স্বহস্তে বানানো এক্রলিক পেংন্টিং |
|---|
Device - poco M2
প্রস্তুত প্রণালীর কিছু ছবি |
|---|
Device - poco M2
এখন শীতকাল। অবশ্য শীতের মাঝামাঝি আমরা চলে এসেছি। শীতের সময় হলেও এখন অনেকটা গরমও পড়ছে।অবশ্য এই সময় মানুষের বেশি সমস্যা হয় কারণ রাত্রে শীত দিনের বেলায় গরম।আর এই অবস্থাতে মানুষের ঠান্ডা গরম লাগবে এবং মানুষ অসুস্থ হবে।আর এই সমস্যা থেকে সমাধানের একটাই একটা পথ বেশি বেশি সতর্ক থাকা।আজকে আবারো আপনাদের মাঝে নতুন এক্রেলিক পেইন্টিং নিয়ে হাজির হয়েছি। এ ধরনের পেন্টিং করতে আমার অনেক ভালো লাগে। তাই প্রতিবারের ন্যায় আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
| ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
|---|
| ১ | সাদা পেপার । |
| ২ | ওয়েল পেস্টেল কালার। |
| ৩ | অ্যাক্রেলিক কালার। |
| ৪ | ব্রাশ। |
এরপর খাতার উপরের দুই অংশে হালকা নেভি ব্লু কালার করে নিয়েছি। এবং আঙ্গুল দিয়ে কালারটি মিক্স করে নিয়েছি।
প্রথমে আমি নেভি ব্লু কালার খাতার নিচের অংশে করে নিয়েছি। এবং হাত দিয়ে খুব সুন্দর ভাবে কালারটি খাতার সঙ্গে মিক্স করে নিয়েছি।
এরপর ওই কালার এর পাশে আমি স্কাই ব্লু কালার করে আঙ্গুল দিয়ে মিক্স করে নিয়েছি।
এরপর আমি ওই দুটি কালার এর মাঝে ঝরনা আঁকার জন্য সাদা কালার করে নিয়েছি।
এরপর সাদা কালার দিয়ে ঝর্ণার নিচে পানির ফোঁয়ারা এঁকেছি।
এরপর কালো কালার দিয়ে নদীর পানির দুই পাশে দুটি পাথর এঁকেছি।
কালো কালার দিয়ে একটি গাছ এঁকে নিয়েছি।
এক্রেলিক কালার ও ফান-ব্রাশ নিয়ে আমি গাছের পাতা এঁকে নিয়েছি।
এখানে আমি গাছটি সম্পূর্ণরূপে আঁকতে সক্ষম হয়েছে।
নদীর দুই ধারে পাথরের উপরে কিছু শুকনো পাতা এঁকে নিয়েছে ।
সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি।আল্লাহ হাফেজ।
আজ এই পর্যন্ত।সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ |
|---|
| device | poco M2 |
|---|
| Location | Meherpur |
| Photograpy | এক্রোলিক পেইন্ট |
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি তুহিন ব্লগ।আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।আমার মাতৃভাষা বাংলা।আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি।এই ব্লগে কাজ করার মধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়।আমি একজন বেকার যুবক।চেষ্টা করে যাচ্ছি কোন একটি চাকরির সরকারি পাওয়ার জন্য।এ ছাড়া আমার একটি বাগান আছে। এবং বাগানে অনেক ফল ও সবজির চাষ করে থাকে।আমি ছবি আঁকতে পছন্দ করি।মাছের চাষ আমার প্রধান পেশা।এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
এক্রেলিক কালার ও অয়েল পেস্টেল দিয়ে সুন্দর একটি পেইন্টিং করেছেন। পেইন্টিং টি দেখতে খুব অসাধারণ হয়েছে। দুই রকম রং দিয়ে সুন্দর ভাবে দৃশ্যটি ফুটিয়ে তুলেছেন ৷ পেইন্টং টি দেখে অনেক ভালো লাগলো । ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷ আপনার জন্য অনেক অনের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া। এখন কার আবহাওয়ার মানুষ অনেক বেশি অসুস্থ হচ্ছে। আপনি আজকে এক্রেলিক কালার ও অয়েল পেস্টেল পেন্টিং করেছেন দেখতে অসাধারণ হয়েছে। গাছের পাতার রং চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
আমি চেষ্টা করেছি গাছের পাতার রং কে চমৎকার ভাবে ফুটে তোলার জন্য। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি ঠিক বলেছেন এই আবহাওয়া চেঞ্জ হওয়ার সময় ঠান্ডা কাশি একটু বেশিই হয়। আমারও কালকে থেকে হালকা হালকা ঠান্ডা লেগেছে। আপনার পেন্টিং টি দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে। আমার কাছে তো দেখতে বেশ ভালই লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পেইন্টিং করার প্রক্রিয়াটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এই আবহাওয়া আমাদের সাবধান থাকতে হবে।
অয়েল পেস্টেল এবং এক্রেলিক কালার দিয়ে করা আপনার এই পেইন্টিং খুবই সুন্দর হয়েছে। সত্যি ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে পেইন্টিংটি করেছেন। আর গাছটি সবচেয়ে বেশি সুন্দর হয়েছে। অনেক সুন্দর ভাবে কালার কম্বিনেশন ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া দারুন একটি পেইন্টিং শেয়ার করার জন্য।
আমি চেষ্টা করেছি আপু অয়েল পেস্টার এবং এক্রেলিক কালার দিয়ে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য।
এক্রেলিক কালার ও অয়েল পেস্টেল দিয়ে পেইন্টিং করেছেন।দেখতে খুব অসাধারণ মনে হচ্ছে। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি তো দেখতেছি দুই রকম রং দিয়ে খুব চমৎকার একটি পেইন্টিং করেছেন। আমার তো এরকম পেইন্টিং গুলো ভীষণ ভালো লাগে। কারণ আমি নিজেও একজন পেইন্টিং লাভার। অ্যাক্রলিক কালার দিয়ে বিশেষ করে পেইন্টিং করলে রংটা খুব সুন্দর ভাবে তাড়াতাড়ি মিশে যায়। আমি নিজেও আগে অ্যাক্রোলিক কালার দিয়ে অনেক পেইন্টিং করেছি। কিন্তু এখন পোস্টার রং দিয়ে পেইন্টিং করতে একটু বেশি ভালো লাগে। চেষ্টা করলে সবাই সবকিছু করতে পারে। আপনিও চেষ্টার মাধ্যমে দারুন পেইন্টিং অংকন করেছেন।
আসলে আপু যে কোন কাজ একটু মন দিয়ে করলে এবং সময় নিয়ে করলে সে কাজটা খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করা যায়।এবং সে কাজটা অনেক দর্শনীয় হয়।
শীতের শেষ গরমের শুরু হতে চলেছে আর কিছুদিন পরেই শুরু হয়ে যাবে গরম এই সময় টাতে মানুষ অনেক বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে আবহাওয়ার কারণে তাই আসলেই আমাদের সচেতন থাকাটা খুবই জরুরি।এক্রেলিক ও অয়েল পেস্টিং কালার দিয়ে অনেক সুন্দর একটি দৃশ্য এঁকেছেন দেখতে অসাধারণ হয়েছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। কালার কম্বিনেশন টা অনেক বেশি সুন্দর লাগছে আমার কাছে, সবমিলিয়ে অসাধারণ হয়েছে।সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলে আপু এই সময় দিনের বেলায় গরম পড়বে রাত্রে ঠান্ডা লাগবে।আর এর কারনে অসুস্থ টা বেশি হবে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
খুব সুন্দর একটি গাছ পেইন্টিং করেছেন ভাই । দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার গাছ পেইন্টিং করা বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। বলা যায় যে পেইন্টিং করার দক্ষতা আপনার অনেক বেশি। আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত দক্ষতার সহকারে এক্রেলিক কালার দিয়ে গাছ পেইন্টিং করেছেন। কালার কম্বিনেশন চমৎকার হইছে । এই ধরনের পেইন্টিং দেখতে খুবই সুন্দর দেখায়। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
এখানে দুইটা রং ব্যবহার করেছি বলে গালা কি সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য জন্য।
ভাই আপনি এই কালার রংগুলো কোথা থেকে ম্যানেজ করেছেন। যেহেতু এই রং আমারও একান্ত প্রয়োজন আর আপনি দেখছি এ রং ব্যবহারের মধ্য দিয়ে দারুন একটি পেইন্টিং এর কাজ সম্পন্ন করেছেন। আর এই থেকে বুঝতে পারলাম এ রংগুলো আমারই একান্ত প্রয়োজন। যা দিয়ে আমিও এভাবে ছবি অঙ্কন করতে পারব।
ভাইয়া এই কালার গুলো আমি দারাজ থেকে ক্রয় করেছি। আপনি দারাজে অর্ডার দিয়ে ক্রয় করতে পারেন। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
এখন ওয়েদার চেঞ্জ হওয়াতে চারিদিকে এত অসুস্থতা দেখা দিচ্ছে। আপনি আজ খুব সুন্দর একটি চিত্র অংকন করলেন। আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে। আপনি এক্রেলিক আর অয়েল পেস্টেল পেইন্টিংকরেছেন, খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এই আবহাওয়াতে সকলকে অবশ্যই সাবধানে থাকা লাগবে না হলে অবশ্যই অসুস্থ হয়ে পড়বে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।