"গান্ধী ঘাটের সুন্দর কিছু মুহূর্ত ও প্রকৃতির ফটোগ্রাফি'
Hello
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। কিছুদিন আগে পরিবারের সবাই মিলে গান্ধী ঘাটে গিয়ে ছিলাম। সেখানে ছোটো একটি পার্ক আছে। এই গান্ধী ঘাট ব্যারাকপুর এ অবস্থিত। এটি অনেক সুন্দর একটি জায়গা,গঙ্গার তীরে অবস্থিত। আমি এক বছর আগে একদিন গিয়েছিলাম।তখন আমাদের যেতে অনেক টা দেরি হয়ে গিয়েছিল। প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল দেখি পার্কটি বন্ধ হয়ে গেছে। তাই আমরা বাইরের থেকে দেখে চলে এসেছিলাম। তারপর ওখানের পার্কটির কর্মকর্তার কাছে জানতে পারলাম পার্কটি বেলা ১২.০০ থাকে বিকাল ৫.০০ পর্যন্ত খোলা থাকে। এটি শুনে আমরা সিদান্ত নিলাম অন্য আর এক দিন সকাল সকাল আসবো। আমাদের বাড়ি থেকে গাড়ীতে যেতে দেড় ঘন্টার সময় লাগে। জায়গাটি খুবই সুন্দর একটি জায়গা। পরে সময়ের অভাবে সেখানে আর যাওয়া হয়নি। অনেকদিন পর সিদ্ধান্ত নিলাম ওই গান্ধী ঘাট থেকে ঘুরে আসি। তাই কিছুদিন আগে সকাল সকাল সেই উদ্দেশ্যে দুপুর ১.০০ দিকে সবাই রওনা দিলাম। সেখানে পৌছাতে পৌছাতে ২.০০ বেজে গেল।
সেখানে গিয়ে দেখলাম ঘাটের গেট বন্ধ করোনা পরিস্থিতির কারণে গেট বন্ধ করে দিয়েছে। গেট থেকে প্রবেশ নিষেধ। সামনে আর একটি পথ আছে সেখান থেকে ঢুকতে হবে। এরপর দেখি মাঠের ভিতর কয়েকটি ছেলেরা খেলা করছে। সত্যি বলতে কী তাদের খেলা দেখে আমার ও ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে গেল। আমি খেলা দেখে দাড়িয়ে গেছি। কখন যে আমাকে ছেড়ে সবাই চলে গেছে বুঝতে পারিনি। তারপর পিছনে ফিরে দেখি সবাই চলে গেছে আমাকে ছেড়ে। এরপর দৌড়ে সবার কাছে গেলাম। আমি স্কুলে থাকতে দৌঁড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতাম। তখন খুব ছেলেবেলার কথা মনে পড়ছিলো। স্কুল থেকে এসে বিকালে মাঠে খেলতে যাওয়া সেখানে লাফ ঝাঁপ দৌড়ানো এসব কিছুই ছিল নিত্য দিনের রুটিন। আজ সেই মনের মাঝে এসে উঁকি মারে।
এরপর টিকিট কেটে আমরা ভিতরে ঢুকে কিছুক্ষন ছবি তুলতে থাকলাম। নদীর পাশে গিয়ে একটা বেন্সিতে বসলাম। বেন্সিতে বসে টিনটিন বাবু তার দীদার হাতে চিপস্ খাচ্ছে সাথে একটি বন্ধু বিড়াল ও আছে। টিনটিন বাবু তার বন্ধুকে কয়েকটি চিপস ও বাদাম ও আইস ক্রিম খেতে দিল। কিন্তু সে তো জানে না যে তার বন্ধু এসব খায় না। কিন্তু একথা গুলো সে বুঝলো না।
তারপর কিছুক্ষণ বিড়ালের উপর রেগে গেল। কিন্তু অবাক কান্ড বিড়ালকে তাড়িয়ে দেওয়ার পর ও আবার টিনটিন বাবুর কাছে এসে বসলো।
টিনটিন বাবু তার দীদা ও তার প্রিয় বন্ধু বসে আছে।
স্থান: ব্যারাকপুর, কোলকাতা।
২৭- ০৯-২০২১
রঙ্গন ফুল গাছ ফুলে ফুলে ভরপুর
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯- ২০২১
গঙ্গায় নেভী দাড়িয়ে আছে।
স্থান: ব্যারাকপুর ,
কলকাতা
২৭- ০৯-২০২১
গঙ্গা কুয়াশায় ঢেকে আছে অস্পষ্ট দেখা যাচ্ছে
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭- ০৯-২০২১
প্রকান্ড একটা ঝাউ গাছ
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
কয়েক টি ছোটো গাছের ভিতর কলমি ফুল ফুটেছে।
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
এক প্রকার পাতা বাহারী গাছ
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
কয়েকটি পাতা বাহারী গাছের চারা
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
পার্কের ভেতরে ছোটো নার্সারী
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
হলুদ রঙ্গন ফুল
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
পার্কের ভেতরে প্রাকৃতিক দৃশ্য
স্থান: ব্যারাকপুর কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
পার্কের ভেতরে প্রাকৃতিক একটি ছোটো লেক।
স্থান: ব্যারাকপুর ,কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
পার্কের ভেতরে কয়েকটি বক ঘুরা ফেরা করছে।
স্থান: ব্যারাকপুর , কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
কুয়াশায় ঢাকা গঙ্গা আর পড়ন্ত বিকেলে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য।
স্থান: ব্যারাকপুর , কলকাতা
২৭-০৯-২০২১
আমার বেশি ভালো লাগছে টিনটিন বাবা, তার দিদা আর তার বন্ধুকে। আমার ও এমন অনেকগুলা বন্ধু আছে যারা আমি বসলেই এভাবে পায়ের কাছে আসি বসে। যেইভাবে টিনটিন এর পায়ের কাছে এসে বসলো একদম ওইভাবেই।
দিদি এবং টিনটিন বাবু এবং তার প্রিয় বন্ধু বসে আছে। সত্যিই পিকচারটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে টিনটিন বাবু সুন্দর ভাবে তাকিয়ে আছে।পার্কের ভিতর ছোট নার্সারি এবং পাতাবাহার গুলো অনেক সুন্দর লাগলো। পরিবেশটা খুবই মনোরম। মনে হয় গার্ডেন। খুবই ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর ভাবে পরিবেশন করেছেন
অনেক টা গার্ডেনের মতো। জায়গাটা অনেক সুন্দর এবং খুবই নির্জন।
বৌদি গান্ধীঘাট ব্যারাকপুরের এত সুন্দর একটা পার্ক যেটা আপনার ফটোগ্রাফি না দেখলে বুঝতাম না। আপনি পার্কে ঘুরতে গিয়ে আপনি ঘুরতে গেছেন ছোটবেলার সেই দিনে খুবই মজার বিষয়। আমার প্রশ্ন ছিল যখন সবাই আপনাকে ছেড়ে চলে গেল তখন আপনি ভয় পান নি বৌদি। আর আপনি যখন দৌড়ে আসলেন দৃশ্যটা মনে দেখার মত ছিল আপনার মনে নায়িকা নায়িকা ভাব ছিল মনে হয় বৌদি হাহাহা। আমাদের নয়নের মনি, দাদার কলিজার টুকরা, আপনার হৃদয়ের স্পন্দন, আমাদের টিনটিন বাবু তার দিদার সাথে বেঞ্চে বসা ছবিটি চোখ জুড়ানোর মতো ছিল। ও ছোট বাচ্চা মানুষ ওর বিড়াল বন্ধুর সাথে রাগ করেছে এটা খুবই স্বাভাবিক তবে মজার বিষয় বটে। আর আপনার পার্কের ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো ঝাড়ু গাছ থেকে শুরু করে লাল ফুল কলরমির ফুল সত্যি অসাধারণ ছিল সব গুলো ছবি। সুন্দর করে উপস্থাপন এটি করেছেন। আমাদের এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো উপহার দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল বৌদি।
গান্ধী ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশটা খুবই সুন্দর দেখছি। এবং ছবিগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। খুব ভালো ফটোগ্রাফি করেছেন। এবং টিনটিনের পায়ের কাছে বিড়ালটা দেখতে চমৎকার লাগছিল। মনে টিনটিনকে বিড়ালটা পছন্দ করেছেল।
বৌদি গান্ধীর গার্ড জায়গাটা মনে হচ্ছে খুবই সুন্দর একটি জায়গা। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝতে পারলাম। সত্যি খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। টিনটিন বাবু তার প্রিয় বন্ধুর সাথে বসে আছে দেখে খুবই ভালো লাগছে টিনটিন বাবু কে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। ফুলের সাথে আপনাকেও খুব সুন্দর দেখাচ্ছে বৌদি। পার্কের ভেতরের প্রাকৃতিক দৃশ্য টা আসলেই খুব মনমুগ্ধকর। এত সুন্দর একটি জায়গায় ভালোই সময় কেটেছে। ধন্যবাদ বৌদি আপনার সময় কাটানোর সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বাহ খুব সুন্দর মুহূর্ত এবং খুব সুন্দর দিন, শটগুলি খুব ভাল ..
ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
প্রকৃতির প্রতিটি দৃশ্য মন মুগ্ধকর। টিনটিন বাবুর ছবি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর সময় পার করছেন। সব মিলিয়ে অসাধারণ। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো দিদি
গান্ধী ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশটা অসাধারণ পরিবেশ। টিনটিন বাবু এবং তার প্রিয় বন্ধু বসে আছে দেখে তো খুব ভালো লাগলো। আপনার প্রতিটি ছবিই খুব সুন্দর লাগছে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
সত্যি প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো আসলেই অনেক মনোরম ছিল, সবগুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে, আপনার ফটোগ্রাফির হাত অনেক সুন্দর।পার্কের ভিতর ছোট্ট লেক, কুয়াশায় ঘেরা গঙ্গা সবকিছুই উপভোগ করার মতো।অনেক ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
"টিনটিন বাবু তার দীদা ও তার প্রিয় বন্ধু বসে আছে।" সবার জন্য শুভেচ্ছা রইল। টিনটিন বাবুর বন্ধুকে দেখতে সুন্দর লাগছে । ধন্যবাদ বৌদি আপনার সুন্দর মূহুর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাইয়া।