ডিম কষা রেসিপি //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন। সুস্থ আছেন।ডিম অনেকের কাছেই আবেগের মতো। যারা মাছ ,মাংস খেতে পছন্দ করে না তারা অনেকেই ডিম খেতে খুবই ভালোবাসে । ডিমের রেসিপি খুব সহজ একটা রেসিপি যা যে কোনোভাবেই করলে খেতে ভালো লাগে ।তাই আজকে আপনাদের সাথে ডিমের কষা রেসিপি ভাগ করে নিলাম।আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক রেসিপিটি।
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
১. ডিম | ৮ টা |
২. সরষের তেল | পরিমান মতো |
৩. লঙ্কা বাটা | ১ চামচ |
৪. আদা বাটা | ২ চামচ |
৫. রসুন বাটা | ২ চামচ |
৬. কাঁচা লঙ্কা বাটা | ২ চামচ |
৭. জিরে গুঁড়ো | ১ চামচ |
৮. হলুদ গুঁড়ো | ১ চামচ |
৯.লঙ্কাগুঁড়ো | ১ চামচ |
১০. লবন | পরিমান মতো |
রন্ধন প্রণালী :
প্রথম ধাপ
• প্রথমে কয়েকটা ডিম সিদ্ধ করে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
• এরপর সিদ্ধ ডিমগুলোতে ভালো করে নুন হলুদ মাখিয়ে নিলাম।
তৃতীয় ধাপ
• এরপর কড়াইতে অল্প তেল নিয়ে ঝিরিঝিরি করে কেটে রাখা আলু ও ডিম গুলো ভালো করে ভেজে নিলাম ।
চতুর্থ ধাপ
• ভাজা হয়ে গেলে আলাদা একটি পাত্রে তুলে রাখলাম।
পঞ্চম ধাপ
• এরপর আলাদা একটি পাত্রে আদা বাটা, রসুন বাটা ,লঙ্কা বাটা ,হলুদ ,পরিমাণ মত লবণ ও জিরের গুলো নিয়ে নিলাম
ষষ্ঠ ধাপ
• এরপর কড়াইতে পেঁয়াজ ভেজে নিলাম আর তার সাথে টমেটো দিয়ে দিলাম ,তার সাথে বাটার যে মিশ্রণটি ছিল সেটাতে অল্প জল মিশিয়ে সেটা কড়াইতে ঢেলে দিলাম।
সপ্তম ধাপ
• এভাবে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিলাম।
অষ্টম ধাপ
• হালকা কষা হয়ে গেলেন ডিম ও আলু গুলো কড়াইতে দিয়ে দিলাম।
নবম ধাপ
• এরপর অল্প জল দিয়ে দিলাম এবং ঢেকে রাখলাম কিছুক্ষণ ।
দশম ধাপ
• ঢেকে রাখা অবস্থায় বেশ কিছুক্ষণ রেখে নামিয়ে দিলাম ।
একাদশ ধাপ
• ব্যাস এইভাবে ভাবে তৈরি হয়ে গেল ডিম কষা রেসিপি।
ধন্যবাদ
ডিম আমার অনেক প্রিয় খাবার বিশেষ করে যারা ব্যাচেলর লাইফ এ আছে তারা তো সবসময় প্রায় ডিম খায়। আপনি ডিমের অসাধারণ একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ডিম আমার খুবই পছন্দ। আর যদি হয় এমন লোভনীয় একটি রেসিপি। ধন্যবাদ এতো মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ডিম আমাদের সবার প্রিয়, এই ডিম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের রেসিপি তৈরি করা যায়, আপনার ডিম কষা রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে, অনেক সুন্দর করে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
ডিম কষা রেসিপি দারুন হয়েছে। সাথে সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন রেসিপির। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
ডিম আমার খুবই পছন্দের। আর যদি এভাবে রান্না করা হয় তাহলে তো কথাই নেই। অসাধারণ একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। ইচ্ছে করছে এখনি খেয়ে ফেলি। রেসিপির কালার টা অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ডিমের কষা রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করলেন। আপনার রেসিপির উপস্থাপনা অনেক ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল।
আজকে আপনি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে কষা ডিমের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দিদি। আপনার শেয়ার করা এই রেসিপিটি আমাদের গ্রাম অঞ্চল গুলোতে খুব বেশি পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায়। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি অনেক মজাদার একটি ডিম কষা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই ডিম কষা রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে রেসিপিটি অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এত মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনার ডিম কষা রেসিপি দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে আপু। বাটি টা দেন তো সব খেয়ে ফেলি। প্রতিটি থাক খুব সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আপনার রেসিপি দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। ডিমের উপর জল গুলো দেখতে খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে। ধাপে ধাপেখুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লাগে। শুভকামনা রইল প্রিয় আপু।