দিদির বিয়ে উপলক্ষে নিজের হাতে নিজের করা মেহেন্দি ডিজাইন //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে দিদির বিয়ে উপলক্ষে নিজের হাতে করা নিজের মেহেন্দি ডিজাইন ভাগ করে নিলাম। আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
আমি মেহেন্দি পড়তে খুব ভালোবাসি।আর একটা কথা তো না বললেই নয় সেটা হলো আমার এক দিদির বিয়ে কালকে। দিদির বিয়ে বলে কথা আর আমি মেহেদি পড়বো না,তা তো হয় না।যাইহোক এত ব্যস্ততার মধ্যে আমার সময় কিভাবে চলে যাচ্ছে নিজেই বুঝতে পারছি না।একদিকে বিয়ে, আরেকদিকে কলেজের পরীক্ষা,আরেকদিকে প্রজেক্ট সাবমিট করা সব মিলিয়ে একেবারে ঘেটে আছি।কালকে বিকালে গেছিলাম মার্কেটিং করতে। যেগুলো কেনা বাকি ছিল সেগুলো কিনে এসে একটু ফ্রি হতেই মেহেন্দি পড়তে বসে গিয়েছিলাম।ঐজন্য বেশিক্ষণ মেহেন্দী হাতে রাখতে পারিনি তাও দেখলাম ভালই কালার উঠেছে🤭।
মেহেন্দি যে কারো কাছে পড়বো সেটারো সময় নেই।তাই ভাবলাম আমি নিজে হাতে নিজেই মেহেন্দি করে নিই।সত্যি কথা বলতে আমি এর আগে বোনদের মেহেন্দি পড়িয়ে দিয়েছি।কোনোদিন নিজের হাতে মেহেন্দি পড়িনি। চেষ্টাও করিনি। তাই ভাবলাম আজকে একবার ট্রাই করে দেখি।চলুন তাহলে শুরু করি কিভাবে মেহেদি পড়লাম।
প্রথম ধাপ
প্রথমে দুটো কাবেরি মেহেন্দি নিয়ে নিয়েছিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
যেহেতু আমি হাতের অনেকটা অংশ জুড়েই মেহেন্দিটা পড়বো তাই জন্য হাতের অনেকটা উপর দিয়েই মেহেন্দি পড়া শুরু করেছিলাম।
এরপর একটাও নিজের মনের মত করে ফুলের ডিজাইন করে নিলাম।
তৃতীয় ধাপ
চতুর্থ ধাপ
পঞ্চম ধাপ
ষষ্ঠ ধাপ
আমি এতটাই মন দিয়ে মেহেন্দি করছিলাম তার মধ্যে বোন কোন ফাঁকে ছবি তুলেও নিয়েছে সেটাও বুঝতে পারিনি কিন্তু আমার বেশ ভালই হলো 🤭
সপ্তম ধাপ
•এবার হাতের তালুতে একটু একটু করে পড়া শুরু করলাম।
অষ্টম ধাপ
নবম ধাপ
আগে একটা সময় ছিল যখন দুর্গাপূজো আসলেই মেহেন্দি পড়তাম। বিগত দুবছর ধরে মেহেন্দি পড়াই হয় না কিন্তু আর যখন দিদির বিয়ে উপলক্ষে নিজেই যখন নিজের হাতে মেহেন্দি পড়ছিলাম,তখন একটা আলাদাই ভালোলাগা কাজ করছিল।
দশম ধাপ
• এবারে হাতের উপরের অংশটা নিজের মতন করে ডিজাইন দিয়ে দিলাম।
মেহেন্দি পরার একঘন্টা পরে যখন অনেকটাই শুকিয়ে এসছিল তখন আমি লেবু চিনি দিয়ে দিয়েছিলাম।
ওয়াও কি দারুন মেহেদি আর্ট করলেন আপু।আপনার হাতটা ও কি দারুণ দেখাচ্ছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে মেহেদি আর্ট করলেন। মেহেদি লাগাতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে এত সুন্দরভাবে প্রশংসা করার জন্য।
আপু আপনি তো অনেক সুন্দর করে মেহেদী দিতে পারেন দেখছি। আমি একবার ইচ্ছে করে বাজার থেকে মুরগি কিনে এনেছিলাম দিতে কিন্তু হাতে নিতেই যেন হাত ধরে থর করে কাঁপতে শুরু করে। হাত কাঁপার কারণ এ দিতেই পারে নি আর আপনি কত সুন্দর করে হাতে দিয়েছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আপনাকে
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
আপনি খুব সুন্দর করে মেহেদী দিয়েছেন হাতে। আমার কাছে আপনারা মেহেদি ডিজাইন টা খুবই ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মেহেদি ডিজাইন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে।
জাস্ট অসাধারণ আপনার দিদির বিয়ে উপলক্ষে আপনি অনেক চমৎকার ভাবে নিজের হাতে নিজে মেহেদী করেছেন দেখছি। আপনার এই মেহেদির ডিজাইন আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লেগেছে। আপনার মধ্যে অনেক প্রতিভা বিদ্যমান যেটা আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি মেহেদি ডিজাইন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে এত সুন্দরভাবে প্রশংসা করে পাশে থাকার জন্য।
মেহেন্দি ডিজাইন টা খুবই দারুন হয়েছে। অনেক নিখুঁত ভাবে পুরো ডিজাইন টা করেছেন। বিশেষ করে বিয়ে বাড়িতে মেয়েদের এভাবে মেহেন্দি দিতে দেখা যায়। আর আপনার দিদির জন্য শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
বাহ্ আপু আপনি অনেক সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে আপনার নিজের হাতে মেহেদির ডিজাইন করেছেন। যা দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
মেহেদিপরতে আমারও খুব ভালো লাগে কিন্তু দিতে পারেনা দেখে দেইনা। আপনার মেহেদি ডিজাইন খুবই সুন্দর হয়েছে মনে হচ্ছে আপনারই বিয়ে। আপনি হাতের এপাশ ওপাশ খুব সুন্দর করে ডিজাইন করেছেন ।কত সুন্দর কালার হয়েছে দেখে তো আমারই লোভ লাগছে ।আপনি কাছে থাকলে চলে যেতাম আপনার কাছে মেহেদি পড়তে।
অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপনি খুব সুন্দর মেহেদী পরেছেন আপু। ডিজাইন টাও দারুন হয়েছে।আমাকে একটু লাগিয়ে দেনতো আপু। আসলেই দেখতে অনেক চমৎকার হয়েছে।
🤗🤗 ধন্যবাদ আপু 🤗🤗
অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। দিদি আপনি যদি কখনও কলকাতায় আসেন অবশ্যই আমাকে বলবেন।