|| আজ ৮ মার্চ ২০২৪, রোজ: শুক্রবার ||
হ্যাল্লো বন্ধুরা
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগবাসী,আশা করছি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও মহান সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদে ভালো আছি। আজ আপনাদের সাথে আবারো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকের পোষ্ট টি আপনারা টাইটেল দেখেই বুঝতে পেরেছেন ইতিমধ্যে, নাটক রিভিউ পোস্ট। আশা করবো আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। তো চলুন সবার আগে নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেখে নেই এক নজরে.....
এক নজরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
নাম: | তুমি আছো হৃদয়ে |
ডিরেক্টর : | হাসিব হোসেইন রাখী |
প্রোযোজক : | জুলকান ভুইয়া |
অভিনয়ে: | তাওসীফ মাহবুব, তাসনিয়া ফারিন, ডলি জোহুর, শাহবাজ সানী, ইশরাক পায়েল, হানিফ পালোয়ান ও আরো অনেকে |
প্রকাশ মাধ্যম : | ইউটিউব |
মুক্তির তারিখ : | ২২ ফেব্রুয়ারী , ২০২৪ |
দৈর্ঘ্য : | ১ ঘন্টা ০৪ মিনিট |
ভাষা: | বাংলা |
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmSpFUrLzt7uSnxArtbZLiz7pRfcwRG6o3M6TSH76p3chj/1709910663883.jpg)
এই নাটকটির নায়কের নাম ইমরান আর নায়িকা নূপুর। শুরুতেই দেখবো নায়িকা বাসে বসে বসে সমানে নায়ককে ফোন দিচ্ছে, কিন্তু নায়কের নাম্বার অফ। কোনভাবেই যোগাযোগ করতে পারছে না। অথচ রাত ১২ টা বাজলেই নায়িকার জন্মদিন। আর নায়িকার জন্মদিনে নায়ক সবসময় ই কিছু না কিছু সারপ্রাইজ দেয়। তবে এবার যে নায়িকা জার্নিতে আছে, এটা তো নায়ক জানেই না- তাই বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করছে। ওদিকে নায়িকাকে এভাবে টেনশন করতে দেখে অয়াশের সীটের যাত্রী তার সাথে আলাপ জুড়ে দেয়- তাদের কাহিনি শুনতে চায়। মেয়েটি তাকে তাদের ভালোবাসার কাহিনি বলা শুরু করলে আমরা দেখি নায়ক ওই শহরে নতুন চাকরিতে জয়েন করার জন্য এসেছিলো। তখন নায়িকাকে কলেজে আসার সময় দেখে তার সরলতা দেখে নায়িকার প্রেমে পড়ে যায় নায়ক। ওদিকে কিছুদিন পরেই নায়কের সামনে নায়িকাদেরই এক ব্যাচমেট নায়িকাকে প্রোপোজ করলে নায়িকা উলটো তাকে ফাঁদে ফেলে ওই ছেলের আম্মুকে ডেকে এনে সেই ব্যাচমেট কে উচিত শিক্ষা দেয়। এসব দেখে নায়ক বেশ অভিনব পদ্ধতিতে নায়িকার কাছে বিভিন্ন রকমের গিফট, গোলাপ ফুল এবং চিঠি পাঠাতে থাকে। এতে ধীরে ধীরে নায়িকা ভাবতে থাকে যে কে তাকে এসব পাঠাচ্ছে!
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdaWERymFFS2R557jRzJkhjjqfGyeeoRDC9owAWiXhrRQ/1709910714177.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdsqWi3qczeuVFaHHKrMsVuivord4H9tN71dEFJPq6yrM/1709910714212.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdfm4N1eDpBXeaXkBamWcqKXc2PXTy8xXaXyNUXuqvRP8/1709910714131.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmeSmZvnT5dcWWXdy2spVJKGJdmDT7fKtwv1ND8PnQAvc1/1709910714149.jpg)
তো এভাবে একদিন নায়ক নায়িকার সামনে আসে, তাকে দেখে নায়িকা জিজ্ঞেস করে নায়ক তাকে ভালোবাসে কি না? নায়ক হ্যা বললে নায়িকা কেঁদে দৌড় দেয়। আরেকদিন নায়িকার সাথে নায়কের দেখা হলে নায়িকা বলে তার এখন পড়াশুনার বয়স, সে প্রেম করবে না, তার অনেক স্বপ্ন, সেগুলো পূরণ করবে। আবার দেখা যায় যে নায়িকা আসলে পড়াশুনায় মন ও বসাতে পারে না। পরে নায়ককে বলে যে তার সাথে দেখা হওয়ার পর থেকে সে পড়াশুনায় মন নাই, কিছুই ভালো লাগে না আর খালি আম্মুর বকা খায়। এভাবেই নায়ক বোঝায় যে সে প্রেমে পড়েছে। এরপর থেকেই তাদের একসাথে পথচলার শুরু। এরপর থেকে নায়িকার প্রতি জন্মদিনেই নায়ক অদ্ভুত ভাবে নায়িকাকে সারপ্রাইজ দেয়। এর মাঝে নায়িকা তার বাসায় সবকিছু বলে দেয় তাদের ব্যাপারে। নায়িকার বাসায় নায়কের ফ্যামিলি নিয়ে কথাবার্তা বলতে যায়। সেসময় বের হয়ে আসে যে নায়ক আসলে ছোটিবেলায় অনাথ আশ্রমে ছিলো। সেখান থেকে নিয়ে এসে বর্তমান বাবা মা পালন করে যোগ্য করে তুলেছেন। এটা শুনে নায়িকার বাবা বেশ অবাক হন এবং বলেন যে তাদের মেয়ে ভার্সিটি লাইফ শেষ করুক, তারপরে বিয়ের বিষয়ে আগানো যাবে।
এর মধ্যে বাস বিরতির জন্য সময় দেয়। নায়িকা নেমেই দেখে নায়ক তার জন্মদিন সেলিব্রেট করতে ওখানেও পৌঁছে গিয়েছে!! দেখে নায়িকা বেশ খুশী হয়। সাথের যাত্রীরাও তাদের অনেক দোয়া করেন।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmSwMXJP1iUDbkPH53KK2H2YRcFGqwtv5LC6hYx2P3hxzq/1709911089674.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmajbhh7otRC75SKzq45k4GAQsStJGXzNKKvVWCYCDor6Z/1709911089580.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmUM6QAtsNZvF3ATnDENSoBRtkkXcwaNu66G7WxNqmb5JJ/1709911089613.jpg)
ওদিকে সেদিনের পরে নায়কের কোন খোঁজ পাচ্ছিলো না নায়িকা নুপুর। এমন সময় নায়িকার বাবা বলে বসেন যার কোন জন্ম পরিচয় নেই, এমন ছেলের ভরসাই বা কোথায়। এরপর আসলে নায়িকার অন্য কোথাও বিয়ে হয়ে যায়। দেখা যায় অনেক দিন পর নায়িকা প্রেগন্যান্ট। সে তার আম্মুর সাথে রিক্সা নিয়ে কোথাও যাচ্ছিলো। তার চোখে পড়ে একজন পাগল দেয়াল জুড়ে তার নাম লিখেই যাচ্ছেন। রিক্সা থামিয়ে কাছে গিয়ে দেখে এই পাগল অন্য কেউ নয়, ইমরান, আমাদের নায়ক।পরে নায়িকার মা স্বীকার করেন যে সেই রাতে তার বাবা গিয়ে ইমরানকে বলেছিলো নুপুরের জীবন থেকে সরে যেতে। যেহেতু ইমরানের জন্মপরিচয় ছিলো না, তাই নায়িকার বাবা এটি মেনে নিতে পারছিলো না। ওদিকে ইমরান যখন জানায় তার পক্ষে এটা মেনে নেয়া সম্ভব না তখন নুপুরের বাবা অনেক লোক দিয়ে ইমরানকে ভীষণ মারেন এবং সাথে একটা ইঞ্জেকশন দিয়ে তাকে শহর থেকে অনেক দূরে ফেলে আসার ব্যবস্থা করেন। সব শুনে নুপুর দিশেহারা হয়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে এর জন্য নিজেকে দায়ী করে বিলাপ করতে থাকে। ওদিকে ইমরান তো এখন পুরোপুরি পাগল, সে তার নুপুর কে দেখেও চিনে না -নিজের মতোই চলতে থাকে। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmUTuUpjrqiSifubqDGRVPgCmiEui6RcxhpVU6jbEv3B3A/1709911729686.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRYgEnbhbntxV6ZCNDy4qcCM63ck6xpFkFyba2exDjWw7/1709911747534.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYTi4cYdWaba63VZabmg447ryYBMjdbmZ7iL488aeARVP/1709911768597.jpg)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTZacVwyMnPULckxMn48bVV8uSMNunV3Jb4r1CPn3qX3h/1709911768574.jpg)
##ব্যক্তিগত মতামত: নাটকটি অন্যান্য নাটকের তুলনায় বেশ দীর্ঘ হলেও নাটকটি আসলেই ভালো লেগেছে আমার কাছে। যদিও শেষ পরিণতি খুবই করুন। তবুও বেশ ভালো একটি শিক্ষা অন্তর্নিহিত আছে এই নাটকের মাঝে। আসলে বাবা মা হিসেবে সন্তানের ভালো চাওয়া টা ভুল কিছু না। তবে বাবা মাও যে সব সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেন, এমনটাও না। আর জন্মের চেয়ে কর্মের পরিচয়েই বড় পরিচয়। মানুষের জন্ম পরিচয় এর চেয়ে তার যোগ্যতা কে প্রাধান্য দেয়া উচিত।
ব্যাক্তিগত রেটিং : ৮.৫/১০
নাটকের লিংক :
এই পোষ্টে ব্যবহৃত সকল ছবি ইউটিউব থেকে স্ক্রীনশট নেয়া।
এতক্ষণ সময় নিয়ে আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে 🌼 ধন্যবাদ 🌼
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8FXcfJENDdMBWZnr8CtLVbkPkY9BuaPkYpReY3n1wwH/2XmsB3ZF6jJG7218A8ghgBmbB3W4Hm94fHM8vdisDLD4EuDS1mKCnUwr2WPdiRhWod2Rf2CCtBiK8N3pspzqnCWafFzVigrzmtsxCskMPd...o6VRbcH65Ky8sUcB6iD2CGuEkfhUpCrHvemi76oe4FY4TQKMXDJo2siZ4ZeWkk8kPBZ5kDC73ixjzpHi7MKZsw3P5okkYvV7XEn1TC1wmW9KtK4YyyjnmiZw7b.gif)
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXoL4uJFUZPrjEBK1LZb8Tsx99cvihEFmq2ohgjXAFVa7/1692550833470.jpg)
VOTE @bangla.witness as witness
OR @rme as your proxy
![photo_2021-06-30_13-14-56.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZykYDBc61bY89UUJcZiBqAkp7f3qwZSH9xUcdxkdBrha/photo_2021-06-30_13-14-56.jpg)
আমি- তিথী রানী বকসী, স্টিমিট আইডি @tithyrani। জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। পেশায় একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। বিবাহিতা এবং বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় বসবাস করছি।২০২৩ সালের জুন মাসের ১৯ তারিখে স্টিমিটে জয়েন করেছি।
ভ্রমণ করা, বাগান করা, গান শোনা, বই পড়া, কবিতাবৃত্তি করা আমার শখ। পাশাপাশি প্রতিদিন চেষ্টা করি নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখতে, ভাবতে। যেখানেই কোন কিছু শেখার সুযোগ পাই, আমি সে সুযোগ লুফে নিতে চাই৷ সর্বদা চেষ্টা থাকে নিজেকে ধাপে ধাপে উন্নত করার।
Posted using SteemPro Mobile
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
তুমি আছো হৃদয় অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন। নাটকটা আমিও দেখেছি আমার কাছে খুবই মজা লেগেছে নাটকটি দেখতে। আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর একটি নাটক সাজিয়ে গুছি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নাটকের শেষটি বেশ বেদনাদায়ক হলেও নাটকে আসলে অনেক মজার মজার কাহিনী রয়েছে।
খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন দিদি ৷ তুমি আছো হৃদয় এই নাটকের রিভিউ পড়ে বেশ ভালোই লাগলো ৷ তবে নাটকের গল্পটা আসলেই দারুণ ৷ যাই হোক , ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য ৷ সময় পেলে আমি এই নাটকটি দেখার চেষ্টা করবো ৷ রিভিউ পড়ে বেশ ভালোই লাগলো ৷ ধন্যবাদ
রিভিউতে আমি উপস্থাপন করেছি শুধুমাত্র মূল ঘটনাটি। এর বাইরে ও অনেক মজার মজার ঘটনা রয়েছে। আপনি দেখলে হয়তো আপনার ভালোই লাগবে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বেশ দুর্দান্ত নাটক আমাদের মাঝে রিভিউ করছেন আপনি। তুমি আছো হৃদয়ে নাটকটি খুবই অসাধারণ। নাটকের গল্প এবং চরিত্র বেশ দুর্দান্ত । নাটক টি আমি দেখেছি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনার নাটক রিভিউ অনেক অসাধারণ হয়েছে আমাদের মাঝে চমৎকারভাবে নাটক রিভিউ করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আজিম ভাই।
তুমি আছো হৃদয়ে নাটকটি দেখেছিলাম। প্রথমের দিকে যদিও ভালো লাগে। তবে শেষের দিকে এসে খারাপ লাগে। নাটকটির গল্প ছিলো অনেক সুন্দর। নাটকটি থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। আপু আপনার ব্যাক্তিগত মতামত পড়ে বেশি ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আসলেই ভাই প্রথমদিকে বেশ মজার মজার সিন ছিল। কিন্তু এমন হৃদয় বিদারক হবে এমনটা আশা করিনি। তবুও নাটকটি থেকে শেখার এবং আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের অনেক উপাদান রয়েছে।
বেশ অসাধারণ একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপনি। আপনার কাছ থেকে এই সুন্দর নাটকের রিভিউ দেখে খুব ভালো লাগলো৷ যেভাবে আপনি এই নাটকের রিভিউ এখানে আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন তা দেখে খুবই ভালো লাগলো৷ খুব সুন্দর হয়েছে এই নাটকের রিভিউ৷ এই নাটকটি অনেক সুন্দর হয়েছে যা আপনার এই রিভিউ থেকে বুঝতে পারলাম৷ অবশ্যই সময় পেলে এই নাটকটি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব৷
নাটকটির দৈর্ঘ্য একটু বেশি, তবে বেশ মজার মজার অনেক সিন রয়েছে, যেটা আমি রিভিউতে শেয়ার করিনি। আপনি দেখলে আশা করি আপনার ভালো লাগবে।
তুমি আছো হৃদয়ে এই নাটকটা অনেক বেশি সুন্দর ছিল। আমার কাছে পুরো নাটকের রিভিউটা অসম্ভব ভালো লেগেছে। এই নাটকটা সম্পূর্ণ আমার দেখা হয়নি। কিন্তু এই নাটকের একটা শর্ট ভিডিও দেখেছিলাম। তখন এই নাটকটা দেখার ইচ্ছা জেগেছিল। নায়কের শেষের অবস্থা দেখে সত্যি খুবই খারাপ লেগেছে। আসলে একটা মানুষের যোগ্যতাকে সবসময় আমাদের দেখা উচিত। আমরা যদি মানুষের জন্ম পরিচয় খুঁজি তাহলে সেটা দিয়ে কোন কিছুই হবে না। এই নাটকটা আমি অবশ্যই দেখার চেষ্টা করব সময় পেলে। পুরো কাহিনীটা সবার মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই নাটকটির শেষ পরিণতি দেখে আমার নিজেরো ভীষণ কষ্ট লেগেছিলো। নায়িকার বাবার উপর ভীষণ রাগ হচ্ছিল।
আপু আপনি খুবই শিক্ষনীয় একটি নাটক রিভিউ দিয়েছেন। আপনার নাটক রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সত্যি জন্মের চেয়ে কর্মপরিচয়টি সবচেয়ে বড় পরিচয়। সেদিকে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত। যদিও এই নাটকটি দেখা হয়নি তবে আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো। সময় পেলে অবশ্যই দেখবো। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
আমার ধ্যান ধারণার সাথে একাত্নতা প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।