রেসিপি পোস্টঃ কচুর শাকের মজাদার রেসিপি।
👰🥀আমি তানহা তানজিল তরসা। আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি। আমার স্টিম আইডির নাম @tanha001।
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ বাসি
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই আপনাদের পরিবার পরিজনদের নিয়ে নিশ্চয়ই ভালো আছেন সবাই কে নিয়ে।আমিও আল্লাহ পাকের অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি আমার পরিবার পরিজনকে নিয়ে।প্রতিদিনের মতোই আজও আমি নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছে আপনাদের মাঝে। আমার নতুন ব্লগে সকল ভাই ও বোনদের কে স্বাগতম জানাচ্ছি।আজ আমি প্রতি সপ্তাহের মতো আপনাদের মাঝে একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো।আমি বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করতে অনেক পছন্দ করি।আমার ফ্যামিলি মেম্বার যারা আছে তারা কেউই তেমন একটা সবজি খেতে পছন্দ করে না।তাই বাসায় তেমন একটা সবজি রান্না করা হয় না। তারপরেও আমাদের মাঝে মাঝে সবজি খাওয়ার প্রয়োজন আছে তাই আজ আমি কচুর শাক রান্না করবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।যেমন ভাবনা তেমনি কাজ। তাই আর বেশি দেরি না করে সবকিছুর রেডি করে ফেললাম রেসিপি তৈরি করার জন্য।
আশা করছি আমার এই রেসিপি আপনাদের কাছে অনেক ভালো লাগবে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ |
---|
কচুর শাক |
সয়াবিন তেল |
পিয়াজ |
রসুন |
জিরা |
এলাচ |
দারচিনি |
হলুদ |
লবন |
তেজপাতা |
প্রথমে কচুর শাক গুলা খুব সুন্দর করে সাইজ করে কেটে পরিষ্কার করে নিয়েছি।
এরপর একটি পরিষ্কার কড়াই নিয়ে এর ভেতর অল্প পরিমান পানি দিয়ে তার ভেতর পরিমান মতো লবন ও হলুদের গুড়া দিয়েছি তারপর পরিমান মতো সয়াবিন তেল দিয়ে নিয়েছি।
হদুল লবন তেল দেওয়া পানির ভেতর কচুর শাক ও কাঁচা মরিচ ও পিয়াজ রসুন দিয়ে নিয়েছি।
এরপর কিছুক্ষন কচুর শাক জ্বাল করে নেওয়ার পর শাক নরম হয়ে গেলে এর ভেতরে বাদবাকি প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো দিয়ে নিয়েছি।
সব কিছু দেওয়া হয়ে গেলে কচুর শাক অনেক ক্ষন ধরে জ্বাল করে নিয়েছি যাতে কচুর শাক গুলা সেদ্ধ হয়ে যায়।
এরপর কচুর শাকগুলো সেদ্ধ হয়ে গেলে ঘুটনি দিয়ে ঘুটে নিয়েছি।
ঘুটনি দিয়ে ঘুটে নেওয়ার পর আর কিছু ক্ষন জ্বাল দিয়ে কচুর শাক ঘন হয়ে আসলে একটি বাটি নামিয়ে নিয়েছি
পোস্টের বিষয় | রেসিপি পোস্ট |
---|---|
পোস্টকারী | তানহা তানজিল তরসা |
ডিভাইস | রেডমি নোট ১১ |
লোকেশন | পাবনা |
আপনার মজাদার কচুশাকের ঘন্ট রেসিপিটি দেখে তো লোভ লেগে গেলো আপু।ভীষণ পছন্দের রেসিপিটি আমার।কচুশাক রন্ধন প্রনালী চমৎকার। ধাপে ধাপে সুন্দর করে রন্ধন প্রনালী আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
কচুর শাক আপনার অনেক পছন্দ শুনে খুব ভালো লাগলো।আপনার গঠন মূলক মতামত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
কচুর শাক রান্নার মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। যখন মাছ মাংস খেয়ে সবজি খাওয়ার ইচ্ছে করে তখন এই রেসিপিটা তৈরি করে খায়। মাঝে মাঝে এভাবে কচু শাক রান্না করে খেতে কিন্তু ভীষণ মজা লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করে পাশে থেকে উৎসাহিত দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
কচুর শাকের রেসিপি দারুন হয়েছে। কচু শাক আমার খুবই প্রিয়। গরম ভাতের সাথে কচু শাক খাওয়ার মজা আলাদা। দারুণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। অনেক লোভনীয় লাগছে দেখতে। মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল।
কচু শাক আমার বেশ পছন্দের। আবার আমার বাড়ির সব সদস্যরা শাক সবজি খেতে বেশ পছন্দ করে আপু। বিশেষ করে আমি কচু শাক অনেক পছন্দ করি। অনেকদিন হয়ে গেলো কচু শাক খাওয়া হচ্ছে না। কিন্তু আপনার রেসিপি দেখে তো লোভ সামলাতে পারছি না। অনেক ভালো লেগেছে রেসিপিটি দেখে সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করলেন ধন্যবাদ।
আমার তৈরি করা রেসিপিটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম আপু। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
অনেক মজার একটা রেসিপি দেখলাম আজকে। কচুর শাকের রেসিপিটা আমার অনেক পছন্দের একটা রেসিপি। কচুর শাক খেতে আমি অনেক পছন্দ করি। রেসিপি তৈরি করার প্রক্রিয়াটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে প্রতিটা ধাপ আপনি খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার প্রশংসা মুখরিত মতামত শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
বাহ্ আপনার কচুশাকের কালারটি দেখে তো লোভ লেগে গেল।কচু শাক আমাদের সবার শরীরের জন্য পুষ্টিকর। যাদের শরীরে রক্ত কম তাদের জন্য কচু শাক অনেক ভালো। আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে কচু শাক রান্না করা হয় মাছের মাথা অথবা চিংড়ি মাছ দিয়ে। আজ কিন্তু আপনার কচু শাকের রেসিপিটির কালারটি একদম সুন্দর সবুজ এসেছে। দেখে বুঝা যাচ্ছে অনেক স্বাদ হয়েছিল। ধাপগুলোও খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আপু আপনি ঠিকই বলেছেন কচু শাক আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী কিন্তু আমার পরিবারের কেউই তেমন একটা খায় না আমি নিজেও খেতে পারি না তারপরেও রান্না করেছিলাম।আর কচু শাকের রেসিপিটি খেতে অনেক মজা হয়েছিল। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কচু শাকের মজাদার রেসিপি তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এই রেসিপিটা খেতে যে আমার কতটা ভালো লাগে তা আপনাকে বলে বোঝাতে পারবো না। বিশেষ করে গরম ভাত অথবা রুটির সাথে এটা খেতে খুবই ভালো লাগে।
আপনার সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
কচুর শাক এভাবে রান্না করে খেতে মজাই লাগে। এবং এর মধ্যে যদি আবার ইলিশ মাছের মাথা দেওয়া যায় তাহলে তো কোন কথাই নেই।আজকে আপনার তৌরি কচুর শাকের রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি মজাদারের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জ্বী ভাইয়া কচুর শাকের রেসিপিটি খেতে অনেক মজা হয়েছিল। আপনার মূল্যবান মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
রঙটা কি দারুণ হয়েছে। আমি যদিও কোনদিন কচুশাক খাইনি৷ তবে আপনার কচুশাকের রেসিপি বা অন্যান্যদের রেসিপি দেখে মনে হয় একদিন রান্না করে দেখি।
খুব ভালো লাগল রেসিপিটি পড়ে ও জেনে। আপনাকে অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানাই৷
আমি তেমন একটা খায় না তারপর রান্না করে দেখি রেসিপিটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনিও চাইলে একদিন ট্রাই করে দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।