কিটক্যাট মিল্কশেক তৈরী করার পদ্ধতি।//১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।আমার ভীষণ পরিমাণে আইসক্রিম আর চকলেট ভালো লাগে। মাঝে মাঝে ঘুরতে বেরোলেই আমি প্রায়ই কোল্ড কফি বা চকলেট মিল্কশেক খেয়ে থাকি । আমাদের এখানে হাতিবাগানে একটি দোকান রয়েছে , যেখানে সমস্ত রকম ফ্লেভারের মিল্কশেক পাওয়া যায় ।চকলেট থেকে শুরু করে বাটার স্কচ্ , স্ট্রবেরি সমস্ত রকম যেগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। তাই হঠাৎ আজকে ইচ্ছা হল কিটক্যাট দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করি ।আজ প্রথমবার ট্রাই করলাম এর আগে কখনও আমি বানাইনি । যেহেতু আমার চকলেট ভীষণ প্রিয় তাই কিটক্যাট দিয়েই মিল্কশেক তৈরি করলাম । আশা করি এই মিল্কশেকটি আপনাদের সকলের খুব ভালো লাগবে।
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
১. দুধ | ১ প্যাকেট |
২. বরফের টুকরো | পরিমান মতো |
৩. কিটক্যাট ক্যাডবেরি | ১ প্যাকেট |
৪ কোকো পাউডার | ১ চামচ |
৫. ভ্যানিলা আইসক্রিম | ১ টা |
৬. চিনি | ১ চামচ |
প্রথম ধাপ
• প্রথমে এক প্যাকেট দুধ নিয়ে নিলাম ।সেটা ভালো করে গরম করে ফুটিয়ে একটা পাত্রে রেখে ঠাণ্ডা করে , ফ্রিজে আরেকটু ঠান্ডা করার জন্য রেখে দিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
• তারপর একটি পাত্রে কিটক্যাট ক্যাডবেরি নিলাম। দুটো ডেয়ারি মিল্কের পিস নিলাম। বরফের টুকরো নিলাম। ও একটি ভ্যানিলা আইসক্রিম নিলাম।
তৃতীয় ধাপ
• তারপর একটি মিক্সার এ পরিমাণ মতো চিনি নিলাম।
চতুর্থ ধাপ
• এরপর তাতে সেই ঠান্ডা দুধটা ঢেলে দিলাম।
পঞ্চম ধাপ
• এরপর কিটক্যাট দিলাম ও ডেয়ারি মিল্ক ক্যাডবেরি দিলাম।
ষষ্ঠ ধাপ
• এরপর ভ্যানিলা আইসক্রিম দিলাম। তার সাথে এক চামচ মতো কোকো পাউডার দিলাম।
সপ্তম ধাপ
• এরপর ভালো করে মিক্সড করে নিলাম।
অষ্টম ধাপ
• এরপর একটি গ্লাস নিয়ে তাতে চকলেট সস দিয়ে নিজের মতন করে ডিজাইন করে নিলাম।
নবম ধাপ
• তারপর ওই গ্লাসে সেই মিক্সড মিল্কশেক ঢেলে দিলাম।
দশম ধাপ
• ব্যস এভাবেই তৈরি হয়ে গেল কিটক্যাট মিল্কশেক।
ধন্যবাদ
ওয়াও আপু কি রেসিপি দেখালেন দেখে তো আর লোভ সামলাতে পারছিনা। ইচ্ছে করছে গ্লাসটা ধরে একটানে খেয়ে ফেলি। অসম্ভব লোভনীয় একটি মিল্কশেক তৈরি করেছেন। খুব সুন্দর করে ধাপে ধাপে কিটক্যাট মিল্কশেক তৈরি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গরমের সময় মিল্কশেক খেতে অসাধারণ লাগে। যদিও এভাবে কখনো বাসায় রেসিপি করে খাওয়া হয় নাই। তবে রেস্টুরেন্টে গিয়ে মাঝে মাঝে খাওয়া হয়। আপনার মিল্কশেক রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো দিদি। অসাধারণ ভাবে উপস্থাপনা করেছেন আপনি। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দিদি আপনি আজকে চমৎকার ভাবে কিটক্যাট মিল্কশেক তৈরী করার পদ্ধতি শেয়ার করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
ওয়াও দিদি কিটক্যাট মিল্কশেক দেখতে অসাধারণ হয়েছে। এভাবে আমি কখনো তৈরি করে খাইনি। তবে আপনার এই কিটক্যাট মিল্কশেক আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ।মনে হচ্ছে এখান থেকে নিয়ে খেয়ে নেই। আমি আপনার এই ধাপ গুলো দেখে অবশ্যই বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করব। আমার কাছেও আপনার মতো আইসক্রিম ও চকলেট খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার এই কিটক্যাট মিল্কশেক দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে তারজন্য লোভ সামলানো যাচ্ছে না।দিদি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সত্যি বলতে দেখতেই কিন্তু চমৎকার এবং আকর্ষণীয় লাগছে মিল্কসেক টা। কিটক্যাট চকলেট এবং অন্য সব উপদান গুলোর ব্যবহার টা দারুণভাবে দেখিয়েছেন। অনেক সুন্দর এবং লোভনীয় হয়েছে এটা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
চকলেট মিল্কশেক দেখে তো জিভে জল চলে এসেছে দিদি। আমার তো ইচ্ছে করছে এখনই এটি খেয়ে ফেলি। আপনার মত আমারও কিটক্যাট চকলেট খুবই পছন্দ। সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় লাগছে চকলেট সস দিয়ে গ্লাসের মধ্যে ডিজাইন করার ব্যাপারটা। ধন্যবাদ দিদি এতো সুস্বাদু এবং লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
বাহ দিদি বেশ চমৎকার তো ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিটক্যাট মিল্কশেক তৈরী, বেশ চমৎকার ভাবে আপনি কাজটি সম্পন্ন করেছেন, এবং যথাযথ বর্ণনার মাধ্যমে আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন দিদি।
ওয়াও আপু,দেখে আর লোভ সামলাতে কষ্ট হচ্ছে। ক্যাটবেরি বলে কথা।দেখেই মনে হচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। প্রতিটি ধাপ খুব ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ
এই গরমের জন্য খুবই লোভনীয় এক পানীয় বলা যায়। খেতে দারুণ হবে তা দেখেই কিন্তু বুঝা যাচ্ছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি এমন সুন্দর এক রেসিপি আমাদের মাঝে শ্যেয়ার করার জন্য। আমি বাসায় চেস্টা করে দেখবো একদিন।
কিটক্যাট মিল্কশেক তৈরী করার পদ্ধতি দেখে ভালো লাগলো। একসময় এভাবে তৈরী করে খাওয়ার চেষ্টা করব। এত সুন্দর করে কিটক্যাট মিল্ক শেক তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।