ময়দান এবং ভিক্টোরিয়ার এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে ময়দান এবং ভিক্টোরিয়ার কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম । আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
আমাদের প্রানের শহর তিলোত্তমা কলকাতা । এই শহরের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সত্যিই অতুলনীয়। কত কি না কলকাতায় দেখার মত জায়গা রয়েছে। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল থেকে করে বিড়লা প্ল্যানেটরিয়াম ,ময়দান, প্রিন্সেপ ঘাট ,জাদুঘর, বোটানিক্যাল গার্ডেন, আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেন, সাইন্স সিটি,রবীন্দ্র সরোবর আরো কত কি? হয়তো বলে শেষ করতে পারবো না ।
আমি যেহেতু কলকাতায় থাকি তাই এই জায়গা গুলো মেট্রো স্টেশন থেকে অনেকটাই কাছে বলেই আমার মনে হয়। তাই যখন ইচ্ছা হয় তখন চলে আসতে পারি। যেহেতু দূরত্বটা বেশি নয় ।
ময়দানে ঘুরতে এসে এত ভালো লাগে, যেন মনে হয় মন ভালো করার আরেক জায়গা। সামনেই ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল,ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল একটি রাজকীয় স্মৃতিসৌধ যা রানী ভিক্টোরিয়াকে নিবেদিত। এই দর্শনীয় স্মৃতিস্তম্ভটি সম্পূর্ণরূপে মার্বেল দিয়ে নির্মিত এবং ময়দানের সবুজ পটভূমিতে একটি উজ্জ্বল সাদা আভা রয়েছে। এই ভিক্টোরিয়া দেখার জন্য সকাল দশটা থেকে পাঁচটার মধ্যে যেতে হয় ।আর আমি পাঁচটার পরে গিয়েছিলাম বলে এই জায়গাতে ঢুকতে পারিনি। তাই বাইরে দিয়েই কয়েকটা ছবি তুলেছি। আসলেই কলকাতা আসলে এই জায়গাটা না দেখলেই নয়।
এই ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল এর উল্টোদিকেই রয়েছে ময়দানের মাঠ। ময়দান এর মাঠ এটি একটি বিরাট মাঠ। ক্রিকেট স্টেডিয়াম ইডেন গার্ডেনস, কলকাতা রেসকোর্স, নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম, রয়্যাল ক্যালকাটা গলফ ক্লাব ও বেশ কয়েকটি ফুটবল স্টেডিয়াম এই মাঠের অংশ। বিকেল বিকেল এই জায়গাতে এসেছিলাম বলে বিশাল হাওয়া ছিল আর তার সাথে ভীষণ সুন্দর সময় অতিবাহিত করে ছিলাম। যেগুলো এই ইট , বালির শহরে সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না ।তার সাথে ছেলেদের খেলাধুলো কিছুই এখন আর দেখা যায় না। যেটা ময়দানের মাঠে আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই চোখে পড়বে তাছাড়াও বহু মানুষের এখানে তাদের পরিবার নিয়ে আসে যাতে কিছুটা সময় তারা সুন্দরভাবে কাটাতে পারে ।
ডিভাইস | Vivo v21 |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আপু, আপনার তোলা ময়দান এবং ভিক্টোরিয়ার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। ময়দানের এরিয়াটা খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে ৭ নাম্বারের পুতুল গুলোর ফটোগ্রাফি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। চমৎকার একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপু আপনাদের ময়দানের মাঠের এরিয়া দেখে সত্যিই আমি অবাক হয়। এত বড় মাঠ শহরের মাঝখানে। বিকাল বেলা কত মানুষ আসে এখানে সময় কাটাতে। আমাদের দেশে হলে সরকারি লোকই মাঠটি খেয়ে ফেলতো। ধন্যবাদ আপু।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই মনে হচ্ছে জায়গাটা একদম মন ভালো করার মত। তবে আপনি যেহেতু পাঁচটার পরে গিয়েছেন সেই হিসেবে ভিতরে যেতে পারেননি এবং সেখানে গেলে হয়তো আমরা আরো কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পারতাম। যাই হোক যে ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন সেগুলো কিন্তু অসম্ভব সুন্দর। খোলা মাঠে সবাই মিলে কিছুটা সময় পার করতেও ভালো লাগে। তাছাড়া নিচে যে ছোট ছোট পুতুলগুলোর ছবি দিয়েছেন সেগুলো খুবই মায়াবী।
কলকাতা শহরের সব দর্শনীয় স্থানগুলো সবার কাছেই পছন্দের। হয়তো কোনদিন যাওয়ার সুযোগ হবে না। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো দিদি। দিদি আপনি সময় পেলে ঘুরতে যান দেখে ভালো লাগে। আসলে এত সুন্দর জায়গা গুলোতে গেলে মন ভালো হয়ে যায়। পুতুলের ফটোগ্রাফিটি কিন্তু বেশ সুন্দর লাগছে। পুতুলগুলো দেখতে ভারী মিষ্টি।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের উল্টোদিকে যে ময়দানের মাঠ রয়েছে তা সত্যিই অনেক অনেক বড় আপু। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এই ময়দানের মাঠ দেখতে যতটা ভালো লাগছে, আমার বিশ্বাস বাস্তবে এই ময়দানের মাঠ দেখতে তার চেয়েও বেশি সুন্দর লাগবে। ময়দান এবং ভিক্টোরিয়ার এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। খুব সুন্দর বর্ণনার মাধ্যমে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কি বিশাল একল ময়দান আপনাদের। অথচ ঢাকার শহরে এখন আর এত বড় ময়দান কোথাযও খুজে পাওয়া যাবেনা। কারণ সব মাঠ ময়দানগুলো এখন বড় বড় দালান কোঠায় পরিণত হয়েছে। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে বুঝা যাচ্ছে জায়গাটা ভীষণ সুন্দর। ইস আপু কেন যে পাঁচটার আগে আসেন নাই। তাহলে হয়তো আরো সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেতাম।
এতো বড় ময়দান দেখে তো আমার ইচ্ছে করছে সবাইকে নিয়ে ক্রিকেট খেলতে। একটা সময় অনেক মাঠ ছিলো, তখন ক্রিকেট খেলতাম দিনে কয়েকঘন্টা। তবে সেগুলো আর এখন হয়ে উঠে না। যাইহোক এতো বড় ময়দান দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল দর্শনীয় একটি স্থান। এমন জায়গায় ঘুরতে গেলে ভীষণ ভালো লাগে। যদিও আপনি বিকেল ৫টার পর গিয়েছেন। তাই ঢুকতে পারেননি। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো দিদি। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই দিদি বেশ সুন্দর সুন্দর স্পট রয়েছে, আমি অবশ্য সেটা ভালোভাবেই টের পেয়েছি। যার কারনে তিন দিন থেকেও সবগুলো স্পট ভিজিট করতে পারি নাই। ফটোগ্রাফিগুলো বেশ সুন্দর ছিলো আজকের।