"মায়া পুর মন্দির এ ঘুরতে যাওয়ার কিছু মুহুর্ত"।
বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ ভাবলাম আমরা সবাই মিলে যাওয়ার কিছু মুহুর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করব। হটাৎ করে আমাদের সিদ্ধান্ত হলো আমরা সবাই মিলে মায়াপুর ঘুরতে যাওয়ার। হোলির সময় মায়াপুর খুব সুন্দর অনুষ্ঠান হয়। মায়াপুর অনেক সুন্দর জায়গা।এটি একটি ধর্মীয় জায়গা। সেখানে গেলে সবার মন ভালো হয়ে যায়।
আমরা যেখানে থাকি সেখান থেকে মায়াপুর অনেক টা দূরে তাই আমরা সকাল ৮.০০ দিকে গাড়ি নিয়ে মায়াপুর উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম। আমরা দুপুরে সেখানে গিয়ে খাওয়ার জন্য কিছু হালকা খাবার তৈরি করে নিলাম। ওখানে খাওয়ার অনেক হোটেল আছে।এবং ওখানে ভক্তদের প্রসাদ বিতরণ করা হয়। কিন্তু করোনার সময় আমরা বাইরের খাবার তেমন খাই না খাবার নিতে হলো। আমরা ৪-৫ ঘণ্টা পর আমরা মায়াপুর গেলাম।
আমরা যেতে যেতে প্রায় দুপুর হয়ে গেল। তাই মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দিল। তাই বেশি কিছু দেখতে পারলাম না। তাই টিন টিন একটা গাছের নিচে প্রকৃতির মাঝে বসে শুধু দুষ্টুমি করছে।
মায়াপুর আবার নতুন একটা মন্দির নির্মাণ কাজ চলছে। ওই মন্দির টার নির্মাণ কাজ শেষ হতে এখন ও ২ বছর সময় লাগবে। অনেক বড় মন্দির তৈরি হচ্ছে।
কিছু সময় ঘুরতে ঘুরতে আমাদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার সময় হলো। তাই বিকাল ৪.৩০ দিকে আমরা গাড়িতে উঠলাম। বাড়ি ফিরতে আমাদের অনেক রাত হয়ে গেল। বেশি কিছু দেখতে পারিনি কিন্তু তারপর ও খুব মজা হয়েছিল। আর টিন টিন বাবু তার সারাদিন কেটে গেলো দুষ্টুমি করতে করতে।
সর্বশেষ 2018 তে গিয়েছিলাম। প্রতিবারই সন্ধারতি দেখে তবেই ফিরেছি। জায়গাটার গুরুত্ত আর ভালো লাগার অনুভূতি বলে বোঝানোর মতো নয়। ধন্যবাদ দিদি আরেক বার দর্শনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আমি এই প্রথম গেলাম।আমার খুব ভালো লেগেছে, এবার তেমন কিছু দেখতে পারিনি। আমার যাবার ইচ্ছা আছে।
ছবিগুলি খুব সুন্দর বৌদি।ধন্যবাদ আপনাকে।
তোমাকে ও ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ বৌদি আপনার সুন্দর মূহুর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। টিনটিনকে বেশ ভালোই লাগছিল। শুভেচ্ছা রইল।
খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন, তবে টিনটিনের দৃশ্যগুলো বেশী ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ
আপনাকে ও ধন্যবাদ।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।