বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানোঃ পর্ব-১৯ (London zoo)
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আবার আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম লন্ডন জু এর ৩য় পর্ব নিয়ে। আজকের পর্বটি সাজিয়েছি বেশিরভাগই পেঙ্গুইনের ফটোগ্রাফি দিয়ে। পানির মধ্যে পেঙ্গুইন গুলো সাঁতার কাটছিল দেখতে খুবই ভালো লাগছিল। অনেক বড় একটি জায়গা নিয়ে একটি কৃত্রিম পুকুর তৈরি করেছে পেঙ্গুইনদের জন্য। ছোট-বড় সকলেই বেশ উপভোগ করছিল পেঙ্গুইনগুলো দেখে। তবে কাছ থেকে ভালোভাবে ফটোগুলো নিতে পারিনি কারণ তারা খুব দ্রুত চলছিল পানির মধ্যে। পেঙ্গুইন ছাড়াও আরও রয়েছে একটি পাখি এবং ওয়ালে তৈরি করা অসাধারণ কিছু পেইন্টিং। যাইহোক কথা না বাড়িয়ে চলুন চলে যাওয়া যাক তাহলে মূল পর্বে।আজকের পর্বে ২০ টি ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রথমেই এই চমৎকার পেইন্টিং দিয়ে শুরু করলাম। বাইরের খোলা মাঠে ঘোরাফেরা করার পর যখন একটি গলির মধ্য দিয়ে আমরা হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন দেওয়ালে করা এই অসাধারণ পেইন্টিং গুলো আমাদের চোখে পড়ল। এত সুন্দর পেইন্টিং করে রেখেছে যে দূর থেকে দেখে মনে হচ্ছিল বাস্তব। এরপর সেখান থেকে ধীরে ধীরে হেঁটে গেলাম পেঙ্গুইনের সেকশনে।
পানির মধ্যে যখন সাঁতার কাটে তখন ভালোভাবে ফটোগ্রাফি গুলো নেওয়া যায় না। কিন্তু বাইরে যখন হাঁটাহাঁটি করছিল তখন খুব চমৎকারভাবে ফটোগ্রাফি গুলো নেওয়া যাচ্ছিল।আর দেখতেও দারুণ লাগছিল। কিন্তু অনেক দূরে ছিল তাই জুম করে নিতে হয়েছিল। আমার কাছে কিন্তু পেঙ্গুইনের হাঁটা দেখতে খুবই ভালো লাগে।
বাচ্চাদের জন্য খুবই চমৎকার একটি সিস্টেম করে রেখেছে। তারা কাছ থেকে পেঙ্গুইনগুলো উপভোগ করে এবং সেলফি নেয়।
বসার খুব সুন্দর সিস্টেম রয়েছে।লোকজন এখানে বসে বসে পেঙ্গুইনের সাঁতার কাটা উপভোগ করছে।
দুটি কালারের চমৎকার কম্বিনেশনে একটি পাখি দেখা যাচ্ছে।
বন্ধুরা আজ তাহলে এতোটুকুই। আগামী পর্বে লন্ডন জু এর আরও কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
Location |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
পেঙ্গুইন কাছ থেকে কখনো দেখা হয়নি। এত সুন্দর পেঙ্গুইনের খেলা কাছ থেকে দেখতে তো বেশ মজা লাগারই কথা। তাছাড়া এগুলো যেভাবে নড়াচড়া করে ঠিকমতো ছবি তোলা আসলেই বেশ মুশকিল। দেয়ালের আর্ট গুলো খুব সুন্দর লেগেছে আমার কাছে। তাছাড়া আপনি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফিও শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আজকেও আপনি বাচ্চাদের হলিডে পর্বের একটি পর্ব শেয়ার করলেন। বেশ সুন্দর করে বর্ণনা করে এমন সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন যে ফটোগ্রাফি দেখেই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। মনে হচেছ দেশে বসে বসেই পুরো বিশ্বটাকেই দেখছি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। ফটোগ্রাফি গুলো দারুন লাগলো। পেঙ্গুইন কাছ থেকে দেখতে পেলে তো ভালো লাগারই কথা।তবে এরা এতো নড়াচড়া করে যে ফটোগ্রাফি করা খুব কষ্টেরই।আপনার শেয়ার করা দেয়ালের পেইন্টিংগুলো ও খুব ভালো লেগেছে।আপনারা সবাই খুব ইনজয় করলেন। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
বাহ্! পেঙ্গুইন এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো আপু। দূর থেকে জুম করে দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন। পেঙ্গুইন এর হাঁটা দেখতে আমারও খুব ভালো লাগে। ওয়াল এর পেইন্টিং দেখতে দারুণ লাগছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে আপু। সবমিলিয়ে বেশ উপভোগ করলাম আপনার পোস্টটি। একেবারে ভিন্ন ধরনের কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।