ফটোগ্রাফি //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

নমস্কার বন্ধুরা,


আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমার তোলার কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি সকলের ভালো লাগবে।


আলোকচিত্র: ১

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.36.52 PM.jpeg

বাংলার মাটি ও মানুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত।আর মাটির খুব কাছাকাছি যাদের আমরা দেখতে পায় তারা হলেন আমাদের খাদ্যের যোগান দাতা, বাংলার কৃষক।কিছু মাস আগে গিয়েছিলাম গ্রাম বাংলায় ঘুরতে তখন সারাদিনের কাজ শেষে ফিরছিলো এক কৃষক।সেই কৃষকের একটি সুন্দর ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।


আলোকচিত্র: ২

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.19.53 PM.jpeg

এই ছবিটা কলেজে টিফিন চলাকালীন তোলা। আজ থেকে ঠিক দু মাস আগে। আকাশটা সেদিন ভীষণ সুন্দর দেখতে লাগছিল। আর মনে হচ্ছিল শরতের আকাশ। তাই ছবিটা না তুলে থাকতে পারিনি।


আলোকচিত্র: ৩

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.22.51 PM.jpeg

প্রিন্সেপ ঘাট


আলোকচিত্র: ৪

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.19.52 PM.jpeg

এই ছবিটা গুরু পূর্ণিমার দিন তোলা ।সেদিন বিকেলে হঠাৎ করেই স্টেট ইউনিভার্সিটি এর কাছে চা খেতে গিয়েছিলাম ।আর সেদিন চাঁদটা ভীষণ সুন্দর দেখতে লাগছিল ।তাই হঠাৎ করেই ছবি তুলেছিলাম।


আলোকচিত্র: ৫

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.19.53 PM (1).jpeg

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.19.53 PM (2).jpeg

‘শখের প্রাণ গড়ের মাঠ’-বাঙালির প্রিয় এই প্রবাদ এসেছে যেখান থেকে, সেই কলকাতার ময়দানকে বলা হয় শহরের ফুসফুস।বিকেলবেলা ময়দান থেকে তোলা ছবি।


আলোকচিত্র: ৬

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.25.53 PM.jpeg

42 হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতার একটি আবাসিক আকাশচুম্বী ভবন । এটি টাটা সেন্টারের বাণিজ্যিক ভবন এবং জীবন সুধার আবাসিক ভবনের মধ্যে শহরের কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক জেলা চৌরঙ্গী রোডে অবস্থিত ।এই ছবিটাও ময়দান থেকে তোলা।


আলোকচিত্র: ৭

WhatsApp Image 2022-09-12 at 11.36.51 PM.jpeg

প্রকৃতি সকল শক্তির আধার।আমাদের চারপাশটা আমাদের বসবাসের উপযোগী করে গড়ে তোলার ব্যাপারে নিখুঁত ভারসাম্য বজায় রেখেছে এই প্রকৃতি।কিন্তু এই প্রকৃতির সব শক্তি তখনই বিকশিত হয় যখন সূর্য সহায়তা করে।সত্যি বলতে এই গ্রহের প্রাণের উৎস এই সূর্য ও তার আলোকরশ্মি।ইকো পার্কে এক গোধূলি বেলায় যখন সূর্য ডুবতে বসেছে, এখন এই ফটোটি আমি আমার মোবাইলের ক্যামেরায় বন্ধী করেছিলাম।এক মোহনীয় পরিবেশের সৃষ্টি করেছিলো ডুবন্ত সূর্য।


ডিভাইসvivo v21
লোকেশনকোলকাতা
ক্রেডিট@swagata21

ধন্যবাদ

Sort:  
 2 years ago 

দারুন কিছু ছবি তুলেছেন দিদি। তিন নম্বর ছবিতে যে ব্রিজটা দেখা যাচ্ছে সেটা কি হাওড়া ব্রিজ নাকি আর বহুতল ভবনটা দেখে আমার কাছে কিছুটা ভয় লাগছে ভবনটা কি ৪২ তলা? দেখে মনে হচ্ছে অল্প জায়গার উপরে অনেক উঁচু একটি বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে। অবশ্য ছবিতে এমনটা মনে হচ্ছে। হয়তো বাস্তবে বিল্ডিংটা অনেক বড় জায়গার উপরে তৈরি করা। চমৎকার কিছু ছবি দেখতে পেলাম আপনার কল্যানে দিদি।

 2 years ago 

আপনার তোলা প্রাকৃতিক দৃশ্য এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করার পাশাপাশি বর্ণনা গুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল

 2 years ago 

অসম্ভব সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপু। কলেজের টিফিন টাইমে তোলা আকাশের ছবিটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। সেই সাথে প্রিন্সেপ ঘাটের ছবিটি চমৎকার হয়েছে। আর সত্যিই বুঝতে পারছি না পূর্ণিমার দিন চাঁদের এই ধরনের ফটোগ্রাফি কি করে করলেন জাস্ট চোখ মুগ্ধ করে দিল। সবশেষে ডুবন্ত সূর্যের ফটোগ্রাফিটিও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আমার কাছে সূর্যাস্তের এই মুহূর্তগুলো উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপু এত চমৎকার লেখার সাথে চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ঠিকই বলেছেন এই কৃষকরায় কত কষ্ট করে আমাদেরকে খাদ্যের যোগান দেয়। ছবিগুলো কিন্তু ভালই তুলেছেন আপু। দুই মাস আগের তোলা আকাশের ছবিটি কিন্তু অপূর্ব হয়েছে এরকম আকাশ দেখতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। স্টেট ইউনিভার্সিটির কাছে চা খেতে গিয়ে দারুন একটি ছবি তুলেছেন চাঁদের দুই পাশে দুটো দাগ সৃষ্টি হয়েছে দেখতে খুব ভালো লাগছে। ৪২ তলা বিশিষ্ট আকাশচুম্বী ভবনটি কিন্তু দেখে ভয় লাগছে ছবিটা কিন্তু ভালো তুলেছেন আপনি।

 2 years ago (edited)

ফটোগ্রাফি হল এমন একটি বিষয় যা ফটোগ্রাফারের দেখার ধরণ কে তুলে ধরে। প্রতিটি ছবিই অসাধারণ। এই ধরনের ছবি দেখলে নিজের ইচ্ছে টাও আরো প্রবল হয়।

 2 years ago 

প্রতিটি ছবি চমৎকার ভাবে ক্যাপসার করেছেন। মনোমুগ্ধকর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন আপু।প্রিন্সেপ ঘাটের ছবিটি দারুন লাগছে।পূর্ণিমার দিনে ছবিটি অসম্ভব ভালো লেগেছে।এই ধরনের দৃশ্য দেখলে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে।ইকো পার্কে গোধূলি বেলার সূর্য ডুবতে বসা ছবিটি দারুন হয়েছে। আসলে এই মূহূর্ত গুলো উপভোগ করতে কার না ভালো লাগে। প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো একদমই মন কেড়ে নেয়। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর সুন্দর কিছু মূহূর্ত ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

ওয়াও! দিদি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। কাঁচের মতো চকচক করছে ফটোগ্রাফিগুলো। পুরো প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের মতো ফটোগ্রাফি গুলো হয়েছে ।খুবই ভালো লাগলো প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। আমি কয়েকবার প্রিন্সেপ ঘাটে গেছি সেইখানে গিয়ে বিকালের দিকে খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করা যায়, আমার কাছেও কয়েকটি ফটোগ্রাফিও রয়েছে কিন্তু তা কখনো শেয়ার করা হয়নি। কোন একদিন সুযোগ বুঝে প্রিন্সেপ ঘাটে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আমিও শেয়ার করব।

 2 years ago 

আপু অতি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। কলকাতার উচু ভবনটির ফটোগ্রাফি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। একজন কৃষকের সাথে প্রকৃতির ফটোগ্রাফিটি দুর্দান্ত হয়েছে আপু। পাশাপাশি আকাশের এবং প্রিন্সেপ ঘাট ফটোগ্রাফিটি দেখে মনে হচ্ছে সৌন্দর্যের এক অফুরন্ত ভান্ডার। ঠিকই বলেছেন আপু প্রকৃতি সকল শক্তি আধার। অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

ওয়াও আপু অসম্ভব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আপনি ঠিক বলেছেন আপু এই কৃষকরা আমাদের জন্য খুব কষ্ট করে খাদ্য উৎপাদন করে। সারাদিন কাজ করে ফেরা কৃষকের ছবিটি খুবই সুন্দর ছিল আপু। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে দুই মাস আগে টিফিন টাইমে তোলা আকাশের ছবি এবং প্রিন্সপ ঘাটের ছবি। প্রিন্সপ ঘাট সত্যি খুব সুন্দর দূর থেকে ব্রিজটা অনেক সুন্দর দেখা যাচ্ছে। প্রত্যেকটা ছবি দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি সত্যিই আপু খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করতে পারেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

একটা কথা বলি দিদি আপনার এবং দাদার মধ্যে বেশ চমৎকার মিল রয়েছে, যার কারণে কিছু ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে দুজন দুজনার। অনেক ভালো কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। দাদার পোস্টটিও পড়েছি তাই কিছুটা উপলব্ধি করতে পারছি। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59404.52
ETH 2610.92
USDT 1.00
SBD 2.41