কিছু মজাদার কেকের ফটোগ্রাফি
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনাদের সঙ্গে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। এখন বিভিন্ন সময় বাইরে গেলে বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি করতে ইচ্ছা করে। আগে এক সময় দেখা যেত যে বাইরে গেলে নিজের ফটোগ্রাফি করা হতো। এখন আর মোবাইল ঘাটলে নিজের কোন ছবি পাওয়া যায় না। বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দৃশ্য বা খাবারের ফটোগ্রাফি পাওয়া যায়। আজকে আপনাদের সঙ্গে কিছু কেকের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। বর্তমান সময়ে যেকোনো অনুষ্ঠানে কেক কাটা একটি ফ্যাশন হয়ে গিয়েছে। আগে তো শুধুমাত্র জন্মদিনে কেক কাটা হত। এখন যে কোন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনে, জন্মদিন, মেরিজ ডে সব ধরনের অনুষ্ঠানের কেক কাটা হয়। তাছাড়া আগে কেকের খুব একটা ভ্যারাইটি পাওয়া যেত না। বর্তমান সময়ে কেকের কত ধরনের ফ্লেভার বা ডিজাইন রয়েছে তা গুনে শেষ করা যাবেনা। তার উপরে আবার কার থেকে কে কত সুন্দর ডেকোরেশন করতে পারে তার প্রতিযোগিতা চলে। আমার কাছে বাচ্চাদের কেক ডেকোরেশন গুলো খুব বেশি ভালো লাগে। জন্মদিনে দেখা যায় যার যার বাচ্চার পছন্দমত কেক ডেকোরেশন করে। সেই বিভিন্ন ধরনের কেকের ফটোগ্রাফি আজকে শেয়ার করবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
উপরের কেকটি আমার ননদের মেয়ের জন্মদিনে গিয়ে তুলেছিলাম। কিছুদিন আগে জন্মদিনে গিয়েছিলাম সেই অনুভূতি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছিলাম। তখন কেকের ছবিটা শেয়ার করা হয়নি। তাই ভাবলাম আজকে এই সুন্দর কেকের ছবিটা শেয়ার করি। বড় একটি কেকের পাশাপাশি বাচ্চাদের জন্য ছোট ছোট এই সুন্দর কাপ কেকগুলো রেখেছিল। খুব ভালো লাগছিল দেখতে কাপ কেকগুলো।
মিরপুরে আমার হাসবেন্ডরা কয়েকজন মিলে একটি ঔষুধের দোকান দিয়েছে। উপরের কেকের ছবিটি সেই দোকানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দিনে তুলেছিলাম। যেহেতু দোকানের উদ্বোধনের অনুষ্ঠানের কেক সে জন্য খুব একটা ডেকোরেশন ছিল না। আর নিচের কেকগুলো আমার হাসবেন্ডের বন্ধুর জন্মদিনে তুলেছিলাম। তার জন্মদিনে তার ভাগ্নি, ছেলে এবং ওয়াইফ মিলে তিনটি কেক অর্ডার দিয়েছিল। সবগুলো কেক খুব সুন্দর ছিল।
এই কেক দুটির ছবি তৌহিদা আপুর ছেলের জন্মদিনে তুলেছিলাম। বেশ অনেকদিন আগে জন্মদিনে গিয়েছিলাম। মোবাইলের গ্যালারি খুঁজতে খুঁজতে ছবি পেয়ে গেলাম। সমুদ্রের থিম নিয়ে কেকটি তৈরি করা হয়েছিলো। তাছাড়া ছোট ছোট কাপ কেক গুলোর উপরে সার্কের ডিজাইন করা ছিল। খুব সুন্দর ছিল এই কেকগুলো।
এই ছিল আমার সুন্দর সুন্দর কিছু কেকের ফটোগ্রাফি। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তীতে দেখা হবে আবার নতুন কিছু নিয়ে।
ধন্যবাদ
@tania
Photographer | @tania |
---|---|
Phone | i phone 11/oppo reno5 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
VOTE @bangla.witness as witness OR SET @rme as your proxy
দারুন কিছু কেকের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি কেক দেখতে অনেক সুন্দর ছিলো। তাছাড়া জন্মদিনের কেক খেতে আমার কাছে ভালোই লাগে। ধন্যবাদ চমৎকার একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এখন তো জন্মদিন ছাড়াও এরকম কেকগুলো বিভিন্ন অকেশনে কাটা হয়। সেই সুযোগে খাওয়া হয়ে যায়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
হ্যাঁ আপু ঠিক বলেছেন এই প্লাটফর্মে কাজ করার পর থেকে নিজের ছবি গ্যালারি খুঁজে তেমন একটা পাওয়া যায় না। শুধু প্রাকৃতিক দৃশ্য আর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরির দৃশ্যগুলোই খুঁজে পাওয়া যাবে। আপনি আজকে বিভিন্ন কেকের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ।কেক গুলো দেখে তো এখন খেতে মন চাচ্ছে। খুবই ভালো লাগলো ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কেক দেখে।
এখন বাইরে ঘুরতে গেলে বিভিন্ন প্রকৃতির ছবি তুলতেই ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
অনেক আইটেমের কেক সেই সাথে নিচে কয়েকটি কেক তো দেখতে বেশি সুন্দর লাগছে কেননা কালারফুল ভাবে তৈরি করা হয়েছে। তবে আরেকটা মজার বিষয় হচ্ছে ঢাকা শহরে এখন দুলাভাইয়ের ফার্মেসি আছে বিনা টাকায় ঔষধ পাওয়া যাবে হি হি হি।
দুলাভাইয়ের ফার্মেসি থেকে বিনা পয়সার নয় বরং বেশি দামে কিনতে হবে যাতে দুলাভাইয়ের ব্যবসা ভালো মতো চলে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
আপনি তো দেখছি অনেকের জন্মদিন ভ্রমণ করেছেন আর সেখান থেকে মজার মজার কেকের ফটোগ্রাফি ধারণ করে রেখেছেন। আসলে ছোটদের নিয়ে জন্মদিন পালন করতে আমারও অনেক ভালো লাগে খুবই মজা হয় জন্মদিনের অনুষ্ঠানে।
খুব একটা জন্মদিনে যাই না। তারপরও খুব বাধ্য হয়ে যেসব জন্মদিনে যেতে হয়েছে তার থেকে ছবিগুলো তুলেছিলাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
অনেক সুন্দর সুন্দর মজাদার কেকের ফটোগ্রাফি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি কেকের ফটোগ্রাফি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে প্রত্যেকটি কেকের চমৎকার বিবরণী গুলো পড়ে।
কেকের বিবরণগুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
একেবারে ঠিক কথা বলেছেন আপু। আগে কিন্তু কেক এর এত ব্যবহার ছিল না। আর এখন তো দেখছি প্রায় সব কিছুতেই কেক এর ব্যবহার করা হয়। আর আপনি সেই সুযোগে দারুন কিছু কেক এর ফটোগ্রাফি করেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর সুন্দর কিছু কেক এর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই আপু আগে কেকের এত ব্যবহার ছিল না। এখন সেলিব্রেশন কেক ছাড়া যেন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। যাই হোক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
কেক খেতে কম বেশি সবাই পছন্দ করেন। মজাদার কেকের ফটোগ্রাফি দেখে তো ভীষণ ভালো লাগলো। আশাকরি যে কেউ দেখলে ভীষণ খুশি হবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
কেক খেতে বিশেষ করে বাচ্চারা খুবই পছন্দ করে। আমার কাছেও ভালই লাগে খেতে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন আপু আগে তো সবাই জন্মদিনে শুধু কেক কাটতো এখন জন্মদিন ছাড়া বিভিন্ন অকেশনে মানুষ কেক কাটার জন্য অপেক্ষা করে । আর কেকগুলো কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে । এখন কেকের ডিজাইন অনেক থিমকে ঘিরে তৈরি করা হয় দেখতে ভালই লাগে । আপনার প্রত্যেকটা কেকই কিন্তু অনেক ভালো লাগছে এবং আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে ।
ঠিক বলেছেন আপু এখনকার কেকগুলোতে বিভিন্ন থিম আকারে তৈরি করা হয় জন্য দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলেই আপু,এখন কিছু পালন করতে গেলেই আগে কেকের কথা চলে আসে।আর আপনার এত মজার মজার কেকের ফটোগ্রাফি দেখে এখুনি খেতে মন চাইছে।যদিও আজ আমার জন্মদিন,যাইহোক সুন্দর সুন্দর কেকের ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো।বাচ্চাদের কেক সবসময় পছন্দের একটি বস্তু,ধন্যবাদ আপনাকে।
এরকম মজাদার কেকগুলো খাবার জন্য সবাই বিভিন্ন অজুহাতে খুঁজে। তাইতো সব প্রোগ্রামে কেক কাটা হয়।