"স্মৃতির পাতা থেকে জাদুঘরের সংরক্ষণ করা আগের দিনের কিছু পুরাতন সামগ্রী"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ আমি জাদুঘরের সংরক্ষণ করে রাখা পুরনো আমলের কিছু সামগ্রী শেয়ার করবো। আগের দিনে জমিদার দের ব্যবহৃত কিছু সামগ্রী। যার অনেক কিছু এখন আর দেখা যায় না। আবার কিছু দেখা যায়। আসলে কিছুদিন হলো প্রচন্ড ব্যস্ততার মাঝে দিন যাচ্ছে। তারপর আবার টিনটিন বাবুর শরীর টা খুব একটা ভালো না। সারাদিন প্রায় কান্নাকাটি করে। আজ সারাদিনের ভিতর একটু ও সময় পায়নি তাই আপনাদের সাথে কি শেয়ার করবো বুঝতে পারছি না। তাই পুরনো কিছু ছবি দেখছিলাম। এর আগে জাদুঘরের অনেক ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। আমি আগে ও বলেছিলাম যে জাদুঘরের এত এত ছবি রয়েছে যে সে গুলো শেয়ার করলে ও শেষ হবে না। আর আমরাও প্রায় সবকিছু দেখতে পারিনি। এত বড় জাদুঘর যে একদিনে ঘুরে দেখা সম্ভব নয়। আজ আমি সেই ছবি থেকে সামান্য কিছু আজ আবার শেয়ার করছি। তাহলে চলুন শুরু করা যাক। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
সেগুন কাঠের তৈরি দশভূজা মূর্তি।
তামার তৈরি পান পাত্র
হাতির দাঁতের তৈরি নৌকা ও সাম্পান।
জমিদার আমলের সেগুন কাঠের তৈরি টেবিল।
তামার তৈরি জমিদার আমলের যুদ্ধের তলোয়ার ও যুদ্ধের সরঞ্জাম ও তামার তৈরি পুরনো আমলের তামাক খাওয়ার সিলুম।
জমিদার আমলের জলসা ঘরের ছবি।
পুরনো আমলের জমিদার সময়ের দাবা।
জমিদার আমলের পাশা খেলা
জমিদার আমলের চতুরঙ্গ খেলা।
আপনাদের দাদা করবে। আমি তো আজ সময়ের অভাবে করেছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
😍
জাদুঘরে সংরক্ষণ করা আগের দিনের কিছু পুরাতন সামগ্রী অনেক চমৎকার লাগছে বৌদি। সেগুন কাঠের তৈরি দশভূজা মূর্তি,জমিদার আমলের সেগুন কাঠের তৈরি টেবিল,জমিদারের জলসা ঘরের ছবি, এই কয়েক টি সামগ্রী আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আপনার হাতে বেশি সময় না থাকলেও অল্প সময়ে আপনি অসাধারণ একটি পোস্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আপনার তোলা জমিদারের পুরাতন সামগ্রীর ফটোগ্রাফি গুলো। এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় বৌদি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য। আর টিনটিন বাবুর জন্য দোয়া রইল।
ধন্যবাদ আপু। সময়ের অভাবে কিছু করে উঠতে পারিনা।
আসলেই আগের দিনের মানুষগুলোর কারুকাজগুলো দেখলে খুব অবাক হতে হয়। আমাদের বাড়ীতে পুরাতন একটা খাট ছিলো বেশ সুন্দর কারুকাজ ছিলো সেটার মাঝে। এতো নিখুঁত এবং সুন্দরভাবে ডিজাইনটা সম্পন্ন হয়েছে, দেখেই বেশ ভালো লাগছে প্রথম ছবিটায়। আর বেশী ভালো লেগেছে দাবার গুটিগুলো দেখে। ধন্যবাদ
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।ঠিক বলেছেন আগের কার দিনের মানুষের কারু কাজ দেখলে অবাক হয়ে যেতে হয়। খুব নিখুঁত ভাবে কাজ গুলো করতেন।
বৌদি জমিদার আমলের বেশকিছু অসাধারণ ছবি শেয়ার করেছেন আপনি। যেমন চতুরঙ্গ বোর্ড। শুনেছি দাবা খেলার আদি রূপ হচ্ছে এই চতুরঙ্গ। কিন্তু কখনো চতুরঙ্গ বোর্ড বা গুটি গুলো দেখি নি। আপনার পোষ্টের কল্যাণে বেশকিছু অ্যান্টিক ছবি দেখতে পেলাম দেখতে পেলাম। ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
বৌদি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। সেগুন কাঠের তৈরি দশভূজা মূর্তি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।আপনার ফোটোগ্রাফস গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি বৌদি।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু। এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
স্মৃতির পাতা থেকে জাদুঘরের যে ছবিগুলো শেয়ার করেছেন খুবই চমৎকার হয়েছে । দেখতে খুবই ভালো লাগে লাগছিল ।খুবই নতুন নতুন জিনিস দেখতে পেলাম । ধন্যবাদ বউদি এত সুন্দর নতুন জিনিস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শুরুতে মায়ের ওরকম অপরূপ একখানা ছবি দিয়ে মনটা পুরো শীতল করে দিলে বৌদি। কি অপূর্ব কারুকার্য পুরো কাঠামোতে 🙏। আবার আগের দিনের দাবা দেখেও চমকে গেছি একটু হলেও। আজ অনেক মূল্যবান সব সামগ্রী সবার সামনে তুলে নিয়ে এসেছো গো দিদি। খুবই ভালো লাগলো।
আর এত কিছু সামলে যে এভাবে আমাদের মাঝে চলে আসো এটা সত্যিই আমাদের অনেক বড় পাওয়া গো। টিনটিন সোনাকে সামলে রেখো দিদি। সময় টা খুব খারাপ যে। চারদিকে অসুস্থ হচ্ছে বেশি মানুষ। তাই ভালো করে খেয়াল রেখো।
হ্যা ঠিক বলেছো দিদি। বর্তমান সময় টা খুব খারাপ। খেয়াল রাখি দিদি তাইতো সময় করে পেরে উঠি না। পুরো সংসারটা আমার উপর। আপনাদের দাদা সে তো শুধু তার কাজ নিয়ে থাকে। মাঝে মাঝে খুব একঘেয়েমি লাগে দিদি।
বৌদি, কৃষ্ণনগর এসো, মন ভালো করে দেব। আর দাদা সত্যিই কাজ নিয়ে বেশি থাকে, নিজের খেয়ালও রাখে না।
বৌদি প্রথমে সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেক প্রর্থনা করি আমাদের টিনটিন বাবু যেনও খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়। আসলে বড়দের শরীল খারাপ হলে মানা যায় কিন্তু ছোটদের শরীল খারাপ করলে তারা তো সহ্য করতে পারে না 😥।খুব কষ্ট হয়।
বৌদি জাদুঘরে পুরনো সামগ্রি দেখে মুগ্ধ। খুব দারুণ দারুণ সব সামগ্রি।
আমার কাছে সব গুলো খুব ভালো লেগেছে। আরো বেশি ভালো লেগেছে হাতির দাঁতের তৈরি নৌকা ও সাম্পানটা।
বৌদি আপনার জন্য অনেক দুআ ও ভালোবাসা রইলো।
ধন্যবাদ আপু।
খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন বৌদি।
এটি খুবই অবাক লাগলো কিভাবে হাতির দাত দিয়ে এত সুন্দর করে সাম্পান আর নৌকা তৈরি করেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া। আগের দিনের মানুষের কাজ খুব নিখুঁত ছিল।
বৌদি আসলে কোনটা ছেড়ে কোনটা কে সুন্দর বলব, এটা বলা খুব মুশকিল। তবে আমার দৃষ্টিতে সব ছবি গুলোই অনেক সুন্দর হয়েছে। যদিও পুরাতন তবে আকর্ষণীয় লাগছে। শুভেচ্ছা রইলো।
আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাবী।আপনার রেসিপি গুলো আমার খুব ভালো লাগে।