ডিম টোস্ট রেসিপি ।//১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।ডিম টোস্ট খুব মুখরোচক একটি খাবার ।যা সহজেই তৈরি হয়ে যায়।বেশ কয়েকদিন ধরে কলেজ যেতে হচ্ছে । আর কলেজ থেকে বাড়ি আসতে আসতে সন্ধ্যে হয়ে যাচ্ছে ।আর সন্ধ্যেবেলা এসে আমার আর ভাত খেতে ইচ্ছা করে না। তাই আজ ভাবলাম একটু ডিম টোস্ট করে খাই । আজ সেই ডিম টোস্টের রেসিপি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।আশা করি এই রেসিপিটি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক রেসিপিটি।
উপকরণের নাম | পরিমাণ |
---|---|
১. পাউরুটি | ৪ টে |
২. সাদা তেল | পরিমান মতো |
৩. ডিম | ৩ টে |
৪ পিঁয়াজ | ১ টা |
৫. লঙ্কা কুচি | ৩ টে |
৬. টমেটো | ১ টা |
৭. গোল মরিচ গুঁড়ো | পরিমান মতো |
৮. নুন | পরিমান মতো |
রন্ধন প্রণালী :
প্রথম ধাপ
• প্রথমে চারটে পাউরুটি নিয়ে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
• এরপর একটা পিয়াজ ঝিরিঝিরি করে কেটে নিলাম।
তৃতীয় ধাপ
• এরপর যে তিনটে ডিম নিয়েছিলাম সেটার সাথে ঝিরিঝিরি করার পেঁয়াজ ,লঙ্কা ,টমেটো ,নুন একসাথে দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিলাম।
চতুর্থ ধাপ
• এরপর একটা ফ্রাইং প্যান নিয়ে তাতে পরিমাণ মত সাদা তেল দিলাম।
পঞ্চম ধাপ
• তারপর ওই ফেটানো ডিমটা দিয়ে দিলাম।
ষষ্ঠ ধাপ
• এরপর সেই পাউরুটি গুলো ওই ডিমের গোলার উপর দিয়ে একটু চেপে পাউরুটির নিচের পিঠটা ভালো করে চেপে নিলাম ।
সপ্তম ধাপ
• আমি আরেকটা পাউরুটি নিয়ে একটু অন্যরকম ভাবে তৈরী করার চেষ্টা করেছিলাম। পাউরুটির মাঝখানের কিছুটা অংশ কেটে সেখানে ডিমের গোলাটা দিয়ে তৈরি করেছিলাম।
অষ্টম ধাপ
• এইভাবে দুই পিঠ ভালো করে ভেজে নিয়ে নামিয়ে দিলাম।
নবম ধাপ
ধন্যবাদ
ওয়াও আপু ডিম টোস্ট রেসিপি এটাতো আমার খুবই প্রিয়। আমিও বাসায় প্রায় সময় ডিম টোস্ট রেসিপি তৈরি করি। এটি আমার পরিবারের সবার অনেক মজার একটি নাস্তা। আপনি অনেক চমৎকার ভাবে পরিবেশন করে আমাদের মাঝে ডিম টোস্ট রেসিপি দেখিয়েছেন। তাই আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
দিদি আমার কাছে ডিমের এই টোস্ট রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। আমার অনেক দিন হয়ে গেছে বানানো হয়নি। আমি যখন কলেজে পড়ি তখন প্রায় সময় তাড়াতাড়ি নাস্তা বানিয়ে নেবার জন্য মা এভাবে ডিমের টোস্ট বানিয়ে দিতো। এই রেসিপি আমরা সকাল বা সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। ধন্যবাদ দিদি সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ডিম টোস্ট আমার ও অসম্ভব প্রিয়।আমার ও একই অবস্থা আপু,বাসায় দেরি করে ফিরলে একেবারেই ভাত খেতে ইচ্ছে করেনা।
এটাকে আমরা ফ্রেঞ্চ টোস্ট বলি ।এভাবে পেঁয়াজ ও মরিচ ডিম দিয়ে এভাবে করে ফ্রেন্ড টোস্ট তৈরী করলে খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে ঝাল ঝাল লাগে অন্যরকম মজা পাওয়া যায়। আপনি একটু ভিন্নভাবে তৈরি করেছেন ডিমটাকে ভেজে নিয়ে তারপর তৈরি করেছেন দেখে মনে হচ্ছে যে খুবই মজা হয়েছে আমারতো দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে ।খুবই ভালো লাগলো আপনার ডিম টোস্ট রেসিপিটি।
এটা আমার খুবই পছন্দের একটি রেসিপি। আমার বাসায় মাঝেমাঝেই পাউরুটি দিয়ে ডিম টোস্ট বানানো হয় । আর এই ডিম টোস্ট সসে চুবিয়ে খেতে বেশ মজা লাগে। আপনার রেসিপিটি আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো দিদি। বেশ গুছিয়ে পুরো রেসিপিটি আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার অনেক ভালো লাহে ডিম টোস্ট। আমি এটা খেয়েছিলাম আমার এক বন্ধুর বাসায় সেদিন থেকেই অনেক প্রিয় এই আইটেমটি। আপনার তৈরি করা ডিম টোস্ট রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে। ধন্যবাদ দিদি।
এই রেসিপিটি আমার খুবই পছন্দ দিদি। এমনি পাউরুটি আমি একদমই খেতে পারিনা। বেশিরভাগ সময় ডিমের মধ্যে চুবিয়ে টোস্ট বানিয়ে খাওয়া হয়। সেটিও আমি খুব পছন্দ করি। আপনার রেসিপি দেখেই লোভনীয় লাগছে দিদি। আমারতো দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দিদি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপনার এই ডিমের টোস্ট রেসিপি টা খুবই লোভনীয় হয়েছে। দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। ডিম আর পাউরুটি দিয়ে অনেক টোস্ট বানিয়ে খেয়েছি। কিন্তু আপনার মত এভাবে পেঁয়াজ কাঁচা মরিচ টমেটো দিয়ে কখনো টেস্ট বানিয়ে খাওয়া হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আমি অবশ্য এইভাবে একদিন ট্রাই করে দেখবো আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ডিম টোস্ট রেসিপি শেয়ার করেছেন দারুন হয়েছে। এটি খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে খেতে অনেক মজা। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
আমিও মাঝে মাঝে ডিম টোস্ট বানিয়ে খাই দিদি মনি, ডিম টোস্ট খেতে খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার হয়, হাতে বেশি সময় না থাকলে ঝটপট এই রেসিপিটি তৈরি করা যায়, এটা খুবই ভালো লাগে আমার, আপনি এখানে টমেটো যুক্ত করে আরও দিগুণ স্বাদ বাড়িয়ে নিয়েছেন, এবং উপস্থাপনাও খুব সুন্দর করে করেছেন, এতো সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য ধন্যবাদ, সেই সাথে অনেক অনেক শুভকামনা রইল দিদি মনি।