানুষের ভেতর সততা রয়েছে। এমনকি তাদের ভেতরে ভালো কিছু গুণও রয়েছে। তারা যেরকমই ব্যবহার করুক না কেন। আমার কাছে এই পর্বটার রিভিউ ভালোই লেগেছে।
নাটকের এই পর্বটি ছিল করুন কাহিনী। একদিকে মা তার স্বামীকে হারিয়েছে, অন্যদিকে মেয়ে তার বাবাকে হারিয়েছে। স্বামী মারা যাওয়ার পরে স্ত্রীরা বুঝতে পারে কতটা জাইগা জুড়ে সে তার পাশে ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
দেখতে দেখতে আজকে আপনি সাদাকালো মন নাটকের ৩০ তম পর্ব শেয়ার করলেন। আজকের পর্বটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। যদিও নাটক দেখা হয় না তবে রিভিউ পড়লে ভালো লাগে। আপনার এই নাটকটি পড়ে বুঝতে পারছি মানুষের ওপর থেকে কিছুই চেনা যায় না যতক্ষণ না তার মনটাকে বিবেচনা করা যায়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
অনেক সুন্দর একটি নাটক আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পুরাতন নাটক রিভিউটা দেখতে বেশ ভালো লেগেছে আমার। এই নাটকটা আমি বেশ কয়েকবার দেখেছি তবে সম্পূর্ণ দেখা হয়নি। নাটকটা আমারও ভালো লাগে। আর জাহিদ হাসানের নাটক তো আমার খুবই প্রিয়। সুন্দরী নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমি সবসময় জাহিদ হাসানের নাটক গুলো দেখতে ভীষণ পছন্দ করি। আর পুরনো নাটক গুলোতে আরো বেশি পছন্দ করি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
খুব সুন্দর ভাবে আপনি আজকে এই নাটকের এই পর্বের রিভিউ শেয়ার করেছেন৷ একের পর এক পর্বগুলো আপনি খুব ভালোভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করে যাচ্ছেন৷ আজকে এর ৩০ তম পর্ব শেয়ার করেছেন৷ আশা করি আরো অনেকগুলো পর্বের রিভিউ আপনার কাছ থেকে দেখতে পারবো৷
এ নাটকটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। তাই চেষ্টা করে যাচ্ছি প্রতিটা পর্ব আপনাদের মাঝে প্রত্যেক সপ্তাহে রিভিউ করার জন্য। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
" সাদাকালো মন " এই নাটকটির আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি ভাই, তবে ৩০ তম পর্বটি পড়ে যেটি বুঝতে পারলাম একটি মানুষ যাকে সবাই পাগল বলে থাকে, সে আসলে সব সময় লোকের ভালো করেই থাকে, আর সঠিক কিছুই করে থাকে। তা সত্ত্বেও তার সাথে অবিচার করা হলো। আসলেই কোন মানুষ যখন মারা যায় তখন অন্য মানুষেরা বলে ভালো ছিল বা সেই মানুষটির সম্পর্কে ভালো ভালো কথা বলতে থাকে। কিন্তু বেঁচে থাকা অবস্থায় সেগুলো আসলে মানুষ করে না। যাইহোক ৩০ তম পর্বটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
সাদাকালো মনে নাটকটি বেশ সুন্দর। গ্রামের মানুষের নিয়ে এই নাটকটি তৈরি করা হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অনেক চমৎকার মন্তব্য করার।