পবনধামে ঘোরার কিছু মুহুর্ত
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।কিছুদিন আগে হরিদ্বার গঙ্গাঘাট এর কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে ভাগ করেছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে হরিদ্বারের আশেপাশে কিছু মন্দিরে ঘোরার মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
হরিদ্বার জায়গাটা এত সুন্দর যে আমার প্রথম দিনে এসেই এই জায়গাটি খুব ভালো লেগে গিয়েছিল ।প্রচুর লোক এখানে ঘুরতে আসে। বেশ জমজমাট এই জায়গাটি ।বেশ কয়েকদিন এই জায়গাটিতে আমরা থেকে ছিলাম ।আর যেদিন এসেছিলাম তার পরের দিনকে আমাদের হরিদ্বারের আশেপাশে কিছু মন্দির দেখতে যাওয়ার কথা ছিল। তাই সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে রেডি হয়ে আশেপাশের দর্শনীয় স্থানগুলো দেখতে বেরিয়েছিলাম।
প্রথমেই গিয়েছিলাম পবন ধাম বলে একটি মন্দিরে যে মন্দিরটিতে ঢোকার পরে খুব খুব সুন্দর লেগেছিল। সেখানকার কারুকার্য গুলো দেখার কত ছিল।
পুরো মন্দিরটি ছোট ছোট কাঁচের টুকরো দিয়ে বানানো ।আর এত সুন্দর যে ওখানে ঢোকার পর বেরিয়ে আসতে মন চাইছিল না ।ভীষণ শান্ত এবং নিরিবিলি আর অনেকটা জায়গা জুড়ে এই মন্দিরটি ছিল। বেশ অনেকক্ষণ সময় এখানে কাটিয়ে ছিলাম ।
আজ আমি পবন ধামের ঘোরার কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ কর লাম।এরপর আমরা অনেকগুলো মন্দির দেখতে গিয়েছিলাম সেগুলা আমি আপনাদের সঙ্গে পরের পর্বে ভাগ করে নেবো।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
পবন ধাম মন্দিরের পরিবেশটি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। একই সাথে মন্দিরের ভিতরে বিভিন্ন ধরনের দেবদেবীর মূর্তির ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আরো বেশি সুন্দর লাগছে।পবন ধাম মন্দির ভ্রমণ করে চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দিদি আপনি আজ পবনধামে ঘোরাঘুরি করার কিছু মূহুর্ত শেয়ার করেছেন।মন্দিরের চারপাশটা সত্যি ই খুব সুন্দর লেগেছে।সুন্দর কারুকার্য। এমন সুন্দর পরিবেশে গেলে সত্যি ই আসতে ইচ্ছে করেনা।আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দারুন লাগলো। অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
পবনধাম মন্দিরের ভিতরটা তো খুবই সুন্দর দিদি। কারুকার্য গুলো একেবারে দেখার মতো। এমন জায়গায় ঘুরতে গেলে মন খারাপ থাকলেও, ভালো হয়ে যাওয়ার কথা। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে দিদি। সব মিলিয়ে দারুণ সময় কাটিয়েছেন সেখানে। যাইহোক এমন চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
দিদি ভাই, আসলেই মন্দিরের ভিতরের কারুকার্য এক কথায় চোখ ধাঁধানো। বেশ উপভোগ করলাম ছবিগুলো।
ঘুরতে সবারই ভালো লাগে আর যদি হয় এটি কোন ধর্মীয় স্থান তাহলে তো কোনো কথাই নেই। কোন ধর্মীয় স্থানে গেলে মনটা শীতল হয়ে যায়। কারণ ঈশ্বরের শরণাপন্ন হলে জীবনের মোহ মায়া সব কিছু ভুলে যেতে হয়। মনে হয় তখন সারাটা জীবন যদি ঈশ্বরের সেবা করতে পারতাম। আমিও সময় পেলে ধর্মীয় স্থানে ঘুরতে যাই এখানে গেলে আর ফিরে আসতে মন চায় না। আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে আপনি খুব ভালোই ভ্রমণ করেছেন। পবনধামে ঘোড়ার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
দিদি পবনধাম মন্দিরের চারপাশটা কিন্তু বেশ সুন্দর। আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই কিন্তু বেশ বুঝা যাচ্ছে যে মন্দীর টি সত্যিকারের অর্থে বেশ সুন্দর ও দৃষ্টি নন্দন। আর আপনি তো অনেক উৎফুল্ল ভাবে আমাদের মাঝে আপনার পবনধাম মন্দির ভ্রমনের অনুভূতিগুলো শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ দিদি।