এ ধরনের ছেলে অবশ্যই আছে সব জায়গায় আছে এবং বাবাদের পাওয়ার দেখিয়ে নিজেরা স্কুল কলেজে নিজেদের কর্তৃত্ব খাটিয়ে থাকে ।ঠিকই বলেছেন ভাইয়া আগেকার যুগে আমরা যখন শিক্ষকদের দেখলে একেবারে ভয়ে কাপতাম এবং সম্মান করতাম সেরকম এখন আর দেখা যায় না ।
আমি তো প্রথমে মনে করেছিলাম ছেলেটা বুঝি প্রেমে পড়েছে তাই কবিতা লেখা শুরু করেছে কিন্তু এখন তো দেখছি এটা ভৌতিক মনে হচ্ছে আমার কাছে কে কবিতা লিখে দিচ্ছে কেইবা তাদেরকে খাটের নিচে কোমডে ফেলে দিচ্ছে সেটা তো একটা চিন্তার বিষয় ।আপনি ঠিক সেই মুহূর্তে গল্পটা শেষ করে দিলেন এখন তো সারাক্ষণই এটা মাথার ভিতরে ঘুরপাক খাবে। প্রথম গল্প হিসেবে তো একেবারে ফাটিয়ে দিয়েছেন ভাইয়া মনে হচ্ছে না যেটা আপনার প্রথম গল্প লেখা। চালিয়ে যান আমরা আছি আপনার সাথে।