ঝালং এর কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে ঝালং এর কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি।
আমরা আগস্ট মাসের দিকে ডুয়ার্স ঘুরতে গেছিলাম ।আর সেখান থেকে আমরা লাভাতে গিয়েছিলাম ।ডুয়ার্স জায়গাটা এতটাই সুন্দর যে মনে হবে প্রকৃতির সাথে একেবারে আপনি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছেন। এই কথাটাই কারণেই বললাম চারিদিকে শুধু গাছ আর গাছ ।এছাড়া আমরা যেখানে থেকে ছিলাম সেখানে একটা সাইকেলের আওয়াজও পাইনি ।তাহলে বুঝতেই পারছেন কতটা নিঃশব্দ ছিল, এমনকি চারপাশটা টোটালই চা বাগান দিয়ে ঘেরা ছিল। কতটা প্রকৃতিটাকে অনুভব করেছি একমাত্র ওখানে না থাকলে বোঝা যাবে না ।আর আমি এ কথা এই কারণেই বলছি কারণ আমরা থাকি কলকাতায় ইট বালি ঘেরা শহরে সেখানে থেকে এই প্রকৃতিটাকে একটু অনুভব করতে পারাটাই আমার কাছে অনেকখানি । তো আমরা যখন লাভা গিয়েছিলাম ওখানে আমরা প্রায় কুড়ি হাজার ফুটের কাছাকাছি উপরে উঠেছিলাম । যত উপরে উঠছি শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা ।এ ছাড়া জাস্ট রাস্তাটা কোনোভাবেই দেখা যাচ্ছে না ।আর ওখানকার প্রকৃতি অসম্ভব সুন্দর । আমার কাছে তো পুরো ছবির মত লাগছিল ।আমি সেটা মুখে বলে বোঝাতে পারবো না। যাই হোক সেখানে গিয়ে আমি সেখানের প্রকৃতি এবং কিছু পাহাড়ি ফুলের ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি আপনাদের সকলের খুব ভালো লাগবে।
ডিভাইস | Redmi note 9 |
---|---|
লোকেশন | ঝালং(ডুয়ার্স) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দিদি আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর লাগছে। বিশেষ করে যদি ৩,৪,৬ নং ফটোগ্রাফি গুলোর কথা বলি তাহলে এগুলো বেষ্ট ছিল। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি।
ডুয়ার্স জায়গাটা আসলে অনেক সুন্দর। সেখানে একটা সাইকেলের আওয়াজ ও পাওয়া যায়নি, তাহলে জায়গাটা কতোটা নিরবিলি।সত্যি দিদি ইট পাথরে ঘেরা শহরে আসলে প্রকৃতিকে অনুভব করা যায় না। যাইহোক দিদি আপনি ঝালং এর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে অনেক মজা লাগল।ধন্যবাদ দিদি।
২০ হাজার ফুট উপরে উঠেছেন শুনে গা শিউরে উঠলো। নিশ্চয়ই সেই সৌন্দর্য খুব কাছ থেকে উপভোগ করেছেন। সেই সুন্দর দৃশ্য কখনো দেখা হয়নি। খুব সুন্দর পরিবেশের সময় কাটিয়েছেন এবং সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
এটাইতো প্রকৃতি!নিরবতার প্রতীক তো আসল শান্তি।এমন প্রাকৃতিক পরিবেশে অনেক ভাল লাগে যেখানে কোন আওয়াজ থাকেনা রাতের বেলায়।আপনি ডুয়ার্সে অনেক আনন্দ করেছেন দিদি প্রকৃতির মাঝে।যেখানে চা বাগান,এত সুন্দর মনোরম জায়গা বেশ ভাল লেগেছে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এমুহূর্ত শেয়ার করার জন।
দিদি আমার যতটা মনে পড়ছে আপনি এর আগেও এক ডাকবাংলর কথা বলেছিলেন ৷ যেখানে কোনো কিছুর শব্দ ছিল না ৷ বলা যায় একদম নিশ্চুপ এক জায়গা৷
যা হোক আপনি ডুয়ার্স ঘুরতে চমৎকার একটা সময় অতিবাহিত করেছেন তা এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে ৷
আর এরকম পরিবেশে একা সময় কাটতে বেশ ভালোই লাগে ৷ আচ্ছা ২ নং ছবিটি দেখা যাচ্ছে পাহাড়ের মতো যেখানে সিরি দেখা যাচ্ছে৷ ওটা কি উপরে মন্দির ৷ এতো উপরে উঠেছেন ভাবা যায়৷এছাড়াও প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুন ছিল ৷
ধন্যবাদ দিদি ৷
ঠিক বলেছেন দাদা আমি সেই ডাকবাংলোর কথাই বলছি।হ্যা উপরে মন্দির। কিন্তু এই রকম পাহাড় পাহাড় কেটে কেটে অনেকের ঘর ও আছে।
প্রকৃতিকে একদম কাছ থেকে উপভোগ করার জন্য একটি পারফেক্ট একটি জায়গা। ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝতে পারছি ডুয়ার্স জায়গাটা কতটা নিরিবিলি। আর আপনি তো বলছেন সাইকেলের শব্দও পাওয়া যায় না। আমার তো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ইচ্ছে করছে এখনই ঘুরে আসি। সত্যি প্রকৃতিকে খুব কাছ থেকে অনুভব করা যাবে। নিশ্চয়ই অনেক ভালো কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন এই জায়গাটি তে। আমাদের মাঝে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিদি।
অপরূপ সুন্দর দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো ছিল। অসাধারণ সুন্দর ছিলো। বিশেষ করে ফুলের ফটোগ্রাফি এবং দৃশ্যের ফোটোগ্রাফি আমার খুবই ভালো লাগে।
দিদি আপনার এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছি সেই জায়গাটা কতটা সুন্দর। ইট পাথরে ঘেরা এই শহরে থেকে আমরা মাঝে মাঝে ক্লান্ত হয়ে যাই। তখন এমন সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য ও মনকে শান্ত করার জন্য এই নিরিবিলি পরিবেশে ঘুরাঘুরি করা ভালো। এখানের সবগুলো ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ দিদি এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করতে জন্য।
আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি উপস্থাপন করেছেন যা আসলে দেখার মত।বিশেষ করে বিল্ডিং এর উপর দিয়ে মেঘের যে দৃশ্যটি দেখা যাচ্ছে এটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।
দিদি আপনি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন,বেশ ভালো লাগলো দেখে।এমনিতেই প্রকৃতি আর আকাশের ফটোগ্রাফি আমার মন কেড়ে নেয়।আজ আপনার তোলা আকাশের ছবি আমার চোখ, মন দুটোই আবার কেড়ে নিয়েছে। 😍😍 অনেক ভাল লাগলো দিদি ধন্যবাদ।পাহাড় কেটে কেটে পথ বের করেছে এটাও বেশ দারুন লাগলো।ফুলের ফটোগ্রাফি তো সব সময়ের জন্য ই অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে।