ফুড ফটোগ্রাফি
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনাদের সঙ্গে বিভিন্ন খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে বা বাইরে গেলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাই। আগে এসব খাবারের কখনো ছবি তোলার কথা চিন্তা করতাম না। কারণ ফেসবুকে তেমন একটা ছবি শেয়ার করি না আমি। কিন্তু এখন বিভিন্ন জায়গায় খাবার খেলে ফটোগ্রাফি করতে মন চায়। কারণে এই ব্লগে সবাই খুব সুন্দর সুন্দর ফুড ফটোগ্রাফি করে। ফুড ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে আসলেই লোভ লেগে যায়। একসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের খাবারের ছবি দেখে কার না লোভ লাগবে। আজকে যে ফটোগ্রাফি গুলো করেছি তা বিভিন্ন জায়গায় রেস্টুরেন্টে খাওয়ার সময় ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলাম। ফটোগ্রাফি গুলা শেয়ার করার সময় দেখছিলাম আর আমার নিজেরই মনে হচ্ছিল যে আবারো খেতে চলে যাই। বিভিন্ন ধরণের লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি আজকে শেয়ার করবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
উপরের ফটোগ্রাফি আমাদের বাসার পাশের একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে তুলেছিলাম। এই খাবার গুলো ওজন করে বিক্রি করা হয়। বিভিন্ন খাবার আইটেম সামনে দিয়ে সাজিয়ে রাখা হয়, আপনার যতটুকু পছন্দ সেটুকু উঠিয়ে নিয়ে ওজন করে বিল দিতে পারবেন খাবার নষ্ট হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। নিচের রোস্টগুলো আমি রান্না করেছিলাম বাসায় মেহমান আসাতে।
উপরের চিকেন চাপের ছবি। সেদিন বাইরে গিয়ে ঘুরতে ঘুরতে অনেক ক্ষুধা লেগে গিয়েছিল। তাই পাশের রেস্টুরেন্টে ঢুকে এই চিকেন চাপ আর মাটন শিক কাবাব খেয়েছিলাম। বেশ মজাদার ছিল।
আর উপরের ফটোগ্রাফিটি কক্সবাজার গিয়ে তুলেছিলাম। কক্সবাজারে যে হোটেলে ছিলাম সেখানে হোটেলের সঙ্গে সকালের খাবার ইনক্লুডিং ছিল। বেশ মজাদার খাবার তারা সকালে দিতো। সেই খাবারের একদিন ফটোগ্রাফি করেছিলাম। নিচের ছবিটি রাইতার। এভাবে সালাদ বানালে খুব ভালো লাগে খেতে। আমি তো এই সালাদ এমনিতেই খাই মাঝেমধ্যে।
ফুচকা খেতে কার না ভালো লাগে। এরকম ফুচকার ছবি দেখলে কি লোভ সামলানো যায়। নিচের ছবিটি রুই মাছের ভুনার ছবি। এই রেসিপিটি তৌহিদা আপুর বাসায় সেদিন গিয়ে খেয়েছিলাম। খুবই মজা হয়েছিল রেসিপিটি।
এই ছিল আমার বিভিন্ন ধরনের লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তীতে দেখা হবে আবার নতুন কিছু নিয়ে।
ধন্যবাদ
@tania
Photographer | @tania |
---|---|
Phone | oppo reno5, i phone11 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
![7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png](https://cdn.steemitimages.com/DQmemnBAFBqMayoUfifSq2nFqusbqJNzEazGwnUTcswdsWk/7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T
y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png)
VOTE @bangla.witness as witness OR SET @rme as your proxy
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
লোভনীয় কিছু ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খিদে লেগে গেল। আপনি খুবই লোভনীয় ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সবগুলো ফুড ফটোগ্রাফি নিশ্চয়ই খুবই লোভনীয় ও সুস্বাদু ছিল। সুস্বাদু কিছু ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
জি আপু সবগুলো খাবারই খুবই লোভনীয় ছিল। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
এভাবে ফুডের ফটোগ্রাফি শেয়ার করে লোভ লাগানো মোটেও ঠিক না আপু। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে এবং লোভনীয় বটে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
ফুডের ফটোগ্রাফিগুলো দেখলে আসলেই লোভ লেগে যায়। পোস্ট করার সময় আমার নিজেরই খেতে ইচ্ছা করছিল। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপু ফুড ফটোগ্রাফির খাবার গুলো দেখে তো লোভ সামলানো অনেক কঠিন কাজ। ভজন রসিক মানুষ আমি তাই খাবার দেখলেই ইচ্ছা করে খেতে। অনেক সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে বিস্তারিতভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সত্যি বলতে এখন বাহিরে কোথাও গেলে নিজের ফটোগ্রাফি করা খুব কমই হয় সবসময় বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করায় আমরা এখন ব্যস্ত থাকি, এটা জেনে ভালো লাগলো যে বাহিরে গেলে ফটোগ্রাফি করেন এবং দারুন কিছু ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে আজ শেয়ার করেছেন। আসলে ফুচকার ফটোগ্রাফিটি দেখে লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে পড়েছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এই ফটোগ্রাফি করার চক্করে হাজবেন্ডের কাছে মাঝেমধ্যেই বকা খেতে হয়। যাইহোক ভাইয়া ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
উপরের তথ্য টা দেখে বেশ মজা লাগলো কারণ খাবার ওজন করে বিক্রি হয় সেটা আজকেই প্রথম জানলাম। এমন যদি হয় সামনে অনেকগুলো খাবার রাখা হয়েছে আমার যে খাবার যতটুকু পছন্দ ওজন করে নিতে পারব তাহলে তো বেশ ভালোই হয়।
জ্বী ভাইয়া আমি মাঝেমধ্যে এখানে খাবার খেতে যাই। খাবার গুলো খুবই মজাদার। বিশেষ করে ওজন করে দেয়ার কারণে খাবার খুব বেশি নষ্ট হয় না। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
বেশ অসাধারণ কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। সবগুলো খাবারই একটি থেকে একটি অসাধারণ হয়েছে৷ আপনি যেভাবে আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতার মাধ্যমে এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করছেন তার দিকে সারাক্ষণই তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা করছে৷ ইচ্ছা করছে এগুলোকে এখনই এখান থেকে নিয়ে খেয়ে ফেলি৷
আমার নিজেরই পোস্ট করার সময় মনে হচ্ছিল এই খাবারগুলো নিয়ে খাওয়া শুরু করে দেই। আপনার কথা আর কি বলবো। যাই হোক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ওয়াও অসাধারন আপনি অনেক সুন্দর করে ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়ে রেস্টুরেন্ট খাওয়ার সময় এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। আসলে এরকম খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে জিভে জল এমনিতে এসে যায়। তবে আপু আপনি এমনিতে বেশি চমৎকার ফটোগ্রাফি করে থাকেন। সবগুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর বর্ণনা দিয়ে শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে আসলেই জিভে জল চলে আসে। যাই হোক ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
আপনি তো খুব মজাদার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন। আসলে ফুড ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে খেতে মন চায়। তবে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়ে এই মজার খাবারগুলো খেয়েছেন এবং ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ হয়েছে । তবে সবগুলো ফুড ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর করে বর্ণনা সহকারে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।
জ্বী আপু বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়ে এই খাবারগুলো খেয়েছি। তাই ভাবলাম যে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ঠিকই বলেছেন আপু এখন তো আমরা ফেসবুকে ছবি আপলোড করতে একেবারে ভুলেই গিয়েছি । তবে বিভিন্ন জায়গায় গেলে আসলেই ফটোগ্রাফি গুলো করতে ভালই লাগে । আর সবার ফটো দেখলে তো লোভ লাগে ।আপনার খাবারে ফটোগুলো দেখে তো আমার সত্যি অনেক লোভ লাগছে। ঠিকই বলেছেন ফুচকার ছবি দেখলে বেশি লোভ লাগে আর খিচুড়ি গুলো দেখেও খেতে মন চাইছে । ঠান্ডার ভিতর এরকম এক প্লেট খিচুড়ি যদি কেউ দিত ইশ কত ভালো লাগতো ।
আমি তো অনেকদিন হলো ফেসবুকে কোন ছবি আপলোড দেই না। মনেও থাকে না। যাইহোক আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।