মজাদার কুচকুচ ফ্রাই, 10% beneficiary to @shy-fox
আসসালামুআলাইকুম ,
সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।আজকে আমি আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি একেবারে সহজ একটি রেসিপি নিয়ে যা অতি অল্প সময়ে ঝটপট তৈরি করা যায়, যা সকাল বা বিকালের নাস্তা হিসেবে দারুনভাবে উপভোগ করা যায় ।খাবারটি হচ্ছে কুচকুচ ফ্রাই, এটি গম জাতীয় একটি শষ্য , ইংল্যান্ডের সকল সুপার মার্কেটে পাওয়া যায় । আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে । চলুন চলে যাওয়া যাক তাহলে মূল পর্বে ।
চলুন দেখে নেওয়া যাক খাবারটি তৈরি করতে আমাদের কি কি উপকরণ এবং কতটুকু পরিমান লাগবে?
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
কুচকুচ | ১৫০ গ্রাম |
পিঁয়াজ কুচি | এক কাপ |
কাঁচা মরিচ | একটি গোল করে কাটা |
লবণ | স্বাদমতো |
তেল | এক টেবিল চামচ |
কার্যপ্রণালী :
প্রথমেই চালগুলো ধুয়ে রেখেছি, এরপর পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ কেটে নিয়েছি ।আমি এখানে একটি মাত্র কাচা মরিচ ব্যবহার করেছি, কারণ বাচ্চারা ঝাল খেতে পারে না, আপনারা ইচ্ছা করলে মরিচের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারেন।এরপর একটি হাঁড়িতে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ ,কাঁচামরিচ ও লবন দিয়ে একটু ভেঁজে নিয়েছি।এরপর ভাঁজা হয়ে গেলে কুচকুচগুলো দিয়ে দিয়েছি। এবার ৪/৫ মিনিট মিডিয়াম আঁচে রেখে দিয়েছি। হয়ে গেল আমার সকাল ও বিকালে মজাদার নাস্তা।
নিম্নে কার্যপ্রণালী গুলো দেখানো হলো:
পরিবেশনের জন্য এনেছি।
এটি আমার বাচ্চাদের খুবই পছন্দ। তারা খুব মজা করে খেয়ে থাকে। রান্নার কোন ঝামেলা নেই ,একেবারে ঝটপট তৈরি করা যায় ,খুব একটু উপকরণের প্রয়োজন নেই।
ডিভাইস | আইফোন টেন এক্স ম্যাক্স |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @tangera |
আশা করি আমার এই আজকের আয়োজন আপনাদের ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ,
@tangera
মজাদার কুচকুচ ফ্রা অতি সুন্দরভাবে তৈরি করেছেন,দেখেই খাইতে ইচ্ছা করছে। পোস্টটি অনেক সুন্দর লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
এই ধরনের রেসিপির কথা আমি এই প্রথম শুনলাম তবে আপনি যে রেসিপি তৈরি করেছেন যেভাবে ফটো তুলে বর্ণনা করেছেন আপনার রেসিপিটি মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে এবং দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
খাবার এর নাম টি প্রথম শুনলাম।এটা দেখতে অনেক টা তেহেরির মতো লাগছে।।রান্নার ধাপ গুল খুব সুন্দর ছিলো।মনে হচ্ছে খাবার টি বেশ মজাদার হবে।😍
জী, খাবারটি অনেক মজাদার ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
বাকি উপাদান গুলো চিনলেও এই কুচকুচ টা এই প্রথম দেখলাম। এই কুচ কুচ ফ্রাই রেসিপি টা তো ভালোই তৈরি করেছেন। দেখতে তো খুব ভালো লাগছে। রেসিপি টা ভালো হয়েছে আপু।
কুচকুচ কী বাংলাদেশে পাওয়া যায়??
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আমার ধারণা নেই এটি বাংলাদেশে পাওয়া যায় কিনা।
ও ঠিক আছে আপু।।
আপনার কুচকুচ ফ্রাই তৈরির প্রক্রিয়াটি সত্যিই অসাধারণ ছিল। যা আগে কখনো খাওয়া হয়নি।আপনার কাছ থেকে রান্নার প্রক্রিয়াটি শিখতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
পোস্ট পড়ার টাইমে হঠাৎ আপনার পোস্ট সামনে আসলো।আর তাতে লিখা কুচকুচ!অনেক আগ্রহ নিয়ে তাড়াতাড়ি পোস্টে ঢুকলাম।তবে তাও বুঝা গেলোনা কি এই কুচকুচ।হয়তো কোনো শষ্য ই।
তবে দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার একটি খাবার।
জি আপু এটি তো আমি লিখে দিয়েছি, এটি গম জাতীয় একটি শস্য।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
আহারে, কি জিনিষের নাম শুনলাম জীবনে খেয়েও দেখতে পারলাম না, (হাসবো না আজ কান্না করবো হু হু হু হু)
তবে দেখতে অনেকটা ডালের মতো লাগছে আর রান্না শেষে মনে হচ্ছে খুদের ভাতের মতো। আচ্ছা স্বাদটা কেমন হইছে?
এইতো আপনি বুঝে গেছেন, এটি গমের খুদ তবে খুদ থেকে অনেক ছোট, এদেশে এটিকে কুচ কুচ বলে, খেতে অনেক মজা।অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
কুচকুচ ফ্রাই আগে কখোনো খাওয়া হয়নি।দেখে মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছে।আপনার উপস্থাপনাটি দারুন ছিল।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার কুচকুচ ফ্রাই তৈরির প্রক্রিয়াটি সুন্দর ছিল। যা আগে কখনো আমার খাওয়া হয়নি।আপনার কাছ থেকে রান্নার প্রক্রিয়াটি শিখতে পারলাম। শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
খাবারের নামটাই তো মজার খেতে তো অবশ্যই মজার হওয়ার কথা।খুবই ভালো লাগল রেসিপি টি দেখে।দেশে আসার সময় এক প্যাকেট নিয়ে এসো তোমার কুচকুচ ।ধন্যবাদ সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অবশ্যই নিয়ে আসবো , আর একবার মনে করিয়ে দিও আসার সময়।