"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা -৩৮: আমার বাংলা ব্লগের পুরো এরিয়া।steemCreated with Sketch.

in আমার বাংলা ব্লগlast year

1686201781528.jpg

এটা হচ্ছে আমার পুরো প্রজেক্ট এর ভিডিওগ্রাফি । আপনারা অবশ্যই অবশ্যই দেখবেন। আমার পুরো প্রেজেন্টেশন ভিডিওগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছি।

হ্যালো বন্ধুরা,

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। তবে আমি আজকে একদম ভিন্ন একটা প্রজেক্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। তাই জন্য সবার প্রথমে আমি আমাদের প্রিয় দাদাকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য। ডাই প্রজেক্ট গুলো তৈরি করতে বরাবরই আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। যদিও এই কাজগুলো করা ভীষণ কঠিন কিংবা কষ্টকর। তবে আমি সব সময় আমার সম্পূর্ণটা দিয়ে চেষ্টা করি সুন্দর কাজ করার জন্য।

তাই জন্য এই প্রতিযোগিতা দেখার পর এই আমি ভাবতে শুরু করলাম কি তৈরি করা যায়। তখনই আমি ভাবলাম যে আমি আমার বাংলা ব্লগের পুরো এরিয়াটা উপস্থাপন করব। বিশেষ করে আমার যতটুকু সম্ভব হবে। আর আমি পুরো আমার বাংলা ব্লগ এরিয়াটা স্টিমেট প্ল্যাটফর্মের মধ্যে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে উপস্থাপন করার একটা উদ্যোগ নিয়েছি। তাই জন্য এখানে আমি অনেক বড় করে একটা স্টিমিট লোগো তৈরি করেছি। যার মধ্যে আমার বাংলা ব্লগের গুরুত্বপূর্ণ এবিবি স্কুল উপস্থাপন করেছি। আর আমাদের হ্যাংআউটের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে শুভ ভাইয়ার হ্যাংআউট সঞ্চালনা করা।

আমি কাল্পনিকভাবে কিভাবে সঞ্চালনা করে তার একটা উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আর বিশেষ করে আমার বাংলা ব্লগের ইউজাররা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে। এখানে আমি মাটি দিয়ে কয়েকজন ইউজার তৈরি করেছি যারা কিনা বিভিন্ন ধরনের কাজ করছে। তাছাড়া আমি এখানে খুব সুন্দর একটি গাছ তৈরি করেছি। যেটা স্কুলের পাশেই রয়েছে। তার সাথে সাথে আমি এখানে আমার বাংলা ব্লগ দ্বিতীয় বর্ষ উদযাপনের একটা ব্যানার তৈরি করেছি। এক পাশে আবার একটা ফুলবাগানের মতো রেখেছি। এই সব কিছু দিয়ে আমি আমার বাংলা ব্লগের পুরো এরিয়াটা সাজানোর চেষ্টা করেছি। এই পুরো প্রজেক্ট তৈরি করতে আমার পাঁচ দিনের মতো সময় লেগেছে। আসলে আমি সবকিছু আলাদা আলাদা ভাবে তৈরি করেছি। তারপর সবকিছু একসাথে উপস্থাপন করে ফটোগ্রাফি করেছি। আশা করি আমার

1686201781690.jpg

1686201781706.jpg

1686201781564.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণ

• ককশীট
• কার্ডবোর্ড
• মাটি
• গাছের ডাল
• রং
• রং করার তুলি
• গ্লু গান
• কাটার
• রঙিন কাগজ
• কাঁচি
• গাম
• পেন্সিল
• স্কেল
• পানি

1685969107703.jpg

প্রয়োজনীয় বিবরণ :

ধাপ - ১ :

প্রথমে আমি একটি অনেক বড় ককশীট নিলাম। এরপর ৩৬*৩৬ ইঞ্চি ককশিটের মাফ নিয়ে অনেক বড় একটা স্টিমিট লোগো এর মত করে এঁকে নিলাম।

1685973752647.jpg

ধাপ - ২ :

এরপর কাটার দিয়ে কক ককশীট দিলাম।

1685973785468.jpg

ধাপ - ৩ :

লোগোর উপরে দেওয়ার জন্য , চার ইঞ্চি পরিমাণ ককশীট কেটে নিলাম। ককশীট গুলোর উপরে গ্লু গাম দিয়ে লাগিয়ে দিলাম।

1685973815610.jpg

ধাপ - ৪ :

প্রথমে আমি ছোট করে দুইটা ককশীট কেটে নিলাম। এরপর ককশীট এর ভিতর থেকে কেটে নিলাম। এরপর লোগোর মধ্যে গ্লু গাম দিয়ে লাগিয়ে নিলাম।

1685973877624.jpg

ধাপ - ৫ :

এরপর সবুজ কালারের রং দিয়ে লোগোর একটি অংশ সবুজ রং করে দিলাম। সবুজ রং করার কারণে লোগোটি দেখতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।

1685973933314.jpg

ধাপ - ৬ :

এরপর প্রথমে মাটি গুলোকে পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিলাম। অনেকগুলো মাটিকে ছোট ছোট মূর্তি বানানোর জন্য এনেছি ‌‌

1686039645785.jpg

ধাপ - ৭ :

এরপর মূর্তি বানাতে শুরু করলাম। এরপর প্রথমে একটি মূর্তি বানিয়ে নিলাম।

1686039719861.jpg

ধাপ - ৮ :

এরপর আরো একটি মূর্তি বানিয়ে নিলাম মাটি দিয়ে।

1686039739433.jpg

ধাপ - ৯ :

এভাবে আরো কয়েকটি মূর্তি বানিয়ে নিলাম। মূর্তি গুলো দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।

1686039770748.jpg

ধাপ - ১০ :

মূর্তিগুলো রোদের মধ্যে শুকানোর জন্য দিয়ে দিলাম। যেন শুকালে রং করতে সুবিধা হয়।

1686039783864.jpg

ধাপ - ১১ :

মূর্তিগুলো শুকানোর পর একসাথে রেখে একটি ছবি তুলে নিলাম।

1686039820945.jpg

ধাপ - ১২:

এরপর মূর্তিগুলোকে রং করতে শুরু করলাম। স্কিন কালার এবং আকাশী কালার দিয়ে মূর্তি গুলো রং করে দিলাম। দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।

1686039860644.jpg

ধাপ - ১৩ :

লাল এবং আকাশী কালার দিয়ে আরো কয়েকটি মূর্তি রং করে দিলাম। এবং কয়েকটির মধ্যে স্কিন কালার লাগিয়ে দিলাম ‌‌

1686039886613.jpg

ধাপ - ১৪ :

রং করা শেষে সবগুলো মূর্তি এক জায়গায় রেখে একটি ছবি তুলে নিলাম। রং করার পর মূর্তিগুলোকে দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।

1686039899805.jpg

ধাপ - ১৫ :

এরপর শেয়ার বানানোর জন্য কয়েকটি কার্ডবোর্ড কেটে নিলাম।

1686039921235.jpg

ধাপ - ১৬ :

গুলো গান দিয়ে কার্ডবোর্ড গুলো জোড়া লাগিয়ে নিলাম। জোড়া লাগিয়ে দিলে শেয়ার তৈরি হয়ে গিয়েছে। দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে চেয়ার টি।

1686039937415.jpg

ধাপ - ১৭ :

এরপর একটি টেবিল এবং একটি ল্যাপটপ বানিয়ে দিলাম। টেবিলের পাশে চেয়ারটি রেখে ছবি তুলে দিলাম‌ চেয়ার এবং টেবিল আমাদের শ্রদ্ধেয় এডমিন শুভ ভাইয়ের জন্য তৈরি করেছি। এই চেয়ারের মধ্যে শুভ ভাইয়ের একটি মূর্তি বসবে।

1686039970552.jpg

ধাপ - ১৮ :

এরপর শেয়ারে একটি মূর্তি বসিয়ে দিলাম। শুভ ভাই চেয়ার টেবিলে এবং ল্যাপটপে মোবাইলে হ্যাংআউট সঞ্চালনা করতেছে ।

1686040018623.jpg

ধাপ - ১৯ :

এরপর পেন্সিল দিয়ে কার্ডবোর্ডের মধ্যে কিছু দাগ দিয়ে দিলাম। এখন আমরা এবিবি স্কুল তৈরি করার জন্য কার্ডবোর্ড কেটে নিব।

1686040072446.jpg

ধাপ - ২০ :

এরপর কার্ডবোর্ড গুলো খুব সুন্দরভাবে কেটে নিলাম। কার্ডবোর্ড গুলোকে জোড়া লাগিয়ে এবিপি স্কুল তৈরি করব।

1686040094914.jpg

ধাপ - ২১ :

কার্ডবোর্ডের ভিতর থেকে কিছু অংশ কেটে নিলাম। এগুলো হচ্ছে স্কুলের জানালা।

1686040110813.jpg

ধাপ - ২২ :

এরপর স্কুলের জানালার দরজা গুলো সাদা রং দিয়ে রং করে দিলাম।

1686040124894.jpg

ধাপ - ২৩ :

এরপর গুলু গাম দিয়ে স্কুলের কার্ডবোর্ড গুলো জোড়া লাগাতে শুরু করলাম

1686040142142.jpg

ধাপ - ২৪ :

এরপর স্কুলের নিচের তলার দরজা জানালা গুলো ঘাম দিয়ে লাগিয়ে দিলাম।

1686040162440.jpg

ধাপ - ২৫ :

এরপর একদম স্কুলের উপরে কার্ডবোর্ড গাম দিয়ে লাগিয়ে দিলাম।

1686040191842.jpg

ধাপ - ২৬ :

এরপর স্কুলের সামনে কিছু পিলার লাগিয়ে দিলাম। স্কুলটি দেখতে এখন খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।

1686040223890.jpg

ধাপ - ২৭ :

এরপর স্কুলের পাশে দুইটি কার্ড বোর্ড লাগিয়ে দিলাম। যেন দেখতে খুব সুন্দর দেখায়।

1686040255192.jpg

ধাপ - ২৮ :

এরপর একটি গাছের ডাল কেটে নিলাম। গাছের ডালের মধ্যে পাতা এবং ফুল দিয়ে দিব। যেন দেখতে সুন্দর দেখায়।

IMG_20230605_154803.jpg

ধাপ - ২৯ :

এরপর রঙিন কাগজ দিয়ে কিছু পাতা কেটে নিলাম পাতাগুলো দেখতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।

IMG_20230605_155221.jpg

ধাপ - ৩০ :

এরপর রঙিন কাগজ দিয়ে কিছু ফুল কেটে নিলাম।

IMG_20230605_155927.jpg

ধাপ - ৩১:

এরপর গাছের ডালে রঙিন কাগজের পাতাগুলো জোড়া লাগিয়ে দিলাম।

IMG_20230605_160052.jpg

ধাপ - ৩২ :

ফুল এবং পাতাগুলো গাছের ডালের মধ্যে জোড়া লাগিয়ে দিলাম। ফুলের গাছটি দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।

IMG_20230605_161234.jpg

ধাপ - ৩৩:

এরপর একটি কার্ডবোর্ড এর মধ্যে 2 year সেলেব্রেশন লিখে একটি কার্ড বানিয়ে নিলাম।

1686193376834.jpg

শেষ ধাপ :

এভাবে আমি পুরো পোস্ট করা শেষ করি। আশা করি আমার আজকের ডাই পোস্ট আপনাদের ভালো লাগবে। পরবর্তীতে আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভালো থাকবেন।

1686201781528.jpg

1686201781690.jpg

1686201781706.jpg

1686201781564.jpg

1686201781581.jpg

1686201781465.jpg

1686201781764.jpg

1686201781732.jpg

1686201781653.jpg

1686201781870.jpg

1686201781443.jpg

1686201781822.jpg

1686201781850.jpg

1686201781628.jpg

1686201781596.jpg

1686201781509.jpg

1686201781884.jpg

1686201781914.jpg

1686201781794.jpg

1686201782011.jpg

1686201781489.jpg

1686201781610.jpg

1686201781934.jpg

1686201781546.jpg

1686201781993.jpg

1686201781975.jpg

পোস্ট বিবরণ

শ্রেণীডাই
ডিভাইসRedmi note 9
ফটোগ্রাফার@tasonya
লোকেশনফেনী

আমার পরিচয়

1635518106012.jpg

আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স ফাইনাল ইয়ারের একজন ছাত্রী। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।

🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀


VOTE @bangla.witness as witness

witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_proxy_vote.png

আসুন সবাই মন খুলে বাংলায় ব্লগিং করি

IMG-20220501-WA0005.jpg

Sort:  
 last year 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার ইউনিক আইডিয়া দেখে দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আসলে আমি কি বলবো তা বুঝতে পারছি না। খুব চমৎকার হয়েছে আপনার পোস্টটি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি এটি করতে অনেক ধৈর্যের ও সময়ের প্রয়োজন হয়েছে। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 last year 

আসলেই অনেক ধৈর্য ও সময়ের প্রয়োজন হয়েছে। আপনি আমার আইডিয়া দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন এটা জেনে ভালোই লেগেছে।

 last year 

আপনি অসাধারণ একটি কাজ শেয়ার করেছেন আপু। মাটি দিয়ে পুতুলগুলো তৈরি করা বেশ কষ্টের। শুকানোর জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিল। শুভ ভাইয়া ও তার ডেক্স তৈরি জাস্ট অসাধারণ ছিল। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর একটি কাজ আপনি আমাদের উপহার দিয়েছেন আর বলতেই হয় এটি তৈরি করতে অনেক সময় ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছিল।

 last year 

ঠিক বলেছেন মাটি দিয়ে পুতুল গুলো তৈরি করা বেশ কষ্টের। কষ্ট হলেও আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে করার চেষ্টা করেছি। হ্যাঁ আপু এটি তৈরি করতে অনেক সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়েছিল।

 last year 

আপু আমি কি দেখলাম আমি তো বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দক্ষতার তারিফ করতে গেলেও আমার কম হয়ে যাবে। কারণ আপনার এই পরিশ্রম ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। কল্পনায়ক আমরা এত সুন্দর ভাবে ভাবতে পারি না আপনি যতটা পরিশ্রম করে এত সুন্দর একটি আমার বাংলা ব্লগ এরিয়া তৈরি করেছেন। আসলেই আমাদের আমার বাংলা ব্লগ পরিবারটি কত সুন্দর তা আপনার এই পোস্ট এর মাধ্যমেই বোঝা যাচ্ছে।

 last year 

আসলে অনেক পরিশ্রমের ব্যাপার ছিল এটা। দক্ষতা এবং ধৈর্য ধরে সবকিছু করার চেষ্টা করি সব সময়। আর আপনাদের মন্তব্য পেলে খুব ভালো লাগে। প্রশংসা করেছেন দেখে ভালো লেগেছে।

 last year 

এত সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন যে আপনার প্রশংসা করা কোনো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। আপনার পোস্ট তৈরির ভিডিওটি দেখে আমি বুঝতে পেরেছি আসলে পোস্টটি তৈরি করতে অনেক বেশি সময় প্রয়োজন হয়েছে। এত সুন্দর ভাবে সবকিছু দিয়ে পোস্ট তৈরি করে ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

 last year 

আসলে আমি ভিডিওটা খুব সুন্দর ভাবে করেছি এবং বয়সের মাধ্যমে সবকিছু আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি।

 last year 

আপু আপনার ডাই প্রজেক্ট দেখে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। খুব শ্রম দিয়ে ডাই প্রজেক্টটি তৈরী করেছেন। অনেক সুন্দর হয়েছে। সবকিছু ইউনিক চিন্তা ভাবনার ফলাফল। ধন্যবাদ আপু।

 last year 

হ্যাঁ ভাইয়া খুব শ্রম দিয়ে ডাই প্রজেক্টটি তৈরি করার চেষ্টা করেছি।

 last year 

আসলে আমি প্রশংসা করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কি বলে যে প্রশংসা করবো আমি ভেবে পাচ্ছি না? আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি ‌‌। আপনি যে ডাই পোস্ট তৈরি করেছেন সত্যিই খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। আমার বাংলা ব্লগের সমস্ত কিছু ডাই পোস্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন। আসলে এই ডাই পোস্ট তৈরি করতে আপনি যে পরিশ্রম করেছেন তা সত্যি অতুলনীয়। আপনার পরিশ্রমের প্রশংসা করতে হয়। আপনার উপস্থাপন খুবই দুর্দান্ত হয়েছে এত চমৎকার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

 last year 

আসলে অনেক পরিশ্রম করে এটি তৈরি করেছি। আপনার প্রশংসা পেয়ে সত্যি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

 last year 

আপনি তো দেখছি পুরো আমার বাংলা ব্লগ এর পরিবার তৈরি করে ফেলেছেন আপু খুবই ভালো লাগলো আপনার এই বাংলা ব্লগ এরিয়া দেখে। আশা করি আপনি এই প্রতিযোগিতায় ভালো একটা অবস্থান অর্জন করতে পারবেন।

 last year 

আমার বাংলা ব্লগ এরিয়া দেখে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

 last year 

প্রথমে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আমাদের সবার প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের পুরো এরিয়া খুব সুন্দর করে তৈরি করেছেন। সত্যি বলতে প্রশংসা করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আপনি যেভাবে সবাইকে খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আমাদের হ্যাংআউট উপস্থাপনা শুভ ভাইকেও খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করলেন। আপনার প্রতিযোগিতার পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সময় দিয়ে আপনি কাজটি সম্পন্ন করেছেন। এবং খুব চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে আমার বাংলা ব্লগের পুরো এরিয়া তৈরি করে উপস্থাপনা করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

আসলেই প্রিয় বাংলা ব্লগের এরিয়া টা সুন্দরভাবে করার চেষ্টা করেছি। আসলেই অনেক সময় দিয়ে কাজটা সম্পূর্ণ করেছি। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

 last year 

কি বলবো আপু! অপরূপ দৃশ্য। আপনার কনটেস্টে অংশগ্রহণ করা কিন্তু বেশ দারুন হয়ে থাকে আর এত সুন্দর ভাবে আপনি অংশগ্রহণ করে থাকেন যা দেখে যেন মন জুড়িয়ে যায়। খুবই ভালো লেগেছে এতো সুন্দর ভাবে আপনি সাজিয়ে গুজিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন দেখে। যেখানে লক্ষ্য করলাম শুভ ভাইয়ের উপস্থাপনা ভেরিফাইড মেম্বার এবিবি স্কুল সহ আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের দৃশ্য।

 last year 

আসলে ই মন জুড়ানোর মতো করেই সব কিছু করার চেষ্টা করি। আমার এই উপস্থাপনা দেখে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। পরিবারের দৃশ্যটা সুন্দরভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.15
TRX 0.17
JST 0.028
BTC 68746.72
ETH 2456.17
USDT 1.00
SBD 2.43