সোনারগাঁও পানাম নগর ঘুরাঘুরি || ১০% প্রিয় লাজুক-খ্যাঁককে || পর্ব-১
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
কেমন আছেন বন্ধুরা। আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুল্লিলাহ ভালো আছি। আজ আবারও চলে আসলাম আপনাদের মাঝে ঘুরাঘুরির আরও একটি পোস্ট শেষে করার জন্য। ঘোরাঘুরির করতে আমার আপনার সবারই অনেক ভালো লাগে। বিয়ের আগে প্রচুর ঘুরেছি কিন্তু এখন সাংসারিক কাজে একটা ব্যস্ত সময় পার করি দূরে ঘুরতে যাওয়ার মতো সময় খুঁজে পাচ্ছি না। এবার আবার পর পর দু'বার ঘুরতে গেলাম। আগে ঘুরতে যেতাম নিজের আনন্দের জন্য আর ঘুরতে যাই ছেলের আন্দের জন্য। আমার ছেলে ছোট হলে কি হবে ঘুরতে সে খুব পছন্দ করে।
Location
আমরা শনিআখড়া দিয়ে প্রথমে বাসে করে মদনপুর গেলাম। তারপর সেখান থেকে সিএনজি করে সোনারগাঁও জাদুঘর গেলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় বৃহস্পতিবার জাদুকর বন্ধ থাকে জানা ছিলনা। তারজন্য জাদুঘর ঐ দিন আর দেখা হয়নি। চিন্তা করলাম বাহিরে দিয়ে যা দেখতে পারছি আপনাদের সাথে তা শেয়ার করে নেই। আমি বাহিরে থেকেই এত সুন্দর দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভিতরে না কত সুন্দর। জাদুঘরের ভিতরে দেখতে পারিনি বলে একটা কৌতুহল থেকেই গেল। তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম সোনারগাঁওয়ের সব দর্শনীয়স্থান একদিনে ঘুরাঘুরি করা সম্ভব না।
Location
যাই হোক জাদুকর বন্ধ তারজন্য দাঁড়িয়ে না থেকে অটোরিকশা নিয়ে চলে গেলাম পানাম নগর। জাদুঘর থেকে পানাম নগর যেতে ভালোই সময় লাগে। তারপর অটোরিকশা থেকে নেমে কিছু হালকা পাতলা খাবার কিনে ভিতরে গেলাম। পানাম নগরের ভিতরে প্রবেশ করার আগে সেখানে বিভিন্ন জিনিস নিয়ে একটি লোক দোকান দিয়ে বসে আছে। কিছুক্ষণ জিনিস গুলো একটু দেখলাম কিন্তু দাম জিজ্ঞেস করিনি। এরপর টিকেট কেটে ভিতরে প্রবেশ করলাম। এখানে একটি টিকেট ৫০টাকা করে রাখা হয়।
Location
পানাম নগরে শুধু পুরোনো বড় বড় ইটের দালান। কিন্তু এই দালানগুলো বর্তমানের বিল্ডিং এর থেকে একদম আলাদা। আগের মানুষের এত বুদ্ধি ছিল এই দালান না দেখলে বুঝা যেত না। প্রতিটা দালান এত সুন্দর সুন্দর কারুকাজ দিয়ে ঘেরা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আবার ভিতরের রাস্তা পাকা করা তার জন্য আমার ছেলেকে নামিয়ে দিলাম। ছেলে আমার রাস্তায় নেমে মহাখুশি আর কোলে ওঠতেই চায়নি। যতক্ষণ ছিলাম এক রাস্তা থেকে অন্য রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করেছে।
একেকটা দালান ১৩০৫ সালে নির্মাণ করা। কিন্তু এখনো কত শক্তভাবে দাঁড়িয়ে আছে। অনেক বছর হয়ে যাওয়াতে কিছু কিছু দালান ঝুকিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। আবার তার আশেপাশের পরিবেশ অনেক সুন্দর। সবুজ গাছপালায় ঘেরা চারোদিক। পানাম নগর ঘুরার মজাটা হঠাৎ বৃষ্টি এসে বাড়িয়ে দিল। আমরা ঘুরাঘুরি করছিলাম হঠাৎ করে দেখি আকাশ মেঘে ঢেকে গিয়েছে। তারপর জোরে বাতাস শুরু হয়ে গেল। এই বাতাস আসাতে চারপাশ একদম ঠান্ডা হয়ে গেল। এরপর ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হলো। আমার তো বৃষ্টি দেখে খুব ভিজতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু আরও ঘুরার বাকি ছিল বলে আর ভিজা হলো না।
বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে পানাম নগরের পরিবেশ একদম পরিবর্তন হয়ে গেল। সব ধুলাবালি বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে একদম পরিষ্কার হয়ে গেল। এরপর আমরা বৃষ্টি থামলে আবার বের হই কিন্তু আর এখানে ঘুরাঘুরি করতে ভালো লাগছিলনা তাই বের হয়ে গেলাম। এরপর ঐ যে বললাম প্রথমে একটি বিভিন্ন জিনিসের দোকান দেখলাম সেখানে গেলাম। কিন্তু গিয়ে দেখি এখানে পদ্মার পাড়ের থেকে খেলনার জিনিসের আরও বেশি দাম। যেই গাড়ি ঢাকা থেকে ৫০টাকায় কিনি সেই একই গাড়ি ওখানে একদাম ১০০টাকা। লোকটি একদাম বলে বসে রয়েছে এক টাকাও কমাবে না। লোকটার এই কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। তারপর সেখান থেকে কিছু না কিনে চলে আসলাম।
Location
একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম এত সুন্দর ঘুরার জায়গা কিন্তু সেখানে একটাই মাত্র দোকান। যেখানে হালকা পাতলা কিছু খেলনার আর কাঠের তৈরি জিনিস পাওয়া যায়। এছাড়া একদম মেইন রাস্তায় কিছু খাবারের দোকান রয়েছে। মানুষ ঘুরতে গিয়ে ভালো কিছু খাবে সেই দোকান নেই। যাই হোক পানাম নগরের ভিতরে ঘুরে খুব মজা পেলাম। আরেক দিন পানাম নগর থেকে কোথায় ঘুরতে গিয়েছি তা শেয়ার করবো। আশা করি আপনাদের সবার কাছে আজকের এই পানাম নগর ঘুরাঘুরির পর্ব অনেক ভালো লাগবে। যদি আমার পোস্টে কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন এই দোয়া কামনা করি।
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
কেমন আছেন বন্ধুরা। আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুল্লিলাহ ভালো আছি। আজ আবারও চলে আসলাম আপনাদের মাঝে ঘুরাঘুরির আরও একটি পোস্ট শেষে করার জন্য। ঘোরাঘুরির করতে আমার আপনার সবারই অনেক ভালো লাগে। বিয়ের আগে প্রচুর ঘুরেছি কিন্তু এখন সাংসারিক কাজে একটা ব্যস্ত সময় পার করি দূরে ঘুরতে যাওয়ার মতো সময় খুঁজে পাচ্ছি না। এবার আবার পর পর দু'বার ঘুরতে গেলাম। আগে ঘুরতে যেতাম নিজের আনন্দের জন্য আর ঘুরতে যাই ছেলের আন্দের জন্য। আমার ছেলে ছোট হলে কি হবে ঘুরতে সে খুব পছন্দ করে।
আমরা শনিআখড়া দিয়ে প্রথমে বাসে করে মদনপুর গেলাম। তারপর সেখান থেকে সিএনজি করে সোনারগাঁও জাদুঘর গেলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় বৃহস্পতিবার জাদুকর বন্ধ থাকে জানা ছিলনা। তারজন্য জাদুঘর ঐ দিন আর দেখা হয়নি। চিন্তা করলাম বাহিরে দিয়ে যা দেখতে পারছি আপনাদের সাথে তা শেয়ার করে নেই। আমি বাহিরে থেকেই এত সুন্দর দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভিতরে না কত সুন্দর। জাদুঘরের ভিতরে দেখতে পারিনি বলে একটা কৌতুহল থেকেই গেল। তবে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম সোনারগাঁওয়ের সব দর্শনীয়স্থান একদিনে ঘুরাঘুরি করা সম্ভব না।
যাই হোক জাদুকর বন্ধ তারজন্য দাঁড়িয়ে না থেকে অটোরিকশা নিয়ে চলে গেলাম পানাম নগর। জাদুঘর থেকে পানাম নগর যেতে ভালোই সময় লাগে। তারপর অটোরিকশা থেকে নেমে কিছু হালকা পাতলা খাবার কিনে ভিতরে গেলাম। পানাম নগরের ভিতরে প্রবেশ করার আগে সেখানে বিভিন্ন জিনিস নিয়ে একটি লোক দোকান দিয়ে বসে আছে। কিছুক্ষণ জিনিস গুলো একটু দেখলাম কিন্তু দাম জিজ্ঞেস করিনি। এরপর টিকেট কেটে ভিতরে প্রবেশ করলাম। এখানে একটি টিকেট ৫০টাকা করে রাখা হয়।
পানাম নগরে শুধু পুরোনো বড় বড় ইটের দালান। কিন্তু এই দালানগুলো বর্তমানের বিল্ডিং এর থেকে একদম আলাদা। আগের মানুষের এত বুদ্ধি ছিল এই দালান না দেখলে বুঝা যেত না। প্রতিটা দালান এত সুন্দর সুন্দর কারুকাজ দিয়ে ঘেরা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আবার ভিতরের রাস্তা পাকা করা তার জন্য আমার ছেলেকে নামিয়ে দিলাম। ছেলে আমার রাস্তায় নেমে মহাখুশি আর কোলে ওঠতেই চায়নি। যতক্ষণ ছিলাম এক রাস্তা থেকে অন্য রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করেছে।
একেকটা দালান ১৩০৫ সালে নির্মাণ করা। কিন্তু এখনো কত শক্তভাবে দাঁড়িয়ে আছে। অনেক বছর হয়ে যাওয়াতে কিছু কিছু দালান ঝুকিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। আবার তার আশেপাশের পরিবেশ অনেক সুন্দর। সবুজ গাছপালায় ঘেরা চারোদিক। পানাম নগর ঘুরার মজাটা হঠাৎ বৃষ্টি এসে বাড়িয়ে দিল। আমরা ঘুরাঘুরি করছিলাম হঠাৎ করে দেখি আকাশ মেঘে ঢেকে গিয়েছে। তারপর জোরে বাতাস শুরু হয়ে গেল। এই বাতাস আসাতে চারপাশ একদম ঠান্ডা হয়ে গেল। এরপর ঝমঝম করে বৃষ্টি শুরু হলো। আমার তো বৃষ্টি দেখে খুব ভিজতে ইচ্ছে করছিলো কিন্তু আরও ঘুরার বাকি ছিল বলে আর ভিজা হলো না।
বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে পানাম নগরের পরিবেশ একদম পরিবর্তন হয়ে গেল। সব ধুলাবালি বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে একদম পরিষ্কার হয়ে গেল। এরপর আমরা বৃষ্টি থামলে আবার বের হই কিন্তু আর এখানে ঘুরাঘুরি করতে ভালো লাগছিলনা তাই বের হয়ে গেলাম। এরপর ঐ যে বললাম প্রথমে একটি বিভিন্ন জিনিসের দোকান দেখলাম সেখানে গেলাম। কিন্তু গিয়ে দেখি এখানে পদ্মার পাড়ের থেকে খেলনার জিনিসের আরও বেশি দাম। যেই গাড়ি ঢাকা থেকে ৫০টাকায় কিনি সেই একই গাড়ি ওখানে একদাম ১০০টাকা। লোকটি একদাম বলে বসে রয়েছে এক টাকাও কমাবে না। লোকটার এই কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। তারপর সেখান থেকে কিছু না কিনে চলে আসলাম।
একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম এত সুন্দর ঘুরার জায়গা কিন্তু সেখানে একটাই মাত্র দোকান। যেখানে হালকা পাতলা কিছু খেলনার আর কাঠের তৈরি জিনিস পাওয়া যায়। এছাড়া একদম মেইন রাস্তায় কিছু খাবারের দোকান রয়েছে। মানুষ ঘুরতে গিয়ে ভালো কিছু খাবে সেই দোকান নেই। যাই হোক পানাম নগরের ভিতরে ঘুরে খুব মজা পেলাম। আরেক দিন পানাম নগর থেকে কোথায় ঘুরতে গিয়েছি তা শেয়ার করবো। আশা করি আপনাদের সবার কাছে আজকের এই পানাম নগর ঘুরাঘুরির পর্ব অনেক ভালো লাগবে। যদি আমার পোস্টে কোনো ভুলত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং নিরাপদে থাকবেন এই দোয়া কামনা করি।
আমি তানজিমা। আমি একজন বাংলাদেশী। আমার মাতৃভাষা বাংলা বলে আমি নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। আমি ফিন্যান্স বিভাগ থেকে বিবিএ শেষ করেছি।
আমি ছবি আঁকতে, পড়তে, লিখতে ফটোগ্রাফি, রেসিপি এবং ডাই বানাতে খুব পছন্দ করি। আবার আমি ভ্রমণ বা ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ করি। এছাড়াও আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে খুব পছন্দ করি। আমি চেষ্টা করি সব সময় যেন নতুন কোনো কিছু করা যায়।
.png)
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
আপা জায়গাটা অনেক সুন্দর। যাদুঘরে ঢুকতে পারেননি জেনে খারাপ লাগলো। যাদুঘরটা দেখতে বেশ সুন্দর। কিন্তু যাতায়ত ব্যবস্থা ও খাবারের ব্যবস্থা খুবই খারাপ ঠিকই বলেছেন।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
গঠনমূলক মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন পড়ে ভালো লাগলো।
আপু আপনি জাদুঘর ঘুরতে গিয়েছেন তবে তা বন্ধ শুনে অনেক খারাপ লাগলো। আপনার ছেলেকে দেখতে অনেক কিউট লাগছে। আপু আমার ও বাইরে ঘুরতে যেতে অনেক ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর একটি জায়গা ঘুরতে গিয়েছেন । ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর জায়গা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনার এত সুন্দর মন্তব্য পড়ে খুব ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপু আপনি যাদু ঘর ঘুরতে গিয়ে বন্ধ দেখে মনটা খারাপ হওয়া স্বাভাবিক।সত্যি আপু বাহিরে থেকেই এত সুন্দর দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলেন ভিতরে না কত সুন্দর। পানামা খানের দালানের কারুকাজ আসলে অনেক সুন্দর ছবিতে এতো সুন্দর কাছ তে কতই না সুন্দর। সত্যিই আপু এতো সুন্দর একটা জায়গায় শুধু একটি মাএ দোকান দাম হওয়া স্বাভাবিক। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু বন্ধ ছিল বলে একটু মন খারাপ ছিল কিন্তু বাকি জায়গা ঘুরে মন ভালো হয়ে গিয়েছে। তবে জাদুঘর আবার একদিন যাবো।আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
ঘোরাঘুরি করতে আমারও খুব ভালো লাগে। আপনি সোনারগাঁ এবং পানাম সিটি খুব সুন্দর দুটি জায়গা ঘুরে এসেছেন। আমি দুটি জায়গাতেই গিয়েছিলাম। জায়গাগুলো খুবই সুন্দর। সোনারগাঁ বিশাল জায়গা নিয়ে অবস্থিত আর পানাম সিটিতে সব পুরনো বিল্ডিং আছে। আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এসব জায়গা লোকালয় থেকে একটু দূরে একটু ভেতরে হওয়াতে জিনিসপত্রের দাম একটু বেশি চায়। ধন্যবাদ আপু।
যেকোনো জায়গায় ঘুরতে গেলেই জিনিসপত্রের দাম অনেক। পানাম নগরে পুরোনো বিল্ডিং হলেও দেখতে অনেক ভালো লাগে। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর একটি মূহূর্ত শেয়ার করেছেন আপু। আসলে একটা সময় অনেক ঘোরাঘুরি করতাম। কিন্তু সময়ের অভাবে এখন ঘুরা ঘুরি করা হয়ে উঠে না। বাচ্চারা ঘোরাঘুরি করতে বেশ ভালো লাগে।এই জন্য মাঝে মধ্যে বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে যাওয়া দরকার। আমি কিছু দিন আগে গিয়েছিলাম পানামা সিটিতে। জায়গাটি বেশ ভালো লেগেছে। কারণ বিল্ডিং গুলো ভিতরের পিরামিড গুলো অনেক সুন্দর।এই ধরনের জায়গায় গেলে আগে থেকেই খাওয়া দাওয়া নিয়ে যাওয়া দরকার। কাছের দোকানগুলোতে বেশি দাম নেয় সবসময়। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর কিছু মূহূর্ত ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া সময়ের অভাবে আমারও তেমন যাওয়া হয়না তবে একটু সুযোগ হয়েছে তাই ঘুরতে চলে গেলাম। ঘুরাঘুরি করলে নিজের কাছে যেমন ভালো লাগে তেমনি বাচ্চাদের কাছেও অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সোনারগাঁও পানাম নগরে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতি ভাল করেছেন। আসলে জায়গাটা দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। আসলে জাদুঘর বন্ধ ছিলো এজন্য আমার খুব খারাপ লাগলো অনেক কিছু উপভোগ করতে পারেন নি।যাই হোক সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই
হ্যাঁ ভাইয়া খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছি ওখানে।আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।