একজন রিক্সা চালক এর জীবনী।। ১১/১০/২০২১।।আমার বাংলা ব্লগ
নমস্কার ও আদাব, আশা করি আপনারা ভালো আছেন। আপনাদের আশীর্বাদে ও দোয়ায় এবং ঈশ্বরের অশেষ কৃপায় আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সামনে একজন রিক্সা চালকের জীবনী নিয়ে লিখব।
নাম তার সাহাবুল তার বাবার নাম সালাউদ্দিন মায়ের নাম আমিনা বেগম। তারা 6 ভাই-বোন ভাইবোনের মধ্যে সাহাবুল 6 নাম্বার ভাইয়েরা সবাই বিয়ে করেছে। তাই সাহাবুল অল্প বয়সের মধ্যে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে। তার বয়স মাত্র 15 বছর বাংলাদেশ সংবিধান অনুসারে একজন কিশোর এবং তার বিবাহটা বাল্যবিবাহ এত অল্প বয়সে বিবাহ করে। তার এক সন্তানের জন্ম দিয়ে দেখুন সেই সাহাবুল।
বাবা নেই ছেলেটির আবার মা ও নেই তাই অভাবের তাড়নায় বাধ্য হয়ে বিয়ে করতে হয়েছে। কারণ ছয় ভাইবোনের মধ্যে পাঁচ ভাই-বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। ভাইয়ের বউ এরা তাকে বোঝা মনে করে এবং গ্রামের মহৎ ব্যক্তিদের তাকে একটি ভ্যান কিনে দেয় এবং তার সাথে সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। সে বাধ্য হয় সেটা ক এ নিজের ভাগ্য বলে গ্রহণ করেনা দিনরাত চলে। তার সংসার চালানোর উপায় খুঁজে অবশেষে তার সাথে কথা বলে বুঝতে পারলাম। সে একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ না হলেও তার মানবিকতা তার ধৈর্য সহ্য এবং কাজের প্রতি এক নিষ্ঠা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সে যেন পরিশ্রম ছাড়া কিছুই বুঝেনা।
আসলে এটা ঠিক পরিশ্রমে বয়ে আনে ধন। তাই সে আমাকে একটি বার্তা দিলেন, যে সেদিন রাত কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তার ভাগ্যকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করতেছে।
**** নমস্কার /আদাব
আশা করি আপনারা ভালো আছেন।
আমি শ্রী ত্রৈলক্ষ্য চন্দ্র রায়। আমি কারমাইকেল কলেজ রংপুর এ বাংলা বিভাগে এম এ অধ্যয়নরত। আমার গ্রামের বাড়ি রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ এ অবস্থিত।
আমি একজন বাঙ্গালী। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলায় কথা বলতে ছাচন্দ্য বোধ করি। আমি একক পরিবারে বাস করি।আমার পরিবারে মা, তিন বোন আর আমি। আমি কবিতা লেখা,আধুনিক বাংলা, রবীন্দ্র সংগীত, নজরুলগীতি, লালনগীতি গান গাইতে খুব ভালবাসি। এ ছাড়াও ভ্রমণ করতে খুব পছন্দ করি। অবসর সময়ে বই পড়তে যেকোন ধর্মীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠা উপভোগ করতে ভালবাসি।