আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা- ১৫🍹হালকা ঠান্ডা দিয়ে তৈরি খেজুর ও কলার জুস 🍹 ১০% লাজুক খ্যাঁককে
আমার বাংলা ব্লগের সবাইকে আমার সালাম
আমার বাংলা ব্লগের সবাইকে আমার সালাম
🤝আসসালামু আলাইকুম🤝
আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে চাই আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যদের যারা এখনো পর্যন্ত আমাকে সাপোর্ট করে আসছেন। আপনারা কিছু দিন পরপর আমাদের জন্য খুব সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। তারজন্য সকল এডমিন ও মডারেটরদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছি সেজন্য আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। আজ আমি ফলের জুস তৈরি প্রতিযোগিতা-১৫ তে অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। আজ আমি হালকা ঠান্ডা দিয়ে তৈরি খেজুর ও কলার জুস আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।
খেজুর ও কলার উপকারিতা
এই দুটি ফলের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। প্রথমে বলি খেজুর খেলে কি কি উপকার হয়। খেজুর খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য, হার্টের সমস্যা, ডায়রিয়া এবং রক্তহীনতার মতো বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করা যায়। আবার অন্যদিকে কলা আমাদের হৃদপিণ্ড, দৃষ্টিশক্তি এবং পাচনতন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে। খেজুর ও কলা একসাথে মিশিয়ে যদি আমরা এভাবে জুস বানিয়ে খেতে পারি তাহলে এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ লবণ একসাথে পেয়ে যাব।
সারাদিন রোজার পরে যদি আপনি একটি কলা বা একটি খেজুর খান তাহলে আপনার শরীরের অনেকটা শক্তি ফিরে আসবে আর যদি সেটি ইচ্ছা না হয় তাহলে আমরা খেজুর ও কলা দিয়ে সুন্দর করে হালকা ঠান্ডা দিয়ে জুস বানিয়ে খেতে পারেন তাহলে এতে আমাদের শরীরের ক্লান্তি ভাব কেটে যাবে। এখন যেহেতু রমজান মাসে তার জন্য আমরা সন্ধ্যায় যদি এক গ্লাস খেজুর ও কলার ঠান্ডা ঠান্ডা জুস খেতে পারি তাহলে আমাদের সারাদিনের যে ক্লান্তভাব সেটি কেটে গিয়ে আমাদের শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে যার কারণে যাদের দুর্বল স্বাস্থ্য তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী। সামান্য পরিশ্রম করলে যারা দুর্বল হয়ে যায় তারা যদি অন্তত প্রতিদিন সকালে একটি খেজুর বা খেজুর ও কলার জুস খেতে পারে তাহলে শরীরের দুর্বলতা কেটে যাবে। সারাদিন আপনি হাজারো পরিশ্রম করলেও আপনার কাছে ক্লান্ত মনে হবে না। তার জন্য আমি আজ সেই ঠান্ডা ঠান্ডা খেজুর ও কলা দিয়ে জুস বানাতে হয় কিভাবে সেটি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাহলে চলুন খেজুর ও কলা দিয়ে জুস বানানোর ধাপ গুলো একবার দেখে নেই।
প্রয়োজনীয় উপকরণ
√ খেজুর পরিমাণ মতো
√ কলা দুটি
√ গুড় স্বাদমতো
√ হালকা ঠাণ্ডা পানি
√ব্লেন্ডার
জুস বানানোর প্রক্রিয়াকরণ
𒆜প্রথম ধাপ𒆜
প্রথমে আমি পরিষ্কার পানি দিয়ে খেজুরগুলো ভালো করে ধুয়ে নেব। আমি কয়েক বার পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়েছি। যদি কোনো ধুলাবালি থাকে তাহলে উঠে যাবে। এরপর খেজুরের বিচি গুলো আলাদা করে নেব।
𒆜দ্বিতীয় ধাপ𒆜
এবার আমি কলার খোসা ছাড়িয়ে নেব। এরপর ছুড়ির সাহায্যে সুন্দর করে পিস পিস করে কেটে নেব।
𒆜তৃতীয় ধাপ𒆜
এবার সবগুলো উপকরণ আমি একসাথে ব্লেন্ডারে দিয়ে দেবো। আপনারা চাইলে আলাদা আলাদা ব্লেন্ড করতে পারবেন।
𒆜চতুর্থ ধাপ𒆜
এবার আমি কিছুক্ষণ সময় নিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নেব। বর্তমানে সবার বাসায় ব্লেন্ডার আছে তবে যদি কারো বাসায় না থাকে আর আপনাদের যদি এই জুস খেতে ইচ্ছে করে তাহলে খেজুর আগের দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর যখন খেজুর নরম হয়ে যাবে তখন আপনি হাতের সাহায্যে এই ঠান্ডা জুস বানিয়ে নিতে পারবেন।
𒆜পঞ্চম ধাপ𒆜
এবার যখন ব্লেন্ডার করা হয়ে যাবে তখন একটি জগের উপরে ছাকনি নিয়ে আমি সুন্দর ভাবে এটিকে ছেঁকে নেব আর অবশিষ্ট অংশ ফেলে দেবো।
𒆜শেষ ধাপ𒆜
এবার আমি একটি গ্লাসের মধ্যে এই ঠান্ডা জুস ঢেলে দেব। এরপর সুন্দরভাবে পরিবেশন করার জন্য চলে যাব পরবর্তী ধাপে।
𒆜পরিবেশন𒆜
এবার আমি গ্লাসের উপরে দুটি কলার পিস ও একটি খেজুর দিয়ে তারপর সাথে একটি পাইপ লাগিয়ে সুন্দরভাবে সাজিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য নিয়ে আসলাম।
আমি এখানে বেশি ঠান্ডা ব্যবহার করিনি। কারন এখন অতিরিক্ত গরম পড়েছে এই গরমের মধ্যে সারাদিন পরে যদি আপনি বেশি পরিমাণে ঠান্ডা খেয়ে ফেলেন তাহলে আবার ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। এতে আবার আমাদের অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার জন্য আমি মনে করি এখানে হালকা ঠান্ডা খেলে খুব ভালো হয়। এতে শরীরের জন্য উপকার। অনেক সময় আবার আমরা যখন এই জুস পান করি তখন বাসায় যদি ছোট বাচ্চারা থাকে তাহলে তারাও খেতে চায়। তখন আমরা যদি বেশি ঠান্ডা দিয়ে ফেলি ওরা আর খেতে পারে না। তার জন্য আমি মনে করি হালকা ঠান্ডা দেওয়াই সবচেয়ে বেশি ভালো।
আশা করি আমার এই ঠান্ডা ঠান্ডা খেজুর ও কলার জুস আপনাদের ভালো লাগবে। যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোন প্রতিযোগিতায়। আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন।
আমি তানজিমা। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি ফিন্যান্স বিভাগ থেকে বিবিএ শেষ করেছি।
আমি ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই বানাতে খুব পছন্দ করি। আবার আমি ভ্রমণ বা ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে খুব পছন্দ করি। আমি চেষ্টা করি সব সময় যেন নতুন কোনো কিছু করা যায়।
|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||
>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
|| Join Heroism Discord Server for more Details ||
√ কলা দুটি
√ গুড় স্বাদমতো
√ হালকা ঠাণ্ডা পানি
√ব্লেন্ডার
জুস বানানোর প্রক্রিয়াকরণ
𒆜প্রথম ধাপ𒆜
𒆜প্রথম ধাপ𒆜
প্রথমে আমি পরিষ্কার পানি দিয়ে খেজুরগুলো ভালো করে ধুয়ে নেব। আমি কয়েক বার পানি দিয়ে ধুয়ে নিয়েছি। যদি কোনো ধুলাবালি থাকে তাহলে উঠে যাবে। এরপর খেজুরের বিচি গুলো আলাদা করে নেব।
𒆜দ্বিতীয় ধাপ𒆜
𒆜দ্বিতীয় ধাপ𒆜
এবার আমি কলার খোসা ছাড়িয়ে নেব। এরপর ছুড়ির সাহায্যে সুন্দর করে পিস পিস করে কেটে নেব।
𒆜তৃতীয় ধাপ𒆜
𒆜তৃতীয় ধাপ𒆜
এবার সবগুলো উপকরণ আমি একসাথে ব্লেন্ডারে দিয়ে দেবো। আপনারা চাইলে আলাদা আলাদা ব্লেন্ড করতে পারবেন।
𒆜চতুর্থ ধাপ𒆜
𒆜চতুর্থ ধাপ𒆜
এবার আমি কিছুক্ষণ সময় নিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নেব। বর্তমানে সবার বাসায় ব্লেন্ডার আছে তবে যদি কারো বাসায় না থাকে আর আপনাদের যদি এই জুস খেতে ইচ্ছে করে তাহলে খেজুর আগের দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর যখন খেজুর নরম হয়ে যাবে তখন আপনি হাতের সাহায্যে এই ঠান্ডা জুস বানিয়ে নিতে পারবেন।
𒆜পঞ্চম ধাপ𒆜
𒆜পঞ্চম ধাপ𒆜
এবার যখন ব্লেন্ডার করা হয়ে যাবে তখন একটি জগের উপরে ছাকনি নিয়ে আমি সুন্দর ভাবে এটিকে ছেঁকে নেব আর অবশিষ্ট অংশ ফেলে দেবো।
𒆜শেষ ধাপ𒆜
𒆜শেষ ধাপ𒆜
এবার আমি একটি গ্লাসের মধ্যে এই ঠান্ডা জুস ঢেলে দেব। এরপর সুন্দরভাবে পরিবেশন করার জন্য চলে যাব পরবর্তী ধাপে।
𒆜পরিবেশন𒆜
𒆜পরিবেশন𒆜
এবার আমি গ্লাসের উপরে দুটি কলার পিস ও একটি খেজুর দিয়ে তারপর সাথে একটি পাইপ লাগিয়ে সুন্দরভাবে সাজিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য নিয়ে আসলাম।
আমি এখানে বেশি ঠান্ডা ব্যবহার করিনি। কারন এখন অতিরিক্ত গরম পড়েছে এই গরমের মধ্যে সারাদিন পরে যদি আপনি বেশি পরিমাণে ঠান্ডা খেয়ে ফেলেন তাহলে আবার ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। এতে আবার আমাদের অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার জন্য আমি মনে করি এখানে হালকা ঠান্ডা খেলে খুব ভালো হয়। এতে শরীরের জন্য উপকার। অনেক সময় আবার আমরা যখন এই জুস পান করি তখন বাসায় যদি ছোট বাচ্চারা থাকে তাহলে তারাও খেতে চায়। তখন আমরা যদি বেশি ঠান্ডা দিয়ে ফেলি ওরা আর খেতে পারে না। তার জন্য আমি মনে করি হালকা ঠান্ডা দেওয়াই সবচেয়ে বেশি ভালো।
আশা করি আমার এই ঠান্ডা ঠান্ডা খেজুর ও কলার জুস আপনাদের ভালো লাগবে। যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোন প্রতিযোগিতায়। আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন।
আমি তানজিমা। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি ফিন্যান্স বিভাগ থেকে বিবিএ শেষ করেছি।
আমি ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই বানাতে খুব পছন্দ করি। আবার আমি ভ্রমণ বা ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে খুব পছন্দ করি। আমি চেষ্টা করি সব সময় যেন নতুন কোনো কিছু করা যায়।
খেজুর ও কলার জুস বাহ দারুণ তো।দুটি ফল একসঙ্গে তাহলে এটি খেতে নিশ্চয়ই অনেক মজার হয়েছে।এটি আমার কখনো খাওয়া হয় নি।আপনি খুব সুন্দর করে তৈরি করেছেন, ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ আপু সত্যি অনেক মজার ছিল। একদিন বাসায় তৈরি করে দেখবেন। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার খেজুর ও কলার জুস টি অসাধারণ হয়েছে ।আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ।মনে হচ্ছে খেতে খুব সুস্বাদু হবে ।খেজুর কলার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন সেটি পড়ে বেশ ভালো লাগলো ।অনেক কিছু জানতে পারলাম আপনার লেখা পড়ে ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এত সুন্দর মজার একটি জুসের রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু খেতে খুবই সুস্বাদু।একবার বাসায় বানিয়ে দেখবেন।আপু আপনার কাছে এত ভালো লাগার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সবাই খুব দারুণ দারুণ কিছু জুসের রেসিপি নিয়ে উপস্থিত হচ্ছে ।আসলে নতুন ভাবে নতুন কিছু দেখতে খুবই ভালো লাগে। আর ফলের জুস যদি বিভিন্ন রকমের হয় তাহলে তো কথাই নেই ।খেতে খুবই ভালো লাগে ।আপনি খুব সুন্দর করেই আজকে কলা এবং খেজুর দিয়ে জুস তৈরি করেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।
আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু খেজুর কলার জুস এজ প্রথম দেখলাম। দারুণ একটি জুসের রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি৷ এই রোযার সময় জুসটা খেলে শরীরও ভালো লাগবে আর তৃপ্তিও পাওয়া যাবে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ভাইয়া এই জুস খেতে খুবই ভালো লাগে। একবার বাসায় তৈরি করে দেখবেন।সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
খেজুর ও কলার জুস একত্রে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনি খুব সুন্দর ভাবে জুস রেসিপি টা রান্না করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার জন্য আপনাকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ভাইয়া একবার খেয়ে দেখবেন খুবই ভালো লাগবে।সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু আপনি আজকে চমৎকার ভাবে খেজুর ও কলার জুস তৈরি করেছেন। দারুন হয়েছে দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে। এভাবে কখনো খাইনি। তবে আজকে শিখে নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে
ভাইয়া বাসায় একবার তৈরি করে দেখবেন খেতে খুবই ভালো লাগবে।এত সুন্দর মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
খেজুর ও কলার জুস একসাথে কখনও খাইনি। আপনার এই জুসটির তৈরি পদ্ধতিটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনার কাছে এত ভালো লাগার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
খেজুর ও কলার জুস একসাথে কখনও খাইনি। আপনার এই জুসটির তৈরি পদ্ধতিটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
এ গরমে খেজুর ও কলার সংমিশ্রণের শরবত স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার। কলা যেমন শরীরে শক্তি যোগায় তেমনি খেজুরের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। যাক দেখে অনেক ভালো লাগলো। এভাবেই এগিয়ে যান জীবনের লক্ষ্যে।
আপনার মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
খুব সুন্দর ভাবে আপনি আপনার জুস তৈরি করেছেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে যতগুলো কনটেস্ট দেখেছি তারমধ্যে আপনার এই পোস্টটি অনেকটা ব্যতিক্রম। এককথায় ইউনিক পোস্ট বললেই চলে। আর প্রতিটি ধাপ তো অসাধারণ।
আপনার কাছে এত ভালো লেগেছে শুনে খুব খুশি হলাম। এত সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।