যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলের কিছু ফটোগ্রাফি
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনাদের সঙ্গে কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। এখন বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গেলে এসব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালো লাগে। আজকে কোন প্রাকৃতিক দৃশ্যের বা খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো না। আজকে আপনাদের সঙ্গে সব থেকে বড় শপিং মলের ভিতরের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আমার কোন কিছুর দরকার হলেই যমুনা ফিউচার পার্ক শপিংমলেই যাওয়া হয়। এই মল আমার বাসার একদম কাছে জন্য এখান থেকে কেনাকাটা করি। তাছাড়া সব সময় এক জায়গা থেকে কেনাকাটা করতে আরাম লাগে।যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে গেলে দেখা যায় বিভিন্ন ওকেশনে বিভিন্নভাবে ডেকোরেশন করে। তাছাড়া এত বেশি লাইটিং থাকে যে দেখতেও খুব ভালো লাগে। আজকে যে ফটোগ্রাফি করেছি তা সবই যমুনা ফিউচার পার্কের ভিতরের ফটোগ্রাফি। একদিনে কিন্তু এই ফটোগ্রাফি গুলো করে না। বিভিন্ন দিন ঘুরতে গিয়ে এই ফটোগ্রাফি গুলো করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
উপরে যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পারছেন এটি পার্কিং এরিয়াতে যাওয়ার সময় তুলেছি। পার্কিং এরিয়াতে নামার সময় দুই পাশে এরকম চমৎকার লাইটিং করা যার জন্য দেখতে খুব ভালো লাগে। আর নিচের ফটোগ্রাফিটি শর্মা হাউসে খেতে বসে করেছিলাম। খাবার রেস্টুরেন্টের মধ্যে যে এত সুন্দর ডেকোরেশন থাকে তা এখানে না বসলে বোঝা যেত না। কোন একদিন খেতে গিয়ে এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম।
উপরের ফটোগ্রাফিটি একটি দোকান এর ভিতর থেকে তুলেছিলাম। এই দোকানটি থেকে সবসময় বাচ্চাদের এবং বাচ্চাদের বাবার কাপড় কেনা হয়। এই ডলগুলোর সঙ্গে আমার ছোট ছেলে খেলা করে এই দোকানে ঢুকলেই। আর নিচের ফটোগ্রাফিটি কোন এক সময় তুলেছিলাম। কোন এক অকেশনে এরকম ডেকোরেশন করা ছিল। এই ডেকোরেশন অবশ্য সব সময় থাকে না।
এই শপিং মলের ভিতর এরকম বেশ কিছু লাইটিং গাছ রয়েছে। যেখানে দাঁড়িয়ে সবাই ছবি তুলে। আর নিচের ফটোগ্রাফিটি ইয়োলোতে ঢোকার সময় তুলেছিলাম।
এই ফটোগ্রাফি দুটি করেছিলাম ক্রিসমাস ডে তে। ক্রিসমাস উপলক্ষে এরকম বেশ বড় দুটি ক্রিসমাস ট্রির মত তৈরি করেছিল। পুরোটা লাইটিং করা ছিল জন্য দেখতে খুব ভালো লাগছিল। যত উপরে উঠছিলাম ততই সুন্দর লাগছিল দেখতে।
এই ছিল যমুনা ফিউচার পার্ক শপিংমলের ভেতরের কিছু ফটোগ্রাফি। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। সময় নিয়ে আমার পোস্টটি দেখার জন্য সকলকে ধন্যবাদ। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পরবর্তীতে দেখা হবে আবার নতুন কিছু নেয়া
ধন্যবাদ
@tania
Photographer | @tania |
---|---|
Phone | oppo reno5/i phone11 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি অর্থনীতিতে অনার্স মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা,আর্ট করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে এবং ব্লগিং করতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
VOTE @bangla.witness as witness OR SET @rme as your proxy
হ্যাঁ আপনার বাসা থেকে যমুনা ফিউচার পার্ক একদম পাশেই। যমুনা ফিউচার পার্কের কিছু আলোকিত দৃশ্য আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন প্রথমে পার্কিংয়ের যে দৃশ্যটা তুলে ধরেছেন সেটা বেশ অনেকদিন ধরেই লাইটিং করে রাখা হয়েছে। আবার শেষের দিকে শেয়ার করা ক্রিসমাস উপলক্ষে যে ডেকোরেশন করা হয়েছে সেটাও ডিসেম্বর মাসে দেখেছিলাম।
আমার বাসা থেকে একদম কাছে জন্যই শপিং করার জন্য সবসময় এখানেই যাওয়া হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করার জন্য।
ভিন্ন ভিন্ন সময়ে গিয়ে বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন আপু শপিংমলের।যমুনা ফিউচার পার্কের শপিংমলে আমার একদমই যাওয়া হয় না।নিউ মার্কেট,বসুন্ধরা আর এলিফ্যান্ট রোড আমার বাসার কাছেই।তাই এখান থেকেই আমার কেনাকাটা হয়।আসলে বাসার কাছে মার্কেট হলে সেখান থেকে ই কেনাকাটা করা সহজ হয়।আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে শপিং মলের অনেক কিছু দেখতে পেলাম।ধন্যবাদ আপু চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বিভিন্ন সময়ে গেলে এরকম বিভিন্ন ডিজাইন দেখলে ফটোগ্রাফি করতে ইচ্ছা করে। তাছাড়া আমি আগে আগারগাঁও থাকা অবস্থায় ওই দিক থেকেই শপিং করতাম। যাই হোক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আপনি যমুনা ফিউচার পার্কে শপিং মলের বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আসলে এই যমুনা শপিং মল এতো বড় এড়িয়া আমি পথম যেদিন গিয়েছিলাম। বেড় হয়ে আসতে অনেক কষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। তবে এই শপিং মল আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। কিছুদিন আগে বন্ধুর ফোন কিনতে গিয়েছিলাম যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে। ভিতরের পরিবেশটা আমার কাছে ভালো লাগে। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
হঠাৎ করে এই শপিংমলে গেলে রাস্তাঘাট খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টকর। আমরা রেগুলার যাই জন্য এখন খুব একটা সমস্যা হয় না। যাই হোক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
বাসা থেকে দূরে বলে যমুনা ফিউচার পার্ক এর শপিং মলে তেমন যাওয়া হয় না। তবুও বেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছে ফ্লিম দেখতে। বেশ জায়গা নিয়ে করা বলে বেশ ভালো লাগে শপিং করতে। ভীড় বেশি হলেও ভীড় বোঝা যায় না এর বড় জায়গার কারনে। আপনার বিভিন্ন সময়ে তোলা যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলের ফটোগ্রাফিগুলো বেশ সুন্দর লাগছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু এই শপিংমলের এই একটি সুবিধা অনেক বেশি ভিড় হলেও তেমন একটা বোঝা যায় না। এত বড় যে মানুষ ছড়িয়ে ছিটে যায়। ঈদের সময় তো পার্কিং এরিয়াতে গাড়ি রাখার জায়গায় পাওয়া যায় না। যাই হোক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।