ব্রাইটন সমদ্র সৈকতে সকলে মিলে ছোটখাট একটি পিকনিক।। পর্ব : ২
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভাল আছি।
গত পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম ব্রাইটন সমুদ্র সৈকতে সকলে মিলে পিকনিকের প্রথম পর্ব ।আজকে তার দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষে সকলে মিলে সাগরের তীরে এসে বেশ উপভোগ করলাম। আসলে সাগর পাড়ে এসে যদি সাগরে না নামা হয় তাহলে যেন খালি খালি মনে হয়। কিন্তু কি আর করা আমরা গিয়েছিলাম ঠান্ডার সময় তাই আর কারো পানিতে নামা হয়নি। এর আগে যখন ঈস্টবর্ণ সমুদ্র সৈকতে গিয়েছিলাম তখন বাচ্চারা পানিতে নেমে খুব বেশি উপভোগ করেছিল।এখানে তাদেরও খুব ইচ্ছে হচ্ছিল কিন্তু কোন উপায় নেই, খুব বেশি ঠান্ডা ছিল তখন। সচরাচর সাগর পাড়ে গেলে দেখা যায় প্রচুর ভিড়। এছাড়া সকলে পানিতে নেমে খুব ইনজয় করে।কিন্তু এ সময় তেমন কাউকে দেখিনি পানিতে নামা। শুধু একজনকে পেয়েছিলাম খুব সাহসী, দেখলাম পানিতে নেমে যাচ্ছে। যাই হোক চলুন আজকের ফটোগ্রাফি গুলো উপভোগ করা যাক। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
আগেই বলেছিলাম সাগরের পারে শুধু ছোট ছোট পাথর আর পাথর। খালি পায়ে মোটেও হাঁটা সম্ভব নয়। সাগর পাড়ে বালুর মধ্য দিয়ে হাঁটতে আমার খুবই ভালো লাগে, কিন্তু এই দেশে এখনো বালুর দেখা পাইনি।
সাগর সেদিন ছিল খুবই শান্ত। খুব ছোট ছোট ঢেউ ছিল। সাগর পাড়ে এসে বড় বড় ঢেউ না দেখলে মন ভরে না।
ঐদিন আমাদের হাতে খুব বেশি সময় ছিল না, আর অনেক ঠান্ডাও ছিল। তাই দু’এক ঘন্টা সেখানে কাটিয়ে ছিলাম। এরপর সেখান থেকে আরো দু’একটি জায়গায় আমরা যাই ঘুরতে । পরবর্তী পর্বগুলোতে তা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
এই সেই বীরপুরুষ যিনি এই ঠান্ডায় পানিতে নেমেছিলেন।
আজ তাহলে এতটুকুই, আগামী পর্বে আমাদের এনজয় করা আরও কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
| Photographer | @tangera |
|---|---|
| Device | I phone 13 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[
](https://steemitwallet.com/~witnesses
ঠিক বলেছেন আপু সাগর পাড়ে গেলে পানিতে না নামলে যেন খালি খালি লাগে। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে আপনারা তখন সাগরের পানিতে নামতে পারেননি ।হাতে সময় না থাকার কারণে আপনারা সেখানে বেশি সময় কাটাতে পারেননি দু ,এক ঘন্টা কাটিয়েছিলেন। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ব্রাইটন সমদ্র সৈকতে দেখতে পেলাম আপু। ধন্যবাদ আপু ছোটখাটো পিকনিকের গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আশা করি আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দিবেন।
তাহলে সেখানকার সাগর পাড়ের চেয়ে আমাদের বাংলাদেশের কক্সবাজারের সাগরপাড় বেশি ভালো কেননা খালি পায়ে যদি সাগর পাড়ে গিয়ে পানি ছুয়ে দেখতে না পারি তাহলে তো সার্থকতাই নেই। আর সেখানে যেহেতু পুরোপুরি পাথরে ভরপুর খালিপায়ে হাঁটতে তো একটু সমস্যা হবেই। তবে সবশেষে শেয়ার করা ছবিতে বীরপুরুষের কান্ডো দেখে হাসি পাচ্ছে এই ঠান্ডা পানিতে সে ঘুরে বেড়াচ্ছে হা হা হা।
পিকনিক এর প্রথম পর্ব আমি দেখেছিলাম আপু। আজকে আপনি আমাদের মাঝে দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করেছেন এ থেকে আরো অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো। আপনারা যেমন পিকনিক নিয়ে আনন্দ করেছেন তেমন আমার আনন্দ লাগছে অচেনা জায়গা সম্পর্কে জানতে পেরে। খুবই ভাল লাগল আপনার সুন্দরে ব্লগ দেখে।
আসলেই পানিতে না নামলে উপভোগ করা যায় না তবে ঐ দেশে যা ঠান্ডা তাতে পানিতে নামা আর হয় না।যাই হোক ছোট ছোট পাথরগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগছে।ছবিগুলোও সুন্দর। ধন্যবাদ
প্রথমত বলবো আপু আপনার পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পারি লন্ডনের পরিবেশ প্রকৃতির দৃশ্যপট ৷ যা হোক ব্রাইটন সমদ্র সৈকতে কাটানো মুহুর্ত আলোকচিত্র ফটোগ্রাফি সবমিলে দারুন ৷ ঠিকি তো শুধু পাথর আর পাথর তবে পাথর রঙ গুলোও চকচকে ৷ অনেক ভালো লাগলো আপনাদের ব্রাইটন সমদ্র সৈকতে ফটোগ্রাফি কাটানো মুহুর্ত ৷
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ৷
আপু এতো ঠান্ডায় লোকটা যেহেতু সমুদ্রের পানিতে নেমে গোসল করেছে, তাহলে সে অবশ্যই বীরপুরুষ। আমি গত মাসে কক্সবাজার গিয়ে, যখন সমুদ্রের পানিতে গোসল করতে নেমেছিলাম,তখনও হালকা ঠান্ডা লেগেছিল। তবে এটা ঠিক, সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে যদি পানিতে না নামা যায়, তাহলে মনটা খারাপ লাগে। সমুদ্র সৈকতে বালি থাকলে হাঁটতে ভীষণ ভালো লাগে। কিন্তু পাথর থাকলে তো হাঁটতে একেবারেই বিরক্ত লাগে। যাইহোক প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকারভাবে ক্যাপচার করেছেন আপু। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আসলেই ভীষণ ভালো লাগলো। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আপু।