বুক রিভিউ কৃষ্ণকুমারী নাটক ।। 10% beneficary for @shyfox & 5% abb-school ❤️

in আমার বাংলা ব্লগlast year

আসসালামু আলাইকুম,

হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন । সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আমার পোস্টের বিষয় হলো বুক রিভিউ। এটি হল মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর লেখা কৃষ্ণকুমারী নাটক। আশা করি আমার বুক রিভিউ টি পড়ে আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে। চলুন দেরি না করে বুক রিভিউর মূল আলোচনায় যায় ।

photo_2023-08-19_23-09-21.jpg

আপনারা হয়তো অনেকে জানেন যে আমি অনার্সে বাংলা সাবজেক্ট নিয়ে পড়াশোনা করি। আর আজকে যেই বুক রিভিউটা দিবো সেটা আমার ডিপার্টমেন্টের সাবজেক্টের বই। তাই আমি চিন্তা করলাম এক দিকে বইটা পড়া হবে আবার অন্য দিকে রিভিউটা শেয়ার করা যাবে। তাই আজকে রিভিউটা শেয়ার করলাম।

photo_2023-08-19_23-09-21 (2).jpg

বই পরিচিতি

বইয়ের নাম : কৃষ্ণকুমারী
লেখকের নাম: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বইয়ের ধরণ : নাটক সংকলন
টিকা,আলোচনা: মিলন রায়
প্রকাশক : জয় প্রকাশন
প্রকাশনা সংস্থা : গ্রন্থস্বত্ব
প্রচ্ছদ: মশিউর রহমান
পূনঃ মুদ্রণ- মার্চ- ২০২২

মূল চরিত্র

উদয়পুরজয়পুর
রাজা ভীম সিংহরাজা জগৎ সিংহ
রানী অহল্যা দেবীরাজার রক্ষিতা বা প্রেমিকা বিলাসবতী
রাজকন্যা কৃষ্ণকুমারীবিলাসবতীর সঙ্গিনী মদনিকা
রাজার ভাই বলেন্দ্র সিংহরাজসহচর ধনদাস
মন্ত্রী সত্য দাসমন্ত্রী নারায়ণ মিশ্র

মরু দেশের রাজা মানসিংহ । এছাড়াও আরো অনেক অপ্রধান চরিত্র রয়েছে । নাটকটিতে মোট বিশটি চরিত্র অভিনয় করেছে । নাটকটি বুঝার জন্য প্রধান চরিত্রগুলো এখানে উল্লেখ করেছি ।

বুক রিভিউ :

প্রথম অংক: রাজগৃহে রাজা জগৎ সিংহের সাথে মন্ত্রী নারায়ণ মিশ্রের কথা হচ্ছে । মন্ত্রী রাজাকে একটি পত্র দেখাতে চাচ্ছিল কিন্তু রাজা তা দেখতে চাচ্ছিল না তিনি বিশ্রাম নিতে চাচ্ছিল। এমন সময় রাজসহচর ধনদাস একটি চিত্র হাতে নিয়ে আসে তখন রাজা তাকে দেখে অনেক খুশি হয় । মন্ত্রী এখান থেকে চলে যায় আর রাজসহচর ধনদাস এই রাজ্যের সকল মেয়েদের বিষয়ে রাজার সঙ্গে কথা বলে । রাজা তখন যুবক রাজা এখনো বিয়ে করেনি । তাছাড়া রাজা জগৎ সিংহ কিছুটা লম্পট চরিত্রের । ধনদাস ও অর্থলোভী কিছুটা শয়তান চরিত্রের। সেও লোভের জন্য রাজার এই লম্পটতাকে কাজে লাগিয়ে এই রাজ্যের যত সুন্দরী মেয়ে আছে রাজার ভোগের জন্য নিয়ে আসে । জয়পুরের এমন কোন সুন্দরী মেয়ে নেই যা রাজা উপভোগ করেনি। এই রিষয় নিয়ে রাজার সাথে ধনদাসের কথা হচ্ছে । ধনদাস তখন তার হাতের চিত্র টি রাজাকে দেখাই । রাজা এই চিত্রটি দেখে মুগ্ধ হয়ে যায় । চিত্রটি ছিলো কৃষ্ণকুমারীর । যার সৌন্দর্য দেখে রাজা বেকুল হয়ে যায় এবং তখনি তাকে পেতে চায় । তখন ধনদাস জানাই যে এই ফুল এই রাজ্যে ফোটে না। এটি হল উদয়পুরের রাজা ভীম সিংহের কন্যা কৃষ্ণকুমারীর। রাজা জগৎসিংহ তার হাত থেকে এই চিত্রটি ২০ হাজার মুদ্রার মূল্যে চিত্রটি রেখে দেয় ।

রাজসভায় মন্ত্রীকে কৃষ্ণকুমারীর চিত্রটি দেখিয়ে বলে আমি কৃষ্ণাকে বিয়ে করতে চাই। তখন মন্ত্রী বলে যে উদয়পুরের রাজা ভীম সিংহের কন্যার সাথে মরুদেশের রাজা মান সিংহের বিবাহের কথা চলছে। তখন রাজা এই কথা মানতে পারেনা কারণ রাজা মানসিংহ ছিল পালিত পুত্র। একজন পালিত পুত্র হয়ে কিভাবে এত সুন্দরী রাজকন্যাকে বিয়ে করবে। তখন ধনদাস রাজাকে বলে যে আপনি খুব সহজেই রাজকন্যাকে পেতে পারেন। এই কথা শুনে রাজা অনেক খুশি হয়ে যায় এবং ধনদাসকে তার একটি মূল্যবান আংটি দিয়ে উদয়পুর রাজ্যে বিবাহের প্রস্তাব পাঠায়। অন্যদিকে রাজার রক্ষিতা বিলাসবতীর কাছে মদিনিকা কৃষ্ণকুমারী এবং জগৎ সিংহের বিবাহের ব্যাপারে বলে তখন বিলাসবতী অনেক কষ্ট পায় । কারণ বিলাসবতি মনে করতেন যে রাজা তাকে অনেক ভালোবাসে এবং তাকে বিয়ে করে রানির মর্যাদা দিবে। আবার ধনদাস বিলাসবতীর কাছে বলে যে সে উদয়পুরের রাজকন্যা কৃষ্ণকুমারীর সাথে জগৎ সিংহের বিবাহ ভাঙ্গার জন্যে উদয়পুর রাজ্যে যাচ্ছে । তবে ধনদাস যে মিথ্যে কথা বলছে তা মদনিকা বিলাসবতীকে সবকিছু খুলে বলে । কৃষ্ণ কুমারী এবং জগৎ সিংহের বিয়ের কথা শুনে বিলাসবতী একেবারে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাই মদনিকা তাকে সাহায্য করবে বলে জানাই । আর রাজা ও কৃষ্ণকুমারীর বিয়ে ভাঙ্গার আশ্বাস দেয় এবং ধূর্ত ধনদাসে মুখোশ খুলে দিতে এখান থেকে বেরিয়ে যায়।

দ্বিতীয় অঙ্ক: এখানে উদয়পুর রাজ্যের রানী অহলাদেবী তপস্বিনির সাথে কথা বলছেন । এমন সময় রাজা ভীম সিংহ এসে উপস্থিত হলেন। হতাশা গ্রস্থ রাজাকে দেখে রানী তপস্বিনির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন। কারণ রাজা ভিম সিংহের অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। তখন মহারাষ্ট্রের রাজার কুদৃষ্টি পরেছিলো উদয়পুর রাজ্যের উপরে। তাই রাজা ভীম সিংহ যোদ্ধ ঠেকাতে ত্রিশ লক্ষ মুদ্রা দিয়ে ওই রাজার সাথে সন্ধি করে। কারণ যুদ্ধ করার মতো তেমন সৈন্ময সংখা রাজান ছিলো না ।এমন কি রাজার রাজভান্ডারেও শূন্য হয়ে হেছে। অন্যদিকে কৃষ্ণ কুমারীর বয়সও ১৫ হয়েছে এখন মেয়ের বিয়ে নিয়ে রানী এবং রাজার মাথায় চিন্তা। এই সময় বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে ধনদাস জয়পুর থেকে উদয়পুরে এসে হাজির হয় । রাজা ভীম সিংহ জয়পুর থেকে দূত এসেছে শুনে রানীর কক্ষ ছেড়ে রাজ সভায় হাজির হয়। রাজ সবাই উপস্থিত হয়ে ধনদাসের সাথে কথা বলে রাজা জানতে পারে যে জয়পুরের রাজা জগৎ সিংহ কৃষ্ণকুমারীর বিয়ের প্রস্তাব পাঠিয়েছেন ।রাজা তখন অনেক খুশি হয়।

অন্যদিকে ধনাদাস এবং উদয়পুরের মন্ত্রীরর সাথে কিছু কথা হচ্ছিল সেই কথা মদনিকা শুনতে পেয়ে যায় । মন্ত্রীর চলে গেলে মদনিকা মদনমোহন বেশে ধনদাসের সামনে যাই তখন ধনদাস থাকে চিনতে পারে না। ধনদাস মদনমোহন এর কাছ থেকে কৃষ্ণকুমারী সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে চাই সে জানায় যে কৃষ্ণকুমারী বিলাসবতীর সৌন্দর্যের কাছে তুচ্ছ।এমনভাবে বিভিন্ধন কথা বলে ধনদাসকে বোকা বানিয়ে রাজার দেওয়া আংটি টি নিয়ে নেয়। মদনিকা মনে মনে হাসতে থাকে যে ধনদাসকে সে বোকা বানিয়েছে এবং তার ছদ্মবেশ ধনদাস বুঝেনি । মদনিকা মদনমোহন বেশ ছেড়ে কৃষ্ণার কাছে গিয়ে মুরু দেশের রাজা মানসিংহের কথা বলে এবং রাজার একটি মিথ্যা চিত্র রাজকন্যাকে দেখায়। । আসলে এই ছবিটি রাজা মানসিংহের ছিল না ছবি এবং কথা শুনে কৃষ্ণকুমারী ও মানসিংহের প্রেমে পড়ে যায়। আবার মদনিকা মরু দেশের রাজার কাছে কৃষ্ণকুমারীর নকল চিঠি পাঠায় এবং জানায় যে তিনি মানসিংহ কে অনেক ভালোবাসেন এবং সে যেন তার বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়। তারপর কৃষ্ণকুমারী মদনিকার দেওয়া চিত্রটি তার কাছে রেখে দেয়।

তৃতীয় অংক: এই অংকের মধ্যে প্রথমেই মুরু দেশের রাজা মানসিংহ কৃষ্ণ কুমারীর পাওয়া চিঠি পেয়ে তার একজন দূত পাঠায়। দূতের সাথে মদোনিকা মদনমোহন বেশে কথা বলে এবং জানায় যে এখানে জয়পুরের রাজার দূত রাজা মানসিংহের বিয়ে ভাঙার জন্য এখানে এসেছে। ধনদাস এবং মুরু দেশের রাজার দূতের সাথে এ ব্যাপারে ঝগড়া হয় ।তখন রাজার কাছে মানসিংহের বিয়ের বপোরে মহারাষ্টের রাজাও লোক পাঠায়। মদনিকা বুঝতে পারে সে সফল হয়েছে । তাই সে জয়পুরে ফিরে যায়। অহল্যাদেবী ও তপশ্বিনী কৃষ্ণার বিয়ে নিয়ে কথা বলছে । অহল্যাদেবী বলছে যেহেতু জয়পুরের রাজা আগে দুত পাঠিয়েছে সেহেতু জগৎসিংহের সাথে কৃষ্ণার বিয়ে দেওয়া উচিত। তখন এখানে ভীম সিংহ আসে রানী অন্য কক্ষে চলে যায়। রাজা ভীম সিংহ চিন্তায় পরে যায় ,তিনি চিন্তা করেন যে মান সিংহের কাছে বিয়ে না দিলে মহারাষ্ট্রের রাজা ও মান সিংহ মিলে যুদ্ধ ঘুষনা করবে । অন্যদিকে জগৎসিংহের কাছে বিয়ে না দিলে সেও কোনভাবে এই রাজ্যের ক্ষতি করবে । অপরদিকে কৃষ্ণা মান সিংহের কথা ভাবতে ভাবতে মাথা ঘুরিয়ে পরে যাওয়ার সময় তপশ্বিনী তাকে পরে যাওয়া থেকে বাচায়। কৃষ্ণার জ্ঞান ফিরলে সে একটি দৈব বানির কথা তপশ্বিনীকে জানায় । তপশ্বিনী বুঝতে পারে বড় কোন আসঙ্কা হতে চলেছে।

চতুর্থ অঙ্ক: জয়পুরের রাজা ও মন্ত্রীর কথা হচ্ছে । ধনদাস জয়পুরে আসার পূর্বেই মন্ত্রী তার বিস্বস্ত বন্ধুর কাছ থেকে তার বিষয়ে সব কিছু জানতে পেরে গেছে এবং সে যে বিয়ের বিষয়ে বিফল হয়ে ফিরছে তাও জানতে পেরেছে। এইদিকের রাজা জগৎ সিংহ ময়মনসিংহের প্রতি রাগ পোষণ করছে যে তার এত সাহস হলো কি করে জগৎ সিংহের বিয়ে ভাঙ্গার জন্য তাকে দেখে নিবে ভাবছে । ধনদাসকেও উপযুক্ত শাস্তি দেওয়ার কথা ভাবছে। এই দিকে মদনিকা জয়পুরে এসে বিলাসবতীর সাথে কথা বলে অনেক হাসে । বিলাসবতি মদনিকার বুদ্ধির জন্য অনেক খুশি হয়। এমন সময় রাজা জগৎ সিংহ সেখানে উপস্তিত হয় এবং বিলাসবতিকে জানাই যে রাজা তাকেই ভালোবাসে । ধনদাসের কারনে সে কৃষ্ণাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলো। তাই রাজা ধনদাসকে তার শাস্তি হিসেবে তার সমস্ত সম্পদ গরিবদের কাছে বিলিয়ে দেয় এবং তাকে পথের ফকির বানিয়ে দেয়। ধনদাসের এমন অবস্থা দেখে মদনিকার মনে মায়া হয় এবং সে তার কাছ থেকে নেওয়া মূল্যবান আংটিটি তাকে ফিরিয়ে দেয়। তখন ধনদাস বুঝতে পারে মধুনিকাই এইসবের মূলে ছিলো । পরে মদনিকা ধনদাসকে বিলাসবতীর কাছে নিয়ে যায়।

পঞ্চম অংক:- রাজা ভীম সিংহ এবং মন্ত্রীর সাথে কথা হচ্ছে । মন্ত্রি রাজাকে বলছে যে মানসিংহ এবং জগৎ সিংহ কৃষ্ণাকে বিয়ে করতে না পারলে এই রাজ্য ভ্রষ্ট করে দিবে । রাজার তেমন অর্থ এবং সৈন্য সংখ্যা না থাকায় রাজা অনেক চিন্তায় পড়ে যায় । তখন রাজা নিজের রাজ্যকে বাঁচাতে তার ভাই বলেনদ্র সিংহকে আদেশ করেন কৃষ্ণাকে হত্যা করার বলেনন্দ্র সিংহ কৃষ্ণকে হত্যা করতে গেলে সে এত সুন্দরী ভাতিজিকে কিভাবে হত্যা করবে তা নিয়ে ভাবছে। অন্যদিকে রাজা তার মেয়েকে হত্যা করার আদেশ দিয়ে অজ্ঞান হয়ে যায় এবং পাগল হয়ে যায়।কৃষ্ণকুমারী তার কাকার হাতে চুড়ি দেখে জিজ্ঞাসা করলে তার কাকা বলে তার পিতার আদেশে তাকে হত্যা করতে এসেছে । কৃষ্ণকুমারী নিজেকে ভাগ্যবতী মনে করে এবং তার সেই দৈববারি কথা মনে করে বলেনদ্র সিংহের হাত থেকে ছুরি নিয়ে নিজেই আত্মহত্যা করে । কিছুক্ষণ পর রানী অহল্যাদেবী কৃষ্ণাকে মাটিতে মৃত অবস্থায় দেখে সেও অজ্ঞান হয়ে যায় এবং পরে মৃত্যুবরণ করেন। কৃষ্ণকুমারীর মৃত্যুতে রাজার মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে যায় এবং রানী অহলাদেবীও মৃত্যুবরণ করেন। পরিশেষে উদয়পুরে নেমে আসে শোকের কালো ছায়া ।

নিজের মতামত-

নাটকটির মধ্যে একদিক দিয়ে স্বদেশ প্রেম প্রকাশ করা হয়েছে। আবার অন্য দিকে ট্রেজেডি প্রকাশ করা হয়েছে। যারা দেশকে সত্যিকারে ভালবাসে তারা সবসময় দেশের চিন্তা করে। নিজের পরিবার,ছেলে মেয়ে থেকে দেশের স্বার্থকে আগে দেখে। আর বাস্তাবে এমনটিই হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

APJuWYdNufXfexVJdadzh84ubwxgJmQjFLw8A4brEnLhiN3yPNYivGJdqH6B9D1B9GXFbD3dJzQrYgDA2fPfS3ZHNhhEkcpTcJnN3QULYgUTRVotiJ123jGrA41SH2EjaT7L14Q39dw5rYykqAVuEdE1gSbZnp5vSsPJrcnUbUBfGHFw64k.png

mCz6aUXpYgcE9hndDxJeFHNCvijWNENnxm5KqcEUM3o1siCoMX3by8iWdE4qYzWA7pZHzh4KthdoHPj2eEciPaXhHTdxhx5dKApkU8hxE3mUrybeUbtQCvbs4JC247APSjksrR6prneL2GBtrunMiz4r5CiYySVGKj1e3nT19qBCX5ekz5F.png

Zskj9C56UonWToSX8tGXNY8jeXKSedJ2aRhGRj6HDecqrigHRpcui9esXgmzET2bzsQeMg4RmCSqymiE62YF9FX9CSeYHcZbStqFqiFen18HjyXNbtXG.png

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7J8W9NZEbNsUTLEMkrtgqwUMHmRbAh6UqX4xVw4ivcS7bbpBquT2w2543nYruerj3XBGzuKvCPijibJe6h1hHzcjF.gif

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 last year 

মাইকেল মধুসূদন দত্তের অনেক সুন্দর একটি নাটক কৃষ্ণ কুমারী। আমি এই নাটকটি পড়েছিলাম যখন অনার্স ফার্স্ট ইয়ার কি সেকেন্ড ইয়ারে পড়তাম। যাইহোক বেশ ভালো লাগতো এই জাতীয় নাটক অথবা উপন্যাস পড়তে। অনেক সুন্দর একটি বুক রিভিউ করেছেন আপনি। অনেক খুশি হলাম এই রিভিউ টা দেখে।

 last year 

জি ভাইয়া অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে এই নাটকটি পড়ানো হয়ে থাকে। ধন্যবাদ ভাইয়া

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

কৃষ্ণকুমারী মাইকেল মধুসূদন দত্তের খুব জনপ্রিয় একটি লেখা।আজকে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে পুনরায় পড়তে পারলাম। ভালো লাগলো আপনার রিভিউটি পড়ে।আশা করছি এভাবেই আমাদের মাঝে ভালো ভালো রিভিউ শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।

 last year 

জ্বী আপু আপনি ঠিক বলেছেন মাইকেল মধুসূদন দত্তের কৃষ্ণকুমারী নাটকটি খুবই পরিচিত। ধন্যবাদ আপু

Posted using SteemPro Mobile

 last year 

প্রথমে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বুক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। সত্যি বলতে এই কমিউনিটিতে বুক রিভিউ খুব একটা দেখা যায় না। তবে আপনার কাছ থেকে মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাটক কৃষ্ণ কুমারীর রিভিউ পেয়ে অনেক বেশি খুশি হয়েছি।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সবসময় এই কামনা করি।

 last year 

জ্বী ভাইয়া আমি মাঝে মাঝে বুক রিভিউ দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 58551.09
ETH 2617.32
USDT 1.00
SBD 2.44