বাবুঘাট ব্রিজে কাটানো কিছুটা সময়।। //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে বাবুঘাট ব্রিজে কাটানো সন্ধ্যের মুহূর্তটা ভাগ করে নিলাম।
এই ওভারব্রিজটি এতটাই সুন্দর দেখতে নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না ।ভীষণ সুন্দরভাবে লাইট দিয়ে সাজানো রয়েছে। এখানে ঘুরতে যাওয়া মানে এমনিই মন ভালো হয়ে যাওয়া। এবং তার সাথে খুব সুন্দর একটা সময় কাটানোর মত জায়গা ।আমরা যখন গিয়েছিলাম একটু রাত হয়ে গেছিল তাই জন্য শুধু আমরা চারজনে ছিলাম ।এরকম সচরাচর দেখতে পাওয়া যায়না। কোনো লোক নেই শুধু আমরাই ছিলাম ।সামনেই লঞ্চঘাট ।এই ওভার ব্রিজ থেকে লঞ্চঘাট দেখতে দারুন লাগছিল ।বেশ কিছুক্ষণ ওখানে থাকলাম। ছবি তুললাম। গল্প করলাম। তারপর ওখান থেকে বেরিয়ে গেলাম ।
এবার হল খাওয়া দাওয়ার পালা।আসলে সন্ধ্যেবেলা সেভাবে কিছু খাইনি বলে ভাবলাম খেয়েই বাড়ি ঢুকবো ।তাই জন্য ওখান থেকে এসপ্ল্যানেড চলে গেলাম। বাবু ঘাট থেকে এসপ্ল্যানেডের দূরত্ব ১০ মিনিট মতো। ওখানে গিয়ে বার্গার কিং এ গেলাম ।এই বার্গার কিং জায়গাটা বার্গার জন্য ভীষণ ফেমাস। আর আমার খুব প্রিয় এই জায়গাটা। আমি বার্গার খেলে একমাত্র এখান থেকেই খাই ।কারণ এত সুন্দর করে তাই জন্যই প্রতিবার এখানেই আসি। তার সাথে চিকেন উইংস,ফ্রেঞ্চ ফ্রাই আর কোল্ড ড্রিংকস নিলাম । এরপর আইসক্রিম নিয়েছিলাম । কিন্তু সেদিন আমার ভীষণ ঠান্ডা লেগে গেছিল তাই আমি আর খাইনি ,আইসক্রিম বোন খেয়েছিল। কিন্তু এখানে আইসক্রিমও দারুণ খেতে। আমার ভীষণ প্রিয়।
যাইহোক সব মিলিয়ে খুব ভালো একটা দিন সেদিন কাটিয়েছিলাম।
গত পর্বটিও পড়েছিলাম দিদি , দুজনে নৌকায় চড়ে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছেন আর বাবুঘাটের কথা তো অনেক আগে থেকেই কম বেশি একটু হলেও জানি । ফটো গুলো দেখেই অনুমান করে নিলাম সেখানকার সৌন্দর্য্য। বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন যে দুজনে এই ভেজা সন্ধ্যেতে তা কিন্তু দেখেই বোঝা যাচ্ছে । বেশ মিষ্টি লাগছে দুজনকে । শুভেচ্ছা রইল ।
জি আপু গত পর্বে পড়ে ছিলাম আপনি প্রিন্সেস ঘাটে গিয়েছিলেন। এমন ঘাটে ঘোরাঘুরি করতে আমার কাছেও খুব ভালো লাগে ।নদিতে ফেরি ,লঞ্চ দেখতে বেশ ভালো লাগে। আপু যেমন খাওয়া দাওয়া পছন্দ করেন তেমন ঘোরাঘুরি পছন্দ করেন। তা আমরা আপনার পোস্টগুলো পড়লে বুঝতে পারি। আর সাথে যদি থাকে ছোট দাদা তাহলে তো কোন কথাই নেই।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু বাবুঘাট ব্রিজ এ ঘোরাঘুরির সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভালোবাসা ভালো লাগার মুহূর্তগুলো মধুর হয়। যদি ওই স্থানটি দর্শনীয় কোন স্থান হয়। বালুঘাটের দৃশ্য টি সত্যিই দারুণ দেখার মত কারুকাজ করছে। খুবই ভালো লেগেছে যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারেনি। এবং কি অন্যান্য ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুন ছিল। আপনার প্রিয় খাবার গুলো সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা আছে। আপনাদের দেখেই বুঝতে পারছি খুব মনোরম পরিবেশে ভালোবাসার মধুরতম সময়টুকু পার করেছেন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন দিদি।
বালুঘাট ব্রিজ টি সত্যি অনেক সুন্দর। আপু আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং অনেক সুন্দর একটি জায়গায় ঘোরাঘুরি করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটি ভীষণ সুন্দর। অনেক সুন্দর ভাবে সাজানো একটি জায়গায় ঘুরতে গেলে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। আপনাদের দুজনের জন্যই অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু।
মনকে প্রফুল্ল রাখতে,এক ঘেয়েমিতা দূর করার জন্য আমাদের উচিত এভাবে মাঝেমধ্যে কোন না কোন স্থানে ভ্রমণ করতে যাওয়া। মন ফ্রেশ রাখতে কিছুটা সময় অতিবাহিত করার জন্য যাওয়া একান্ত প্রয়োজন। পূর্বের পোস্টটা আমার ভালো লেগেছিল। পুনরায় আজকে এই পোস্টটা করেছেন দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো।
সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি সময় কাটিয়েছেন দিদি, বিশেষ করে ব্রিজের ছবিগুলো অসাধারণ ছিল। ছবিগুলো দেখেই আমাদের হাতিরঝিল ব্রিজ গুলোর কথা মনে পরে গেল। রাতের বেলায় এরকমই চমৎকার লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে দিদি।
একটা বিষয় বেশ ভারো আন্দাজ করতে পেরেছি, দিদি আবার বেশ ঘোরাঘুরি পছন্দ করেন। অবশ্য এটা আমাদের জন্য ভালোই হয়েছে, ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক কিছুই জানার সুযোগ পাচ্ছি এবং নোট করে রাখছি, ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে ঘুরে ঘুরে দেখবো সব, হি হি হি।
হ্যা, এই ব্রিজটাও সুন্দর লাগছে, ডিজাইনটা একটু ব্যতিক্রম মনে হয়েছে তবে বেশ আকর্ষণীয় লাগছে। আর খাবারগুলো সব সময়ের মতো বেশ লোভনীয় ছিলো। ভালো থাকুন সব সময় দিদি।
আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে বাবু ঘাটে অত্যন্ত আনন্দের সাথে সময়টুকু কাটিয়েছেন। আর আপনার পোষ্টের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। বাবু ঘাটে কাটানো সময় গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।