ফরমালিন ছাড়া গাছের টাটকা কিছু ফলের ফটোগ্রাফি।
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ। আজকে আমি আপনাদের মাঝে ফরমালিন ছাড়া কিছু ফলের ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। এই ফটোগ্রাফিগুলো বিভিন্ন আত্মীয়স্বজনের গাছের ফলের ফটোগ্রাফি। অনেক আত্মীয়-স্বজনের বাসায় গেলে অনেক ফল সাথে করে দিয়ে দেয় । তাছাড়া এই প্ল্যাটফর্মে আসার পর থেকে যা কিছু ভালো লাগে তাই ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করি। আমার মোবাইলে অনেকদিন যাবত এই ফটোগ্রাফিগুলো রয়ে গেছে। ভাবলাম আজ এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করি। আশা করি আমার এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তাহলে চলুন টাটকা কিছু ফলের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।
গাছের টাটকা লেবু এবং করমচার কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পারছেন। এগুলো আমার ভাবির বাড়ি থেকে দেওয়া হয়েছে । এত সুন্দর লেবু এবং করমচা গুলো আমি সাথে সাথে ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি দেখে। করমচা ডাউল করমচার চাটনি অনেক কিছুই তৈরি করা যায়।
আমাদের ছাদ বাগানের মধ্যে বাঙ্গি বা চিন্দার গাছ হয়েছে। তরমুজের মতো দেখতে এই বাঙ্গিটি আমাদের ছাদে হয়েছে। ফরমালিন ছাড়া এই ফলটা খেতে অনেক মিষ্টি ছিল। ছাদে যে এত সুন্দর বাঙ্গি হবে আমরা কেউ কল্পনা করতে ও পারেনি। গাছ থেকে সম্পূর্ণ পাকার আগে আমার বড় ভাইয়া এই বাঙ্গিটি কেটে নিয়ে এসেছে। আমি তৎক্ষণাৎ একটি ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি।
পাকা পেঁপে আমার একটি পছন্দের ফল। আমার সেজু বোনের বাসায় প্রচুর পেঁপে গাছ রয়েছে। যতবার বাড়িতে আসে আপুর শাশুড়ি পাকা পাকা অনেক পেঁপে আমাদের জন্য পাঠায়। আপুর শ্বশুরবাড়ির একটি টাকা পেঁপে আমার আম্মু কাটার পর আ ফটোগ্রাফি করেছি । দেখতে যেরকম অসাধারণ লাগছে খেতেও দারুন ছিল পেঁপে গুলো।
এখন আমের সিজন নেই। কিন্তু এই আমের ফটোগ্রাফি গুলো যখন আমের সিজন ছিল তখন ফটোগ্রাফি করেছিলাম। এই আম গুলো আমার মেজ ফুফুর গাছের। গুলো দেখতে যেরকম সুন্দর খেতেও মিষ্টি। আমগুলো এত মিষ্টি যে বাজারের যেকোনো মিষ্টি কেউ হার মানাবে। ফুফুর গাছের আমের সাথে চিড়া, মুড়ি, খই, দুধ অথবা দয় দিয়ে খেলে কোন চিনি লাগে না।
এখন তো বড়ইয়ের সিজন। শীতের সময় টক মিষ্টি অনেক প্রকারের বড়ই পাওয়া যায়। আর শেয়ার করা এই বড়ইগুলো অনেক টক। আমাদের পাশের বাড়ির এক ভাবির গাছের এই বড়ই আমরা কয়েকজন মিলে লবন দিয়ে খাচ্ছিলাম। হঠাৎ ফটোগ্রাফির কথা মনে পড়ে গেল। তখনই একটা ফটোগ্রাফি করে নিয়েছি।
আপনারা সবাই দেখতে পারছেন এখানে কাঁচা আমের ফটোগ্রাফি। এগুলো আমার ফুফুর গাছের কাঁচা আম। আমগুলো কাছা থাকতে এত টক যে দাঁতের শিরশির সমস্যা হয়ে যায়। আর পাকলে অনেক মিষ্টি হয়।
গাছের পাকা পাকা কিছু আতাফল এর ফটোগ্রাফি। আমার কাছে আতা ফল অনেক ভালো লাগে। আর সেই আতা ফলগুলো যদি গাছের পাকা হয় তাহলে তো আর কথাই নেই। এগুলো কাঁচা গাছ থেকে পেরে পাকানো যায়।
বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আগামীকাল আবার নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো, ইনশাল্লাহ। ধন্যবাদ সবাইকে। আল্লাহ হাফেজ।
ফটোগ্রাফির বিবরণ:
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রেডমি নোট-৮ |
শিরোনাম | গাছের টাটকা ফলের ফটোগ্রাফি।। |
স্থান | নিজ বাসা,ভাদুঘর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।। |
তারিখ | 05.02.2024 |
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
ফটোগ্রাফার | @titash |
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
তাই তো দেখছি আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ফরমালিনমুক্ত ফলের ফটোগ্রাফি করে রেখেছেন । যেটা আজকে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন । অনেক ভালো লাগলো । এই ধরনের ফলগুলো সবার কাছে অনেক প্রিয়। করমচা ফল আমার খুবই পছন্দের। এই ফলটি অনেকদিন হলো খাওয়া হয়না পেকে গেলে রক্তের মত লাল।
জ্বী ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন এই ধরনের ফুলগুলো সবারই প্রিয়। আর বিশেষ করে আপনার কাছে করমচা ভালো লাগে জেনে অনেক অবাক হলাম। কারণ ছেলেরা টক জাতীয় খাবার পছন্দ করে না। যাই হোক আপনি এটা পেকে গেলে পছন্দ করেন। আমার কাছে ও পাকা করমচা অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ফরমালিন ছাড়া গাছের টাটকা ফল গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আতাফল এক সময় অনেক খাওয়া হতো। তবে এখন আর খাওয়া হয়না। ছোট বেলায় থেকে আমি গাছে পাকা পেঁপে খেতে ভীষণ পছন্দ করি। আজকে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ভাইয়া ছোটবেলায় আতাফল আমার অনেক খাওয়া হত। কিন্তু বর্তমানে আতা ফল গাছ নাই বললেই চলে। আর পাকা পেতে সবারই পছন্দের একটি ফল। আপনিও দেখছি পাকা পেঁপে পছন্দ করেন। আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
বর্তমান সময়ে চারিদিকে এত বেশি পরিমাণে ভেজাল শুরু হয়ে গিয়েছে তাতে ফরমালিনমুক্ত ফল পাওয়া খুবই কষ্টের ব্যাপার। আপনি যে ফরমালিনমুক্ত ফল পেয়েছেন এটা জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো। আমাদের সকলেরই উচিত ফরমালিন মুক্ত ফল খাওয়া।
জ্বী ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন বর্তমানে সব খাবার এই ফরমালিন থাকে। আর বিশেষ করে আমার আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে অনেক ফলের গাছ রয়েছে। তাই খুব সহজেই আমি ফরমালিনমুক্ত ফল পেয়ে থাকি। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
যে যুগ পড়েছে আপু সবকিছুতে ফরমালিন। মাছে, ফলে কোন কিছু খেয়ে শান্তি পাই না। যাক এদিক দিয়ে আপনি ভালো আছেন বলতে হয়। আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় গেলে তাদের গাছ থেকে ফরমালিনমুক্ত ফল দিয়ে দিচ্ছি আপনাদেরকে। আপনার ফরমালিন মুক্ত টাটকা ফলগুলো দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করছে। ফল খেতে আমি খুব পছন্দ করি। ধন্যবাদ আপু আপনাকে। খুব সুন্দর সুন্দর কিছু টাটকা ফলের ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন, এমন কোন জিনিস নাই যাতে ফরমালিন যুক্ত নেই। আর আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি থেকে খুব সহজে এই ফলগুলো পাই বলে আমি নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করি। ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপু। মন্তব্যটি পড়ে এত সুন্দর ও সাবলীল করে রিপ্লাই দেয়ার জন্য।
আসলে নিজের গাছের ছাড়া ফরমালিনমুক্ত ফল পাওয়া খুব মুশকিল। আপনার ফল গুলো দেখে ভালো লাগছে। এরকম টাটকা ফল খাওয়ার মজাই আলাদা। ফলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ফল খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর টাটকা ফরমালিনমুক্ত ফলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু নিজ গাছ ছাড়া ফরমালিনমুক্ত ফল পাওয়া খুবই মুশকিল। আর নিজের গাছে টাটকা ফলের মজাই আলাদা। এ ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনার যেহেতু খেতে ইচ্ছে করছে চলে আসুন আমাদের বাসায়। দাওয়াত রইলো ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি আজকে ফরমালিন ছাড়া অনেক সুন্দর সুন্দর ফলের ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ধারণ করা ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে পাকা পেঁপে ফলের ফটোগ্রাফিটি ভালো লেগেছে। পাকা পেঁপে খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।
আপু আপনার কাছেও পাকা পেঁপে অনেক পছন্দ আমার কাছেও পাকা পেঁপে অনেক পছন্দ। হে আপু পাকা পেপের ফটোগ্রাফি টা আমার কাছেও ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু।
আপু এমন ফরমালিনমুক্ত ফল নিজের গাছ ছাড়া কখনো পাওয়া সম্ভব হয় না। আপনার ফলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। বিশেষ করে আম গুলো দেখে লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে পড়েছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফির পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু ফলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি একদমই ঠিক কথা বলেছেন এগুলো নিজ গাছ ছাড়া পাওয়া একেবারেই মুশকিল। আর এই ফলগুলো যদি বাজার থেকে কিনতে যায় তাহলে ভেজাল আর ভেজাল। আপনাকেও ধন্যবাদ আপু।
আসলে আমরা বাজারে যে ফর্মগুলো দেখতে পাই এগুলো অনেকটাই ফরমালিন মেশানো। তবে আপনি দেখছি ফরমালিন ছাড়াই গাছের টাটকা কিছু ফলের ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আমরা বাজার থেকে যে ফুলগুলো কিনি তা অনেকটাই না বেশিরভাগই আপনার ফরমালিন মেশানো থাকে। জ্বী ভাইয়া আমি গাছের টাটকা কিছু ফলের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ফরমালিনমুক্ত ফলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো আপু। আপনি চমৎকার ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন।আপনাদের ছাদে এতো চমৎকার বাঙ্গি হয়েছে, দেখে বেশ ভালো লাগলো। ফুপুর গাছের আম দেখে ও খেতে ইচ্ছে করলো।আপনার বোনের বাড়ির গাছের পেঁপে সত্যি ই সুন্দর। আর এই পেঁপে গুলো খেতে ও মজার।আমাদের প্রায়ই এই লাল রঙের পেঁপে কিনে আনা হয়।ধন্যবাদ আপু আপনকে সুন্দর ফটোগ্রাফির পাশাপাশি চমৎকার বর্ননা শেয়ার করার জন্য।
আপু আমাদের গাছের ছাদের বাঙ্গি গুলো অনেক মিষ্টি। আর আপুর গাছের পেঁপে ও ফুফুর বাড়ির আম অনেক মিষ্টি। যাই হোক আপু আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।