যদিও আমি জানি ভূত বলতে কিছু নেই তবে অনেকেই বলে জ্বিন নাকি আছে। শুনেছি আগে নাকি গ্রামে এরকম ভয়ংকর ঘটনা গুলো প্রায় সময় ঘটে থাকতো। রেহান ভেবেছিল হয়তো তার ভাবী বের হয়ে এসেছে তার ভাইকে ছাড়া, কিন্তু ওখানে তো তার ভাবি ছিল না। বরং সেখানে ছিল একটা জ্বিন। শেষের দিকটা আমার কাছে অনেক বেশি ভয়ংকর লেগেছে। আর আমি তো অনেক বেশি ভয় পেয়েছি। যাইহোক হুজুর এসে শিমুল গাছটা সূরা বলে বেঁধে দিয়ে যাওয়ার পর, আর সেখানে এরকম কিছু দেখা যায়নি শুনে ভালো লাগলো।
আল্লাহ তায়ালা মানুষের পাশাপাশি জ্বিন জাতিকে সৃষ্টি করেছে। জ্বিন জাতিও আল্লাহ তায়ালার ইবাদত পালন করে। গ্রামের দিকে মাঝে মাঝেই মানুষের শরীর নাকি জ্বিনে ভর করে শোনা যায়।