সংসদ ভবনে পাশে ঘুরাঘুরি ও কিছু ফটোগ্রাফি(১০% বেনিফিশিয়ারী shy fox এর জন্য)
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে। আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ।
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা দিয়ে শুরু করছি। এইবারের ঈদ আমার মত খারাপ কারো যায়নি মনে হয়। ঈদের দিন ভোর রাত থেকে ফুড পয়জনিং হয়ে বিছানায় পরে ছিলাম সম্পূর্ণ দিন। বেশ কয়েকবার ডিস্কোর্ড এ ঢুকেছিলাম কিন্তু ঈদের শুভেচ্ছা দেয়ার মত শক্তি ছিল না শরীরে। আমার অসুস্থতার কারণে হাসবেন্ড, বাচ্চাদেরও ঈদ টা নষ্ট হল।
যাই হোক সবাই ঈদের ঘুরাঘুরির ছবি শেয়ার করবেন। আমি তো আর কোথাও ঘুরতে যাইনি তাই পুরোনো কিছু ছবি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।
কিছুদিন আগে চাচা শশুরের বাসায় যাচ্ছিলাম আগারগাঁও এ। সেইখানে যাওয়ার আগে আমার হাসবেন্ড বললো যে বাচ্চাদের সংসদ ভবন থেকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসি। সংসদ ভবনের পিছনে এই জায়গায়। সেইখানের কিছু ছবি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। বাচ্চারা খুব মজা পেয়েছে।
দূর থেকে সংসদ ভবন দেখা যাচ্ছে। সংসদ ভবনের সামনে বেশ কিছু ফুল গাছ ছিল। দূর থেকে ছবিতে দেখা যাচ্ছে না ফুলগুলো।
সংসদ ভবনের পিছনের রাস্তা এটি। এই রাস্তা দেখলে মনে হয় পুরো ঢাকার শহরের রাস্তা যদি এমন পরিষ্কার থাকতো তাহলে দেখতে কত ভালো লাগতো।
এটি জিয়া উদ্যানের সামনের লেকে নামার সিঁড়ি।
আমার রাজপুত্র দুইজন খুব মজা পেয়েছে এই খানে গিয়ে।
লেকের পানিতে গাছের ছায়া পরে এত সুন্দর লাগছিল দেখতে যে কি আর বলবো।
আকাশে একটি পাখি গোল গোল ঘুরছিল। দূর থেকে পাখিটির ছবি তুলার চেষ্টা করেছি।
আমার ছেলেরা বাবার হাত ধরে সিঁড়ি দিয়ে নামছে।
এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আশা করি আপনাদের সকলের ভাল লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্ট দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তীতে দেখা হবে আবার নতুন কিছু নিয়ে।
ধন্যবাদ
@tania
Photography | @tania |
---|---|
Phone | oppo reno5 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
আমার অনেক দিনের ইচ্ছে যে সংসদ ভবন ঘুরতে যাব। তবে আজ পর্যন্ত তার নিকটে পৌছাতে পারি নাই। আপ্নারে ফটোগ্রাফিক পোস্ট এর মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও সেই ভালো লাগাটা খুঁজে পেলাম। আশা করি খুব আনন্দের সাথেই ভ্রমণ করেছিলেন। শুভ হোক আপনার জীবনযাত্রা।
ইচ্ছা যেহেতু আছে ইনশাআল্লাহ একদিন না একদিন অবশ্যই ঘুরতে পারবেন। তখন আপনার ফটোগ্রাফি দেখব। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
সংসদ ভবনে অনেকবার যাওয়া হইছে। এখানকার পরিবেশ অনেক সুন্দর। আপনি অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। প্রতিটি ছবি আমার ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এর আশেপাশের পরিবেশ এর মতে যদি পুরো ঢাকা শহর হতো তাহলে তো বিদেশ থেকে কোনো অংশে কম হতো না আমাদের দেশ। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোষ্টটি পড়ে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপু ঈদে অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য। ঈদের দিন ফুড পয়জনিং হয়ে বিছানায় পড়ে ছিলেন, কথাটি জানতে পেরে খুবই খারাপ লাগলো। কেননা একজন বাড়ির গৃহিণী যখন অসুস্থ থাকে তখন সেই সংসারে স্বামী ও বাচ্চাদের উপর সেই অসুস্থতার প্রভাব পড়ে। তাই আপনার হাজব্যান্ড ও বাচ্চাদের ঈদ-আনন্দ টুকু অনেকটাই নষ্ট হয়ে গেছে। যাইহোক আপু অসুস্থ হলে করার আর কিছুই থাকে না, তাই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি আপনি খুব দ্রুতই সুস্থ হয়ে যান। অসুস্থ হওয়ার পরেও আপনি আমাদের জন্য ফটোগ্রাফির মাধ্যমে পোস্ট তুলে ধরেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অনেক চমৎকার হয়েছে। আপনার দুই রাজপুত্র কে দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলেই তারা দুজন একদম ঠিক রাজপুত্রের মতই। ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশা করছি।
আজকে আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া অনেক টা ভালো। আসলেই কালকে খুব খারাপ দিন গিয়েছিল। আমার সাথে সাথে বাসার লোকজন এরও খুব খারাপ অবস্থা গিয়েছে। যাই হোক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
সংসদ ভবনের আশপাশের সুন্দর দৃশ্য গুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। পরিবারের সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন আর সেটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য এবং সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
আপু প্রথমে আপনার সুস্থতা কামনা করছি, ইনশাআল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি আপনি সুস্থ হয়ে উঠবেন, ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়ে ছিলেন, পরিবেশটা অনেক সুন্দর মানুষজন তখন কম ছিল, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার কাটানো সুন্দর সময় এর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য.
আলহামদুলিল্লাহ আজকে অনেকটা ভালো আপু। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
সত্যি আপু ঈদের দিন হঠাৎ করে অসুস্থ হলে আসলেই অনেক খারাপ লাগারই কথা ।আপনার শরীর খারাপের কথা শুনে আমাদেরও অনেক খারাপ লেগেছে। ঈদের দিন বাচ্চাদেরকে নিয়ে একটু বাইরে ঘুরতে বেরিয়ে আসলে মনটা অনেক ভালো লাগে ।আপনার সংসদ ভবনের ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। সংসদ ভবনের পেছনে কখনো যাওয়া হয়নি দেখে মনে হচ্ছে জায়গাটা খুব সুন্দর। বাচ্চারা খুব মজা করেছে বাচ্চাদের অনেক কিউট হয়েছে বাচ্চাদের জন্য অনেক ভালোবাসা।
ঠিক বলেছেন আপু এতদিন রোজা থাকার পর ঈদের দিনেই অসুস্থ হলাম। বাচ্চাদের ঈদের দিনটি নষ্ট হল। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
ঈদ মোবারক আপু।সংসদ ভবনের পাশে খুব দারুন সময় কাটিয়েছেন এবং দারুন দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে সব মিলিয়ে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
আপনার সংসদ ভবনের পাশে ঘুরাঘুরির কিছু দৃশ্য পটভূমি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। যেটা আমরাও উপভোগ করে নিলাম অনেক ভালো লাগলো। এরকম মুহূর্ত উপভোগ করতে সবাই পছন্দ করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার ফটোগ্রাফিগুলো আপনি উপভোগ করেছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। এভাবেই পাশে থাকবেন আশা করি।
সংসদ ভবনের আশেপাশে জায়গাটা খুবই অসাধারণ লাগে আমার। আমি যখন ঢাকায় থাকতাম তখন প্রায় সামনে যাওয়া হতো। বন্ধুরা সহ প্রচুর আড্ডা দেওয়া হতো সেখানে। আপনার পুরো পোস্ট আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া সময় নিয়ে আমার পোস্ট দেখার জন্য এবং সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।