ভয়ংকর সব আত্বীয় নামক অনাত্মীয়
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
মানুষ কখনোই একা বেঁচে থাকতে পারে না এবং একটা মানুষের হাজার হাজার আত্মীয় থাকে।আবার এসব আত্মীয়ের মধ্যে অনেক ধরণ ও থাকে। অর্থাৎ কোনো আত্মীয় হয়তো অনেক বড়লোক কিংবা কোনো আত্মীয় হয়তো একটু নিম্নবিত্ত। আবার কোনো।আত্মীয় হয়তো একেবারে আত্মার আত্মীয়।
আবার কোনো আত্মীয় হয়তো অনেক দুর সম্পর্কের। কিন্তু এই সকল ধরনের মধ্যে যেই ধরনের আত্বীয় সবচেয়ে বিষাক্ত বলে মনে হয়। সেটা হলো, এমন কিছু নিকট আত্মীয় রয়েছে। যারা আসলে আত্মীয় হয়েও সব সময় অনাত্বীয়ের মতো ব্যবহার করে ।
অনাত্বীয়ের মতো ব্যবহার বলতে আমি যেটা বুঝালাম। সেটা হলো, কিছু আত্মীয় দেখবেন সব সময় আপনার দোষ ত্রুটি ধরার জন্য একেবারে উঠে পরে লেগে থাকে। এবং কি করে আপনার ক্ষতি করা যায় সব সময় সেটাই ভাবতে থাকে এবং সে অনুযায়ী তারা কিন্তু কাজও করে। আমি মনে করি এই ধরনের মানুষগুলো থেকে আমাদের সব সময় দূরে থাকা উচিত। কারণ ওদের থেকে দূরে থাকাটাই আমাদের জন্য মঙ্গল।
আত্নীয় মানে হলো আত্নার সাথে সম্পর্ক আছে যার। পৃথিবীতে আত্নীয়রাই একটা মানুষকে বাঁচতে সাহায্য করে। তাই আমি অন্তত এ ক্ষেত্রে তাদের থেকে দূরে থাকা সমর্থন করি না।
তবে, পনি যেটা বললেন তা অনেকাংশেই সত্য, বর্তমানে অনেক আত্নীয়স্বজন -প্রতিবেশী আছে যারা দোষত্রুটি বেশি খোঁজে, ভালোর চেয়ে মন্দটা হাইলাইট করে আর সাফল্য চোখে দেখতে পারে না।
আপনি এক্ষেত্রে একা নন, আমরা সবাইই কমবেশি এ সমস্যায় জর্জরিত ।
প্রায় প্রতিটি মানুষের বিভিন্ন ধরনের আত্মীয় স্বজন রয়েছে। এর মধ্যে কিছু আত্নীয় স্বজন আমাদের ভালো কামনা করে,আবার কিছু আত্মীয় স্বজন আমাদের খারাপ কামনা করে। আর যে আত্মীয় খারাপ কামনা করে,তারা সবসময়ই দোষ ত্রুটি ধরতে থাকে। যাতে করে আমরা কখনোই সফল হতে না পারি। এমন আত্মীয় স্বজন শত্রুর চেয়েও ভয়ংকর। তাই তাদের কাছ থেকে সবসময় দূরে থাকা উচিত আমাদের।