বাড়ির পাশে মেলাতে কিছু সময়।। 10% beneficiary for @shyfox and 5% for abb school ।।
হ্যালো আমার প্রিয় বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই,আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোষ্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমার পোষ্টের বিষয় হলো মেলার বিভিন্ন ফটোগ্রাফি। চলুন ফটোগ্রাফি গুলো দেখা যাক।
গত জানুয়ারি মাসে আমাদের বাড়ির পাশে স্কুল মাঠে একটি মাহফিল হয়েছিল। প্রতি বছরই এই মাহফিলটি হয়ে থাকে। প্রায় বিশ থেকে একুশ বছর ধরে মাহফিলটি হয়ে আসতেছে। আপনারা সবাই জানেন যেখানেই মাহফিল হয় সেখানেই মেলা বসে। মাহফিলের পাশে রাস্তার পাশে বা খালি জাগায় মেলা গুলো হয়ে থাকে। যারা মাহফিলে ওয়াজ শুনতে আসে তারা বিভিন্ন জিনিষ পত্র কিনে থাকে। আর বিশেষ করে মেলা গুলো জমে উঠে বাচ্ছা এবং শিশুদের কারনে।
বড়দের থেকে শিশুদের ব্যবহৃত আইটেম,তাদের খাবার দাবাড় বেশি উঠে মেলাতে। আমি কলেজ থেকে আসার সময় মেলা শুরু হওয়ার আগে একবার দেখতে গিয়েছিলাম। আমার সাথে আমার কয়েকজন বান্ধবীও গিয়েছিল। সন্ধার পরে বা রাতের বেলা আমাদের যাওয়া সুযোগ নেই। তাই আমরা দিনের বেলা একটু ঘুরে দেখে চলে এসেছি। মেলাতে কি কি দেখলাম সে গুলো এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরতেছি।
প্রথমে এক চাচাকে আর একটি ছেলেকে দেখলাম জুস বিক্রয় করতেছে। চাচার কাছে সব এক কালারের জুস। আর ছেলেটির কাছে দুই কালারের জুস দেখলাম।
আরেকটি দোকানে দেখলাম বিভিন্ন টেডি বিয়ার সহ বাচ্ছাদের বিভিন্ন খেলনার জিনিষ বিক্রয় করতেছে। এই দোকানটিতেই বাচ্ছাদের বেশি ভিড় থাকে। এই দোকানে বাচ্ছারা আসলে কিছু না কিছু কিনে দিতেই হবে।
তারপরে দেখলাম বিভিন্ন ধরনের খাবারের দোকান। এখনো ঠিক ভাবে খাবার গুলো সাজানো হয় নি। জাষ্ট খাবার গুলো বাহির করতেছে। মেলা এখনো শুরু হয়নি। মেলা শুরু হবে আসর নামাযের পরে। আমরা চারটার দিকে গিয়েছিলাম।
তারপর আরেকটি দোকনে দেখলাম মেয়েদের সুন্দর সুন্দর সাইট ব্যাগ বের করে সাজাইতেছে। বিভিন্ন ধরনের,বিভিন্ন কালারের ব্যাগ দেখলাম। ব্যাগ গুলোর দাম মার্কেট থেকে তুলনা মূলক একটু কম।
তারপর পরে দেখলাম সাংসারিক বিভিন্ন জিনিষ পত্র। সেখানে রয়েছে দা,বটি,কাচিঁ,পিঠা বানানোর খাট,বেলুন,পিড়ি,কড়াই, কোদাল, মসলা দানি সহ আরো অনেক জিনিষ পত্র। এখানে কাঠের এবং লোহার দুই ধরনের জিনিষই রয়েছে। যার যেটা মন চাই সে সেটাই কিনতে পারবে।
আজ এ পর্যন্তই বন্ধুরা। সব গুলো ফটোগ্রাফি আমি নিজের মোবাইল রেডমি নোট-৮ মোবাইল দিয়ে ধারন করেছি। আজ এই পর্যন্তই বন্ধুরা। আশা করি আপনাদের কাছে আমার পোষ্টি অনেক ভাল লাগবে। সবাই ভাল থাকবেন। সুস্থা থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন পর্বে।
ধন্যবাদ @titash
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এই ধরনের মেলাতে অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু খাবার চলে আসে। এই ধরনের ওয়াজ মাহফিলের মেলায় সব থেকে বেশি জিলাপি বিক্রয় হয় বলে আমার কাছে মনে হয়। আমাদের এলাকাতেও প্রতিনিয়ত এই ধরনের মেলা বসতে শুরু করে দিয়েছে।
বিশ একুশ বছর ধরে প্রতি বছর মাহফিল হচ্ছে জেনে সত্যি ভালো লাগলো। যাইহোক এভাবে যদি বাড়ির পাশে মাহফিল কিংবা মেলার আয়োজন করা হয় তাহলে সুযোগ মতো যেতে ভালোই লাগে। আর দোকানগুলো দেখেও ভালো লাগলো। বিভিন্ন ধরনের দোকান দেখতে পেলাম। ভালো লাগলো আপু আপনার পোস্ট পড়ে।
আপনাদের এখানে অনেক বছর থেকে ওয়াজ মাহফিল হয় জেনে আমার কাছে ভালই লাগলো কারণ । ওয়াজ মাহফিলের মেলাগুলোর মধ্যে বিভিন্ন রকম সুন্দর সুন্দর জিনিস পাওয়া যায় এবং মেলায় মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। বিভিন্ন রকম মেলার দোকানে ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে।
মেলায় ঘুরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ মনে হয় খুবই কম রয়েছে। আমি ভীষণ ভালবাসি মেলায় ঘুরাঘুরি করতে। যেহেতু মেলাটি আপনাদের বাড়ীর পাশেই ছিল তাই খুব সহজেই যেতে পেরেছেন। মেলায় কিন্তু রাতের বেলায় যাওয়ার ফলে একটু বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার মুহূর্তটি বেশ ভালই কেটেছে আপনার পোষ্ট পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝতে পারলাম।
মেলায় গিয়ে কয়েকটি দোকানের খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি, দেখে খুবই ভালো লাগলো। ওয়াজ মাহফিলের সময় মেলা বসলে ভালোই লাগে। ঘুরাঘুরি করার আলাদা একটা আমেজ তৈরি হয়। যাইহোক এই পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।