ডায়মন্ড প্লাজাতে কিছুটা সময়।। //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে ডায়মন্ড প্লাজা ঘুরতে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
দিনটা মনে হয় গণেশ পূজার পরের দিনই হবে। হঠাৎ করেই দিদির সাথে বেরোনোর প্ল্যান হয়। দিদির কিছু কেনাকাটি ছিল তাই জন্য আমাদের বাড়ির কাছেই একটি দোকানে আসে। যাই হোক যে দরকারে এসেছিল সেটা খুব তাড়াতাড়ি মিটে গিয়েছিল । কাজ মিটে যাওয়ার পর ঠাকুর দেখবো ভাবলাম।তার মধ্যে আমাদের এই লেকটাউনে অনেক বড় করে গনেশ পূজা হয় ।তাই কয়েকটা গণেশ পূজোর প্যান্ডেল দেখলাম । এরপর সামনে একটা বাচ্চাদের ছোট একটা পার্ক ছিল যেখানে কিছুক্ষণ টিনটিনকে নিয়ে সময় কাটালাম।
এরপর ডায়মন্ড প্লাজা গেলাম। সেখানে গিয়ে প্রথমেই টিনটিনকে নিয়ে গেমিং জোনে ঢুকলাম । সবার প্রথমে ব্ল্যাকস গিয়ে একটি কার্ড নিয়ে আসলো গেম খেলার জন্য।তারপর টিনটিন অনেকগুলো গেম খেললো।আমরাও কিছু কিছু গেম খেললাম।বেশ মজা হলো। বেশ কিছুক্ষণ পর খেলা হয়ে গেলে টিনটিন আর ওখান থেকে বেরোতে চাইছিল না । কোনোরকমে বুঝিয়ে ওখান থেকে ওকে বার করে নিয়ে এলাম ।
আর শপিংমলে ঘুরতে এসেছি কিছু খাবো না তা তো হয় না তাই ডাইরেক্ট ফুড কোটে ঢুকে গেলাম। ওখানে গিয়েই টিনটিন আইসক্রিম খেতে চাইলো তাই সবার প্রথমে আইসক্রিম কিনলাম ।আর টিনটিনের ভীষণ পছন্দ পিৎজা তাই জন্য ডমিনোজ থেকে পিৎজা কিনলাম। তারপর আমরা মিত্র ক্যাফে থেকে ফিস ফিঙ্গার আর চিকেন কবিরাজি নিলাম। আর আমি একটা কোল্ড কফি নিলাম। তারপর বেশ কিছুক্ষণ গল্প করে বাড়ি চলে এলাম।
বাংলাদেশে এত বড় মন্ডপ করে গনেশ পুজা করতে দেখিনি। আপনার ছবিগুলো দেখে বুঝা যাচ্ছে বেশ ঘটা করেই গনেশ পূজা উদযাপন করা হয়েছে। ডায়মন্ড প্লাজার ছবি দেখে মনে হচ্ছে টিনটিন বেশি মজা করেছে। এত বড় গেমিং জোন পেলে বাচ্চারা কি বের হতে চায় সেখান থেকে? টিনটিন আপনার এবং তনুজা দিদির সাথে বেশ কদিন ধরে ভালই ঘুরছে। খাবারের ছবিগুলো বেশ সুন্দর হয়েছে এবং দেখেও ইয়াম্মি মনে হচ্ছে। ব্ল্যাক দাদাকে ছবিতে দেখতে পারলে আরও ভাল লাগত। ফ্যান্টম দাদা কে এখানে মিস করছি। ধন্যবাদ দিদি।
আজকে আপনার ফটোগ্রাফি এবং ভ্রমণ কাহিনী শুনতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনারা অনেক আনন্দময় মুহূর্ত পার করেছেন।টিনটিনকে সাথে দেখে খুবই ভালো লাগলো এবং টিনটিন বাবু প্রথমে আইসক্রিম খেতে চাইলো। তাই আপনারা প্রথমে আইসক্রিম খেলে। আপনাদের একসাথে দেখে ভালো লাগলো।
জয় গণপতির জয়, ধন্যবাদ দিদি আপনার মাধ্যমে গণপতির দর্শন করার জন্য। অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। সাথে বৌদি ও তিনদিন বাবু রয়েছে। সকলের জন্য শুভকামনা রইল।
ডায়মন্ড প্লাজাতে অসম্ভব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন আপু।ডায়মন্ড প্লাজাতে বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি এবং বিভিন্ন খাবারের ফটোগ্রাফির সাথে আমাদের প্রিয় টিনটিন বাবুর ফটোগ্রাফিটিও অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। পাশাপাশি আপু আপনার এবং আমাদের প্রিয় বৌদি, টিনটিন বাবু এবং আমাদের ছোট দাদাকেও অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। অনেক সুন্দর কাটানো মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য প্রিয় আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক ধন্যবাদ দাদা।
আপনাদের একসাথে দেখতে সবসময় খুব ভালো লাগে কেনো জানিনা আমার!!এসব গেমস গুলো খেলতে আসলেই ভালো লাগে।খাবার গুলো দেখেই তো লোভ লাগছে।
গেমস তো টিনটিন এর থেকে বেশি আমরা খেলছিলাম😜।খাবার গুলো লোভনীয় হলেও খেতে আর সেই ভাবে কেউ পারেনি 🤭।
তা তো বোঝাই যায়,সব খালি টিনটিনের নাম হয়।😜😜😜
🤣🤣😜।
আজ টিনটিন কে বেশ প্রাণবন্ত লাগছে দেখতে।আর আইসক্রিম পিৎজা পেয়ে নিশ্চয়ই আরো খুশি হয়ে গেছিলো! একটা কথা জানার ছিলো শুনেছি মিত্র ক্যাফের প্রথম যে দোকান টা সেখানকার খাবারই নাকি সুস্বাদু,বাকি যে ব্রাঞ্চ গুলো হয়েছে সেগুলো নাকি অত সুস্বাদু নয়, এটা কি সত্যিই?
না না সেই রকম কোনো ব্যাপার নেই। আমার তো আবার শোভাবাজারের মিত্র ক্যাফের থেকে ডায়মন্ড প্লাজা বেশি ভালো লাগে।
আমি আবার আমার এক বান্ধবীর খেকে শুনলাম ডায়মন্ড প্লাজা নাকি ওর ভালো লাগে না। আচ্ছা ডায়মন্ড প্লাজা তে কোন ফ্লোরে? বারবিকিউ যেই ফ্লোরে আছে সেটায়ই?
হ্যা
ওরে বাবা! ফুচকা, ফিস ফিঙ্গার, চিকেন কবিরাজি, পিজ্জা ,আইসক্রিম, কোল্ড কফি এত কিছু খেলে তোমরা দিদি। ঘোরাঘুরির আনন্দের সাথে খাওয়া-দাওয়ারও অনেক আনন্দ করেছিলে তা বুঝতে পারা যাচ্ছে। আমাদের টিনটিন বাবুর গেম এত প্রিয় এটা আগে আমার জানা ছিল না। টিনটিন বাবু ল্যাপটপ, মোবাইল নিয়েই গবেষণা করতে ভালোবাসে সেটা জানতাম। কিছু বলা যায় না আমাদের টিনটিন বাবু বড় হয়ে নামকরা গেমিং এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারে।
সব কিছু খেতে পারিনি 🤭। আর আমিও কদিন ধরে দেখছি ওর গেম ভালো লাগছে।