ঠিকই বলেছেন ভাইয়া এই জীবন যুদ্ধে আমাদেরকে জয়ী হতেই হয় শত কষ্ট করে হলেও।
তিনজনই তো সেইরকম ফ্যামিলির ছেলে দেখছি। মিলেছেও ভালো। দুষ্টু না হয়ে উপায় আছে। বড় বড় নেতাদের বাচ্চারা একটু এমনই হয়। পড়ালেখায় ডাব্বা কিন্তু দুষ্টামিতে ফাস্ট। বাবার পাওয়ার সব জায়গায় দেখাতে চায়।
রাফি আর রানা দেখি আমার মত পেট ফাটলেও কবিতা বের হতে চায় না 😛। গল্পের শেষের দিকে এসে কাহিনী তো অন্যদিকে ঘুরে গেল। কে এই কবিতা লিখে দেয়। আর কিভাবে বা এরা খাটের নিচে এবং কমোডের উপর চলে যায় ভূত-টুতের কোন কাহিনী নাকি? পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া। তাড়াতাড়ি দিবেন প্লিজ।