গ্যাংটকের এমজি মার্গ এর কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে গ্যাংটকের এমজি মার্গ এর কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।
অনেকেই হয়তো জানেন আমি ডিসেম্বরের বড়দিনের ছুটিতে নর্থ সিকিম ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমাদের ট্যুর প্রায় দশ দিনের মতো ছিল। তার মধ্যেই আমরা গ্যাংটক দার্জিলিং এর কিছু জায়গা, লাচেন এবং লাচুং ঘুরে এসেছি। আমরা প্রথম দিন নিউ জলপাইগুড়িতে ছিলাম দ্বিতীয় দিনকে আমরা গ্যাংটক গিয়েছিলাম এবং সেখানেই রাত্রিটা থেকে ছিলাম। আমরা যেদিন গ্যাংটক এ গিয়েছিলাম সেদিন অসম্ভব ঠান্ডা ছিল। আর আমাদের ঘোরার ছটা দিন সূর্যের মুখ পর্যন্ত দেখিনি এত পরিমান কুয়াশা ছিল এবং যেদিন আমরা গ্যাংটক এ গিয়েছিলাম সেদিন দুপুরবেলা খেয়েদেয়ে গ্যাংটকের এমজি মার্গ এ গিয়েছিলাম। এই এমজি মার্গ হল গ্যাংটকের অত্যন্ত জনপ্রিয় শপিং এভিনিউ যা শুধুমাত্র স্থানীয় এবং পর্যটকদের জন্যই বিখ্যাত শপিং স্পট নয়,এটি শহরেরও জনপ্রিয় হ্যাংআউট স্থান ও বটে। এখানকার মার্কেট এতটাই বড় এবং এতটাই সুন্দর যে কলকাতার বড় বড় মার্কেটগুলোকেও হার মানিয়ে দেয়। আর এই মার্কেট এ বিকেল বেলায় এলে অত্যন্ত সুন্দর লাগবে কারণ খুব সুন্দর ভাবেই মার্কেটটা লাইট এবং ফুল দিয়ে সাজানো । এই মার্কেটে সব ধরনের জিনিসই পাওয়া যায়। যেহেতু আমরা ঠান্ডার মধ্যে গিয়েছিলাম সেহেতু পুরো মার্কেটেই শীতের জামা কাপড়ই বিক্রি হচ্ছিল এবং সেগুলো ভীষণ ইউনিক স্টাইলের। আমরা মোটামুটি এখানে তিন ঘন্টার কাছাকাছি থেকে ছিলাম এবং কিছু কিছু জিনিস শপিং করেছিলাম তার মধ্যে আমি এখান থেকে বুদ্ধের মূর্তি কিনেছিলাম যেটা গ্যাংটক এর গ্যাংটকের বৌদ্ধ সংস্কৃতি এবং প্রচারের জন্য খুব পরিচিত এবং এই বুদ্ধের মূর্তি সমস্ত দোকানগুলোতে পাওয়া যায়। তাছাড়াও এখানকার চা কিন্তু খুব বিখ্যাত। তাই জন্য জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের কিছু চা পাতা কিনেছি। আর কিছু জামাকাপড় কিনেছিলাম এখান থেকে। এই মার্কেটে যতক্ষণই থাকি না কেন সময় যে কিভাবে চলে যায় বোঝাই যায় না। খুব একটা বেশিক্ষণ থাকতে পারিনি বলে বেশি কেনাকাটা করতে পারিনি। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে এই মার্কেটের ভিতরে কিছু নাম না জানা শীতকালীন ফুলের ফটো এবং মার্কেটের ভিতরে তোলা কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের খুব ভালো লাগবে।
ডিভাইস | Redmi note 9 |
---|---|
লোকেশন | (গ্যাংটকের এমজি মার্গ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কেমন আছেন দিদি, আশাকরি ভাল আছেন।আপনি আজ বেশকিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, যা কিনা অদ্ভুত রকমের সুন্দর লাগছে।আপনি আপনার পরিবারের সাথে বড়দিনের ছুটিতে ১০ দিনের জন্য সিকিম ঘুরতে গিয়েছিলেন।কিন্তু তখন অনেক বেশি কুয়াশা ছিল। আপনারা গ্যাংটকের কিছু জায়গায় গিয়ে সেখানে গ্যাংটকের এমজি মার্গ শপিং স্পটে গিয়েছিলেন।এখানকার মার্কেটগুলো এত বড় আর এত সুন্দর যে কলকাতাকেও হার মানায়।এই মার্কেট এত সুন্দর হওয়ার কারন হচ্ছে লাইটিং ও ফুল দিয়ে সাজানো। এই মার্কেট থেকে আপনি বুদ্ধ মুর্তি ও কিনেছিলেন।এখানে ভাল ভাল ব্রান্ডের চা ও পাওয়া যায়, আপনি তাও নিলেন।তখন খুব শীত পড়াতে শীতের খুব আনকমন শীতের পোশাক সেখানে অনেক ছিল।আপনি শীতের কাপড়ও নিলেন।মার্কেটের বেশকিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, অসাধারণ হয়েছে ফটোগ্রাফিগুলো। দিদি অনেক ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আর আপনার অনুভুতি গুলো শেয়ার করার জন্য। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
দিদি আপনার আগের পোস্ট গুলোতে দেখেছিলাম আপনি সিকিম ঘুরতে গিয়েছেন।কিছু দিন ধরে অনেক ঠান্ডা ছিল কিন্তু আজ একটু রৌদ দেখা দিয়েছে বলে ঠান্ডা কম ছিল। ঠান্ডার মধ্যে ঘুরাঘুরির মজাই আলাদা। যাই হোক গ্যাংটকের এমজি মার্গের খুব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটি ফুলের ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে তবে একটা ফুলেরও নাম জানিনা। এছাড়া মার্কেটের ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ দিদি আপনার সুন্দর মুহূর্ত আর সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
গ্যাংটকে কখনও যাওয়া হয় নি।আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে গ্যাংটকের সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম।ফটোগ্রাফি গুলো মুগ্ধ হয়ে গেলাম দিদি।গ্যাংটকের এমজি মার্গ ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
দিদি আপনি কয়েকদিন আগে বেড়াতে গিয়েছিলেন আমরা সকলেই জানি। আসলে এই জায়গাগুলোতে যাবার সৌভাগ্য কখনো হবে কিনা জানিনা তবে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো। মার্কেটটি সত্যিই অনেক বড়। আর নাম না জানা বিভিন্ন শীতকালীন ফুলগুলো দেখতে খুবই সুন্দর। আসলে ফুলের সৌন্দর্য দেখলে সব সময় আমরা মুগ্ধ হয়ে যাই। আপনি যেই সময়টাতে বেড়াতে গিয়েছিলেন সেই সময়টাতে সব জায়গাতেই প্রচন্ড শীত পড়েছিল। তাই তো রোদের দেখা মেলেনি। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
প্রিয় দিদি প্রথমে আমার নমস্কার ৷
আপনার ট্রাভেল ভ্রমন অনেক আনন্দ ও নিরাপদ হোক এমনটাই কামনা ৷ যা হোক যতটা মনে পড়ছে এর আগে বড় দাদা ও এই জায়গায় গিয়েছিল ৷ তবে দিদি এই শীতের সময়টা তে ঘোরাঘুরি অনেক আনন্দের ৷ আপনি গ্যাংটকে অনেক শপিং করেছেন এরপর আবার বৌদ্ধ মূর্তি নিয়েছেন ৷
যা হোক প্রতিটি ফুলের ফটোগ্রাফি আর মার্কেটের ফটোগ্রাফি দারুন ছিল ৷
ধন্যবাদ দিদি
দিদি ভাই, গ্যাংটকের ভিডিও মুহুর্ত আমি ইউটিউবে বহুবার দেখেছি, সত্যি বলতে কি আপনি যেমনটা বর্ণনা দিয়েছেন আসলেই জায়গাটা তেমনি সুন্দর। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ভালোই লাগলো দেখে। বিশেষ করে ফুলের ছবি গুলো।
শীতকালীন এরকম সুন্দর সুন্দর ফুলের নাম গুলো আমারও সঠিকভাবে জানা নেই কিন্তু ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ অসাধারণ ভাবে তুলেছো দিদি। গ্যাংটকে আমি যদিও কোনদিন যাইনি কিন্তু যারা যারা ঘুরতে গেছে তারা ওইখান থেকে চা পাতা কিনে নিয়ে আসে, আমিও শুনেছি ওইখানকার চা বেশ ফেমাস।
দিদি আপনি সবাইকে নিয়ে অনেক সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। আপনার পোস্ট পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। বুঝতেই পারছি সবাইকে নিয়ে চমৎকার মুহূর্ত কাটিয়েছেন। গ্যাংটকের এমজি মার্গ এর কিছু ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রথম ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ হয়েছে। আর ভাল্লুকের ছবি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনার ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝতে পারছি এমজি মার্গ মার্কেটটি কত সুন্দর হবে। অনেক ধরনের ফুল দিয়ে সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে। দশ নাম্বার ছবিতে আপনাকে অনেক সময় নিয়ে খুজেছি। লাষ্ট মনে হলো আপনি মনে হয় মাঝখানে আছেন,হি হি হি। ধন্যবাদ আপু।