খাদ্য মেলার কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন। কিছুদিন আগে খাদ্য মেলার গিয়ে না খাওয়ার কিছু ঘটনা আপনাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছিলাম ।আজকে আমি আপনাদের সাথে সেই খাদ্য মেলারই কিছু ছবি ভাগ করে নিলাম।
আমি আজকে দমদমের "নালে ঝোলে" খাদ্য মেলার কিছু কিছু ছবি যেগুলো প্রত্যেক মানুষকে খুব আকর্ষণ করেছিল ,তারই মধ্যে কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। এই মেলাটি দমদমের অত্যন্ত পুরানো একটি খাদ্য মেলা ।আর এই খাদ্য মেলাটি এই বছর ১০ বছরে পদার্পণ করেছে । যতদিন যাচ্ছে চারিদিকে অর্থাৎ কলকাতায় বিশেষ করে অনেক জায়গায় খাদ্য মেলা হচ্ছে।কিন্তু তার মধ্যে অন্যতম একটি পুরানো মেলা হল এই নালে ঝোলে খাদ্য মেলাটি ।প্রত্যেক বছরই এই মেলাটি হয়ে থাকে ।আর এই বছর সব থেকে বেশি জনপ্রিয় হয়েছিল কারণ এখানে প্রত্যেক বছরের তুলনায় অনেক বেশি খাবারের স্টল বসেছিল আর এখানে স্টল বলতে অনেক জনপ্রিয় খাবারের দোকান স্টল দিয়েছিল, তার জন্য এখানে প্রচুর পরিমাণে ভিড় হয়েছিল ।আর এখানে প্রত্যেকটি দোকানের খাবার কোয়ালিটি সম্পন্ন ছিল ।তার জন্যই এই বছর এই মেলাটিতে প্রচুর পরিমাণে ভিড় হয়েছিল। তবে যাই হোক এই বছর খাদ্য মেলায় খুব মজার একটা সিস্টেম চালু হয়েছিল সেটা হচ্ছে বিকেল সাড়ে চারটা থেকে সাড়ে পাঁচটা এই এক ঘন্টা ফুচকা স্টলে ফ্রিতে ফুচকা খাওয়ানো হচ্ছিল। এই এক ঘন্টায় যত ফুচকা খাওয়া যায় আর কি ।আর সেজন্যই ফুচকা প্রেমীরা প্রচুর পরিমাণে ভিড় করেছিল । আবার সাড়ে পাঁচটা থেকে সাড়ে ছটা পর্যন্ত একটি মিষ্টির দোকানের স্টলে এক ঘন্টা রসগোল্লা ফ্রি তে খাওয়ানো হয়েছিল ।আর যারা মিষ্টি প্রেমী তারা আবার এই সময়টাতে প্রচুর পরিমাণে ভিড় করেছিল । তো সব মিলিয়ে বুঝতেই পারছেন এই বছরের খাদ্যমেলা কতটা জনপ্রিয় হয়েছিল ।যেহেতু আমরা খাদ্য মেলায় প্রবেশ করছি সেহেতু পুরো রাস্তাটাই খাবারের মডেল দিয়ে সাজানো হয়েছিল। আমি আজ যে ছবিগুলো ভাগ করে নিচ্ছি দেখলে বোঝা যাবে না যে প্রত্যেকটি মডেল শোলা দিয়ে তৈরি। আসলেই খাদ্য মেলায় ঢোকার মুখে এই সোলা দিয়ে বানানো খাবারের থিম গুলো দেখলেই জিভে জল চলে আসবে ,এত সুন্দর রিয়েলিস্টিক ভাবে সমস্ত মডেল তৈরি করা হয়েছিল ।
ডিভাইস | One plus 10r |
---|---|
লোকেশন | (দমদম (নালে ঝোলে) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দিদি এই ধরনের মেলা কখনো উপভোগ করা হয়নি দমদমের জায়গায় দারুন একটি খাদ্য মেলা প্রতিবছর হয়ে থাকে। সত্যি আমি অবাক হলাম কখনো আমাদের এখানে এ ধরনের মেলা হয় না সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে ফুচকা এবং মিষ্টির দোকানে এক ঘন্টার জন্য ফ্রি খাওয়ানো হয়। যেটা আসলেই অনেক বিনোদন মুহূর্ত । অনেক মজা হয় তাহলে অনেক ভালো লাগলো জানতে পেরে এই মেলা সম্পর্কে।
মেলার নাম টি যেমন ইন্টারেস্টিং, মেলাটিও তেমন ইন্টারেস্টিং।আমার মত ভোজন রসিক মানুষের জন্য দারুন ঘোরার জায়গা।তার উপর যদি এমন ফুচকা,রসগোল্লা ফ্রি দেয় তাইলে তো কথাই নেই।ফটোগ্রাফ গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে।তবে ৫নাম্বার ফটোগ্রাফ টা কিসের তা বুঝলাম না। ধন্যবাদ দিদি আপনার পোস্ট থেকে নতুন ধরনের মেলা সম্পর্কে জানতে ও দেখতে পারলাম।
মেলাতে এক ঘন্টা ফ্রিতে ফুচকা খাওয়া আর এক ঘন্টা ফ্রিতে রসগোল্লা খাওয়া সত্যি ব্যাপারটা আমার কাছে দারুন লেগেছে দিদি। যারা ফুচকা খেতে পছন্দ করেন তারা এই সময়টা দারুন ভাবে কাজে লাগিয়েছে। আর যারা মিষ্টি প্রেমী মানুষ তারা তো এই অফারটা একেবারে লুফে নিয়েছে। খাদ্য মেলার দারুন এই আয়োজন দেখে ভালো লাগলো দিদি। "নালে ঝোলে" নামটাও বেশ দারুন। সব মিলিয়ে ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে দিদি।
নালে ঝোলে খাদ্য মেলা ৷ শুনেই তো হাসি পেলো নামটি অনেক কিউট নাম ৷
ভারত বর্ষ মানেই মেলা আর মেলা ৷ খাদ্য মেলাতে ফ্রি তে ফুচকা শুনে যেতে ইচ্ছে করছে ৷ যা হোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷
যাক মেলায় যেয়ে এক ঘন্টায় ফ্রিতে ফুচকা আর রসগোল্লা খেয়ে নিলেন। আসলে আমার তো কখনও এ ধরনের মেলায় যাওয়া হয়নি, তাই আপনার দম দমের মেলাটি দেখে কিন্তু আমার বেশ ভালই লাগছে। আর আপনার তোলা প্রতিটি ফটোগ্রাফি যেন নজর কেড়েছে দিদি। সত্যি খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
দমদমের খাদ্য মেলা প্রতিবছর হয়, ফটোগ্রাফি গুলো দেখে দারুন লাগলো। সবচেয়ে অবাক লাগলো ফুচকা ও মিষ্টির দোকানে এক ঘন্টার জন্য ফ্রি খাওয়ানো শুনে।আমাদের এখানে এমন মেলা হয়না।খুব ভাল লাগলো পড়ে। ধন্যবাদ দিদি।ফটোগ্রাফিগুলো দারুন হয়েছে।
খাদ্য মেলা থেকে তোলা কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি বেশ অসাধারণ হয়েছে দিদি। দমদমের এই মেলাটি বেশ পুরনো সেটা আমি আগে থেকেই জানতাম। গত বছর আমি গেছিলাম এই "নালে ঝোলে" মেলাতে। এই বছর কবে থেকে শুরু হয়ে গেছে যদিও আমি তা ভুলে গেছিলাম , তোমার আজকের পোষ্টের মাধ্যমে তা জানতে পারলাম।
মেলার নামটা বেশ দারুন তো,নালে ঝোলে মেলা।এক ঘন্টা ফ্রী তে ফুচকা, তাহলে সহজে জায়গা পাওয়ার কথা না।ইশ শুনে তো আমারেই লোভ হচ্ছে মিষ্টি আর ফুচকা দুইটাই আমার বেশ পছন্দের রেসিপি। প্রতিটি ফটোগ্রাফি বেশ সুন্দর এবং মজার।ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে
দিদি খাদ্য মেলার এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো ধারুন ছিল। আলোকচিত্র তিন আর ছয় আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। আলোকচিত্র তিনে মিষ্টি আর ইলিশ মাছ নিয়ে শশুর বাড়ি যাচ্ছে, হি হি হি। ধন্যবাদ দিদি।