আজ দোলের দিনকে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি দোলের দিনের কিছু মুহূর্ত আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম ।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
আজকে সারা বাংলা জুড়ে বিশাল উৎসাহ ও আনন্দের সাথে পালিত হলো দোলযাত্রা।আজকে দোলপূর্নিমা।বিশ্বাস করা হয় এই দিনে শ্রীকৃষ্ণ ও রাধা গোপীদের সঙ্গে নিয়ে আবির নিয়ে রং খেলায় মেতে উঠেছিল।তবে ইতিহাস খতিয়ে দেখলে এই গৌড় বাংলায় দোলযাত্রার সূচনা করেন মহাপ্রভু শ্রীচতন্যদেব।১৪৮৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী মহাপ্রভু আবির্ভূত হন এই পৃথিবীতে।আর সেদিন ও ছিলো পূর্ণিমা।তাই তার জন্ম তিথিতে দোলযাত্রা পালিত হয়।আর আধুনিক বাংলায় এই দোলযাত্রা কে বসন্ত উৎসব এর আকারে শান্তিনিকেতনে জনপ্রিয় করে তোলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।সেই থেকে বাংলায় দোলযাত্রা একটা আলাদা মাত্রা লাভ করেছে।ছোট থেকে বড় সবাই এই দিন উৎসবে মেতে ওঠে আর রং দিয়ে একে অপরকে রাঙিয়ে দেয়।
আজ যেহেতু দোল ছিল আর আমরা যেহেতু এতগুলো ভাই-বোন প্রত্যেক বছরই কিন্তু এই দোলের দিনকে আমরা প্রচুর রং খেলি । তাছাড়াও এই দোলের দিনকে ভাই-বোনরা খেললেও পরের দিন মানে কাল আমাদের হোলি ,হোলির দিনকে মা-বাবা, কাকা কাকিমনি সবাই দোল খেলি। তো মোটামুটি আমাদের দুই দিনই দোল উপলক্ষ্যে খুব আনন্দ হয় ।সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে ঠাকুরের পায়ে আবির দিয়ে সব ভাই বোনরা এবং পাড়ায় কিছু ছোট ছোট ছেলে মেয়ে একসাথে রং খেললাম।
আর দোল উপলক্ষে আমাদের বাড়িতে গোপালকে ভোগ দেওয়া হয়। আর এই সমস্ত পুজোর দায়িত্বে মা আর কাকিমনিরা সবাই থাকে। একদিকে যেমন বাড়িতে পূজো হয় আরেক দিকে আমরা রঙ খেলে ভীষণ আনন্দ করি । মোটামুটি আমরা দুটোর মধ্যে রং খেলে ভাই বোনরা সবাই একসাথে পুজোর প্রসাদ খেয়ে আজকে দোলের দিনটা সেলিব্রেট করলাম।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দোলের দিনে অনেক আনন্দময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন, ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছি।উৎসব মানেরই আনন্দ হাসি।এই আনন্দ সব সময় লেগে থাকা পরিবারের সবার সাথে।
দিদি আজ দোল যাত্রা। আর আপনার ভাই - বোন মিলে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন আশাকরি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝাই যাচ্ছে খুব আনন্দ করেছেন।সুন্দর অনুভূতি গুলো তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
আশা করি দিদি ভালো আছেন? প্রথমে আপনাকে দোল পূর্ণিমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই । দোল পূর্ণিম অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। সত্যি খুব ভালো লাগলো। এই দিনটি খুব উৎসব এবং আনন্দের। প্রতিমার সামনে অনেক ফলের সমাহার দেখে খুব ভালো লাগলো। এতো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
প্রতিটা উৎসব সত্যিই অনেক আনন্দের মুহূর্ত দোল পূর্ণিমায় খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন দেখছি। আপনাদের রং মাখা দৃশ্য দেখে খুবই ভালো লাগলো দিদি আসলেই অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন।
দিদি আবিরের রঙে নিজেকে তো একদম রাঙ্গিয়ে নিয়েছেন। আর আপনার রাঙানো হাসিমুখ দেখে বেশ বুঝতে পারছি দোলের দিন আপনি কতটা আনন্দ করেছেন। দোল যাত্রায় পরিবারের সবাইকে সহ আনন্দ করে সময়টুকু খুব ভালো পার করেছেন। আর সেই কাটানো সময়টুকু সুন্দর বর্ণনা করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দারুন একটা আনন্দ উৎসব উদযাপন করলেন দিদি। দোল যাত্রায় এভাবে রং খেলার মধ্যে যে কতটা মজা আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমার কাছে মনে হয় ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা এই ধরনের রং খেলাতে সবথেকে বেশি মজা পেয়ে থাকে।
বাহ!দিনটা কত ভালো উপভোগ করেছেন তা আর বুঝতে বাকি থাকেনা!খুব ভালো লাগলো আপনাদের দেখে।
অনেক সেলিব্রিটির পোস্ট দেখেছিলাম গতকাল।দিনটা সবাই অনেক মজা মাস্তিতেই পার করেছে।শুভ কামনা রইলো।
চারপাশের রঙের মাখামাখি দেখলে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। বাড়ির ভাই বোনদের সাথে এবং ছোটদের সাথে দোল খেলেছেন দেখে সত্যি ভালো লাগলো। আর রঙে রাঙানো আমাদের মিষ্টি পরী দিদিকে খুবই সুন্দর লাগছে 👌। সত্যি দিদি সময়টা দারুন কাটিয়েছেন বুঝতেই পারছি। আর গোপালের প্রসাদ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে আপনার মা কাকিমারা। সব মিলিয়ে দিনটা বেশ দারুন কেটেছে বুঝাই যাচ্ছে। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো দিদি।
দিদি প্রথম একটা কথা বলি আপনাকে এই লুকে এত সুন্দর লাগছে বলে বোঝাতে পারবো না। আপনি আপনার ভাই সবাই মিলে খুবই সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। এই মুহূর্তগুলো আপনার জীবনে বারবার ফিরে আসুক এবং আপনার জন্য শুভকামনা করছি।
দোলযাত্রায় ছোট বড় সবাই মিলে একে অপরকে রং দিয়ে রাঙানো এবং প্রসাদ খাওয়া, সবমিলিয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন দিদি। এই উৎসবটা সত্যিই অনেক আনন্দের। ফটোগ্রাফি গুলো খুবই চমৎকার হয়েছে। এতো সুন্দর অনূভুতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।