।।বাগবাজার ঘাট এ কয়েকটি ফটোগ্রাফি।।
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন। সুস্থ আছেন।গঙ্গার ঘাট এক আলাদাই ভালো লাগার জায়গা ।এর আগে আমি বহুবার বহু পোস্টে এই বাগবাজার ঘাটের কথা বলেছি ।।তবু আজ আবারও সেই বাগবাজার ঘাটের কিছু মুহূর্ত এবং ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি সকলের খুব ভালো লাগবে।
বেশ কয়েকদিন আগে কোথাও একটা ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছিল। কেন জানিনা আমার গঙ্গার ঘাটে যাওয়ার জন্য মন খুব টানে। কারণ গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে একটা আলাদাই প্রশান্তি কাজ করে । সন্ধ্যেবেলার দিকে এত মানুষজন এখানে আসে ,কিভাবে যে সময় চলে যায় তা বোঝাই যায় না ।অনেকেই আছে যারা একা বসে থাকে ।আবার অনেকে আছে বন্ধুদের সাথে গল্প করতে বা কিছুটা সময় কাটাতে। আমারও সেরকম ঘোরার ইচ্ছা হয়েছিল বলেই এখানে এসেছিলাম। তখন সবে পড়ন্ত বেলা ,সূর্য ডুবছে। এই সময়টা যেন আরও বেশি অপরূপ হয়ে ওঠে ।আর যখন সূর্যটা ডুবে দূর আকাশে তাকালে মনে হয় জলের মধ্যেই ডুবে যাচ্ছে ।আর আমার তো এইরকম পড়ন্ত সূর্য দেখতে খুবই ভালো লাগে ।সেজন্য আমি যতবার পারি বিকেল বেলায় যাওয়ার চেষ্টা করি যাতে এই সৌন্দর্যটা উপভোগ করতে পারি ।আমরা যেদিন গেছিলাম সেদিন কোনো পুজো ছিল তাই বহু মানুষ এই গঙ্গার ঘাটে পুজো দিতে এসেছিল, তাই খুব ভিড় ছিল। আর আমাদের কাছাকাছি গঙ্গার ঘাট বলতে এই বাগবাজার ঘাট। তাই যতবার মন চায় চলে আসতে পারি ।
সব থেকে ভালো লাগে এই গঙ্গার ঘাটের পাশাপাশি লঞ্চঘাট আর এই বাগবাজার ঘাট থেকে লঞ্চে করে হাওড়া, বেলুড় ,দক্ষিণেশ্বর যাওয়া যায় । অনেকে আছে এই লঞ্চঘাটে বসেও গল্প করে ।কিন্তু বেশ কয়েকদিন হল এই লঞ্চঘাটে বসে গল্প করতে দেয় না তাই অনেকে সেই সুবাদে টিকিট কেটে লঞ্চঘাটে বসে থাকে। কত মানুষ আসা যাওয়া করে তাদের দেখতে দেখতেওর অনেকটা সময় কেটে যায় । আজ আমি সেই লঞ্চঘাটের এবং বাগবাজার ঘাটের কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি সকলের খুব ভালো লাগবে।
ডিভাইস | One plus |
---|---|
লোকেশন | বাগবাজার ঘাট |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কিছু কিছু জায়গা আছে যেই জায়গাগুলোতে গেলে মানসিক প্রশান্তি আসে। আর নদীর পাড়ের জায়গা গুলো বেশি ভালো লাগে। দিদি আপনি বাগবাজার ঘাটে গিয়েছিলেন এবং সেখানে গিয়ে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। সেই সাথে দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দিদি বাগবাজার ঘাটের বেশকিছু ফটোগ্রাফি আজ শেয়ার করলেন। ফটোগ্রাফি গুলো এক কথায় অসাধারন হয়েছে। আমার কাছে একদম জীবন্ত লাগছে।মনে হচ্ছে আমি ও দাঁড়িয়ে দেখছি।😍ফটোগ্রাফিতে আপনি খুব ই দক্ষ।অনেক ভাল লাগলো আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে। ধন্যবাদ দিদি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
লঞ্চঘাটের আর বাগবাজার ঘাটের খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দিদি। সত্যিই সন্ধ্যেবেলায় বা বিকেল বেলায় গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে যেন এক আলাদা শান্তি পাওয়া যায়। কত মানুষ এখানে সময় কাটাতে আসে সেটা দেখলেও যেন অনেক ভালো লাগে। আর বিকেল বেলার এই পড়ন্ত সূর্য দেখতে পাওয়া সৌভাগ্য থাকলে আর তো কোন কথাই নেই।
জায়গাটা দেখে ভালো লাগলো। পরিবেশ অনেক সুন্দর। সূর্য অস্তের ছবি গুলো অসাধারন এসেছে। দিদি আপনি অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভালো থাকবেন।
গোধূলি বিকেলটা নদীর পাড়ে অতিবাহিত করতে আমারও অনেক ভালো লাগে আমিও মাঝে মাঝে এই সময় পেলে পদ্মার পাড়ে গিয়ে বিকেলের সময়টা অতিবাহিত করি।।
গোধূলি বিকেলের অসাধারণ কিছু আলোকচিত্র এবং আপনার সুন্দর অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগলো জানতে পারি।।
গঙ্গার ধারে বসে থাকলেও মনে আলাদা একটি প্রশান্তি কাজ করে। ঘুরতে ইচ্ছা করছিল তাই বাগবাজার ঘাটে গিয়ে সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন এবং সেটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন বেশ ভালো লাগলো দিদি। সূর্য ডোবার মুহূর্তগুলো অসাধারণ ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দিদি।
বিকেলবেলা অপরূপ দৃশ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। বিশেষ করে সূর্য অস্ত যাওয়ার ফটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাহ্ বাগবাজার ঘাটের গোধূলি বেলায় বেশ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করলেন দিদি। প্রতিটি ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ। তার সাথে ছিল আপনার মন ভুলানো বর্ণনা গুলো। জাস্ট ওয়াও দিদি।
আপু আপনি বাগবাজার ঘাট থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই আমি বুঝতে পেরেছি যে আপনি ফটোগ্রাফি করতে খুবই দক্ষ। আপনার পোষ্টের পাঁচ নাম্বার ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। অসাধারণ সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রকৃতিপ্রেমী মানুষের কাছে নদীর পাড় এমনিতেই বেশ আকর্ষণীয়। নদীর পাড়ে বসে থেকে ডুবন্ত সূর্যের অস্ত যাওয়া দেখার দৃশ্য যে কারো মনকে এমনিতেই হালকা করে ফেলবে। বেশ উপভোগ করলাম আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো। শুভেচ্ছা রইল দিদি ভাই।