কোলাঘাটে বোনকে আনতে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে কোলাঘাটে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম। ।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
অনেকেই হয়তো জানেন আমার বোন কোলাঘাট থেকে পড়াশোনা করছে । তাই বেশিরভাগ সময়ই ওকে হোস্টেলে থাকতে হয়। কিছুদিন ধরেই বোন পরীক্ষার জন্য বাড়ি আসতে পারেনি, তাই পরীক্ষা যেদিনই শেষ হয়েছে তার পরের দিন ঠিক করলাম আমি আর ব্ল্যাকস ওকে গিয়ে নিয়ে আসবো ।আর ব্ল্যাক্সের সাথে যখন থেকে আমার কথা হয় তখন থেকে @blacks বলেছিল যে একদিন বোনকে আনতে কোলাঘাট যাবে। তাছাড়াও কোলাঘাট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজটি ভীষণ বড় এই ক্যাম্পাসটি অনেকটা জায়গা জুড়ে । আমরা গিয়েছিলাম বৃহস্পতিবার দিনকে হঠাৎ করে বুধবার দিন রাত্রেবেলা ঠিক করলাম যে পরেরদিন ভোর ভোর বেরোবো ।এরকম ভাবে সকালবেলা আগে কখনো বের হয়নি তাই একটা আলাদাই উত্তেজনা কাজ করছিল ।সময়ের অনেকটা আগেই ঘুম ভেঙে গিয়েছিল ।আমরা প্রায় ৭ টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলাম বোনকে আনার জন্য আর সকালবেলা রাস্তা যেহেতু ফাঁকাই থাকে তাই আমাদের যেতে মোটামুটি দু ঘন্টা মত লেগেছিল । কোলাঘাট যাওয়ার রাস্তাটা বেশ ভালোই লাগে ,তাছাড়া ও কোলাঘাট যাওয়ার মাঝখানে আমরা একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে চা আর ডিম টোস্ট খেয়েছিলাম।
এর পরও মোটামুটি নটার মধ্যে আমরা কলেজ পৌঁছে গেলাম । বোন আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল। এরপর বোনকে নিয়ে আমরা পুরো কলেজটা ব্ল্যাকস কে ঘুরে দেখলাম ।
তারই মাঝখানে কলেজের স্টুডেন্টদের আঁকা কয়েকটি দেওয়াল পেইন্টিং দেখলাম। আমার খুব ভালো লেগেছে। এই কলেজের যে কোনো অনুষ্ঠান হলেই এই দেওয়াল পেন্টিং গুলো স্টুডেন্টদেরকে দিয়েই করানো হয় । এই পেইন্টিং গুলোর মধ্যে আমার বোনেরও কিছু আঁকা ছিল । আপনাদের সাথে সেই সকল ছবি গুলো ভাগ করে নিচ্ছি ।আশা করি সকলে ভালো লাগবে ।
এরপরে আমরা কোলাঘাটের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের উল্টো দিকে শের ই পাঞ্জাব ধাবাতে ব্রেকফাস্ট করেছিলাম। সেই জায়গাটি খুবই সুন্দর । সেইখানে খুব সুন্দর সময় কাটিয়ে ছিলাম । সেটি পরের পর্বে ভাগ করে নেবো।
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
ছোট বোনকে আনতে দাদা সহ আপনি গেছেন ৷ সকাল সকাল বেড় হয়েছেন ৷ এরপর ডিম টোস্ট খেয়েছেন ৷ কলেজ ক্যাম্পাসের তোলা আর্ট আলোকচিত্র গুলো সত্যি অপূর্ব সৌন্দর্য ৷ সব মিলে অনেক ভালো লাগলো ব্লগটি পড়ে ৷
সকাল সকাল যে কোন জায়গা যাওয়ার মজাই আলাদা।ছোট বোনের পরীক্ষা শেষ হওয়াতে তাকে আনতে ছোট দাদা এবং আপনি গিয়েছেন,আপনাদেরকে দেখে ছোটবোন বেশ খুশি হয়েছে মনে হচ্ছে। দেওয়ালের পেইন্টিং গুলো আসলেই বেশ সুন্দর। ভালো লাগলো তিন জনকে দেখে।ধন্যবাদ আপু
সকাল বেলা উঠা খুব কষ্টের। তবে টেনশন থাকলে ঘুম এমনিতেই চলে যায়।দিদি আপনি বোনকে আনতে দাদাকে নিয়ে গেলেন।আর সুন্দর সময় কাটিয়েছেন জেনে ভাল লাগলো। সত্যি ই বলেছেন দেয়ালের ছবিগুলো দারুন ছিল।শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে খুবই কষ্টকর। তবে মাথায় টেনশন থাকলে ঘুম এমনি চলে যাই। যাই হোক আপনি আপনার বোনকে আনতে গিয়েছিলেন এবং অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।দেওয়ালের পেইন্টিং গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে।
আপনার বোন আপনার মতোই মিষ্টি দেখতে। সত্যি দিদি আপনারা দুই বোন দেখতে কিন্তু ভারী মিষ্টি। আর পাশে আপনার প্রিয় মানুষটিকে দেখে অনেক ভালো লাগলো। এত সকাল সকাল প্রিয় মানুষটির সাথে বেরিয়েছেন এবং বোনকে আনতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। কলেজ ক্যাম্পাসটা সত্যিই অনেক সুন্দর। আর স্টুডেন্টদের আর্ট গুলো কিন্তু সত্যিই দারুণ ছিল। আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। খাওয়া দাওয়ার পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দিদি।
খুব ভালো লাগছে স্বাগতা দি তোমাদের তিনজনকে একসাথে দেখে। আমি আর দাদা মিলে তো এক বছর আগে প্ল্যান করেছিলাম যে শক্তিগড়ে ঘুরতে যাব, কিন্তু এখন অব্দি কারও সময় হয়ে ওঠেনি। হা হা হা... আর তোমার বোন যে কোলাঘাট থেকে পড়াশোনা করে এটা আমি আজ জানলাম। সবগুলো ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে, আর খুব ভালো লাগলো তোমার পোস্টটা পড়ে।
প্রকৃতির ফটোগ্রাফিগুলো দারুণ ছিলো, সকালের দিকে সড়ক যেমন ফাঁকা থাকে ঠিক তেমনি প্রকৃতিও অনেক সতেজ থাকে। আর কলেজের ভিতর কিংবা চারপাশের দেয়ালের পেইন্টিংগুলো আমার কাছে বেশ ভালো লাগে, অন্য রকম একটা অনুভূতি কাজ করে।
বোনের সাথে দেখা করার জন্য আপনার মন হয়তোবা উতলা হয়ে উঠেছিল যার কারণে ছোট দাদাকে সঙ্গে নিয়ে আপনার বোনকে আনতে গিয়েছেন। আপনার বোনকে আনতে গিয়ে খুবই সুন্দর একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফিও দেখতে পারলাম ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
দিদি ব্ল্যাকস দাদার সাথে কোলাঘাট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে আপনার বোনকে আনতে যাওয়ার অনুভূতি পড়ে অনেক ভাল লাগলো। কোলাঘাটের রাস্তা গুলো সত্যিই অনেক সুন্দর। ক্যাম্পাসে স্টুডেন্টেদের আর্ট গুলোও অনেক সুন্দর। ধন্যবাদ দিদি।