বড়দিনের আকর্ষণ পার্ক স্ট্রিটের আলোকসজ্জা।পর্ব -২ । //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আমি আগের দিনকে পার্কস্ট্রিটের আলোয় মোড়ানো রাস্তার ফটো গুলো আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম। আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে অ্যালেন পার্কের ভেতরের ফটোগুলো ভাগ করে নিলাম।
বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বনের মধ্যে ও যেকোনো ধর্মের উৎসব বাঙালির উৎসবের লিস্টে জায়গা করে নিয়েছে। বড়দিনের উৎসব অনেকদিন আগে থেকেই তালিকায় জায়গা করে নিলেও দিনে দিনে মানুষের হিড়িক বেড়েই চলেছে।
এইঅ্যালেন পার্ক আলোয় সজ্জিত হয়ে জনতাকে যেন স্বাগত জানাচ্ছে।পার্কস্ট্রিটে আসলেই অ্যালেন পার্কে ঢুকতেই হয়। এই পার্ক যেন আলোর চাদরে সেজে ওঠে। এই পার্কের মধ্যে কি নেই গান-বাজনা থেকে শুরু করে খাওয়া-দাওয়া সবকিছুই অ্যালেন পার্ক এর মধ্যেই।বাচ্চাদের খেলার জায়গা থেকে শুরু করে দোলনা সবকিছুই। বাচ্চারাও যেন সবকিছুর সাথে আনন্দে মেতে উঠেছে। কোথাও যেন কোনো কমতি নেই। অ্যালেন পার্কের আলোর সাথে ছিল লাইভ পারফরম্যান্স প্রত্যেকদিনই সেই পারফরম্যান্স দুই ঘণ্টা তিরিশ মিনিটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো।এই পার্কে খাওয়া-দাওয়া বলতে খুবই হালকা কিছু, কারণ করোনা পরিস্থিতির মধ্যে বাদ পড়েছে অনেক কিছুই, অনেক অনুষ্ঠানও । পার্কের সামনে কোন খাবার স্টল ছিল না কিন্তু কিছুটা দূরে খাবার স্টল বসেছিল।
বড়দিনের আকর্ষণ পার্ক স্ট্রিটের আলোকসজ্জা ওয়াও দারুন দিদি আপনার চমৎকার ফটোগ্রাফির মধ্যে দিয়ে অনেক ইনজয় করলাম অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আর খাবার কিন্তু লোভনীয় ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
হ্যাঁ দাদা সেই দিনকে সত্যিই অনেক আনন্দ করেছিলাম।অনেক ধন্যবাদ দাদা।
বড়দিনের আকর্ষণ পার্ক স্ট্রিটের আলোকসজ্জার প্রথম পর্বটি ও দেখেছি অসাধারণ লেগেছে। আজকের পর্বে আরো বেশি উপভোগ করলাম। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। আপনি খুব বেশি উপভোগ করেছেন দেখতে পেলাম। অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার খুব ভালো লাগলো যে আপনি আমার প্রথম পর্বটি পড়েছেন তার সাথে এই দ্বিতীয় পর্বটিও দেখলেন।অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।