৬ বালিগঞ্জ প্লেসে তোলা কিছু ছবি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি ৬ বালিগঞ্জ প্লেসের ভিতরে তোলা কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
ঘোরাঘুরি আর খাওয়া-দাওয়া এই দুটো জিনিস প্রত্যেকেরই খুব ভালো লাগে ।আর আমার তো ভীষণ রকম ভালো লাগে। মাঝে মাঝেই আমি ঘুরতে যাই। আবার নতুন নতুন জায়গায় গিয়ে খাবার খাওয়া এগুলো আমার খুব ভালো লাগে ।তবে যাই হোক আমি সবাইকে নিয়ে ঘুরতে খুব ভালোবাসি। ওই একা একা ঘুরে চলে এলাম সেটা একেবারেই আমার ভালো লাগেনা।আর যদি সেটা ভালো লাগে সেটা খুব ক্ষণিকের জন্য বেশিক্ষণ নয় ।
আর মা-বাবাকে নিয়ে ঘুরতে যেতে আমি মনে করি সবারই খুব ভালো লাগে। আমারও মা-বাবাকে নিয়ে কোথাও ঘুরে খাওয়া দাওয়া করতে বরাবরই খুব ভালো লাগে ।যখনই সময় পাই তখনই মায়ের সাথে ঘুরতে যাই ।খাওয়া দাওয়া করি। এমন ভাবেই মা বেশ অনেক দিন ধরেই বলছিল যে বাঙালি খাবার খেতে যাবে ।আর আমি তো প্রায়ই খেতে যাই তো মায়ের কথা শুনে মনে হলো যে খুব তাড়াতাড়ি ইচ্ছাটা পূরণ করতেই হবে ,তাই কিছুদিন আগে মা ,বাবা ,আমি, বোন আর ব্ল্যাকস সবাই মিলে বাঙালিয়ানা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলাম।
প্রথমে ঠিক করেছিলাম সল্টলেকের সোনার তরীতে যাবো।কিন্তু তারপর ভাবলাম দূরে কোথাও গেলে বেশ ভালো লাগে। তাই বালিগঞ্জে খাওয়া-দাওয়া করতে গেলাম । যে জায়গাটি আমার বাড়ি থেকে ৪৫ মিনিট লাগে ।যেহেতু দুপুর বেলা বেরিয়েছিলাম তাই বেশিক্ষণ সময় লাগেনি,তাড়াতাড়ি পৌঁছে গিয়েছিলাম। মোটামুটি পৌঁছাতে আড়াইটায় বেজে গিয়েছিল। যেহেতু আমরা লাঞ্চ করতে গিয়েছিলাম সেহেতু একটু অপেক্ষা করতে হয়েছিল ।কারণ একটু ভিড় ছিল সেই সময়টা অনেকগুলো ছবি তুলেছি।
আমরা যে রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম সেটি ৬ বালিগঞ্জ প্লেস নামে পরিচিত ।এবং বাঙালিয়ানা রেস্টুরেন্ট হিসাবে ভীষণ ভালো। যেমন এই রেস্টুরেন্টের খাবার খুব ভালো তেমনি এখানকার ডেকোরেশন ।আমি আজ রেস্টুরেন্টের ডেকোরেশনের ছবিগুলি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। পরবর্তী পর্বে কি কি খাওয়া দাওয়া করলাম এবং আর কোথায় কোথায় ঘুরলাম সব আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো ।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দিদি আপনি ঠিক বলেছেন, মা-বাবা আর সাথে যদি প্রিয় মানুষটি থাকে তবে কিন্তু ঘুরাঘুরি, খাওয়া-দাওয়া সবকিছুই করতে ভালো লাগে। আপনারা বাঙালিয়ানা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলেন।আর বেশকিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। খুব ভাল লাগলো দেখে।রেস্টুরেন্টে র ডেকোরেশন সত্যি ই চমৎকার। পরবর্তী পোস্টে দেখতে পাবো আেপনারা কি কি খাবার অর্ডার করেছিলেন।দেখার অপেক্ষায় রইলাম দিদি। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই দিদি ঠিক বলেছেন। একা একা ঘুরতে একদমই ভালো লাগেনা। আর মা বাবার সাথে ঘুরতে বরাবরই বেশি ভালো লাগে। ছবি গুলো বেশ ছিলো। এমন যায়গায় খেতেও খুব ভালো লাগে। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দিদি।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে ঘোরাঘুরি এবং খাওয়া-দাওয়া সবারই পছন্দ। হয়তোবা সময় এবং পরিস্থিতির কারণে এগুলো সহজে হয়ে ওঠে না এতোটুকুই। জি দিদি এটা আপনি ঠিক বলেছেন বাবা মায়ের সাথে ঘুরতে যাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। তবে দিদি রেস্টুরেন্টে ডেকোরেশন গুলো এত সুন্দর হয় না দেখলে বুঝতে পারতাম না। দিদি পরবর্তী খাওয়া এবং ঘোরাঘুরি করার ফটোগ্রাফি গুলো দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
আসলে আমাদের সবার উচিত মা বাবাদের নিয়ে মাঝে মধ্যে ঘুরতে যাওয়া। কারণ আমরা তো প্রায়ই কোথাও না কোথাও ঘুরতে যাই। কিন্তু মা বাবারা তো তেমন ঘুরতে যায় না কোথাও। তাই তাদেরকে নিয়ে ঘুরতে গেলে তারা মনে মনে খুব খুশি হয়। তবে আপনি প্রায়ই মা বাবাকে নিয়ে ঘুরতে যান দিদি। এই ব্যাপারটা আমার খুব ভালো লাগে। ফটোগ্রাফি গুলো এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে। পরবর্তীতে কি কি খাওয়া দাওয়া করলেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় রইলাম দিদি। ভালো থাকবেন সবসময়।
ঠিক বলেছেন দিদি একা একা বেশিক্ষণ ঘুরতে ভালো লাগে না। সাথে যদি পরিবারের কেউ থাকে তাহলে আনন্দ আরও বেড়ে যায়। বাবা-মা সাথে থাকলে তো আরো বেশি আনন্দ হয়। দিদি আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে পুরন দিনের অনেক কিছুই দেখলাম। অনেক ভালো লাগলো। আশা করছি পরবর্তী পর্বে খাবার দাবারের সব লোভনীয় ফটোগ্রাফি দেখতে পাব।
বাহ্ দিদি আপনার বাঙালিয়ানা রেস্টুরেন্ট দেখে তো সত্যিকারের বাঙালিই মনে হচেছ। বেশ সুন্দর করে ডেকোরেশন করেছে তারা। সেই কবেকার কলের গান কলার যন্ত্র কি চক চকে আর ঝক ঝকে করে সাজানো। দেখে কিন্তু মনটা ভরে গেল। আর বাবা মাকে সাথে নিয়ে একটি দিন কেন হাজারো দিন বাহিরে গেলেও যেন মনের চাওয়া গুলো ফুরায় না।
দিদিভাই, ৬ বালিগন্জ প্রেস রেস্টুরেন্টের ভিতরে ডেকোরেশন এক কথায় চোখ ধাঁধানো। ছবিগুলো দেখছিলাম আর ভাবছিলাম, কতো পুরনো জিনিস তারা সংগ্রহ করে রেখেছে এবং একদম তা নতুনের মত চকচকে।
বালিগঞ্জ প্লেসে তোলা এই সুন্দর ছবি দেখে নতুন কিছু ধারনা অর্জন করতে পারলাম। আপনাদের এ জাতীয় পোস্টগুলো আমার অনেক বেশি ভালো লাগে কারণ এই সমস্ত স্থানে হয়তো আমাদের যাওয়া সম্ভব নয়, তারপরেও আপনারা যে আমাদের মাঝে তুলে ধরে দেখার সুযোগ করে দিন এবং জানার সুযোগ করে দেন এতে আমি অনেক খুশি।
৬ বালিগঞ্জ প্লেস রেস্টুরেন্টের অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিসপত্রের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে রেস্টুরেন্টের ভিতরে এরকম সুন্দর সুন্দর ছবি থাকলে রেস্টুরেন্টের সৌন্দর্য আরো বেশি বৃদ্ধি পায়। সত্যিই রেস্টুরেন্টের ডেকোরেশনটা অসাধারণ। চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।