পড়ন্ত বিকালে শহরের সূর্যাস্তের সুন্দর মুহূর্ত
আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আপনাদের সবার দোয়া রয়েছে বলেই আজ আমার ছেলে একটু সুস্থ হয়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ জ্বর না কমলেও এখন আগের তুলনায় মোটামুটি সুস্থ রয়েছে। ছেলে সুস্থ হয়েছে মানে আমিও সুস্থ। অয়ন হাসিখুশি আর দুষ্টুমি না করলে আমার ঘর যেনো একদম নিরব হয়ে যায়। যা আমার কাছে খুবই কষ্টদায়ক।
![IMG_20240423_180637.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW9VSfycjMNtoW1wkQpEaMta2gk7poWW9Q6cK16wfiGwY/IMG_20240423_180637.jpg)
![IMG_20240423_180118.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYpQcFDdmwvotyuiG2WdiNWKVsZeSdC3qJ6xC7R6RsTGZ/IMG_20240423_180118.jpg)
Location
যাই হোক কাজের কথায় আসি প্রতিদিনের মতো আজকেও ভিন্ন ধরনের পোস্ট নিয়ে চলে এসেছি। আজ বিকাল বেলা ছেলেকে নিয়ে বারান্দায় বসে আছি, সেই সময় এত সুন্দর একটি দৃশ্য চোখে পড়লো তখন সাথে ক্যামেরা বন্দি না করে থাকতে পারিনি। এতক্ষণে টাইটেল দেখে নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছে আমি কি বলতে চাচ্ছি? হ্যাঁ সূর্যাঅস্তের কিছু ফটোগ্রাফি করলাম।
তখন বিকাল ৬ টা বাজে কিন্তু সূর্য দেখে মনেই হয় না সন্ধ্যা হয়ে এসেছে আর সূর্যি মামার ডুবার সময় হয়েছে। সূর্যের এমন তেজ দেখলেই বুঝা যায় সারাদিন কেমন গরম ছিল আর পরের দিন আবার কেমন হতে পারে। এখন পরিস্থিতি এমন হয়েছে সূর্য যেনো ডুবতেই চায় না 🙂↕️। এই তো কয়েক মাস আগে শীত গেলো আর তখন সবাই সূর্যি মামাকে এক পলক দেখার জন্য কতই না আফসোস করেছে। কিন্তু এখন যখন সূর্যি মামা সবার সাথে সারাদিন থাকতে চায়,তখন সবাই যেনো তাকে বিদায় করতে পারলেই বাঁচে😆।
আমি আবার শীতকাল সবসময়ই পছন্দ করি কিন্তু ভাগ্য খারাপ সেই শীতকাল একদমই থাকে না। শীত যেনো খুব তাড়াতাড়ি চলে যায় আর গরম যেনো যেতেই চায় না। এর জন্য দায়ী আমরাই। যখন প্রথম ঢাকায় আসি তখন বিকালে ছাদে উঠলে যতদূর চোখ যেতো যেনো পানি আর গাছপালা দেখতে পেতাম। কিন্তু বর্তমানে ছাদে উঠলে যত দূর চোখ যায় শুধু বড় বড় বিল্ডিং আর বিল্ডিং। ঢাকা শহরের এমন ক্ষতিকর পরিস্থিতির জন্যও আমরাই দায়ী।
![IMG_20240423_181236.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWEJ2qoaLuXAxXJDMNDQmByTxUYqQa65KQF7aVuYv5yCm/IMG_20240423_181236.jpg)
![IMG_20240423_181228.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmNxUw3btBB2tHU9GA9Tw1HkJxsRhAM3XQkD5hAJ8yTsLA/IMG_20240423_181228.jpg)
Location
আমার ছবি দেখে তা ভালো করেই বুঝতে পারছেন। এমন মনে হয় যেনো একটা বিল্ডিং এর গাঁয়ে একটা বিল্ডিং লেগে রয়েছে। এমনকি এক ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আরেক ছাদে যাওয়া যাবে। সূর্যাস্তের এমন সুন্দর দৃশ্য দেখে খুব ভালো লেগেছিল আবার গরমের যন্ত্রনায় কষ্টও হচ্ছিল। যখন মাগরিবের আমান দিয়ে দেয় তারপরও যেনো আকাশের লাল আভা শেষ হয়নি। এর আগেও সূর্যাঅস্ত দেখেছি কিন্তু এভাবে মনোযোগ দিয়ে আকাশ কুসুম কল্পনা করে কখনো দেখা হয়নি।
এর মধ্যে আবার দেখতে পেলাম দূরে একটি ছাদ থেকে ঘুড়ি উড়াচ্ছে। বিকাল বেলা বারান্দায় বসে এই দৃশ্য গুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। যাই হোক অনেক কথা বলেছি আজ আর নয় আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্টের মাধ্যমে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন। ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আপনাদের সবার দোয়া রয়েছে বলেই আজ আমার ছেলে একটু সুস্থ হয়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ জ্বর না কমলেও এখন আগের তুলনায় মোটামুটি সুস্থ রয়েছে। ছেলে সুস্থ হয়েছে মানে আমিও সুস্থ। অয়ন হাসিখুশি আর দুষ্টুমি না করলে আমার ঘর যেনো একদম নিরব হয়ে যায়। যা আমার কাছে খুবই কষ্টদায়ক।
যাই হোক কাজের কথায় আসি প্রতিদিনের মতো আজকেও ভিন্ন ধরনের পোস্ট নিয়ে চলে এসেছি। আজ বিকাল বেলা ছেলেকে নিয়ে বারান্দায় বসে আছি, সেই সময় এত সুন্দর একটি দৃশ্য চোখে পড়লো তখন সাথে ক্যামেরা বন্দি না করে থাকতে পারিনি। এতক্ষণে টাইটেল দেখে নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছে আমি কি বলতে চাচ্ছি? হ্যাঁ সূর্যাঅস্তের কিছু ফটোগ্রাফি করলাম।
তখন বিকাল ৬ টা বাজে কিন্তু সূর্য দেখে মনেই হয় না সন্ধ্যা হয়ে এসেছে আর সূর্যি মামার ডুবার সময় হয়েছে। সূর্যের এমন তেজ দেখলেই বুঝা যায় সারাদিন কেমন গরম ছিল আর পরের দিন আবার কেমন হতে পারে। এখন পরিস্থিতি এমন হয়েছে সূর্য যেনো ডুবতেই চায় না 🙂↕️। এই তো কয়েক মাস আগে শীত গেলো আর তখন সবাই সূর্যি মামাকে এক পলক দেখার জন্য কতই না আফসোস করেছে। কিন্তু এখন যখন সূর্যি মামা সবার সাথে সারাদিন থাকতে চায়,তখন সবাই যেনো তাকে বিদায় করতে পারলেই বাঁচে😆।
আমি আবার শীতকাল সবসময়ই পছন্দ করি কিন্তু ভাগ্য খারাপ সেই শীতকাল একদমই থাকে না। শীত যেনো খুব তাড়াতাড়ি চলে যায় আর গরম যেনো যেতেই চায় না। এর জন্য দায়ী আমরাই। যখন প্রথম ঢাকায় আসি তখন বিকালে ছাদে উঠলে যতদূর চোখ যেতো যেনো পানি আর গাছপালা দেখতে পেতাম। কিন্তু বর্তমানে ছাদে উঠলে যত দূর চোখ যায় শুধু বড় বড় বিল্ডিং আর বিল্ডিং। ঢাকা শহরের এমন ক্ষতিকর পরিস্থিতির জন্যও আমরাই দায়ী।
আমার ছবি দেখে তা ভালো করেই বুঝতে পারছেন। এমন মনে হয় যেনো একটা বিল্ডিং এর গাঁয়ে একটা বিল্ডিং লেগে রয়েছে। এমনকি এক ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আরেক ছাদে যাওয়া যাবে। সূর্যাস্তের এমন সুন্দর দৃশ্য দেখে খুব ভালো লেগেছিল আবার গরমের যন্ত্রনায় কষ্টও হচ্ছিল। যখন মাগরিবের আমান দিয়ে দেয় তারপরও যেনো আকাশের লাল আভা শেষ হয়নি। এর আগেও সূর্যাঅস্ত দেখেছি কিন্তু এভাবে মনোযোগ দিয়ে আকাশ কুসুম কল্পনা করে কখনো দেখা হয়নি।
এর মধ্যে আবার দেখতে পেলাম দূরে একটি ছাদ থেকে ঘুড়ি উড়াচ্ছে। বিকাল বেলা বারান্দায় বসে এই দৃশ্য গুলো দেখতে খুব ভালো লাগে। যাই হোক অনেক কথা বলেছি আজ আর নয় আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্টের মাধ্যমে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন। ধন্যবাদ।
আমি তানজিমা। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি ফিন্যান্স বিভাগ থেকে বিবিএ শেষ করেছি।
আমি ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই বানাতে খুব পছন্দ করি। আবার আমি ভ্রমণ বা ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে খুব পছন্দ করি। আমি চেষ্টা করি সব সময় যেন নতুন কোনো কিছু করা যায়।
![C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iNpz9QdwayY5Yi9CLY9MtT8LrEqRdgJNMVyDhfNXBpAU4Pibi529MgNWfUK56xyKKaicF23jVAW.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbja4sC5ZUQ1cTzZwYPsSiJ8fyCFS8g2jAJtXkWi8s8oi/C3TZR1g81UNaPs7vzNXHueW5ZM76DSHWEY7onmfLxcK2iNpz9QdwayY5Yi9CLY9MtT8LrEqRdgJNMVyDhfNXBpAU4Pibi529MgNWfUK56xyKKaicF23jVAW.png)
![PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR2mawKEaaBp8XoGwrwWJn88s1nvkJG8YiBrtepRVPpVF/PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png)
![2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmdkckySfU4dLA17wixLyomDfqmijASCbrGn3ceCYuhgNM/2r8F9rTBenJQfQgENfxADE6EVYabczqmSF5KeWefV5WL9WP87ckB6VoL3UD42BtkosJzLXYjuCC4ws3sxuihZ3nhDfd815qMJiiETpWAiutfN7bjurhaBbivMFVTYEDiv.png)
![PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR2mawKEaaBp8XoGwrwWJn88s1nvkJG8YiBrtepRVPpVF/PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png)
![2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9ms6NJyqDC7SoahBpoJnjzoXmRuaVTHyxffJTSjt3HCAJgZmTWQYSXVqA6yXF9TSJcoosKhzkudZxYGzUmXmso6pY5QuuDF.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9ms6NJyqDC7SoahBpoJnjzoXmRuaVTHyxffJTSjt3HCAJgZmTWQYSXVqA6yXF9TSJcoosKhzkudZxYGzUmXmso6pY5QuuDF.gif)
![PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR2mawKEaaBp8XoGwrwWJn88s1nvkJG8YiBrtepRVPpVF/PB8ro82ZpZP35bVGjGoE93K3E4U5KX8KtMBJ2rhmkyLqtRRZvVw9YH8hEBg7DJQKSJLWf7VJRhnjGRYSDmuGDMSHAPBRbiRis5HV4ATHTF7QvLHc.png)
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
![RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmZQ7F9Zp7jdu2Dym9AU62Tj5fHdsZoC1pamo6EkKJXC7K/RGgukq5E6HBM2jscGd4Sszpv94XxHH2uqxMY9z21vaqHt1rDaeRdtDvsXGmDbuRg1s1soomTEddbTFxfMMYzob4oRFK8fTZQyYP8LbQ4tbMTAd2enV3Wq9Ze3N8TTU2.png)
পড়ন্ত বিকেলে সূর্যাস্তের মুহূর্ত উপভোগ করতে আমি খুবই পছন্দ করি। যেটা অনেকদিন হলো উপভোগ করা হয় না। আপনি সেই সুন্দর মুহূর্তটি উপভোগ করেছেন। তার পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে আপনার সেই অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন ভালো লাগলো । এরকম মুহূর্ত সবাই উপভোগ করতে পছন্দ করে। আমাদের সাথে এত সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এই গরমে ঘর থেকে বের হওয়া যায় না বলেই এই সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করা হয় না। ধন্যবাদ।
আজকে বিকাল বেলা ছেলেকে নিয়ে বসে ছিলেন তারপর সূর্যাস্তের সুন্দর দৃশ্য দেখে মোবাইলে ক্যামেরাবন্দি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুণ হয়েছে আপু। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট বিস্তারিত ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পড়ন্ত বিকেলে সূর্য ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে শহরের বেশ কিছু চিত্র ধারণ করেছেন। প্রচন্ড যে গরমের দিনকাল চলছে আপু এই মুহূর্তে ছাদে উঠে ফটো ধারণ করাই কঠিন। শীতের সময় সূর্যমামা কঠোর হয় না কিন্তু এখন যে কঠোর হয়ে গেছে এই জন্য তাকে সবাই বিদায় করতে চায়।
আমাদের চারপাশে থাকা, রাস্তাঘাটে থাকা গাছগুলো কেটে ফেলার জন্য এখন বেশি পরিমাণে গরম পড়তেছে। যদি চারপাশে গাছ থাকতো তাহলে হয়তো এত বেশি গরম অনুভব করতে আমরা পারতাম না। এরকম পরিস্থিতির জন্য কিন্তু সত্যি আমরা মানুষরাই দায়ী। সূর্যাস্ত যাওয়ার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর লাগে আমার কাছে। এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে তো খুবই ভালোবাসি। অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত ছিল যেটা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। সূর্যটাকে কিন্তু অনেক সুন্দর লাগতেছে দেখতে।
আমি তো মনে করি শহরের থেকে গ্রামটাই বেটার। কারণ শহরে আরো অধিক পরিমাণে গরম পড়তেছে। শহরে গাছপালা একেবারে নেই বললেই চলে। গাছ থাকলে তবুও পরিবেশটা একটু ঠান্ডা থাকে গাছের বাতাসের কারণে। এখন সবাই শুধু দালান কোটা তৈরি করতেছে গাছপালা কেটে সেই স্থানে। কিন্তু সবাই এখন বুঝতেছেনা গাছের মর্ম টা কত বেশি। গাছ কাটলেও সবার উচিত সেই গাছের পরিবর্তে আরেকটা গাছ আরেকটা স্থানে লাগিয়ে দেওয়া। শহরের সূর্যাস্ত যাওয়ার মুহূর্তটা অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যেটা খুবই ভালো লেগেছে। ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিল।
আপনার ছেলে এখন কিছুটা সুস্থ আছে, জেনে খুব খুশি হলাম আপু। যাইহোক, আজকের প্রসঙ্গে ফিরে আসি। আসলে আপু, বর্তমানে এত গরম পড়া কিংবা সবাই যে বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করছে -এর পিছনে কিন্তু মূলত আমরাই দায়ী। তবে শুধু ঢাকা শহর না, কলকাতা শহরেও ওই একই অবস্থা একটা বিল্ডিং এর সাথে আরেকটা বিল্ডিং লাগানো। কোথাও কোন গাছপালা নেই। যাইহোক, পড়ন্ত বিকেলের সূর্যাস্ত দেখতে আমারও অনেক ভালো লাগে আপু।
আসলেই পড়ন্ত বিকেলে সূর্য অস্তের দৃশ্য দেখতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আমি প্রতিদিন এই সুন্দর দৃশ্যটা দেখি আমার ঘরের জানালা দিয়ে। তবে আপনি ঠিক বলেছেন। ঢাকা শহরের বর্তমানে মানুষ শুধু বিল্ডিং তুলতে পারলেই বাঁচে। আসলে এতো বড় বিল্ডিং তৈরি করেছে তা বাড়ির ছাদে গেলে বোঝা যায়। যাই হোক সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।