বইমেলায় প্রিয়মুখের দেখা 😍😍
|| আজ ২৯ ফেব্রুয়ারী,২০২৪ || রোজ: বৃহস্পতিবার ||
হ্যাল্লো বন্ধুরা
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগবাসী, সবাইকে আমার নমষ্কার /আদাব। আশা করছি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও মহান সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদে ভালো আছি। আজ আপনাদের সাথে একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করছি আমার আজকের পোষ্টটি আপনাদের খুব ভালো লাগবে।
আমার বাংলা ব্লগ আমাদের অনেকেএ জন্যই শুধুমাত্র একটি কমিউনিটি নয়, একটি পরিবারের মতোনই। অনেকেই অবশ্য এটাকে কাজের জায়গা হিসেবেই দেখেন এবং সেই পরিচয়ে মেম্বারদের কো-ওয়ার্কার বা কলিগ হিসেবে দেখতে পছন্দ করেন। তবে আমার দৃষ্টিকোণ থেকে এটিও আমার আরেকটি পরিবার। যদিও কদিন আগ পর্যন্ত আমার রেফারার এর বাহিরে কারোর সাথে সামনাসামনি দেখা হয় নি, তবুই যেন সবসময় কাছেরই বলে মনে হয়!
ঠিক দুদিন আগে, অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে দেখা হয়ে যায় আমার বাংলা ব্লগ এর তিন জন সম্মানিত মেম্বারের সাথে। যদিও আমি আগের দিনই সেলিনা সাথী আপুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে উনি ২৬ তারিখে বইমেলায় যাবেন কিনা, আমিও যাবো, গেলে অবশ্যই দেখা হবে। তো মেলায় বের হওয়ার আগেই দেখি আপু নিজের থেকেই আবারো খোঁজ নিলেন যে আমি যাচ্ছি কিনা, তারা ইতিমধ্যে পথে। আমিও কনফার্ম করি যে আমিও বের হচ্ছি মেলার উদ্দেশ্যে। আমি আমার এক ননদ এবং ননদের ফ্রেন্ড মিলে একসাথে গিয়েছিলাম বইমেলায়। আমরা যে গেইট দিয়ে ঢুকেছি, সেদিক থেকে সাথী আপুর বইয়ের স্টল বেশ কাছেই ছিলো। আমি মেলায় ঢুকেই আগে স্টল নম্বর খুঁজে খুঁজে আপুর স্টলের দিকেই গিয়েছিলাম। আপুর স্টল নম্বর আগে থেকেই আলাদা করে নোট করে রেখেছিলাম। তো আমি তো ভেবেছিলাম স্টলে গিয়ে আপুকে পেয়ে গেলে বেশ ভালো একটা সারপ্রাইজ দেয়া যাবে৷ কিন্তু আপু দেখি স্টলে নেই। ওদিকে আমি আপুর মোবাইলে কল দিচ্ছি, নেটওয়ার্ক ইস্যুতে কল আর যায় না। পরে একটা ছবি তুলে আপুর ডিস্কর্ডে ম্যাসেজ দিয়ে রাখলাম, আপু আমি তো চলে এসেছি, আপনি কই? কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে পরে আবারো মোবাইলে যোগাযোগ করার ব্যর্থ চেষ্টা করে মেলা দেখতে অন্যদিকে রওয়া দিলাম। একবার তো মনেই হয়েছিলো যে নেটওয়ার্ক ইস্যু যদি এমন ই থাকে, তাহলে এত কাছে থেকেও আপুর সাথে দেখা নাও হতে পারে! কারণ ছুটির দিন বলে বিকেলে এত মানুষের ভীড় ছিলো মেলায়!!
প্রায় ঘন্টা খানেক পরে আপুর সাথে আমার যোগাযোগ হয় অবশেষে। সেই সূত্র ধরেই আপুর সাথে প্রথম দেখা 😍😍। আমি তো আপুকে দেখেই একটা চিৎকার দিয়ে উঠসিলাম খুশিতে! পরেই পেছনে দেখি সিয়াম ভাই আর শিফু ভাই। উনাদের সাথেও যে এভাবে দেখা হয়ে যাবে একসাথে, এটা আমার জন্য বোনাস ই ছিলো বলা যায়। কিছুক্ষণ পরেই আপুর পরিচিত একজন মানবাধিকার কর্মীর সাথেও আমাদের দেখা হয়। খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলাম, সেলিনা আপু এত সুন্দর করে ওই ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন একজন বাচিক শিল্পী হিসেবে। আমি ওই মূহুর্তে আসলে অবাক না হয়ে পারি নি। আমার কবিতা আবৃত্তি আসলে এই কমিউনিটিতে যুক্ত হবার পর থেকেই এবং এই কমিউনিটির ভেতরেই সীমাবদ্ধ। এর মাধ্যমেও আমাকে একজন বাচিক শিল্পী হিসেবে পরিচয় হতে পারে, আপু না বললে আমার কখনো ওভাবে চিন্তাতেও আসতো না। আর তাছাড়া আপু এত্ত কিউট, এত্ত আপন একজন মানুষ, আমার এক মুহূর্তের জন্যও মনে হয় নি যে এটিই আমাদের প্রথম দেখা।
এরপরে আবারো আপুর স্টলের সামনে গিয়ে আপুর হাত থেকে আপুর অটোগ্রাফ সহ অবারিত নীল" বইটি সংগ্রহ করি। এরপর অবশ্য আমাদের দুই পক্ষেরই তাড়া থাকার কারণে অল্প সময়ের গল্পের পরেই আমাদের বিদায় নিতে হয়। আপুকে ওদিকে আপুর সহকর্মী আরেকজনের বই উদ্বোধনের অংশগ্রহণ করতে হবে আর আমাদেরও তখনও বইমেলার অনেকখানি অংশ ঘুরে দেখা বাকি। তাই অল্পেই বিদায় নেয়া হলো। তবুও এই দেখাটুকু ছিলো -"রেশ থেকে যায় অনেকক্ষণ " এর মতোই। এবং আমার জন্যও যথেষ্ট স্মরণীয় 😍। সুন্দর মনের অধিকারী আমাদের সেলিনা আপুর সুন্দর ভবিষ্যৎ ও সাফল্য কামনা করি।
এতক্ষণ সময় নিয়ে আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে 🌼 ধন্যবাদ 🌼
VOTE @bangla.witness as witness OR @rme as your proxy
আমি- তিথী রানী বকসী, স্টিমিট আইডি @tithyrani। জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। পেশায় একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। বিবাহিতা এবং বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় বসবাস করছি।২০২৩ সালের জুন মাসের ১৯ তারিখে স্টিমিটে জয়েন করেছি।
ভ্রমণ করা, বাগান করা, গান শোনা, বই পড়া, কবিতাবৃত্তি করা আমার শখ। পাশাপাশি প্রতিদিন চেষ্টা করি নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখতে, ভাবতে। যেখানেই কোন কিছু শেখার সুযোগ পাই, আমি সে সুযোগ লুফে নিতে চাই৷ সর্বদা চেষ্টা থাকে নিজেকে ধাপে ধাপে উন্নত করার।
Posted using SteemPro Mobile
হ্যাল্লো বন্ধুরা
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগবাসী, সবাইকে আমার নমষ্কার /আদাব। আশা করছি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও মহান সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদে ভালো আছি। আজ আপনাদের সাথে একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করছি আমার আজকের পোষ্টটি আপনাদের খুব ভালো লাগবে।
আমার বাংলা ব্লগ আমাদের অনেকেএ জন্যই শুধুমাত্র একটি কমিউনিটি নয়, একটি পরিবারের মতোনই। অনেকেই অবশ্য এটাকে কাজের জায়গা হিসেবেই দেখেন এবং সেই পরিচয়ে মেম্বারদের কো-ওয়ার্কার বা কলিগ হিসেবে দেখতে পছন্দ করেন। তবে আমার দৃষ্টিকোণ থেকে এটিও আমার আরেকটি পরিবার। যদিও কদিন আগ পর্যন্ত আমার রেফারার এর বাহিরে কারোর সাথে সামনাসামনি দেখা হয় নি, তবুই যেন সবসময় কাছেরই বলে মনে হয়!
ঠিক দুদিন আগে, অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে দেখা হয়ে যায় আমার বাংলা ব্লগ এর তিন জন সম্মানিত মেম্বারের সাথে। যদিও আমি আগের দিনই সেলিনা সাথী আপুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে উনি ২৬ তারিখে বইমেলায় যাবেন কিনা, আমিও যাবো, গেলে অবশ্যই দেখা হবে। তো মেলায় বের হওয়ার আগেই দেখি আপু নিজের থেকেই আবারো খোঁজ নিলেন যে আমি যাচ্ছি কিনা, তারা ইতিমধ্যে পথে। আমিও কনফার্ম করি যে আমিও বের হচ্ছি মেলার উদ্দেশ্যে। আমি আমার এক ননদ এবং ননদের ফ্রেন্ড মিলে একসাথে গিয়েছিলাম বইমেলায়। আমরা যে গেইট দিয়ে ঢুকেছি, সেদিক থেকে সাথী আপুর বইয়ের স্টল বেশ কাছেই ছিলো। আমি মেলায় ঢুকেই আগে স্টল নম্বর খুঁজে খুঁজে আপুর স্টলের দিকেই গিয়েছিলাম। আপুর স্টল নম্বর আগে থেকেই আলাদা করে নোট করে রেখেছিলাম। তো আমি তো ভেবেছিলাম স্টলে গিয়ে আপুকে পেয়ে গেলে বেশ ভালো একটা সারপ্রাইজ দেয়া যাবে৷ কিন্তু আপু দেখি স্টলে নেই। ওদিকে আমি আপুর মোবাইলে কল দিচ্ছি, নেটওয়ার্ক ইস্যুতে কল আর যায় না। পরে একটা ছবি তুলে আপুর ডিস্কর্ডে ম্যাসেজ দিয়ে রাখলাম, আপু আমি তো চলে এসেছি, আপনি কই? কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে পরে আবারো মোবাইলে যোগাযোগ করার ব্যর্থ চেষ্টা করে মেলা দেখতে অন্যদিকে রওয়া দিলাম। একবার তো মনেই হয়েছিলো যে নেটওয়ার্ক ইস্যু যদি এমন ই থাকে, তাহলে এত কাছে থেকেও আপুর সাথে দেখা নাও হতে পারে! কারণ ছুটির দিন বলে বিকেলে এত মানুষের ভীড় ছিলো মেলায়!!
প্রায় ঘন্টা খানেক পরে আপুর সাথে আমার যোগাযোগ হয় অবশেষে। সেই সূত্র ধরেই আপুর সাথে প্রথম দেখা 😍😍। আমি তো আপুকে দেখেই একটা চিৎকার দিয়ে উঠসিলাম খুশিতে! পরেই পেছনে দেখি সিয়াম ভাই আর শিফু ভাই। উনাদের সাথেও যে এভাবে দেখা হয়ে যাবে একসাথে, এটা আমার জন্য বোনাস ই ছিলো বলা যায়। কিছুক্ষণ পরেই আপুর পরিচিত একজন মানবাধিকার কর্মীর সাথেও আমাদের দেখা হয়। খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলাম, সেলিনা আপু এত সুন্দর করে ওই ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন একজন বাচিক শিল্পী হিসেবে। আমি ওই মূহুর্তে আসলে অবাক না হয়ে পারি নি। আমার কবিতা আবৃত্তি আসলে এই কমিউনিটিতে যুক্ত হবার পর থেকেই এবং এই কমিউনিটির ভেতরেই সীমাবদ্ধ। এর মাধ্যমেও আমাকে একজন বাচিক শিল্পী হিসেবে পরিচয় হতে পারে, আপু না বললে আমার কখনো ওভাবে চিন্তাতেও আসতো না। আর তাছাড়া আপু এত্ত কিউট, এত্ত আপন একজন মানুষ, আমার এক মুহূর্তের জন্যও মনে হয় নি যে এটিই আমাদের প্রথম দেখা।
এরপরে আবারো আপুর স্টলের সামনে গিয়ে আপুর হাত থেকে আপুর অটোগ্রাফ সহ অবারিত নীল" বইটি সংগ্রহ করি। এরপর অবশ্য আমাদের দুই পক্ষেরই তাড়া থাকার কারণে অল্প সময়ের গল্পের পরেই আমাদের বিদায় নিতে হয়। আপুকে ওদিকে আপুর সহকর্মী আরেকজনের বই উদ্বোধনের অংশগ্রহণ করতে হবে আর আমাদেরও তখনও বইমেলার অনেকখানি অংশ ঘুরে দেখা বাকি। তাই অল্পেই বিদায় নেয়া হলো। তবুও এই দেখাটুকু ছিলো -"রেশ থেকে যায় অনেকক্ষণ " এর মতোই। এবং আমার জন্যও যথেষ্ট স্মরণীয় 😍। সুন্দর মনের অধিকারী আমাদের সেলিনা আপুর সুন্দর ভবিষ্যৎ ও সাফল্য কামনা করি।
এতক্ষণ সময় নিয়ে আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য আপনাকে 🌼 ধন্যবাদ 🌼
আমি- তিথী রানী বকসী, স্টিমিট আইডি @tithyrani। জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। পেশায় একজন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার। বিবাহিতা এবং বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় বসবাস করছি।২০২৩ সালের জুন মাসের ১৯ তারিখে স্টিমিটে জয়েন করেছি।
ভ্রমণ করা, বাগান করা, গান শোনা, বই পড়া, কবিতাবৃত্তি করা আমার শখ। পাশাপাশি প্রতিদিন চেষ্টা করি নতুন নতুন কিছু না কিছু শিখতে, ভাবতে। যেখানেই কোন কিছু শেখার সুযোগ পাই, আমি সে সুযোগ লুফে নিতে চাই৷ সর্বদা চেষ্টা থাকে নিজেকে ধাপে ধাপে উন্নত করার।
একজনের সাথে দেখা করতে গিয়ে আরো দুজনের সাথে দেখা হয়ে গেল হা হা হা। আসলেই আমার বাংলা ব্লগ যেন আমাদের একটি পরিবার আর ভাগ্যে ছিল বলেই ঘন্টাখানেক পরেও আবার দেখা হয়ে গেল তাও পর্যায়ক্রমে তিন জনের সাথে।
হ্যা সেটাই। এত মানুষের ভীড় আর নেটওয়ার্ক ইস্যুতে আমি তো ভয়েই ছিলাম যে দেখা হয় কি না শেষ পর্যন্ত!
আমার ভালো লাগলো আপনাদের একত্রিত বইয়ের মেলায় উপস্থিত দেখে। আশা করি এভাবে সাথী আপু এগিয়ে যাবে এবং সুনাম বয়ে আনবে আমাদের সকলের জন্য। আপনি কিন্তু ঠিকই বলেছেন আমরা যেহেতু সবাই একই পরিবারে কাজ করছি একসাথে রয়েছি তাই যেন সবার মধ্যে এক অন্যরকম ভালো লাগা সৃষ্টি হয়ে গেছে, তাই একে আর একজনকে দেখতে পারার মধ্যেও রয়েছে জানে শান্তি।
আসলেই, সাথী আপুর এমন এগিয়ে যাওয়া যে আমাদের জন্যও ভীষণ গর্বের এবং ভালোলাগার!
সত্যি কিন্তু একটি ওয়াড ও বাদ দেই নি। প্রতিটি লাইন ধরে ধরে পড়লাম। একজন বাচিক শিল্পীও দেখছি বেশ সুন্দর করে মনের অনুভূতি গুলো কে লেখনির মাধ্যমে আমাদের মাঝে তুলে ধরতে পারে সেটা কিন্তু আমার জানা ছিল না। সে যাই হোক সেলিনা সাথী আপু কে দূর থেকেই দেখে মনে হয় একজন ভালো মনের মানুষ। আর আপনাদের এমন করে দেখা হওয়ার গল্পটিও বেশ ভালো লাগলো। দোয়া রইল আপনাদের সবার জন্য।
😃😃😃😃
আপনার দারুণ মন্তব্যটি পড়ে মন ভালো হয়ে গেল। ভালোবাসা নিবেন আপু।😍😍😍
আপনার পোস্টটি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো। সেদিন আপনার সাথে আমার দেখা হয়ে অনেক ভালো লেগেছে। খুবই ভালো একটা সময় আমরা মেলায় অতিবাহিত করেছিলাম। অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আপনাদের সাথে দেখা হয়ে আসলেই ভীষণ ভালো কেটেছে সময়টা। সেই রেশ এখনো রয়ে গেছে মনে.... আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো।
আসলে আমাদের এই কমিউনিটি একটা পরিবারের মত। যখন পরিবারের সদস্যদের সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ হয় সেই মুহূর্ত টাই থাকে অন্যরকম। অনেকের সাথে সাক্ষাৎ করার সৌভাগ্য হয়েছে । আপনি বই মেলায় গিয়ে সাথী আপুর সাথে দারুন সময় কাটিয়েছেন। এই পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম খুবই ভালো লাগলো। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
পুরো পোস্ট টি পড়ে আপনার দারুণ মতামত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
দুই দিন আগেই সেলিনা সাথী আপুর পোস্ট পড়ে আপনার ওখানে যাওয়ার ব্যাপারটা জানতে পেরেছিলাম দিদি। তাছাড়া নেটওয়ার্ক নিয়ে যে ইস্যু হয়েছিল, সেটাও সেলিনা সাথী আপু সেই পোস্টে উল্লেখ করেছিল। তবে আপনারা একসাথে দেখা করেছেন এবং সুন্দর সময় কাটিয়েছেন, এটাই তো সব থেকে বড় ব্যাপার। যদিও বই মেলায় গেলে প্রচন্ড ভিড়ে অনেক সময় নেটওয়ার্কের সমস্যা হয়। যাইহোক, আমি শুধু চিন্তা করছি যে, যদি ডিস্কর্ড না থাকতো তাহলে আপনারা যোগাযোগ করতেন কি করে?
আপুর সাথে আমার ফেসবুকেও এড আছে৷ কিন্তু ফোনে যখন পাচ্ছিলাম ই না, তখন ডিস্কোর্ড এর কথাই প্রথমে মাথায় এসেছিলো!!
ডিস্কোর্ড এর চিন্তা মাথায় না আসলে তো আপনাদের তাহলে দেখাই হত না দিদি ।
সিয়াম ভাই আর শিফু ভাইয়ের সাথে দেখা এটা আমার জন্য বোনাস ই ছিলো । বইমেলায় যে আপনি অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। আসলেই আপু কোথাও যে যদি প্রিয় মুখের সাথে দেখা হয় তাহলে সময়টা যেন অনেক সুখের যায়। ধন্যবাদ এতো সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আসলেই বেশ দারুণ উপভোগ করেছি তাদের সান্নিধ্যে পুরো সময়টা...