"আজ সন্ধ্যায় সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করা তার কিছু ফটোগ্রাফি "
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। বেশ কিছুদিন হলো বাবুকে
নিয়ে কোথাও ঘুরতে যেতে পারিনি। আসলে কিছুদিন ওর শরীরটা ভালো ছিলো না তাই আর যাওয়া
হয়নি। আর আমিও পূজার পর থেকে প্রচুর কাজ এসে পরে।তাই গতকালল বিকালে সিধান্ত নিয়েছিলাম আজ সন্ধ্যায় সবাই মিলে একটু ঘুরতে যাবো।আসলে সত্যি কথা বলতে অনেক দিন আমার আর স্বাগতার দেখা হয় না। শুধু ফোনে কথা বলা।তাই ওর আমার দুজনের দেখা করতে মন চাইছিলো। আর স্বাগতা ও আমার মত ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। আজ সন্ধ্যায় যথারীতি গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম টিনটিন বাবু সহ আমরা চার জন। টিনটিন বাবু ঘুরতে যাওয়ার জন্য খুবই আগ্রহী ছিল। গাড়িতে উঠেই বাবু ঘুমিয়ে পড়েছিল। প্রায় ৪৫ মিনিট ঘুমানোর পর উঠে দেখে ওর ম্যাডাম মানে স্বাগতা ওর পাশে বসে রয়েছে। বাবু স্বাগতা কে দেখে খুবই খুশি। গাড়ির ভেতরে দুজনে কিছুক্ষন আনন্দ করলো এবং মোবাইলে গেম খেলছিলো।
এর কিছুক্ষণ পরেই আমরা পৌঁছায় গেলাম নিউ টাউন কলকাতা সেন্ট্রাল মল। গাড়ি থামতেই বাবু আর স্বাগতা নেমে চলে গেল। পরে আমরা পিছনে পিছনে গেলাম। আমি আগেই বলেছি স্বাগতা কে পেলে টিনটিন বাবুর আর আমাকে লাগে না। আর স্বাগতা ও তাই। আর এ বাড়ীতে থাকলে আমি যদি তার সাথে কম কথা বলি বা মেসেজ না করি তাহলে পাগল হয়ে যায়। আর বলবে তুমি আমাকে ভুলে গেছো। আমার সাথে এখন আর কথা বলো না তুমি। দেখা হওয়ার পর টিনটিন কে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর আমি ও বাবুকে ওর ঘাড়ে চাপিয়ে দেই হা হা হা।
এবার শুরু হয়ে গেল ওদের খেলাধুলা। দোলনায় বসে দোল খাওয়া। এরপর ঘুরাঘুরি দুজনের। এর ভিতর তো খাওয়া দাওয়া রয়েছে। ওরা দুজনে আগে আগে চলে আর আমরা তাদের পিছু পিছু হেঁটে যাই। আমি পিছু পিছু কয়েকটি পাতা বাহারী গাছের ফটোগ্রাফি নেই।
আমরা ভিতরে প্রায় ঘণ্টা খানেক ছিলাম। পরে আমরা বেরিয়ে একটা রেস্টুরেন্ট থেকে খাওয়া দাওয়া করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। স্বাগতা কে ওর বাড়ীতে নামিয়ে দিয়ে আমরাও বাড়ীতে চলে আছি। সবকিছু মিলিয়ে আজকের সন্ধ্যাটা অনেক মজা করে কেটে গেলো। আর টিনটিন বাবু ও আনন্দ পেয়েছিলো।
খুব মজা লেগেছে গাড়িতে উঠে যখন 45 মিনিট টিনটিন ঘুমিয়ে ছিল। এবং ঘুম থেকে উঠে দেখে ওর পাশে স্বাগতা দিদি। টিনটিন ওর ম্যাডামকে পেয়ে অনেক বেশি খুশি হয়েছিল। এবং দুজনে মিলে অনেক খেলাধূলা এবং গেমস খেললো।আর আপনিও বেশ সুন্দর করে ওদের ফটোগ্রাফিক গুলো আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।দিদি সন্ধ্যায় সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করা। ও তার কিছু ফটোগ্রাফি "আমাদের সাথে তুলে ধরে, আপনার অনুভূতি ব্যক্ত করার জন্য,, অসংখ্য ধন্যবাদ। খুব সুন্দর একটি সন্ধ্যা কাটিয়েছেন। বেশ ভালো লাগলো।
♥♥
বাচ্চাদের চিন্তাশক্তির বিকাশ করার জন্যই এভাবে ঘুরতে নিয়ে তো বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়া দরকার। এটা এটা অত্যন্ত জরুরী। যাইহোক সেটা আপনার আমি প্রায় লক্ষ্য করি বাবুকে নিয়ে প্রায় ঘুরতে যান। এটা খুবই ভালো। স্বাগতা দিদির সঙ্গেও দেখা হল, সাথে বাচ্চার মনোরঞ্জন সহ মেধাবিকাশের সুযোগ পেল। আপনাদের সকলের জন্য শুভকামনা রইল।
সবাই মিলে সন্ধ্যাটা দারুণ কাটিয়েছেন দিদি। স্বাগতা দিদি এবং টিনটিনের তো মিল। যে টিনটিনের আপনাকেউ লাগে না। আপনাদের মধ্যে এই সম্পর্ক অটুট থাকুক আজীবন।।
টিনটিন বাবুকে সাথে নিয়ে সন্ধ্যাবেলা খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন। সত্যি ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে টিনটিন বাবু আপনাকে পেয়ে খুবই আনন্দিত। সে একজন খেলার সাথীও পেয়েছে।
বৌদি আপনারা সবাই মিলে অনেক মজা করে সন্ধ্যা টা কাটিয়েছেন তা আপনাদের ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। স্বাগতা দিদি কে টিনটিন সোনা খুব পছন্দ করে বলেই ওনার সাথে থাকতে বেশি পছন্দ করে আর আপনারও সেই সাথে একটু সুবিধা হয় বাচ্চাদের কেউ সামলে রাখলে মায়েদের ঘুরতে বেশ ভালোই লাগে।আপনার এবং স্বাগতা দিদির এই সম্পর্ক চির অটুট থাকুক এই প্রার্থনা করি ঈশ্বরের কাছে। সর্বদা ভালো থাকবেন।🙏
এমনই বৌদি প্রিয় মানুষের সাথে দেখা না হলে ভালো লাগে না।সামনাসামনি কথা বলা আর ফোনে কথা বলা কি আর এক হয়।টিনটিন বাবুর ম্যাডামকে পেলে আর কিছু লাগে না।প্রায় ছবিতেই দেখি টিনটিন আর স্বাগতা আপু।বৌদি আপনাকে আর স্বাগতা আপুকে বেশ মিষ্টি লাগছে দেখতে।ধন্যবাদ
বাচ্চারা এমনই নতুন কাউকে খেলার সঙ্গী পেলে এভাবে আনন্দ করে ঘুরে বেড়ায়। টিনটিন বাবু আর স্বাগতা দিদির মধ্যে তো খুব মিল দেখতে পাচ্ছি। বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন আপনারা সবাই মিলে। এভাবে মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে মনটাও বেশ ফ্রেশ হয়। ভালো থাকবেন সবসময়।
এই ভালো মুহূর্ত গুলোর জন্যই বেচেঁ থাকা। এভাবেই চলছে জীবন। টিনটিন বাবু আর স্বাগতা দির এই বন্ধুত্ব টা যে কতটা মিষ্টি হতে পারে এটা ভালই বুঝতে পারছি। জায়গা টা বেশ চেনা চেনা লাগছিল দিদি ভাই,, আশে পাশে দিয়ে ঘুরেছিলাম আমিও। ভালো লাগলো দেখে সবাই মিলে মজা করে সময় টা কাটিয়েছেন।
সত্যি বৌদি আমার মনে হয় গাড়িতে উঠেই বাচ্চাদের ঘুমানো একটা অভ্যাস হয়ে পড়েছে।টিনটিন বাবু দেখছি তার ম্যাতাম স্বাগতা দিদিকে পেয়ে অনেক খুশি। সে অনেক আনন্দ করেছে।আসলে বাচ্চাদের বাইরে গেলে আনন্দটা একটু বেশি থাকে। পাতা বাহারী গাছের ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার লাগছে। । সন্ধ্যায় সুন্দর একটি মুহূর্ত উপভোগ করেছেন যেনে ভালো লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে।