পার্ক এবং চিড়িয়াখানায় বাচ্চাদের সাথে কিছু আনন্দঘন মুহূর্ত, কিছু ফটোগ্রাফি, 10% beneficiary to @shy-fox
আসসালামুআলাইকুম ,
সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।আজকে আমি আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি সিলেটের ছোট্ট একটি পার্ক এবং চিড়িয়াখানার কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে। আসলে বাচ্চারা পার্ক এবং চিড়িয়াখানা খুবই পছন্দ করে। সিলেটে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করেছিলাম বাচ্চাদেরকে নিয়ে কিন্তু কিছুতেই যেন তাদের মন ভরছিল না, তাই তাদেরকে স্থানীয় ছোট্ট একটি পার্ক এবং চিড়িয়া খানায় নিয়ে গিয়েছিলাম উপভোগ করার জন্য । যদিও স্থানগুলো খুবই স্বল্প পরিসরে ছিল তারপরও তারা খুব উপভোগ করেছিল। আশা করি আমার এই পোষ্টটি আপনাদেরও ভাল লাগবে।
চিড়িয়াখানাঃ
প্রথমেই আপনাদেরকে নিয়ে যাচ্ছি চিড়িয়া খানায়। এই চিড়িয়াখানার একটি নাম রয়েছে, সকলেই পাখি বাড়ী বলে ডাকে। আসলে এই চিড়িয়াখানাটি পাখিদের উদ্দেশ্যে বানানো হয়েছে। সন্ধ্যার সময় ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি এসে বসে বড় বড় বড় গাছের ডালে। এখানে অনেক বড় বড় গাছ রয়েছে পাখীদের জন্য। প্রতিটি গাছের ডালে ডালে ছিল পাখিতে ভরা, গাছগুলো অনেক উঁচু থাকায় ভালো ছবি তুলতে পারিনি, আর সন্ধ্যা লেগে গিয়েছিল তাই ছবি আর তোলা হয়নি।যাইহোক সেখানে কিছু উটপাখি, ঘোড়া, হরিণ এবং আরো কিছু পশুপাখি পেয়েছিলাম, বাচ্চারা উপভোগ করেছিল।
চিড়িয়াখানায় এই সুন্দর লাউ গাছটি দেখেছিলাম, দেখে খুব ভালো লাগলো তাই ক্যামেরাবন্দী করে ফেললাম।
উপরের ফটোগ্রাফিক গুলো চিড়িয়াখানার।
স্থানঃ সিলেট
তারিখঃ ১৮/১২/২১
পার্কঃ
পার্ক পছন্দ করে না এমন কোনো বাচ্চাই পাওয়া যায় না। খুবই উপভোগ করছিল বাচ্চারা। মোটামুটি অনেকগুলো রাইড ছিল পার্কে। কিছু কিছু রাইডে তারা উঠেছিল, সাথে আমরাও উপভোগ করেছিলাম তাদের আনন্দঘন মুহূর্ত গুলো।
উপরের ফটোগ্রাফি গুলো পার্কের।
স্থানঃ সিলেট
তারিখঃ ১৯/১২/২১
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আমার এই আয়োজন আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
@tangera
কোনো কথা হবে না বস, প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফ অসাধারন দক্ষতায় তোলা হয়েছে । বাংলাদেশ ভ্রমণের এমনই কিছু মোমেন্টস আমার বাংলা ব্লগে share করতে থাকুন আমরা সত্যি খুবই এনজয় করবো।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে আনন্দে মনটি ভরে গেল দাদা, এভাবেই সাপোর্ট দিতে থাকবেন। আপনার মন্তব্য যে আমাদের কতটুকু অনুপ্রেরণা দেয় তা বলে বুঝাতে পারবনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা পাশে থাকার জন্য।
চিড়িয়াখানায় লাউ গাছের ছবি দেখে কিছুটা মজা পেলাম আপু, বাচ্চাদের পশুপাখির সাথে সাথে শাক-সবজি চেনার একটি নতুন উপায় এর মতই। খুব সুন্দর ছিল পার্কের ছবিগুলোও। অনেক ধন্যবাদ আপু, এই ছবিগুলো এবং আপনাদের সুন্দর মূহুর্তগুলো শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন বাচ্চাদের সাথে নিয়ে জেনে খুবই ভালো লাগলো আপু। দেশের মাটিতে পৌছেই সুন্দর সুন্দর জায়গায় যাওয়া হবে না তা কি করে হয়!
প্রতিটি ছবি খুবই সুন্দর হয়েছে এবং ছবিতে বাচ্চাটি কেউ মাশাল্লাহ অনেক কিউট লাগছিল।
খুব সুন্দর ভাবে আপনি আপনার অভিজ্ঞতাগুলোর আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। ধন্যবাদ আপনাকে এবং অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
আপু আপনার পোষ্টটি পড়ে বোঝা যাচ্ছে পার্ক এবং চিড়িয়াখানায় আপনার বাচ্চাদের সাথে করে নিয়ে খুবই উপভোগ করেছেন সময়টুকু। চিড়িয়াখানায় এবং পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ সুন্দর লাগছে দেখতে। আমার কাছে বিশেষ করে হরিণের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো লেগেছে। আপু আপনি এবং আপনার বাচ্চাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।