ফুড ফোটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে আমার কিছু প্রিয় খাবারের ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
ভেজ পিৎজা
পিজ্জা খেতে খুব একটা আমার ভালো লাগেনা । কিন্তু আমাদের কলকাতায় গিরিশ পার্কে একটি ভেজ দোকান রয়েছে, যেখানে সমস্ত রকম ভেজ খাবার পাওয়া যায়।সেখান থেকে বন্ধুরা সবাই মিলে একবার ভেজ পিৎজা অর্ডার দিয়েছিলাম । ভালো না লাগলেও সেই পিৎজা খেতে কিন্তু দারুণ লেগেছিল।
হট চকোলেট কফি
কফি আমার সবসময় প্রিয় ।মাঝে মধ্যেই আমি কফি খাই । একবার বন্ধুরা সবাই মিলে রেস্টুরেন্টে গিয়ে হট চকলেট কফি অর্ডার করেছিলাম। এই চকলেট গুলো কফির উপর দেওয়াতে টেস্ট দ্বিগুণ বেড়ে গিয়েছিল ।
চিতই পিঠা
শীতকাল মানেই কিন্তু পিঠে পুলি উৎসব চলতে থাকে ।আর চিতই পিঠা বাঙ্গালীদের খুবই প্রিয় বলা যেতে পারে। এর আগের শীতকালে আমার বাংলা ব্লগে পিঠের প্রতিযোগিতা যখন দিয়েছিল ,তখনই চিতই পিঠে রেসিপিটি তৈরি করেছিলাম। আজ হঠাৎ গ্যালারি ঘাটতে ঘাটতে ছবিটা দেখতে পেয়ে আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।
চিকেন চাউমিন
চাউমিন খেতে কিন্তু বাচ্চা থেকে বড় সকলেই পছন্দ করে। চাইনিজ রেস্টুরেন্টে গেলে আমি প্রায় সময় এই চিকেন চাউমিন অর্ডার করি। আর এই চিকেন চাউমিন টেস্ট খুব ভালো ছিল।
ভেজ স্যান্ডউইচ
বিকেল বেলার স্ন্যাক্সে বা সকালবেলার ব্রেকফাস্ট এ স্যান্ডউইচ খেতে কিন্তু খুবই ভালো লাগে। আমিও প্রায় সময় এই স্যান্ডউইচ খেয়ে থাকি বিকেলবেলার স্ন্যাকসে। এই স্যান্ডউইচ খেতে কিন্তু দুর্দান্ত ছিল। যেহেতু ভিতরে প্রচুর চিজ আর মেওনিজ দিয়েছিল তাতে করে খেতেও খুব ভালো লেগেছে ।
ডিভাইস | Vivo v23 |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness

OR
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

দিদি এখন বাজে রাত আনুমানিক দুইটা। এই সময় আপনার এই ফুড ফটোগ্রাফি পোস্টটি আমার চোখে পরল। সত্যি বলতে আপনার এই খাবার গুলোর ছবি দেখেই কিন্তু জিভে জল চলে আসলো। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর ছিল এবং এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে, কি করা যায় দিদি এখন??
দারুন খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আপনি শেয়ার করলেন আপু। বিশেষ করে পিজ্জার কালার দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। যদিও ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার গুলো কম খাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু দেখলে তো আর লোভ সামলানো যায়না। আর আপনি ঠিক বলছেন বিকেল বেলায় স্ন্যাক্স খাবার হিসেবে স্যান্ডউইচ আমার কাছে খুবই পছন্দের একটি খাবার। প্রায় সময় চেষ্টা করি আমি স্যান্ডউইচ খাওয়ার। প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি খুব ভালো লাগলো।
দিদি আপনি তো খুবই লোভনীয় লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। দেখেই বোঝা খাবারগুলো কতোটা টেস্টি ছিল।আমার তো চিতই পিঠা দেখে এখনই খেতে ইচ্ছে করছে।আর চিকেন চাওমিন, পিজ্জা অসাধারণ লেগেছে। সুন্দর বর্ননা পড়ে আরো বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ দিদি মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বেশ লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দিদি। এ ধরনের খাবার ছোট বড় সকলেই পছন্দ করে । আমারও চিজ অ মেয়োনেজ খুব পছন্দ। তাই চিজ ও মেয়োনেজ দেয়া খাবার আমার বেশ পছন্দ। সুন্দর ও লোভনিয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
বাহ্! বেশ লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন বৌদি। পিজ্জা আমার খুবই পছন্দ এবং সেটা ভেজ পিজ্জা হোক কিংবা চিকেন পিজ্জা। তাছাড়া চিকেন চাউমিন খাওয়ার মজাই আলাদা। বিকেলের নাস্তায় পিজ্জা এবং চিকেন চাউমিন পেলে, আর তো কোনো কথাই নেই। বেশ ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। যাইহোক এতো মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
চিকেন চাউমিন আমার পছন্দের রেসিপির মধ্যে একটি । মাঝে মাঝেই রেস্টুরেন্ট এ গেলে খেতাম, এখন যাওয়াও হয় না। আর বাঙালিয়ান পিঠা বলতেই হয় চিতই কে। সরিষার ভর্তার সাথে জমে যায় পুরো দিদি
দিদিভাই, যখন পোস্টটা দেখছিলাম, তখন সবে কেবলমাত্র ঘুম ভেঙেছে, ঘুম থেকে উঠেই যখন এমন লোভনীয় খাবারের ছবি যুক্ত পোস্ট দেখা যায়, তখন কিন্তু পেটের ভিতরে মোচড় দিয়ে ওঠে।
খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে দিদি। পিজ্জার কালার তো দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু আছে এটি। আমার কাছে সব থেকে ভালো লেগেছে চিকেন চাওমিন। কেননা চিকেন চাওমিন আমার প্রিয় খাবার বিরিয়ানির পাশাপাশি। চিটার পিঠার সাথে ভর্তা দিয়ে খাওয়া খুবই টেস্টি লাগে। সব ফটোগ্রাফি গুলোই অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে দিদি।
বৌদিদি আজ বেশ কিছু খাবারের ছবি দিয়ে পোস্ট টি সাজিয়েছেন। হট চকলেট কফির ছবি দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ মজার ছিলো টেস্ট! এটিও মনে হয় সেই গিরিশ পার্কের সেই দোকানেরই? আর আমারো বাইরে গেলে অন্যকিছুর চেয়ে চাওমিন ই খাওয়া হয় বেশি! যেন যতই খাই, এটার থেকে রুচি উঠে না 😃
ভেজ পিৎজাটা দেখতে দারুণ লোভনীয় লাগছে। দেখেই মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিলো। আর এই শীতের ভিতর চিতই পিঠা দেখে এখন রীতিমতো খেতে ইচ্ছা করছে। দারুন ছিলো ছবিগুলো দিদি। ধন্যবাদ আপনাকে।