আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ লক্ষ্মী পূজা হয়তো অনেকেই জানেন । আর সেই লক্ষ্মী পূজা উপলক্ষে ঠাকুর কেনা ,বাজার করা নিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত ছিলাম কাল। আজ লক্ষী পূজোর ছবি পরে আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো। কিন্তু আজ আমি আগের বছরে দেখা কিছু দুর্গা প্রতিমা আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। তার আগে কিছু কথা না বললেই নয়, আমি ঠাকুর দেখতে খুব ভালোবাসি। কতটা ভালোবাসি হয়তো বলে বোঝাতে পারবো না।ছোটবেলা থেকে আমার ঠাকুর দেখার প্রতি একটা ভীষণ টান রয়েছে ।পুজোর সময় কখনো আমি বাড়িতে থাকি না আর থাকতেও পছন্দ করি না। ছোটবেলায় মনে আছে ,বহুবার মায়ের কাছে এই ঠাকুর দেখা নিয়ে খুব বকা খেতাম কারণ ,যেহেতু ছোটো ছিলাম তখন মা রোজ বেরোতে দিত না ।কিন্তু এই ঠাকুর দেখতে রোজ যাবো বলে প্রচুর কান্নাকাটি করতাম। আর এখন বলতে নেই যদি কখনো বলি যে আজকে ঠাকুর দেখবো না ঘরেই থাকবো তখন মা নিজেই বলে যা ঠাকুর দেখে আয় বা একটু বেরিয়ে আয়। আগের দু বছর করোনা থাকা কালীন অনেকেই ঠাকুর দেখতে বেরোয়নি নিজেদের সেফটির জন্য। আমিও আগের দু'বছর খুব একটা না বেরোলেও কিছু ঠাকুর দেখেছি তারই কিছু ছবি আমি আজ আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
আলোকচিত্র: ১
হাতিবাগানের কোনো একটি পূজা মন্ডপে ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলাম। সেখানেরই ছবি এটা।একচালার মধ্যে এরকম দুর্গা প্রতিমা আমার খুব ভালো লাগে।
আলোকচিত্র: ২
দ্বিতীয় ছবিটি সল্টলেকের একটি পূজা মন্ডপ থেকে তোলা ।
আলোকচিত্র: ৩
তৃতীয় ছবিটি দমদম পার্কের তরুণ সংঘের ছবি।
আলোকচিত্র: ৪
চতুর্থ ছবিটি শোভাবাজারের তেলিপাড়া লেনের একটি মণ্ডপের দূর্গা প্রতিমা।
আলোকচিত্র: ৫
এই পঞ্চম ছবিটি বরানগরের লোল্যান্ড কলোনি থেকে তোলা হয়েছে।
আলোকচিত্র: ৬
এই ষষ্ঠ ছবিটি আমাদেরই পাড়ার একটি পূজা মন্ডপ নতুন পল্লী ,সেখান থেকেই তোলা হয়েছে ।
হ্যা, এটা ঠিক বলেছেন গত দুই বছর অনেক উৎসবই কিছুটা নির্জীব ছিলো, অতোটা আনন্দ সহকারে পালন করার সুযোগ ছিলো না, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে। তবে সেটা বেশ বুঝতে পেরেছি যে ঠাকুরের প্রতি আপনার বেশ ভালো টান রয়েছে। আজকের শেয়ারকৃত দৃৃশ্য ভালো ছিলো। ধন্যবাদ
গতবছরের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। আশাকরি এবছরও অনেক আনন্দ উপভোগ করেছেন এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
ফটোগ্রাফি দেখতে ও ফটোগ্রাফি করতে আমাকে অনেক ভালো লাগে। হোকনা যেটা ফুলের পড়ন্ত বিকেলের পুজোর ইত্যাদি। তবে আপনার তোলা পূজোর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল দিদি।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
গত বছরের দুর্গাপুজো দেখার ফটোগুলো এখনো তোমার কাছে রয়েছে দেখে বেশ ভালো লাগলো দিদি। গত বছর আমিও কম-বেশি কিছু কিছু পুজো দেখেছিলাম কিন্তু তার ফটোগ্রাফি গুলো ডিলিট হয়ে গেছে ফোন থেকে। এমনিও করোনার জন্য গত বছর আমিও ভালো করে পুজো দেখতে পারি নি তবে এই বছর বেশ ভালই পুজো দেখলাম।
আপনার মাধ্যমে গতবছরের কিছু মা দুর্গার প্রতিমা দেখতে পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সত্যি দিদি ঠাকুর দেখতে আপনার কতটা ভক্তি রয়েছে তা আপনার ফটোগ্রাফি থেকেই বোঝা যাচ্ছে। গত বছরের মা প্রতিমার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সযত্নে রেখে দিয়েছিলেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনার এবারের পুজোর পোস্ট গুলো থেকে মোটামুটি বুঝে গেছি দিদি পুজোতে আপনি ঘুরতে কতটা পছন্দ করেন। গতবছরের পুজোর ফটোগ্রাফি গুলো এইবছর শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দিদি। বেশ ভালো ছিল প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। আর লক্ষী পুজার শুভেচ্ছা দিদি।।
প্রথমেই বলছি দিদি , অগ্রীম লক্ষী পূজোর শুভেচ্ছা । অপেক্ষায় থাকলাম লক্ষী পূজোর ছবি দেখার জন্য। তাছাড়াও বলবো করোনা কালীন সময়েও যে আপনি সাহস করে বাহিরে ঘুরে পুজো দেখেছিলেন ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর । যাইহোক ছবি গুলো কিন্তু সুন্দর ছিল দিদি ।
হ্যা, এটা ঠিক বলেছেন গত দুই বছর অনেক উৎসবই কিছুটা নির্জীব ছিলো, অতোটা আনন্দ সহকারে পালন করার সুযোগ ছিলো না, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে। তবে সেটা বেশ বুঝতে পেরেছি যে ঠাকুরের প্রতি আপনার বেশ ভালো টান রয়েছে। আজকের শেয়ারকৃত দৃৃশ্য ভালো ছিলো। ধন্যবাদ
গতবছরের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। আশাকরি এবছরও অনেক আনন্দ উপভোগ করেছেন এবং ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
ফটোগ্রাফি দেখতে ও ফটোগ্রাফি করতে আমাকে অনেক ভালো লাগে। হোকনা যেটা ফুলের পড়ন্ত বিকেলের পুজোর ইত্যাদি। তবে আপনার তোলা পূজোর ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অনেক সুন্দর ছিল দিদি।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
গত বছরের দুর্গাপুজো দেখার ফটোগুলো এখনো তোমার কাছে রয়েছে দেখে বেশ ভালো লাগলো দিদি। গত বছর আমিও কম-বেশি কিছু কিছু পুজো দেখেছিলাম কিন্তু তার ফটোগ্রাফি গুলো ডিলিট হয়ে গেছে ফোন থেকে। এমনিও করোনার জন্য গত বছর আমিও ভালো করে পুজো দেখতে পারি নি তবে এই বছর বেশ ভালই পুজো দেখলাম।
আপনার মাধ্যমে গতবছরের কিছু মা দুর্গার প্রতিমা দেখতে পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সত্যি দিদি ঠাকুর দেখতে আপনার কতটা ভক্তি রয়েছে তা আপনার ফটোগ্রাফি থেকেই বোঝা যাচ্ছে। গত বছরের মা প্রতিমার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সযত্নে রেখে দিয়েছিলেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।