"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ২৩ || ভয়ে ভয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার অনুভূতিsteemCreated with Sketch.

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

স্কুল লাইফ মানে, তিক্ত কিছু অভিজ্ঞতা।
স্কুল লাইফ মানে, অনেকগুলো দুষ্টু মিষ্টি বন্ধুত্বতা।
স্কুল লাইফ মানে, স্যারদের কড়া শাসনের ভাষা।
স্কুল লাইফ মানে, সেই স্যারদের শাসনের মাঝে ভালোবাসা।

স্কুল লাইফ মানে, বন্ধুদের সাথে অনেক ধরনের মজা।
স্কুল লাইফ মানে, বন্ধুদের সাথে ঝগড়া আর সাজা।
স্কুল লাইফ মানে, কান ধরে উঠ বস।
স্কুল লাইফ মানে, মজার ছলে ক্লাস ফাঁকি দিস।

স্কুল লাইফ মানে, পড়া না পারলে বেঞ্চের উপরে দাঁড়িয়ে থাকা।
স্কুল লাইফ মানে, সকল বন্ধুদেরকে ছাড়া লাগে একা।
স্কুল লাইফ মানে, টিফিনের সময় খাওয়া দাওয়া।
স্কুল লাইফ মানে, বন্ধুর খুনসুটি বন্ধুরা মেনে নেওয়া।

স্কুল লাইফ মানে, স্যারদের পেছনে কটু কথা বলা।
স্কুল লাইফ মানে, স্যারদের সামনে গেলে ভোলা ভালা।
স্কুল লাইফ মানে, সবার আগে প্রথম বেঞ্চে বসা।
স্কুল লাইফ মানে, কার থেকে কে বেশি পড়া পারবে তার আশা।

স্কুল লাইফ মানে, অনেকগুলো বন্ধু মিলে একজনকে খেপানো।
স্কুল লাইফ মানে, সকল স্যারদের সামনে নিজের মান বাড়ানো।
স্কুল লাইফ মানে, নিজের দোষ করে বন্ধুর উপর দোষ দেওয়া।
স্কুল লাইফ মানে, বন্ধুর দোষ সব নিজের ঘাড়ে নেওয়া।

হ্যালো বন্ধুরা,

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রতিদিনের মত আজকেও আপনাদের সামনে এসে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সামনে এবারের প্রতিযোগিতার বিষয়টি শেয়ার করব। কারণ এবারের প্রতিযোগিতার বিষয়টি সত্যি অনেক ভালো লেগেছে। আর এবারের প্রতিযোগিতা টা আয়োজন করার জন্য আমাদের প্রিয় হাফেজুল্লাহ ভাইকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ। স্কুল জীবনের অভিজ্ঞতার তো আর শেষ নেই। আর এই ধরনের অভিজ্ঞতা তিক্ত হোক কিংবা মজার। তবে সবার পোস্ট পড়ে প্রায় অনেক ধরনের অভিজ্ঞতার কথা জানতে পারলাম। আমি মনে করি সবার জীবনে কিছু না কিছু ঘটনা তো রয়েছে। তেমনি আমার জীবনেও একটা তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে।

2022-09-28-16-48-56-430.jpg

এমনিতে আমি ছিলাম খুবই শান্ত শিষ্ট। আমি শুধুমাত্র আমাদের স্কুলের মেয়েদের সাথেই কথা বলতাম কিংবা বন্ধুত্ব। ছেলেদের সাথে খুব একটা কথা বলতাম না। শুধুমাত্র আমাদের বাড়ির একজন চাচাতো ভাই ছাড়া। জানিনা কেন আমি এরকম ছিলাম। কিন্তু হ্যাঁ ছেলেদের সাথে কথা না বললেও মেয়ে বন্ধুরা মিলে অনেক আনন্দ এবং মজা করতাম। সময়টা ছিল ক্লাস এইট, মানে অষ্টম শ্রেণী। এই বছরটা আমার জন্য অনেক মজার ছিল। আমাদের ক্লাসে আমরা কয়েকজন মেয়ে বন্ধুর ছিলাম। তারা যেমন ক্লাসে পড়ালেখায় ভালো তেমনি দুষ্টুমিতেও চতুর। সে কয়জন বন্ধুর মধ্যে আমি ছিলাম মনে হয় কিছুটা নিরব প্রকৃতির। এমনিতেই নীরব হলেও বান্ধবীদের সাথে সমানতালে ছিলাম।

একদিন আমরা কয়েকজন মিলে স্কুলের ক্লাস শুরু হওয়ার আগে একটা বান্ধবী অরভীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। আসলে ও আমাদেরকে যাওয়ার জন্য অনেক জোর করছিল। কি যেন একটা রয়ে গেছিল ওর বাড়িতে। আমরা যেই বান্ধবী অরভীর বাড়িতে যাব সে আসলে তার নানুর বাড়িতে থাকতো। তাদের বাড়ি হচ্ছে আরেক জায়গায়। নানা নানুর সাথে থেকে অরভী পড়াশোনা করছে। প্রথমে আমরা কেউ ওর সাথে যেতে চাইছিলাম না কারণ স্কুলের ক্লাস শুরু হওয়ার সময় সময় হয়ে যাচ্ছিল। মাত্র ৩০ মিনিট ছিল। যদিও অরভীর বাড়ি একটু দূরে ছিল। তারপরও অরভী অনেকবার বলাতে আমরা ওর সাথে যেতে রাজি হলাম।

এরপরে আমরা খুব তাড়াতাড়ি করে হেঁটে যেতে লাগলাম। ফাঁকা রাস্তা পেলে তো আমরা প্রায় দৌড়াই দৌড়াই যাচ্ছিলাম। যাইহোক তাড়াতাড়ি করে ওদের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছালাম। কিন্তু কেন জানিনা অরভীর আমাদেরকে ওদের ঘরে নিয়ে গিয়ে কারো সামনে নিতে চাইল না। প্রথমে অরভী বাড়ির ভেতর ঢোকার সময় দেখছিলে কেউ আছে কিনা। যেই দেখল কেউ নেই অমনি তাড়াতাড়ি করে আমাদেরকে ওর রুমে নিয়ে গেল। আমরা আসলে ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম না। পরে রুমে গিয়ে ওকে জিজ্ঞেস করলাম কিরে তুই চোরের মত কেন আমাদেরকে নিয়ে আসলি।

তখন অরভী বলল, আমার নানা যদি তোদেরকে দেখে তাহলে আমাকে আস্ত রাখবে না। আমরা বললাম কেন রে, আমরা তো তোর বন্ধু, আমরা কি তোর বাড়িতে আসতে পারি না? তখন অরভী বলল, আমার নানা কোন বন্ধু-বান্ধব পছন্দ করেনা। এমনকি আমার বাড়িতে বন্ধুবান্ধব আসা নিষেধ। এটা শুনে আমরা তো অবাক। বললাম তাহলে তুই আমাদেরকে নিয়ে আসলি কেন। অরভী, বলল আসলে আমি একা আসতে ভালো লাগছিল না, তোদের সাথে আসলে তো ভালো লাগবে এই জন্য তোদেরকে নিয়ে আসলাম। এই কথাগুলো বলতে বলতে অরভী নানার আওয়াজ শুনতে পাচ্ছিলাম। ওর নানা বলছিল কেরে আসলো অরভী আসলি নাকি। আর তুই কার সাথে কথা বলছিস ? এইগুলো বলতে বলতে অরভীর রুমের দিকে এগিয়ে আসছিল।

তখন অরভী আমাদেরকে বলল তোরা দরজার পেছনে লুকিয়ে পড়। আমি নানাকে দেখছি। আমরা ছিলাম চারজন কোন রকমে দরজার পেছনে একজন আরেকজনকে ধরে রেখে লুকিয়ে ছিলাম। তখন অরভীর নানা রুমে এসে বলল কিরে তুই স্কুল থেকে এখন কেন আসলি। আর তুই কার সাথে কথা বলছিস। ও বলল আমি কারো সাথে কথা বলছিলাম না নানা। আমার জ্যামিতি বক্স বাড়িতে চলে গেছিলাম এই জন্য নিতে আসলাম।অরভীর নানার আবার একটু বেশি চোখ খান খোলা সবদিকে। এদিকে আমরাতো দরজার পেছনে ভয়ের চোটে একেবারে খারাপ অবস্থা। আরো চারজন একটা দরজার পেছনে জায়গা হচ্ছিল না।

এদিকে অরভীর নানা চারপাশে তাকিয়ে দেখছিল কেউ আছে কিনা। আমরা তো আরো বেশি ভয় পাচ্ছিলাম। কি করবো কিছু বুঝতে পারছিলাম না। এদিকে ধরা পড়লে যে কি হবে। আবার স্কুলের ক্লাসের ও সময় হয়ে যাচ্ছে। যেন এক মাইনকা চিপায় পড়লাম।পরে অরভীর নানা একটু দেখে আবার বাহিরের দিকে চলে গেল। এরপর আমরা দরজার পেছনে থেকে বেরিয়ে আসলাম। আমরা চারজন একেবারে হাঁপাতে হাঁপাতে শেষ। ঠিক করে নিঃশ্বাস পর্যন্ত ফেলতে পারছিলাম না। এদিকে স্কুলের এস এম ডির সময় হয়ে যাচ্ছিল। তখন অরভীকে বললাম তুই আমাদেরকে এ কোন ঝামেলায় ফেললি। তখন ও আমাদেরকে বলল প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দে, আমি আসলে বুঝতে পারিনি।

তখন আমরা বললাম ঠিক আছে এবার চল স্কুলের দেরি হয়ে যাচ্ছে। তখন আমরা তাড়াতাড়ি বাড়ি থেকে বের হয়ে ছুটতে শুরু করি। ততক্ষণে স্কুলের এস এম ডি শুরু হয়ে গেছে। এবার আমরা রাস্তা দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে আসছিলাম। আসলে তখন রাস্তায় চারদিকে মানুষ এমন দোকানপাট ছিল। কিন্তু যেহেতু দেরি হয়ে গেছে এজন্য কোন দিকে তাকাইনি। পুরো রাস্তা দৌড়াতে দৌড়াতে আসলাম। স্কুলে এসে দেখি এসএমডি প্রায় শেষের পথে। আমাদের যে স্যার সবাইকে সোজা করে লাইনে দাঁড় করায় সে চারটা পিছন দিকে দাঁড়িয়ে ছিল। কারণ আমাদের মধ্যে অনেকেই দুষ্টামি করে লাইনে ক্লাসে না গিয়ে পিছন দিক দিয়ে উঠে পড়ে। আমরা যে লুকিয়ে পিছন দিকে গিয়ে দাঁড়াবো তারও কোন অবস্থা ছিল না। একদিক থেকে বেঁচে গিয়ে আরেক দিকে রক্ষা হলো না।

তখন আমরা দৌড়ে এসে স্যারের সামনে লাইনের একদম শেষে এসে দাঁড়ালাম। কারণ এটা ছাড়া আমাদের আর করার কিছুই ছিল না। আমরা স্যারের দিকে একটু কানা চোখে তাকাচ্ছিলাম। স্যার আমাদের দিকে একদম মাথা গরম করে তাকিয়ে ছিল। কারণ স্যার সবটাই দেখতে পেয়েছে আমরা এসএমডি না করে রাস্তা থেকে দৌড়াই আসলাম। তখন আমরা আরেকটা ভয়ের মধ্যে পড়লাম। সবার একদম ভয়ে অবস্থা খারাপ। এরপর সবাই যখন লাইনে লাইনে ক্লাস রুমে প্রবেশ করছিল একদম শেষে গিয়ে স্যার আমাদেরকে দাঁড়াতে বললেন। বলল তোমরা কোথায় গিয়েছিলে? কোথায় থেকে আসলে ? আমরা একেবারে ভয়ে চুপ করে রইলাম। সবথেকে বেশি ভয় আমি পাচ্ছিলাম। কারণ আমি আবার যে কোন অন্যায় করতে পারিনা আমার ভয় লাগে।

আমরা যে এস এম ডি ফাঁকি দিয়েছি এটাও একটা অন্যায়। যখন আমরা সবাই চুপচাপ করে নিচের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম কিছু বলছিলাম না। তখন স্যার আমাদের কে একজন একজন করে সবার সামনে পেটানো শুরু করল। স্যারের হাতে অনেক বড় একটা ব্যাত ছিল। তা দিয়ে আমাদেরকে একজন একজন করে দুই হাতের তালুতে ইচ্ছামত পেটালো। আমরা চুপ করে সহ্য করলাম। পেটানো শেষ হলে স্যার বলল যাও ক্লাসে যাও। চুপচাপ নিচের দিকে তাকিয়ে ক্লাস রুমে চলে গেলাম। এরপর একজন আরেকজনকে নিজেদের হাত দেখাতে লাগলাম। তখন ও রবি একদম লজ্জায় আমাদের সাথে কোন কথা বলছিল না। আমরা বললাম কিরে তুই তোর হাত দেখাবি না।

তখন অরভী বলল এই সব কিছু আমার জন্য হয়েছে। তোরা সবাই আমার জন্য মাইর খেলি, তোরা তো আমার নাম বলে দিতে পারতি। তখন আমরা সবাই অরবীকে বললাম আমরা চাইলে তোর নাম বলে দিতে পারতাম কিন্তু তাতে আমাদের আর কিসের বন্ধুত্ব হলো বল। আর বললাম এটা কোন ব্যাপার না এমনিতেই তো আমরা স্যারদের কাছ থেকে শাস্তি পেয়ে থাকি। তখন সবাই নিজ নিজ টেবিলে বসে পড়লাম। দুইটা ক্লাস পর একটা ক্লাস ছিল যেই স্যার টা আমাদেরকে মেরেছিল সেই স্যারের। স্যার ক্লাসে এসেই আমাদের পাঁচজনকে দাঁড়াতে বলল। আমরা আরো একবার ভয় পেয়ে গেলাম। সবাই আবারও চুপচাপ ভয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ভয়ে যেন চুপসে গেলাম আবার কি হয়।

তখন স্যার আমাদেরকে বলল এদিকে তাকাও। আমরা তো আরো বেশি ভয় পেয়ে গেলাম। এরপর অনেকটা ভয় নিয়ে স্যারের দিকে তাকালাম। স্যার বলল দেখো আমি তোমাদেরকে মারতে চাইনি, কারণ তোমরা অনেক ভালো স্টুডেন্ট। স্কুলের সবাই তোমাদেরকে ভালো বলেই জানে। এখন তোমরা একটা অন্যায় করেছ তাও আবার সবাই দেখেছে। এখন যদি আমি তোমাদেরকে শাস্তি না দেই তাহলে অন্যরা কি ভাববে। আর তোমরা আজকের এসএমডি ফাঁকি দেওয়া এত বড় অন্যায়টা কিভাবে করলে। তোমাদের কাছ থেকে তোমাদের ছোট ভাই বোনেরা কি শিখবে। বলবে বড়রা তো এস এম ডি ফাঁকি দিচ্ছে তাহলে আমরাও দিব। আর এই জন্য আজকের শাস্তি সবাই দেখেছে। তার সাথে সবাই ভয় পেয়েছে। কেউ কখনো এই অন্যায়টা করার কথা ভাববে না।

তখন আমরা একটু ভয় দূর করে স্যারকে সবটা খুলে বললাম। আসলে স্যার খুব ভালো মানুষ। আমাদেরকে অনেক আদর করে। আমরা অন্যায় করলে স্যার আমাদেরকে শাস্তি দিবে এটাই তো স্যারের কাজ। তখন আমরা স্যারকে বললাম আমরা আর কখনো এরকম কাজ করবো না। তখন স্যার বলল ঠিক আছে বস।

আসলে সেদিনের এই ঘটনাটা একটার পর একটা ভয় পেতে পেতে একেবারে তিক্ততায় পৌঁছে গেল। সেদিন কোন অন্যায় করতে চাইনি তবুও শাস্তি পেলাম। তার সাথে অতিরিক্ত ভয় তো ছিল। আসলে আমি মনে করি আমার স্কুল জীবনে এটাই ছিল বেশি তিক্ত অভিজ্ঞতা। আশা করি আমার আজকের অভিজ্ঞতা জানতে পেরে আপনাদের ভালো লাগবে। আর অবশ্যই নিজেদের ভালোলাগা কমেন্টের মাধ্যমে প্রকাশ করবেন। পরবর্তীতে আবারো দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে। সবাই ভাল থাকবেন।

আমার পরিচয়

1635518106012.jpg

আমার নাম তাসলিমা আক্তার সনিয়া। আমি বাংলাদেশী। বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা বলে আমি অনেক গর্বিত। আমি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অনার্স ফাইনাল ইয়ারের একজন ছাত্রী। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি। বিশেষ করে যে কোন ধরনের পেইন্টিং করতে পছন্দ করি। যখনই অবসর সময় পায় আমি ছবি আঁকতে বসে পড়ি। এছাড়াও আমি ভ্রমণ করতে পছন্দ করি। কিছুদিন পর পর বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করার চেষ্টা করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের কারুকাজ করতে পছন্দ করি। রান্না করতেও আমার খুব ভালো লাগে। আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে পছন্দ করি। আমি যখনই সময় পাই আমার পরিবারের সবাইকে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়াই। আমি সব সময় নতুন নতুন কিছু করার চেষ্টা করি।

🎀 ধন্যবাদ সবাইকে 🎀

আসুন সবাই মন খুলে বাংলায় ব্লগিং করি

IMG-20220501-WA0005.jpg

Sort:  
 2 years ago (edited)

মজা এবং ভয় দুটোই পেলাম আপনাদের ফ্রেন্ডদের কাহিনী শোনে। আপনার বান্ধবীর নানার আমার কাহিনী শুনে একটু অবাক হলাম, বন্ধুবান্ধব ছাড়া তো কেউ চলতে পারে না। তবে এরকম স্কুল দেরি করে যাওয়ার জন্য আমি অনেকবার বকা খেয়েছি। আপনি প্রথমে স্কুল লাইফ নিয়ে সুন্দর কিছু কথা ছন্দ আঁকারে লিখেছেন বেশ ভালো লাগলো।

 2 years ago 

আপনি আমার অভিজ্ঞতা পড়েছেন এটা শুনে ভীষণ ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 
আপু আপনার মত আমারও একদিন স্কুলে যেতে দেরি হয় ।তখন লাইনে দাঁড়ানোর সময় আমাকেও দেখে ফেলে। তবে ঐদিন বেতের দুইটা আঘাত খেয়েছিলাম।
 2 years ago 

ও আচ্ছা তাহলে আপনার সাথে এটা হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপনার অতীতের এই সুন্দর কাহিনীটি পড়ে কিছুটা আনন্দ বোধ করেছি এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পেরেছি। আপনার অতীত সম্পর্কে একটু হলেও ধারণা পেলাম আপনার আজকের এই পোষ্টের মধ্য দিয়ে। তবে সকলের জীবনে কমবেশি বিরক্তিশূচক ও মধুর স্মৃতি রয়েছে।

 2 years ago 

ঠিক বলেছেন কম বেশি সবার জীবনে বিরক্তির সুযোগ ঘটনা রয়েছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.12
JST 0.032
BTC 66903.90
ETH 3098.58
USDT 1.00
SBD 3.67