আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাটে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।কিছুদিন আগে আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাটে ঘুরতে গেছিলাম ।আর তারই কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
গঙ্গার ঘাট যে আমার অনেক প্রিয় একটি জায়গা তা আমি বহু পোস্টেই বলেছি। গঙ্গার ঘাট মাসের মধ্যে চার পাঁচ বার ঘুরতে আসা হয়ে যায় ।খুবই ভালো লাগে সময় কাটাতে এই গঙ্গায় ঘাটে। আমরা প্রায় বাগবাজার গঙ্গার ঘাটে যাই তাই ভাবলাম এবার অন্য কোনো গঙ্গার ঘাট অর্থাৎ আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাট থেকে ঘুরে আসি । বাগবাজার গঙ্গার ঘাটের মত আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাট ওতটা বড় নয়। শুধু যাত্রীদের যাওয়ার কিছুটা জায়গার ব্যবস্থা রয়েছে । যেহেতু ওই ঘাট থেকে লঞ্চ চলাচল করে সেইটুকু জায়গা যাতায়াতের জন্য আছে। পাশে ছোট একটা জায়গা রয়েছে বসার জন্য।
.jpeg)
.jpeg)
.jpeg)
তাছাড়া বৃষ্টি পড়ছিল ওই সময়টাতে তাই জন্য বেশি ভালো লাগছিল গঙ্গার ঘাটটা ।যেহেতু অল্প সময়ের জন্য বৃষ্টি পড়েছিল আর তার সাথে সাথেই মেঘের খেলা চারিদিকেm সব মিলিয়ে জল আর আকাশটা দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগছিল। আর এরকম গঙ্গার ঘাটে খোলা আকাশ দেখতে দারুণ লাগে ।আর বিকেলবেলার সময়টা নৌকা ,লঞ্চ এসব চলে সেগুলো দেখলেও মন ভরে যায় ।বেশিক্ষণ না থাকলেও প্রায় আধঘন্টা মত ছিলাম খুব সুন্দর ভাবে গঙ্গার ঘাটের প্রকৃতিটাকে উপভোগ করলাম ।তাই সেই প্রকৃতির ছবি আজ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।
.jpeg)
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাটে, আপনি যে বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন দিদিভাই, তা আপনার সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে। বেশ ভালই উপভোগ করলাম প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো।
শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য 🙏
নদীর পাড়ের জায়গাটা তো অনেক সুন্দর। তবে নদীর পাড়ে যখন একটানা ঝুম বৃষ্টি হয় তখন কিন্তু সেই সৌন্দর্যটা আরো বেড়ে যায়। আপনাদের ওখানে বৃষ্টি হলেও আমাদের এলাকায় যেন বৃষ্টি একদম নেই বললেই চলে যাই হোক আপনার কাটানো সুন্দর সময়টুকু শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দিদি।
গঙ্গার ঘাট আপনার খুব প্রিয় পূর্বে আরো অনেকগুলা পোষ্টের মাধ্যমে জেনেছি।
আসলে নদীর পাড় ভ্রমণ করতে আমারও অনেক ভালো লাগে আপনাদের গঙ্গা বেয়ে আমাদের বাংলাদেশে পদ্মা। পদ্মা নদী আমার বাড়ির পাশ দিয়ে গিয়েছে। আমিও কাজের ফাঁকে ছুটিতে গেলে সময় পেলেই বন্ধুদের সাথে পদ্মা নদীতে গোসল করা সাঁতার কাটা মাছ ধরা বিভিন্নভাবে ভালো সময় পার করি।
গঙ্গার ঘাটে নিশ্চয়ই আপনি অনেক ভালো সময় পার করেছেন।
গঙ্গার ঘাটে যেতে আপনার খুব ভালো লাগে, এটা কয়েকটি পোস্ট পড়েই জানতে পেরেছিলাম। বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সময় কাটাতে সত্যিই খুব ভালো লাগে। আমিও প্রায়ই শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে গিয়ে সময় কাটাই বিকেল বেলা। নদীর পানি, আকাশ,বাতাস সবমিলিয়ে বেশ উপভোগ করি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি আপু। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
বাহ্ অসাধারন কিছু ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আজও দেখছি আপনি গঙ্গা ঘাটে ঘুরতে যাওয়ার কিছু মূহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। এত সুন্দর একটি পরিবেশের কথা শুনে মনটা কেমন যেন একটি আনচানই করছে। মনে হচেছ ছুটে যাই বৃষ্টি মেঘ আর গঙ্গার পানির ঢেউ দেখতে এক দৌড়ে। কিন্তু কি করে আর যাবো। তবে সত্যি বলছি দিদি আপনার এই গঙ্গার গল্প পড়তে পড়তে আমিও গঙ্গার প্রেমে পড়ে গেছি।
আপু গঙ্গার ঘাট আপনার খুব প্রিয় একটি জায়গা তা জানা ছিল, তবে এই ঘাটে মাসে অন্তত চার-পাঁচবার আসা-যাওয়া করা হয়, এ কথা জানা ছিল না। এত সুন্দর জায়গা তা ফটোগ্রাফি দেখে বুঝতে পারছি। আর এমন মনোমুগ্ধকর জায়গা, খোলামেলা আবহাওয়া সেইসাথে নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য থাকলে সেখানেতো মন বারবার যেতে চাইবে। যাইহোক আপু, আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাট নিয়ে আপনার সুন্দর অনুভূতিটুকু পড়ে খুব ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এই ঘাট বড় না হলেও সুদর্শনীয়। যেহেতু এখানে লঞ্চ চলাচল করার ব্যবস্থা রয়েছে তাই বলতে পারি সুদর্শনীর স্থান। যেখানে একজন মানুষ উপস্থিত হয়ে তার মনের কষ্ট লাগাটা দূর করতে পারবে। কারণ এখানে প্রাকৃতিক দৃশ্য অনুভব করা যাবে আর নদীর সুন্দর দৃশ্য অনুভব করা যাবে। যাইহোক ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর জায়গায় এসে ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করা দেখে।
জ্বী দিদি গঙ্গার ঘাট আপনার প্রিয় একটা জায়গা এটা বহুবার বলেছেন, সত্যি কিছু জায়গা থাকে যার প্রতি অন্য রকম একটা টান কিংবা ভালোবাসা থাকে, বার বার সেখানে যেতে মন চায়। প্রকৃতি ও পরিবেশ দুটোই বেশ মুগ্ধকরভাবে ফুটেছে আজকের ফটোগ্রাফিতে। ধন্যবাদ
গঙ্গার ঘাটের পরিবেশ সত্যিই অনেক দারুন। যেকোন নদীর পারে ঘুরতে আমারও অনেক ভালো লাগে। আমিও মাঝে মাঝে নদীর পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার চেষ্টা করি। দিদি আপনি গঙ্গার ঘাটে ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন আমরা সকলেই জানি। বৃষ্টি ভেজা দিন আর গঙ্গার ঘাটের খোলা হাওয়া সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি।
দিদি আপনার ব্লগের মাধ্যমে বাগবাজার গঙ্গার ঘাট সম্পর্কে কয়েক বার ধারনা পেয়েছিলাম। আজকে নতুন একটি ঘাট সম্পর্কে জানতে পারলাম। আর সেটা হলো আড়িয়াদহ গঙ্গার ঘাট। নদীর পারে সময় কাটাতে সব সময় ভাল লাগে। ধন্যবাদ দিদি।